“এভারেস্ট ও অন্যান্য প্রসঙ্গ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
শ্ৰেষ্ঠ কবিতা
By অনন্ত দাশ
Publisher: একুশ শতক
₹200
“রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র স্মৃতি” পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক অনন্ত দাস এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শ্ৰেষ্ঠ কবিতা”। জীবনের গভীর উপলব্ধির সঙ্গে অভিজ্ঞতার বিস্তার তাঁর কবিতাকে দিয়েছে বহুমাত্রিকতা ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
ananta das, sreshtha kabita, অনন্ত দাশ, শ্ৰেষ্ঠ কবিতা
“রায়গুণাকর ভারতচন্দ্র স্মৃতি” পুরস্কারপ্রাপ্ত লেখক অনন্ত দাস এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শ্ৰেষ্ঠ কবিতা”। জীবনের গভীর উপলব্ধির সঙ্গে অভিজ্ঞতার বিস্তার তাঁর কবিতাকে দিয়েছে বহুমাত্রিকতা ।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প
By উষা রায়
₹150
বাংলা সাহিত্যে একদা হাসির গল্পের প্রাচুর্য থাকলেও অধুনা বিরল। লুপ্ত প্রায়। হুতােম দিয়ে সেই শুরু। কলকাতাইয়া দৈনন্দিন জীবন, বাবু-বিবি কালচার, হাটে বাজারের নক্সা, ইত্যাদির মধ্য দিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাস্যরসের মাধ্যমে বাঙালী জীবনের মধ্যবিত্ততাকে তিনি তাঁর শাণিত তরবারির মতো লেখনী দ্বারা ফালা ফালা করে ছাড়লেন। সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের হাতে পড়ে তা যেন আরও খােলতাই হল। কমলাকান্তের দপ্তর, মুচিরাম গুড়ের জীবনচরিত তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। ত্রৈলোক্যনাথ মুখােপাধ্যায়, কথঞ্চিৎ প্রভাত কুমার মুখােপাধ্যায়, তদুপরি পরশুরাম ওরফে রাজশেখর বসু। এ বলেন আমায় দেখ, ও বলেন, আমায় দেখ।
ধারাটি লুপ্তপ্রায়। তবু যা হােক হালফিল কিছু লেখক এই উষর টাড়-টিকরে পুর্ণোদ্যমে হলকর্ষণ শুরু করেছেন। তার মধ্যে অবশ্যই অন্যতম উষা রায়। যেমন গল্প গ্রন্থনা, কৌতুকী ঠাট, ব্যঙ্গ বিদ্রুপ তেমনি তার উপযোগী মেদহীন ঝর ঝরে ভাষা। একবারে কাট কাট। কাট কাট হলেও কোথাও জন রস রয়ে গেলো। রসোত্তীর্ণ তো বটেই। ' ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প ' গ্রন্থটি এককথায় অসাধারণ।
ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প
By উষা রায়
₹150
বাংলা সাহিত্যে একদা হাসির গল্পের প্রাচুর্য থাকলেও অধুনা বিরল। লুপ্ত প্রায়। হুতােম দিয়ে সেই শুরু। কলকাতাইয়া দৈনন্দিন জীবন, বাবু-বিবি কালচার, হাটে বাজারের নক্সা, ইত্যাদির মধ্য দিয়ে ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাস্যরসের মাধ্যমে বাঙালী জীবনের মধ্যবিত্ততাকে তিনি তাঁর শাণিত তরবারির মতো লেখনী দ্বারা ফালা ফালা করে ছাড়লেন। সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিমচন্দ্রের হাতে পড়ে তা যেন আরও খােলতাই হল। কমলাকান্তের দপ্তর, মুচিরাম গুড়ের জীবনচরিত তার উৎকৃষ্ট উদাহরণ। ত্রৈলোক্যনাথ মুখােপাধ্যায়, কথঞ্চিৎ প্রভাত কুমার মুখােপাধ্যায়, তদুপরি পরশুরাম ওরফে রাজশেখর বসু। এ বলেন আমায় দেখ, ও বলেন, আমায় দেখ।
