Discount applied: Discount 20%
“বরণীয়া নারী” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
রাত্রি ও সুন্দর
Publisher: একুশ শতক
₹200
বাস্তব বড় রুক্ষ। পরীক্ষার অনন্ত সোপান। পৃথিবীর বুকের উপর সাজানো পাথরের আস্তরণ। সঞ্জল রঞ্জন আচার্য বিশ্বাস করেন পাথরেও জাগে সংগীত। “রাত্রি ও সুন্দর” বইটি তাঁর সৃজনশীলতার এক উদাহরণ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - ratri sundor 001
বাস্তব বড় রুক্ষ। পরীক্ষার অনন্ত সোপান। পৃথিবীর বুকের উপর সাজানো পাথরের আস্তরণ। সঞ্জল রঞ্জন আচার্য বিশ্বাস করেন পাথরেও জাগে সংগীত। “রাত্রি ও সুন্দর” বইটি তাঁর সৃজনশীলতার এক উদাহরণ।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
দেশ বিদেশের আরো কিছু গল্প
By শ্যামল মৈত্র
₹120
' দেশ বিদেশের আরো কিছু গল্প ' গ্রন্থটিতে মোট ১৭ টি গল্প স্থান পেয়েছে। গল্পগুলি নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি প্রথমেই নজরে এল, তা হল, দেশি ও বিদেশি—দুই জাতের ফুল দিয়েই তিনি মালাটি গেঁথেছেন। তার এই সংকলনে মালয়ালম, হিন্দি, মারাঠি, তেলেগু ও ডােগরি জাতীয় দেশজ ভাষার গল্প যেমন রয়েছেন, তেমনই রয়েছে ইংরেজি, ফরাসি, ইন্দোনেশিয়, চিনা, ব্রহ্মদেশীয়, পােলিশ ও ইতালিয় ভাষার গল্প। সংকলনটির আরও একটি বিশেষত্ব হল, এতে দিনাে বুঝাতি'র রচিত কল্পবাস্তবতার দুরুহ গল্পের (এই পৃথিবীর শেষদিন) পাশে ইন্দোনেশিয় লােককথা (কাবায়ন ও এক জাদুপাখি)ও স্থান পেয়েছে। ভালাে লাগল এটাও দেখে যে, গল্পগুলি খুব এলােমেলােভাবে নির্বাচিত হয়নি। ওই নির্বাচনের মধ্যে অনুবাদক তখা সংকলকের একটি প্রগতিশীল বােধ ও সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে। অনুবাদক ও সংকলক সেজন্য পাঠক-সমাজের অকুণ্ঠ ধন্যবাদ পাবেন।
দেশ বিদেশের আরো কিছু গল্প
By শ্যামল মৈত্র
₹120
' দেশ বিদেশের আরো কিছু গল্প ' গ্রন্থটিতে মোট ১৭ টি গল্প স্থান পেয়েছে। গল্পগুলি নির্বাচনের ক্ষেত্রে যে বিষয়টি প্রথমেই নজরে এল, তা হল, দেশি ও বিদেশি—দুই জাতের ফুল দিয়েই তিনি মালাটি গেঁথেছেন। তার এই সংকলনে মালয়ালম, হিন্দি, মারাঠি, তেলেগু ও ডােগরি জাতীয় দেশজ ভাষার গল্প যেমন রয়েছেন, তেমনই রয়েছে ইংরেজি, ফরাসি, ইন্দোনেশিয়, চিনা, ব্রহ্মদেশীয়, পােলিশ ও ইতালিয় ভাষার গল্প। সংকলনটির আরও একটি বিশেষত্ব হল, এতে দিনাে বুঝাতি'র রচিত কল্পবাস্তবতার দুরুহ গল্পের (এই পৃথিবীর শেষদিন) পাশে ইন্দোনেশিয় লােককথা (কাবায়ন ও এক জাদুপাখি)ও স্থান পেয়েছে। ভালাে লাগল এটাও দেখে যে, গল্পগুলি খুব এলােমেলােভাবে নির্বাচিত হয়নি। ওই নির্বাচনের মধ্যে অনুবাদক তখা সংকলকের একটি প্রগতিশীল বােধ ও সমাজের প্রতি দায়বদ্ধতা প্রকাশ পেয়েছে। অনুবাদক ও সংকলক সেজন্য পাঠক-সমাজের অকুণ্ঠ ধন্যবাদ পাবেন।
সাহস দেখানোর পালা
By তপোময় ঘোষ
₹250
গল্প’ শব্দটির যে কত দ্যোতনা, কত গভীরতা তা আমার পক্ষে কোনভাবেই বলা তো দূরের কথা, জানাও সম্ভব হবে না জেনেও একটা অক্ষম প্রচেষ্টা চলছিল। একান্ত আপন সে মিয়ানো প্রচেষ্টায় কেউ প্রণোদশার ঘি বা আগুন যোগায় নি। কারও দায় পড়েনি এগুলো লিখতে বলার। ফলত পাঁচিরের গায়ে নামগোত্রহীন দুলতে থাকা। এভাবেই এক, দুই, তিন দশকের পর বেহায়ারা যেমন হয় তেমনি একটি মোচড় দেওয়া উদ্যম। আর যায় কোথা, বেরিয়ে পড়ছে আমারও একটা গল্প সংকলন ' সাহস দেখানোর পালা '।
সওয়া একশ বছরের বাংলা সাহিত্যের শত শত মণিমাণিক্যের পাশে কিছু কালোকুলো ছাইপাশ গাদা করার এ অহেতু না জন্মালেই ভাল হত। কিন্তু ওই যে কথা আছে না, কুঁজোরও সাধ হয় চিৎ হয়ে শুতে। ওতেই হয়েছে মুশকিল।
সাহস দেখানোর পালা
By তপোময় ঘোষ
₹250
গল্প’ শব্দটির যে কত দ্যোতনা, কত গভীরতা তা আমার পক্ষে কোনভাবেই বলা তো দূরের কথা, জানাও সম্ভব হবে না জেনেও একটা অক্ষম প্রচেষ্টা চলছিল। একান্ত আপন সে মিয়ানো প্রচেষ্টায় কেউ প্রণোদশার ঘি বা আগুন যোগায় নি। কারও দায় পড়েনি এগুলো লিখতে বলার। ফলত পাঁচিরের গায়ে নামগোত্রহীন দুলতে থাকা। এভাবেই এক, দুই, তিন দশকের পর বেহায়ারা যেমন হয় তেমনি একটি মোচড় দেওয়া উদ্যম। আর যায় কোথা, বেরিয়ে পড়ছে আমারও একটা গল্প সংকলন ' সাহস দেখানোর পালা '।
সওয়া একশ বছরের বাংলা সাহিত্যের শত শত মণিমাণিক্যের পাশে কিছু কালোকুলো ছাইপাশ গাদা করার এ অহেতু না জন্মালেই ভাল হত। কিন্তু ওই যে কথা আছে না, কুঁজোরও সাধ হয় চিৎ হয়ে শুতে। ওতেই হয়েছে মুশকিল।