Discount applied: Discount 20%
“জীবনানন্দের ছােটগল্পে জীবনানন্দ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
ওসোর প্রেম
By উমাশঙ্কর
Publisher: একুশ শতক
₹200
ওসো ছিলেন একজন ভারতীয় মানুষ্যঈশ্বর এবং রজনী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর জীবদ্দশায় তাঁকে এক বিতর্কিত নতুন ধর্মীয় আন্দোলনের নেতা এবং মরমী হিসাবে দেখা হত। তাঁর জীবন কাহিনী “ওসোর প্রেম” বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
oshor prem, umasankar, উমাশঙ্কর, ওসোর প্রেম
ওসো ছিলেন একজন ভারতীয় মানুষ্যঈশ্বর এবং রজনী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর জীবদ্দশায় তাঁকে এক বিতর্কিত নতুন ধর্মীয় আন্দোলনের নেতা এবং মরমী হিসাবে দেখা হত। তাঁর জীবন কাহিনী “ওসোর প্রেম” বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
কবির জগৎ কবিতার জগৎ
₹150
কবি ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ কওসর জামালের কবিতা চর্চার শুরু ১৯৭০ এর গোড়া থেকে। তুলনামূলক কাব্যচর্চায় অপরিসীম আগ্রহ তাঁর। এখন পর্যন্ত ৮টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত। কবিতার জন্য পেয়েছেন কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পুরস্কারও। অনুবাদ করেছেন সমকালীন ফরাসি কবিতা। ‘কবির জগৎ কবিতার জগৎ' বইটি কবি ও কবিতা সম্পর্কে তাঁর প্রবন্ধের নির্বাচিত সংকলন।
বিদেশি কবিতার অনুবাদ : সমস্যা ও সম্ভাবনা, ফরাসি কবিতায় প্রতীকবাদী আন্দোলন, গীতাঞ্জলির রবীন্দ্রনাথ, মিথ-পুরান ও বিষ্ণু দে র কবিতা, বিষ্ণু দে ও টি এস এলিয়ট, চতুর্দশপদী কবিতার মধুসূদন, ইতিহাসের কবি জীবনানন্দ দাশ, অরুন মিত্র, সুধীন্দ্রনাথ, শক্তি চট্টোপাধ্যায় ইত্যাদি এবং আরো অনেক কবি ও কবিতা সম্পর্কে প্রবন্ধ এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।
কবির জগৎ কবিতার জগৎ
₹150
কবি ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ কওসর জামালের কবিতা চর্চার শুরু ১৯৭০ এর গোড়া থেকে। তুলনামূলক কাব্যচর্চায় অপরিসীম আগ্রহ তাঁর। এখন পর্যন্ত ৮টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত। কবিতার জন্য পেয়েছেন কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পুরস্কারও। অনুবাদ করেছেন সমকালীন ফরাসি কবিতা। ‘কবির জগৎ কবিতার জগৎ' বইটি কবি ও কবিতা সম্পর্কে তাঁর প্রবন্ধের নির্বাচিত সংকলন।
বিদেশি কবিতার অনুবাদ : সমস্যা ও সম্ভাবনা, ফরাসি কবিতায় প্রতীকবাদী আন্দোলন, গীতাঞ্জলির রবীন্দ্রনাথ, মিথ-পুরান ও বিষ্ণু দে র কবিতা, বিষ্ণু দে ও টি এস এলিয়ট, চতুর্দশপদী কবিতার মধুসূদন, ইতিহাসের কবি জীবনানন্দ দাশ, অরুন মিত্র, সুধীন্দ্রনাথ, শক্তি চট্টোপাধ্যায় ইত্যাদি এবং আরো অনেক কবি ও কবিতা সম্পর্কে প্রবন্ধ এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।
বটপাকুড়ের ফেনা
By শঙ্খ ঘোষ
₹350
