Discount applied: Discount 20%
“সৌরজগতের সৃষ্টি ও নানা প্রসঙ্গ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
Publisher: একুশ শতক
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ppg01
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল
₹150
একথা বললে বোধ হয় অত্যুক্তি হবে না, বাংলা সাহিত্যে বনফুল শব্দের বর্তমান অর্থ এক দিগন্তপ্রসারী বহুমুখী সাহিত্য প্রতিভা, যাঁর প্রকৃত নাম ডক্টর বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায়। পেশায় যিনি ছিলেন চিকিৎসক। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক।
লেখক ড. অসীম কুমার মুখোপাধ্যায় " পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল " গ্রন্থে তাঁর স্মৃতি রোমন্থনের পাশাপাশি, পিতা বনফুল এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, সাহিত্য জীবনের উন্মেষ পর্ব, রবীন্দ্র সান্নিধ্য, চিত্রাঙ্কন, সম্মান, স্বীকৃতি, বন্ধু বান্ধব, শখ, অস্পৃশ্যতা, জ্যোতিষ ও সংখ্যাতত্ত্ব, ভূত দেখা, খাদ্যবিলাসিতা, জীবনের শেষ অধ্যায়, উপদেশ ইত্যাদি তুলে ধরেছেন।
পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল
₹150
একথা বললে বোধ হয় অত্যুক্তি হবে না, বাংলা সাহিত্যে বনফুল শব্দের বর্তমান অর্থ এক দিগন্তপ্রসারী বহুমুখী সাহিত্য প্রতিভা, যাঁর প্রকৃত নাম ডক্টর বলাই চাঁদ মুখোপাধ্যায়। পেশায় যিনি ছিলেন চিকিৎসক। একাধিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সাম্মানিক ডি.লিট উপাধিতে ভূষিত। স্বয়ং রবীন্দ্রনাথ তাঁকে অভিনন্দন জানিয়েছিলেন, যদিও সাহিত্যে তিনি ছিলেন সম্পূর্ণ রবীন্দ্রপ্রভাবমুক্ত, এক স্বতন্ত্র শক্তিমান বলিষ্ঠ ধারার ধারক, স্রষ্টা তথা প্রবর্তক।
লেখক ড. অসীম কুমার মুখোপাধ্যায় " পিতৃস্মৃতি পিতৃকথা : কিংবদন্তি বনফুল " গ্রন্থে তাঁর স্মৃতি রোমন্থনের পাশাপাশি, পিতা বনফুল এর চারিত্রিক বৈশিষ্ট্য, সাহিত্য জীবনের উন্মেষ পর্ব, রবীন্দ্র সান্নিধ্য, চিত্রাঙ্কন, সম্মান, স্বীকৃতি, বন্ধু বান্ধব, শখ, অস্পৃশ্যতা, জ্যোতিষ ও সংখ্যাতত্ত্ব, ভূত দেখা, খাদ্যবিলাসিতা, জীবনের শেষ অধ্যায়, উপদেশ ইত্যাদি তুলে ধরেছেন।
আহমদ শরীফ রচনা সমগ্র ১ম খন্ড
₹1,000
বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব, মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির রূপ-স্বরূপ উন্মোচনে প্রবাদপ্রতিম পণ্ডিত, অসাম্প্রদায়িক ও মানবতাবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক, যুক্তিবাদী-দার্শনিক, মুক্তবুদ্ধি ও নির্মোহ চিত্তার ধারক-বাহক, নাস্তিক-দ্রোহী এবং অভিন্ন বাঙালিজাতিসয়ায় আস্থাশীল-দুই বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ মনীষী আহমদ শরীফ। পণ্ডিত ও দার্শনিক এই মানুষটি সাহিত্য-সংস্কৃতির বিভিন্ন অঙ্গনেই শুধু নয়– দেশ-কাল-সমাজ-রাষ্ট্রের, উপমহাদেশের এবং বহির্বিশ্বের অধিকাংশ ঘটনায় আমৃত্যু আলোড়িত হয়েছেন আর এসবের প্রতিক্রিয়া প্রকাশে তিনি অজস্র প্রবন্ধ-নিবন্ধ রচনা করে গেছেন। সমকালীন চিন্তাচেতনা এবং সে সম্পর্কে তাঁর মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যযুগীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশ্লেষণ করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন সমকালের ইতিহাস, সংস্কৃতি, নিরন্ন মানুষ এবং সামাজিক বৈরিতার অন্তর্ভুক্ত। এভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মধ্য দিয়ে নতুন করে নির্মিত হয়েছে দেশীয় নিরন্ন 'গতরখাটা মানুষের ইতিহাস'।
আহমদ শরীফের মোট মৌলিক বা চিন্তারক এবং মধ্যযুগের রচনার পাঠোদ্ধার ও সম্পাদনা-গ্রন্থের সংখ্যা ১০৩। তবু তাবৎ রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে কেবল মাত্র মৌলিক গ্রন্থগুলি, যেখানে মধ্যযুগের সাহিত্যের পুনরাবিষ্কার যাঁর হাতে সেই 'জনগণের ইতিহাস নির্মাতা'র মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত রচনাসম্ভার প্রকাশিত রচনাবলীতে স্থান পায়নি। কিন্তু একজন মানুষের মানসপ্রবাহ ও তাঁর গড়ন ধরা থাকে তাঁর ক্রমবিকশিত কৃতির মধ্যে সেকারণে মানসিক বিকাশ ও দেশীয় ঐতিহাসিক বিবর্তনের ধারায় তার সবটাই গুরুত্বপূর্ণ বিশেষত সমাজ ও কালিক বিচারের ক্ষেত্রে।
এই রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে তিনটি মৌলিক গ্রন্থ বিচিত চিন্তা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চিন্তা, স্বদেশ অন্বেষা এবং মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত ও সম্পাদিত দুটি পুথি সাহিত্য লায়লী মজনু এবং বিদ্যাসুন্দর। দৈনিক সাপ্তাহিকে কলাম লিখেছেন প্রচুর এবং আমৃত্যুই লিখেছেন। বহু রচনা অগ্রন্থিত অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়, সেসব একত্রে স্থান পেয়েছে এই গ্রন্থে।
আহমদ শরীফ রচনা সমগ্র ১ম খন্ড
₹1,000
বাংলাদেশের অন্যতম শ্রেষ্ঠ বুদ্ধিজীবী, প্রগতিশীল রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের অন্যতম পুরোধা ব্যক্তিত্ব, মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্য ও সংস্কৃতির রূপ-স্বরূপ উন্মোচনে প্রবাদপ্রতিম পণ্ডিত, অসাম্প্রদায়িক ও মানবতাবাদী, বিজ্ঞানমনস্ক, যুক্তিবাদী-দার্শনিক, মুক্তবুদ্ধি ও নির্মোহ চিত্তার ধারক-বাহক, নাস্তিক-দ্রোহী এবং অভিন্ন বাঙালিজাতিসয়ায় আস্থাশীল-দুই বাংলার অন্যতম শ্রেষ্ঠ মনীষী আহমদ শরীফ। পণ্ডিত ও দার্শনিক এই মানুষটি সাহিত্য-সংস্কৃতির বিভিন্ন অঙ্গনেই শুধু