ধারাটি লুপ্তপ্রায়। তবু যা হােক হালফিল কিছু লেখক এই উষর টাড়-টিকরে পুর্ণোদ্যমে হলকর্ষণ শুরু করেছেন। তার মধ্যে অবশ্যই অন্যতম উষা রায়। যেমন গল্প গ্রন্থনা, কৌতুকী ঠাট, ব্যঙ্গ বিদ্রুপ তেমনি তার উপযোগী মেদহীন ঝর ঝরে ভাষা। একবারে কাট কাট। কাট কাট হলেও কোথাও জন রস রয়ে গেলো। রসোত্তীর্ণ তো বটেই। ' ব্যঙ্গ বিদ্রুপ ও হাসির গল্প ' গ্রন্থটি এককথায় অসাধারণ।
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।
যে কথা বলতে চেয়েছি
₹300
চরম বামপন্থার সঙ্গে চরম দক্ষিণপন্থার মুখােমুখি এই মিলন উৎসবের দিনে সম্পাদকীয় মন্তব্য কতদূর পেলব হতে পারে? এইসব প্রশ্ন বারবার আমাকে, আমাদেরকে আলােড়িত করেছে। শিল্প সাহিত্য সংস্কৃতির অঙ্গনে এইসব প্রসঙ্গ রাজনীতির ব্যাপার বলে আড়াল করা সম্ভব? সম্ভব না। কোনাে রাজনৈতিক দলের অনুগত না হয়েও, গণতন্ত্র ও ধর্মনিরপেক্ষ সংস্কৃতির প্রতি অনুগত থেকে, কারও পক্ষে এসব এড়িয়ে যাওয়া সম্ভব না। এসব এড়িয়ে গেলে নিজেকেই নিজের কাছে অপরাধী চিহ্নিত হয়ে থাকতে হবে, এই দৃঢ় বিশ্বাস থেকে ' যে কথা বলতে চেয়েছি ', সম্পাদকীয় স্তম্ভে বলেছি। কোনাে লেখক-শিল্পীকে আমরা ব্রাত্য করে দিইনি। আবার তাদের অনুকম্পা পাওয়ার জন্য হাত কচলিয়ে দাঁড়াতে চাইনি। বলেছি, আপনাদের কথা আপনারা লিখুন, আমাদের কথা আমরা বলব। বিরােধ এড়িয়ে নয়, মুখােমুখি আলােচনার দ্বান্দ্বিক প্রক্রিয়ায় এগিয়ে যেতে হবে। এই দ্বান্দ্বিক অভিঘাতের কতটা সম্পাদকীয় স্তম্ভে ধরা পড়েছে, তার বিচারের ভার পাঠকসমাজের। একসঙ্গে সবগুলি পড়ার সুযােগ করে দেওয়া সম্ভব হল, ফলে মন্তব্যের ধারাবাহিকতা লক্ষ করা সহজ হবে। এখানে মােট ১১৩টি সম্পাদকীয় সংকলিত হল।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
অতুলপ্রসাদ সেন জীবন ও সংগীত
₹200
রবীন্দ্র-যুগে জন্মগ্রহণ করেও অতুলপ্রসাদ সেন বাংলা সংগীতে আপন স্বাতন্ত্র্য নিয়ে আজও মানুষের মনে জীবিত রয়েছেন। তাঁর গানে যেমন রয়েছে কাব্যগুণ, তেমনি সুরের ক্ষেত্রে বাংলার বাউল-কীর্তন, ভাবসংগীতের পাশাপাশি লক্ষ্ণৌয়ের ঠুংরি, টপ্পা, গজল, রাগপ্রধান, খেয়ালের সুর মিলে মিশে তাঁর সংগীতকে বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলেছে। লক্ষ্ণৌয়ের একজন সফল ব্যারিস্টার এবং জনদরদী সেবা-পরায়ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন অতুলপ্রসাদ। অতুলপ্রসাদের জীবন ও সংগীত নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজের মাধ্যমে অতুলপ্রসাদের সংগীতকে আরও উজ্জ্বলভাবে পাঠক সমাজের সামনে তুলে ধরেছেন দীপান্বিতা সেন। 'অতুলপ্রসাদ সেন জীবন ও সংগীত' গ্রন্থটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্বতন্ত্র গ্রন্থের মর্যাদা পাবে এটাই প্রত্যাশিত।
অতুলপ্রসাদ সেন জীবন ও সংগীত
₹200
রবীন্দ্র-যুগে জন্মগ্রহণ করেও অতুলপ্রসাদ সেন বাংলা সংগীতে আপন স্বাতন্ত্র্য নিয়ে আজও মানুষের মনে জীবিত রয়েছেন। তাঁর গানে যেমন রয়েছে কাব্যগুণ, তেমনি সুরের ক্ষেত্রে বাংলার বাউল-কীর্তন, ভাবসংগীতের পাশাপাশি লক্ষ্ণৌয়ের ঠুংরি, টপ্পা, গজল, রাগপ্রধান, খেয়ালের সুর মিলে মিশে তাঁর সংগীতকে বৈচিত্র্যপূর্ণ করে তুলেছে। লক্ষ্ণৌয়ের একজন সফল ব্যারিস্টার এবং জনদরদী সেবা-পরায়ণ ব্যক্তিত্ব ছিলেন অতুলপ্রসাদ। অতুলপ্রসাদের জীবন ও সংগীত নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজের মাধ্যমে অতুলপ্রসাদের সংগীতকে আরও উজ্জ্বলভাবে পাঠক সমাজের সামনে তুলে ধরেছেন দীপান্বিতা সেন। 'অতুলপ্রসাদ সেন জীবন ও সংগীত' গ্রন্থটি একটি গুরুত্বপূর্ণ ও স্বতন্ত্র গ্রন্থের মর্যাদা পাবে এটাই প্রত্যাশিত।
বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা
₹400
বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐশ্বর্য বাংলার মন্দির। এই মন্দিরগুলি বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস চর্চার জন্য জরুরি। শুধু বিষ্ণুপুর বা কালনায় নয়, সারা বাংলা জুড়েই অসংখ্য অসাধারণ মন্দির নির্মিত হয়েছে। চালা, রত্ন, দালান, মঞ্চ, মঠ, দেউল ইত্যাদি শিল্পরীতি এবং টেরাকোটা অলংকরণের নানা বৈচিত্র্যে ও প্রাচুর্যে সেগুলি সমৃদ্ধ। একদিকে পৌরাণিক দেবদেবী ও আখ্যান, অন্যদিকে অভিজাত ও সাধারণ মানুষের সমাজজীবনের প্রতিফলন দেখা যায়। মন্দিরগুলির অলংকরণ এর প্রধান উপাদান উঠে এসেছে বিভিন্ন সাহিত্যিক বা সামাজিক উৎস থেকে। মন্দির এবং মন্দিরের অলংকরণ এর উৎসসন্ধান এই গ্রন্থের প্রধান লক্ষ্য। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক দুশোটি ছবি, যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে। " বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা " গ্রন্থটি বাংলা সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।
বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা
₹400
বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐশ্বর্য বাংলার মন্দির। এই মন্দিরগুলি বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস চর্চার জন্য জরুরি। শুধু বিষ্ণুপুর বা কালনায় নয়, সারা বাংলা জুড়েই অসংখ্য অসাধারণ মন্দির নির্মিত হয়েছে। চালা, রত্ন, দালান, মঞ্চ, মঠ, দেউল ইত্যাদি শিল্পরীতি এবং টেরাকোটা অলংকরণের নানা বৈচিত্র্যে ও প্রাচুর্যে সেগুলি সমৃদ্ধ। একদিকে পৌরাণিক দেবদেবী ও আখ্যান, অন্যদিকে অভিজাত ও সাধারণ মানুষের সমাজজীবনের প্রতিফলন দেখা যায়। মন্দিরগুলির অলংকরণ এর প্রধান উপাদান উঠে এসেছে বিভিন্ন সাহিত্যিক বা সামাজিক উৎস থেকে। মন্দির এবং মন্দিরের অলংকরণ এর উৎসসন্ধান এই গ্রন্থের প্রধান লক্ষ্য। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক দুশোটি ছবি, যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে। " বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা " গ্রন্থটি বাংলা সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।