একটানা প্রায় ছ ' বছর ধরে কবি শঙ্খ ঘোষ " সৃষ্টির একুশ শতক " পত্রিকায় লিখেছিলেন এই জার্নালধর্মী অনন্য স্মৃতি সঞ্চয় " বটপাকুড়ের ফেনা "। কবিতার মতোই মনোরম গদ্য। ভূমিকা বা উপসংহারের বালাই নেই। জীবনের অতলে চারিয়ে যাওয়া ঘটনাবলিতে শুধু উঁকি মারা মাত্র। যার মধ্যে ব্যক্তি ও কবি শঙ্খ ঘোষের মধ্যেকার একটা যোগসূত্র লক্ষ্য করা যায়। সেই অর্থে এই বই কোনো আত্মকথা নয়, কোনো ডায়েরি নয়। এই বই যেন দুটি মানুষের এক গ্রন্থিতে পথ চলার এক নিরন্তর জার্নাল। গ্রন্থাকারে প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বটপাকুড়ের ফেনা পাঠকের নজর কেড়েছে, পেয়েছে আকুন্ঠ অভিনন্দন।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি এবং পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড )
বটপাকুড়ের ফেনা
By শঙ্খ ঘোষ
₹350
একটানা প্রায় ছ ' বছর ধরে কবি শঙ্খ ঘোষ " সৃষ্টির একুশ শতক " পত্রিকায় লিখেছিলেন এই জার্নালধর্মী অনন্য স্মৃতি সঞ্চয় " বটপাকুড়ের ফেনা "। কবিতার মতোই মনোরম গদ্য। ভূমিকা বা উপসংহারের বালাই নেই। জীবনের অতলে চারিয়ে যাওয়া ঘটনাবলিতে শুধু উঁকি মারা মাত্র। যার মধ্যে ব্যক্তি ও কবি শঙ্খ ঘোষের মধ্যেকার একটা যোগসূত্র লক্ষ্য করা যায়। সেই অর্থে এই বই কোনো আত্মকথা নয়, কোনো ডায়েরি নয়। এই বই যেন দুটি মানুষের এক গ্রন্থিতে পথ চলার এক নিরন্তর জার্নাল। গ্রন্থাকারে প্রকাশের সঙ্গে সঙ্গে বটপাকুড়ের ফেনা পাঠকের নজর কেড়েছে, পেয়েছে আকুন্ঠ অভিনন্দন।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি এবং পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড )
ইছামতি সাজঘর
By অজিত মন্ডল
₹200
ষাট ও সত্তরের দশক। অবিভক্ত চব্বিশ পরগনার অন্তর্গত সুন্দরবনাঞ্চলে বিস্তীর্ণ সমাজজীবনের একটা খণ্ডচিত্র ' ইছামতি সাজঘর ' উপন্যাসের পটভূমি।
দেশবিভাগের ঠিক পরেই পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে ছিন্নমূল বহু পরিবার প্রত্যন্ত দ্বীপময় গ্রামগুলিতে এসে সস্তায় জমি কিনে বসতি স্থাপন করে। তারও আগে সুন্দরবনবাসী বলতে ছিল কিছু ‘হাতকাটালি’ জমিদারী-প্রজা, রাচি ছােটনাগপুর থেকে প্রেরিত জঙ্গল হাসিলের কাজে দক্ষ দরিদ্র আদিবাসী জনগােষ্ঠী আর পাশের জেলা মেদিনীপুর থেকে আগত স্বল্প সংখ্যক বানভাসি অসহায় পরিবার।
একদা বহির্জগত থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জনপদ ধীরে ধীরে বিভিন্ন পেশা ও প্রকৃতির মানুষে সমৃদ্ধ হয়ে উঠল। আপাত নিস্তরঙ্গ জীবনের আড়ালে স্বপ্নময় আবেগ-স্পন্দন ধরা পড়ল। কেটে গেল আরও কয়েকটা অস্থির দশক, অধিকার অর্জন ও রক্ষার সংগ্রাম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়েছে সমাজ রাজনীতি ও ভৌগােলিক মানচিত্র। পুরনাে দিনের সঙ্গে বর্তমানের মিল খোঁজা বৃথা। কেবল ওই সময়ের জীবিত আঞ্চলিক ব্যক্তিরাই গ্রন্থের কাহিনীসূত্র ও প্রেক্ষাপট খুঁজে পাবেন বলে বিশ্বাস।
কাহিনীতে মাটি ও মানুষের সঙ্গে নাড়ির যােগ আছে বলে কল্পনার স্থান সীমিত, যেটুকু না থাকলে শিল্প হয় না সেটুকুই। শেষকথা কাহিনী ও পটভূমি যে সময়েরই হােক রসােত্তীর্ণ হওয়াটা জরুরি। মাননীয় বিচারক স্বয়ং পাঠক, লেখকের তেমনি উপলব্ধি।