নয়– দেশ-কাল-সমাজ-রাষ্ট্রের, উপমহাদেশের এবং বহির্বিশ্বের অধিকাংশ ঘটনায় আমৃত্যু আলোড়িত হয়েছেন আর এসবের প্রতিক্রিয়া প্রকাশে তিনি অজস্র প্রবন্ধ-নিবন্ধ রচনা করে গেছেন। সমকালীন চিন্তাচেতনা এবং সে সম্পর্কে তাঁর মৌলিক দৃষ্টিভঙ্গির পাশাপাশি তিনি ভারতীয় উপমহাদেশের মধ্যযুগীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির বিশ্লেষণ করে দেখানোর চেষ্টা করেছেন সমকালের ইতিহাস, সংস্কৃতি, নিরন্ন মানুষ এবং সামাজিক বৈরিতার অন্তর্ভুক্ত। এভাবে পুঙ্খানুপুঙ্খ তদন্তের মধ্য দিয়ে নতুন করে নির্মিত হয়েছে দেশীয় নিরন্ন 'গতরখাটা মানুষের ইতিহাস'।
আহমদ শরীফের মোট মৌলিক বা চিন্তারক এবং মধ্যযুগের রচনার পাঠোদ্ধার ও সম্পাদনা-গ্রন্থের সংখ্যা ১০৩। তবু তাবৎ রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে কেবল মাত্র মৌলিক গ্রন্থগুলি, যেখানে মধ্যযুগের সাহিত্যের পুনরাবিষ্কার যাঁর হাতে সেই 'জনগণের ইতিহাস নির্মাতা'র মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত রচনাসম্ভার প্রকাশিত রচনাবলীতে স্থান পায়নি। কিন্তু একজন মানুষের মানসপ্রবাহ ও তাঁর গড়ন ধরা থাকে তাঁর ক্রমবিকশিত কৃতির মধ্যে সেকারণে মানসিক বিকাশ ও দেশীয় ঐতিহাসিক বিবর্তনের ধারায় তার সবটাই গুরুত্বপূর্ণ বিশেষত সমাজ ও কালিক বিচারের ক্ষেত্রে।
এই রচনাবলীতে স্থান পেয়েছে তিনটি মৌলিক গ্রন্থ বিচিত চিন্তা, সাহিত্য ও সংস্কৃতি চিন্তা, স্বদেশ অন্বেষা এবং মধ্যযুগের পাঠোদ্ধারকৃত ও সম্পাদিত দুটি পুথি সাহিত্য লায়লী মজনু এবং বিদ্যাসুন্দর। দৈনিক সাপ্তাহিকে কলাম লিখেছেন প্রচুর এবং আমৃত্যুই লিখেছেন। বহু রচনা অগ্রন্থিত অবস্থায় ছড়িয়ে ছিটিয়ে রয়েছে বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায়, সেসব একত্রে স্থান পেয়েছে এই গ্রন্থে।
রিক্ত আলপনা
₹200
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
রিক্ত আলপনা
₹200
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
রিজিয়া রহমান : ছয়টি উপন্যাস
₹600
রিজিয়া রহমানের সংকলনভুক্ত এই ছয়টি উপন্যাসে, বিন্যাসে, কাহিনীতে বাঙালি জাতিসত্তা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাঁওতাল, বালুচ ও কালাতের স্বাধীনতাকামী মানুষের সংগ্রাম, সাম্রাজ্যবাদ ও উপনিবেশবিরোধী জনযুদ্ধ, বাংলাদেশের নিরন্ন নারীসমাজের রুখে দাঁড়ানোর ইতিকথা, ব্রিটনীদের দাসত্ব ও দাসত্বমুক্তির বিজয়গাথা এবং বঙ্গ লুণ্ঠনকারী বীরদপীর উত্তরাধিকারের মর্মদত্ত পরিণতি ইত্যাদি বিম্বিত।
