Discount applied: Discount 20%
“ভাষাতত্ত্ব ও বাংলা ভাষার ইতিহাস” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
রাড় বাংলা দুঃখিনী মা আমার
By অমিত রায়
Publisher: একুশ শতক
₹200
রাড় বাংলার প্রকৃতি ও লোকজীবনের সঙ্গে মিশে থাকে শহরের প্রাত্যহিক জীবন। এই প্রত্যক্ষতা ও সংকটের কথা তিনি ছন্দে নিয়ে আসেন সচেতন ভাবেই। ঐতিহ্যের এই পরম্পরা তার কবিতার স্বভূমি। কবিতার আদিগন্ত আকাশ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - dukhhini ma amar 001
রাড় বাংলার প্রকৃতি ও লোকজীবনের সঙ্গে মিশে থাকে শহরের প্রাত্যহিক জীবন। এই প্রত্যক্ষতা ও সংকটের কথা তিনি ছন্দে নিয়ে আসেন সচেতন ভাবেই। ঐতিহ্যের এই পরম্পরা তার কবিতার স্বভূমি। কবিতার আদিগন্ত আকাশ।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা
₹600
ভারতের লোকনৃত্য অগণন। রূপে রসে স্নিগ্ধ। স্থান মাহাত্ম্যে ভাস্বর। নৃত্য আঙ্গিক, চঞ্চল চরণছন্দে মুদ্রা কেবল রেখাগতি নয়। আরও, আরও কিছু। দৃষ্টি সুখের সৃজনমুদ্রা। লেখক স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছেন নানারঙের নিতি নৃত্য, লোকনৃত্য। ভারত সরকারের সংস্কৃতি কেন্দ্রের উপ - অধিকর্তা হওয়ার দরুন , কর্মসূত্রে রাজ্য রাজ্য ঘুরে সংগ্রহ করেছেন নৃত্যকলা। সরল বিশ্লেষণ, তৌলবিচার, শিল্পীদের শরীরী নৃত্যছন্দ, রূপবিভৰ, বস্ত্ৰ আবরণ, আভরণ স্থানিক রূপ বৈশিষ্ট্য, মেলা উৎসব, পুজো-পার্বণ লোকবিশ্বাস, সংস্কার আনন্দের বর্ণ সমাহার লক্ষ করা যাবে আমাদের দেশের সাড়ে চারশোর অধিক লোকনৃত্যে। ফলকথা, দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ফসল - " ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা" । পুলকিত হবেন, নবীন শিল্পী ও নৃত্যকলা রসের সন্ধানী। খুঁজে নিতে পারেন অনেক, অনেক কিছু। এবং সমৃদ্ধ করতে পারেন, নিজেকে আপন চর্যার শ্রমজলে, ঐরূপে ও ঐশ্বর্যে।
ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা
₹600
ভারতের লোকনৃত্য অগণন। রূপে রসে স্নিগ্ধ। স্থান মাহাত্ম্যে ভাস্বর। নৃত্য আঙ্গিক, চঞ্চল চরণছন্দে মুদ্রা কেবল রেখাগতি নয়। আরও, আরও কিছু। দৃষ্টি সুখের সৃজনমুদ্রা। লেখক স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছেন নানারঙের নিতি নৃত্য, লোকনৃত্য। ভারত সরকারের সংস্কৃতি কেন্দ্রের উপ - অধিকর্তা হওয়ার দরুন , কর্মসূত্রে রাজ্য রাজ্য ঘুরে সংগ্রহ করেছেন নৃত্যকলা। সরল বিশ্লেষণ, তৌলবিচার, শিল্পীদের শরীরী নৃত্যছন্দ, রূপবিভৰ, বস্ত্ৰ আবরণ, আভরণ স্থানিক রূপ বৈশিষ্ট্য, মেলা উৎসব, পুজো-পার্বণ লোকবিশ্বাস, সংস্কার আনন্দের বর্ণ সমাহার লক্ষ করা যাবে আমাদের দেশের সাড়ে চারশোর অধিক লোকনৃত্যে। ফলকথা, দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ফসল - " ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা" । পুলকিত হবেন, নবীন শিল্পী ও নৃত্যকলা রসের সন্ধানী। খুঁজে নিতে পারেন অনেক, অনেক কিছু। এবং সমৃদ্ধ করতে পারেন, নিজেকে আপন চর্যার শ্রমজলে, ঐরূপে ও ঐশ্বর্যে।
গুহামানুষের গল্প
₹40
ছোটদের গুহামানুষের গল্প পড়তে আর শুনতে, দুটোতেই তারা আকর্ষিত হয়। ' গুহামানুষের গল্প ' গ্রন্থটি ছোটদের জন্য একটি অসাধারণ গ্রন্থ। আঁকা ছবি আর লেখায় বইটি অন্যমাত্রা পেয়েছে, হয়ে উঠেছে আরো আকর্ষণীয়। গুহা মানুষেরা কিভাবে তাদের দিন কাটাত, কিভাবে আগুন জ্বালাতে শিখলো, কিভাবে ভেলা বানালো, কিভাবে চাকা চালালো এবং ফসল ফলালো ফুটে উঠেছে গ্রন্থটিতে।
গুহামানুষের গল্প
₹40
ছোটদের গুহামানুষের গল্প পড়তে আর শুনতে, দুটোতেই তারা আকর্ষিত হয়। ' গুহামানুষের গল্প ' গ্রন্থটি ছোটদের জন্য একটি অসাধারণ গ্রন্থ। আঁকা ছবি আর লেখায় বইটি অন্যমাত্রা পেয়েছে, হয়ে উঠেছে আরো আকর্ষণীয়। গুহা মানুষেরা কিভাবে তাদের দিন কাটাত, কিভাবে আগুন জ্বালাতে শিখলো, কিভাবে ভেলা বানালো, কিভাবে চাকা চালালো এবং ফসল ফলালো ফুটে উঠেছে গ্রন্থটিতে।