ইছামতি সাজঘর
By অজিত মন্ডল
₹200
ষাট ও সত্তরের দশক। অবিভক্ত চব্বিশ পরগনার অন্তর্গত সুন্দরবনাঞ্চলে বিস্তীর্ণ সমাজজীবনের একটা খণ্ডচিত্র ' ইছামতি সাজঘর ' উপন্যাসের পটভূমি।
দেশবিভাগের ঠিক পরেই পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে ছিন্নমূল বহু পরিবার প্রত্যন্ত দ্বীপময় গ্রামগুলিতে এসে সস্তায় জমি কিনে বসতি স্থাপন করে। তারও আগে সুন্দরবনবাসী বলতে ছিল কিছু ‘হাতকাটালি’ জমিদারী-প্রজা, রাচি ছােটনাগপুর থেকে প্রেরিত জঙ্গল হাসিলের কাজে দক্ষ দরিদ্র আদিবাসী জনগােষ্ঠী আর পাশের জেলা মেদিনীপুর থেকে আগত স্বল্প সংখ্যক বানভাসি অসহায় পরিবার।
একদা বহির্জগত থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জনপদ ধীরে ধীরে বিভিন্ন পেশা ও প্রকৃতির মানুষে সমৃদ্ধ হয়ে উঠল। আপাত নিস্তরঙ্গ জীবনের আড়ালে স্বপ্নময় আবেগ-স্পন্দন ধরা পড়ল। কেটে গেল আরও কয়েকটা অস্থির দশক, অধিকার অর্জন ও রক্ষার সংগ্রাম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়েছে সমাজ রাজনীতি ও ভৌগােলিক মানচিত্র। পুরনাে দিনের সঙ্গে বর্তমানের মিল খোঁজা বৃথা। কেবল ওই সময়ের জীবিত আঞ্চলিক ব্যক্তিরাই গ্রন্থের কাহিনীসূত্র ও প্রেক্ষাপট খুঁজে পাবেন বলে বিশ্বাস।
কাহিনীতে মাটি ও মানুষের সঙ্গে নাড়ির যােগ আছে বলে কল্পনার স্থান সীমিত, যেটুকু না থাকলে শিল্প হয় না সেটুকুই। শেষকথা কাহিনী ও পটভূমি যে সময়েরই হােক রসােত্তীর্ণ হওয়াটা জরুরি। মাননীয় বিচারক স্বয়ং পাঠক, লেখকের তেমনি উপলব্ধি।
গল্প সঞ্চয়
₹150
যােগীন্দ্রনাথ মূলত ছােটোদের নিয়েই ভেবেছেন, লিখেছেন। মােহনলাল নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। লিখেছেন বহু গল্পও। ছােটোদের কাছে পুরাণ-কাহিনি। ভারি আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে পরিবেশন করেছেন। ছড়া-কবিতা রচনার ক্ষেত্রেও তিনি বিশেষভাবে স্মরণীয়। খুকুমণির ছড়া’ নামে লােকায়ত ছড়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকলনও সম্পাদনা করেছিলেন। ' গল্প সঞ্চয় ' হাসিখুশি যােগীন্দ্রনাথ সরকারের এক অবিস্মরণীয় সৃষ্টি। আজও তা আমাদের শৈশব-সঙ্গী। ছন্দের আনন্দে হাসিখুশি পড়তে পড়তেই বঙ্গভাষী শিশুর বর্ণ পরিচয় হয়।
গল্প সঞ্চয়
₹150
যােগীন্দ্রনাথ মূলত ছােটোদের নিয়েই ভেবেছেন, লিখেছেন। মােহনলাল নামে একটি উপন্যাস লিখেছিলেন। লিখেছেন বহু গল্পও। ছােটোদের কাছে পুরাণ-কাহিনি। ভারি আকর্ষণীয় ভঙ্গিতে পরিবেশন করেছেন। ছড়া-কবিতা রচনার ক্ষেত্রেও তিনি বিশেষভাবে স্মরণীয়। খুকুমণির ছড়া’ নামে লােকায়ত ছড়ার একটি গুরুত্বপূর্ণ সংকলনও সম্পাদনা করেছিলেন। ' গল্প সঞ্চয় ' হাসিখুশি যােগীন্দ্রনাথ সরকারের এক অবিস্মরণীয় সৃষ্টি। আজও তা আমাদের শৈশব-সঙ্গী। ছন্দের আনন্দে হাসিখুশি পড়তে পড়তেই বঙ্গভাষী শিশুর বর্ণ পরিচয় হয়।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।