Discount applied: Discount 20%
“আধুনিক চিত্রকলায় সমাজ বাস্তবতা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস
By মাম্পি বৈদ্য
Publisher: একুশ শতক
₹350
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে ‘তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে’ তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - tapas bandopadhhai 001
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে ‘তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে’ তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
পঁচিশটি গল্প
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
পঁচিশটি গল্প
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা
By অরুণাভ মিশ্র
₹300
‘দেবীপ্রসাদের দর্শন, বিজ্ঞান ও সমাজ ভাবনা’ বইটিতে বিশিষ্ট বস্তুবাদী দার্শনিক দেবীপ্রসাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় কেমনভাবে ভারতের প্রাচীন রচনায় ভাববাদী মোড়কের আবরণে থাকা বস্তুবাদী দর্শনের চর্চা উন্মোচিত হয়েছে তা তুলে ধরা আছে। সেই বস্তুবাদী দর্শনের প্রভাবেই প্রাচীন ভারতীয় বৈজ্ঞানিক অগ্রগতিরও আবহ তৈরি হয়েছিল। পরে বস্তুবাদী দর্শনকে দমন ও বিনষ্ট করে ভাববাদী একচ্ছত্রতা সমাজজীবনকে যেমন সংখ্যাগরিষ্ঠ–শূদ্রদ্বেষী করে তুলেছিল, তেমনই সমাজ থেকে বৈজ্ঞানিক মনন ও বৈজ্ঞানিক চর্চাকেও হঠিয়ে দিয়েছিল। সেই ইতিহাসের আলোকে আজকের ভারতীয় সমাজের সামনে আসা বিপদ এবং সেই বিপদ থেকে প্রতিকারের এবং প্রতিরোধের দিশাও রয়েছে বইটিতে।
ডেভিড ম্যাককাচন চর্চা
₹250
ডেভিড ম্যাককাচন - এক ব্যাতিক্রমী ভারতবন্ধু। বাংলার মন্দির এবং বাংলার পটচিত্র নিয়ে চর্চা করতে গেলে ডেভিডকে স্মরণ করতে হবে। না বাইবেলের ডেভিড নয় - বঙ্গপ্রেমিক ডেভিড ; পুরো নাম- ডেভিড জন ম্যাককাচন (১৯৩০-১৯৭২)।
একুশ শতকে ডেভিড চর্চার নতুন অধ্যায় শুরু করা হোক। তাঁকে শুধু মন্দিরপ্রেমী হিসাবে দেগে দেওয়া ঠিক নয়। মন্দির - মসজিদ - গির্জা - বৌদ্ধবিহার নিয়ে তাঁর আগ্রহ অপরিসীম। আসলে তিনি সমন্বয়বাদী। তিনি প্রাচ্যের স্থাপত্যশিল্প মজে ছিলেন। প্রাচ্য - পাশ্চাত্যের সম্প্রীতি সূত্র সন্ধান করেছিলেন।
৩২ টি গুরুত্বপূর্ণ লেখায় ধরা পড়েছে সামগ্রিক ডেভিড ম্যাককাচন। শুধু জীবন - সান্নিধ্য স্মৃতি সুধা নয়, তাঁর গবেষণা কর্মের মূল্যবান মূল্যায়ণ করা হয়েছে বইটিতে। শুধুমাত্র বাঙালি তথা ভারতীয়দের পর্যালোচনা নয়, সেই সঙ্গে বিদেশি গবেষকদের এক মিলিত সম্মিলন। বিস্মৃত এক বিদেশি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এক দুষ্প্রাপ্য দলিল।
১. বঙ্গপ্রেমিক ম্যাককাচনের মূল্যায়ণ নিয়ে এই প্রথম সর্ববৃহৎ উদ্যোগ।
২. বাংলা ভাষায় দেশি বিদেশি সমালোচকদের পর্যালোচনা একই মলাটে আনা হলো।
৩. ম্যাককাচন সম্পর্কে বিভিন্ন পত্র - পত্রিকায় ছড়িয়ে থাকা, নির্বাচিত পুরাতন রচনার সাথে একবারে নির্দিষ্ট নতুন রচনাও সামনে আনা হলো।
৪. সত্যজিত রায়ের ' ম্যাককাচন ' বানানটি ব্যবহার করা হয়েছে।
ডেভিড ম্যাককাচন চর্চা
₹250
ডেভিড ম্যাককাচন - এক ব্যাতিক্রমী ভারতবন্ধু। বাংলার মন্দির এবং বাংলার পটচিত্র নিয়ে চর্চা করতে গেলে ডেভিডকে স্মরণ করতে হবে। না বাইবেলের ডেভিড নয় - বঙ্গপ্রেমিক ডেভিড ; পুরো নাম- ডেভিড জন ম্যাককাচন (১৯৩০-১৯৭২)।
একুশ শতকে ডেভিড চর্চার নতুন অধ্যায় শুরু করা হোক। তাঁকে শুধু মন্দিরপ্রেমী হিসাবে দেগে দেওয়া ঠিক নয়। মন্দির - মসজিদ - গির্জা - বৌদ্ধবিহার নিয়ে তাঁর আগ্রহ অপরিসীম। আসলে তিনি সমন্বয়বাদী। তিনি প্রাচ্যের স্থাপত্যশিল্প মজে ছিলেন। প্রাচ্য - পাশ্চাত্যের সম্প্রীতি সূত্র সন্ধান করেছিলেন।
৩২ টি গুরুত্বপূর্ণ লেখায় ধরা পড়েছে সামগ্রিক ডেভিড ম্যাককাচন। শুধু জীবন - সান্নিধ্য স্মৃতি সুধা নয়, তাঁর গবেষণা কর্মের মূল্যবান মূল্যায়ণ করা হয়েছে বইটিতে। শুধুমাত্র বাঙালি তথা ভারতীয়দের পর্যালোচনা নয়, সেই সঙ্গে বিদেশি গবেষকদের এক মিলিত সম্মিলন। বিস্মৃত এক বিদেশি বঙ্গবন্ধুকে নিয়ে এক দুষ্প্রাপ্য দলিল।
১. বঙ্গপ্রেমিক ম্যাককাচনের মূল্যায়ণ নিয়ে এই প্রথম সর্ববৃহৎ উদ্যোগ।
২. বাংলা ভাষায় দেশি বিদেশি সমালোচকদের পর্যালোচনা একই মলাটে আনা হলো।
৩. ম্যাককাচন সম্পর্কে বিভিন্ন পত্র - পত্রিকায় ছড়িয়ে থাকা, নির্বাচিত পুরাতন রচনার সাথে একবারে নির্দিষ্ট নতুন রচনাও সামনে আনা হলো।
৪. সত্যজিত রায়ের ' ম্যাককাচন ' বানানটি ব্যবহার করা হয়েছে।