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
China The Leaping Dragon
By তাপস সিন্হা
₹300
promoting socialist ideals have been well appreciated in numerous national and international for a well traveled person, Tapas Sinha has visited numerous countries of Asia, Africa, Middle East, Europe, and Latin America, He has represented the country in 14th World Festival of Youth and Students (WFYS) held in Cuba in 1997 and has led the national delegation in the subsequent 15th, 16th and 17th WFYS hold in Algeria, Venezuela and South Africa. Tapas Sinha has also attended the National Congresses of Communist Youth Organizations of Greece, Vietnam, Hungary, Srilanka, Nepal, United Kingdom, Portugal, Russia, France and Cyprus among many others. As GC member of WFDY had traveled to Hungary, Germany, Belgium, Switzerland, Palestine and South Korea.
Under the aegis of WFDY, Tapas Sinha had participated in the international relief efforts in Palestine and Lebanon after US led Imperialist aggression, He has also led 10 member Indian delegation of to China in 2006 and subsequently had visited the country on invitation of All China Youth Federation (ACYF) in 2009, during which he traveled across the length and breadth of the country. Based on that Tapas Sinha written his experience in ' China The Leaping Dragon '
China The Leaping Dragon
By তাপস সিন্হা
₹300
promoting socialist ideals have been well appreciated in numerous national and international for a well traveled person, Tapas Sinha has visited numerous countries of Asia, Africa, Middle East, Europe, and Latin America, He has represented the country in 14th World Festival of Youth and Students (WFYS) held in Cuba in 1997 and has led the national delegation in the subsequent 15th, 16th and 17th WFYS hold in Algeria, Venezuela and South Africa. Tapas Sinha has also attended the National Congresses of Communist Youth Organizations of Greece, Vietnam, Hungary, Srilanka, Nepal, United Kingdom, Portugal, Russia, France and Cyprus among many others. As GC member of WFDY had traveled to Hungary, Germany, Belgium, Switzerland, Palestine and South Korea.
Under the aegis of WFDY, Tapas Sinha had participated in the international relief efforts in Palestine and Lebanon after US led Imperialist aggression, He has also led 10 member Indian delegation of to China in 2006 and subsequently had visited the country on invitation of All China Youth Federation (ACYF) in 2009, during which he traveled across the length and breadth of the country. Based on that Tapas Sinha written his experience in ' China The Leaping Dragon '
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।
সত্যজিতের সাত সতেরো
₹200
সত্যজিত রায়কে নিয়ে চর্চা কেবল ভারতে এবং ভারতীয় ভাষাতেই নয়, ভারতের বাইরেও বিভিন্ন বিদেশী ভাষাতে চর্চা সেই "পথের পাঁচালি" থেকেই ধারাবাহিক ভাবে হয়ে চলেছে। আজও তা কেবল অব্যাহতই নয়, ক্রমবর্ধমান। তাঁর সাহিত্যকীর্তি, চলচ্চিত্র নিয়ে আলোচনা ২০টি প্রবন্ধের মাধ্যমে "সত্যজিতের সাত সতেরো" গ্রন্থে তুলে ধরা হয়েছে।