‘বং থেকে বাংলা (১৯৭৮)'-য় লেখিকা বাঙালির জাতিসত্তা, তাঁদের সময় ও সংগ্রামকে সচেতন ঐতিহ্যে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। ‘একাল চিরকাল (১৯৮৪)' মূলত ক্ষুদ্র জাতিসত্তা সাঁওতাল সমাজের শোষক-শোষিতের দ্বন্দ্ব এবং সেই দ্বন্দ্বমোচনের অস্তিত্ব, অধিকার প্রতিষ্ঠার ও জাতিসত্তার যুথবদ্ধ সংগ্রামের ইতিহাস। অন্যদিকে, 'রক্তের অক্ষর (১৯৭৮)'-এ লেখিকা প্রকাশ করেছেন বাংলার নগরজীবনের অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং পাশবিক হিংস্রতায় দ্বিধাদীন এক ধূসর জগতের কথকতা। রিজিয়া রহমানের 'শিলায় শিলায় আগুন’-এর মূল প্রতিপাদ্য পাকিস্তানের সামরিক শাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে বালুচ ও কালাতের মুক্তিকামী মানুষের বিদ্রোেহ ও রক্তাক্ত যুদ্ধের বৃত্তান্ত। এই উপন্যাস শোষিত ও বঞ্চিত মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনাকে সঞ্চারিত করে। উপনিবেশবাদীর নিষ্পেষণে দাসত্বে পর্যুদস্ত ব্রিটনীদের অত্যাচারের আর্তনাদ শুনেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। কিন্তু বঙ্কিমের অক্ষমতার মর্মবেদনাকে, অলিখিত এবং অসমাপ্ত আখ্যানকে নির্ভীকতায় লিপিবদ্ধ করেছেন রিজিয়া রহমান তাঁর ‘অলিখিত উপাখ্যান'-এ। 'সোনার বাংলা' লুণ্ঠনকারী তথাকথিত হার্মাদ জলদস্যু বীর গঞ্জালেসের উত্তরপুরুষের অসহায় পরিণতির এক ঐতিহাসিক বাতাবরণ লেখিকার 'উত্তর পুরুষ' উপন্যাস।
ইতিহাস, সমাজ, মানুষ এবং তাঁদের টিকে থাকার, প্রতিষ্ঠার ও জাগরণের সংগ্রামের দলিল রিজিয়া রহমানের সাহসী কলমে চিত্রিত হয়েছে এই ছয়টি উপন্যাসে।
রিজিয়া রহমান : ছয়টি উপন্যাস
₹600
রিজিয়া রহমানের সংকলনভুক্ত এই ছয়টি উপন্যাসে, বিন্যাসে, কাহিনীতে বাঙালি জাতিসত্তা, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী সাঁওতাল, বালুচ ও কালাতের স্বাধীনতাকামী মানুষের সংগ্রাম, সাম্রাজ্যবাদ ও উপনিবেশবিরোধী জনযুদ্ধ, বাংলাদেশের নিরন্ন নারীসমাজের রুখে দাঁড়ানোর ইতিকথা, ব্রিটনীদের দাসত্ব ও দাসত্বমুক্তির বিজয়গাথা এবং বঙ্গ লুণ্ঠনকারী বীরদপীর উত্তরাধিকারের মর্মদত্ত পরিণতি ইত্যাদি বিম্বিত।
‘বং থেকে বাংলা (১৯৭৮)'-য় লেখিকা বাঙালির জাতিসত্তা, তাঁদের সময় ও সংগ্রামকে সচেতন ঐতিহ্যে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। ‘একাল চিরকাল (১৯৮৪)' মূলত ক্ষুদ্র জাতিসত্তা সাঁওতাল সমাজের শোষক-শোষিতের দ্বন্দ্ব এবং সেই দ্বন্দ্বমোচনের অস্তিত্ব, অধিকার প্রতিষ্ঠার ও জাতিসত্তার যুথবদ্ধ সংগ্রামের ইতিহাস। অন্যদিকে, 'রক্তের অক্ষর (১৯৭৮)'-এ লেখিকা প্রকাশ করেছেন বাংলার নগরজীবনের অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং পাশবিক হিংস্রতায় দ্বিধাদীন এক ধূসর জগতের কথকতা। রিজিয়া রহমানের 'শিলায় শিলায় আগুন’-এর মূল প্রতিপাদ্য পাকিস্তানের সামরিক শাসন ও শোষণের বিরুদ্ধে বালুচ ও কালাতের মুক্তিকামী মানুষের বিদ্রোেহ ও রক্তাক্ত যুদ্ধের বৃত্তান্ত। এই উপন্যাস শোষিত ও বঞ্চিত মানুষের মধ্যে দেশপ্রেম ও স্বাধীনতার চেতনাকে সঞ্চারিত করে। উপনিবেশবাদীর নিষ্পেষণে দাসত্বে পর্যুদস্ত ব্রিটনীদের অত্যাচারের আর্তনাদ শুনেছিলেন বঙ্কিমচন্দ্র। কিন্তু বঙ্কিমের অক্ষমতার মর্মবেদনাকে, অলিখিত এবং অসমাপ্ত আখ্যানকে নির্ভীকতায় লিপিবদ্ধ করেছেন রিজিয়া রহমান তাঁর ‘অলিখিত উপাখ্যান'-এ। 'সোনার বাংলা' লুণ্ঠনকারী তথাকথিত হার্মাদ জলদস্যু বীর গঞ্জালেসের উত্তরপুরুষের অসহায় পরিণতির এক ঐতিহাসিক বাতাবরণ লেখিকার 'উত্তর পুরুষ' উপন্যাস।
ইতিহাস, সমাজ, মানুষ এবং তাঁদের টিকে থাকার, প্রতিষ্ঠার ও জাগরণের সংগ্রামের দলিল রিজিয়া রহমানের সাহসী কলমে চিত্রিত হয়েছে এই ছয়টি উপন্যাসে।
বাংলার দলিত আন্দোলনের ইতিবৃত্ত
₹500
" বাংলার দলিত আন্দোলনের ইতিবৃত্ত "এই বিপুলায়তন গ্রন্থে 'কৈবর্ত বিদ্রোহ', 'চুয়াড় বিদ্রোহ', 'চাকমা ও গারো বিদ্রোহ', 'হাজং বিদ্রোহ', 'মালপাহাড়িয়া, কোল এবং লোধা বিদ্রোহ', 'সাঁওতাল বিদ্রোহ', 'নায়েক বিদ্রোহ', 'মতুয়াধর্ম আন্দোলন' থেকে শুরু করে 'দলিত সাহিত্য আন্দোলন' পর্যন্ত দীর্ঘকালবলয়ে বিভিন্ন দলিত সংগ্রামকে ৪৪টি প্রবন্ধে ধারণ করা হয়েছে। প্রবন্ধগুলি নানা মাপের এবং নানা ওজনের বেশ কিছু প্রবন্ধ রচনা করেছেন দলিত সম্প্রদায়ের মানুষেরাই সমাজে তাদের অবস্থান অনুধাবনের জন্য। পুরনো দিনে তাদের অবস্থানের কথা, তাদের লড়াইয়ের কথা, তাঁদের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সঞ্চারিত করার জন্যই তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করে তারা এইসব প্রবন্ধ রচনা করেছেন। কিছু রচনা নির্মাণ করেছেন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কিছু বর্ণহিন্দু মানুষ।
বাংলার দলিত আন্দোলনের ইতিবৃত্ত
₹500
" বাংলার দলিত আন্দোলনের ইতিবৃত্ত "এই বিপুলায়তন গ্রন্থে 'কৈবর্ত বিদ্রোহ', 'চুয়াড় বিদ্রোহ', 'চাকমা ও গারো বিদ্রোহ', 'হাজং বিদ্রোহ', 'মালপাহাড়িয়া, কোল এবং লোধা বিদ্রোহ', 'সাঁওতাল বিদ্রোহ', 'নায়েক বিদ্রোহ', 'মতুয়াধর্ম আন্দোলন' থেকে শুরু করে 'দলিত সাহিত্য আন্দোলন' পর্যন্ত দীর্ঘকালবলয়ে বিভিন্ন দলিত সংগ্রামকে ৪৪টি প্রবন্ধে ধারণ করা হয়েছে। প্রবন্ধগুলি নানা মাপের এবং নানা ওজনের বেশ কিছু প্রবন্ধ রচনা করেছেন দলিত সম্প্রদায়ের মানুষেরাই সমাজে তাদের অবস্থান অনুধাবনের জন্য। পুরনো দিনে তাদের অবস্থানের কথা, তাদের লড়াইয়ের কথা, তাঁদের উত্তরাধিকারীদের মধ্যে সঞ্চারিত করার জন্যই তথ্য-প্রমাণ সংগ্রহ করে তারা এইসব প্রবন্ধ রচনা করেছেন। কিছু রচনা নির্মাণ করেছেন শুভবুদ্ধিসম্পন্ন কিছু বর্ণহিন্দু মানুষ।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।