“জগদীশ গুপ্তের ছোটগল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
শীতাদ্র্রি অন্বেষন
Publisher: একুশ শতক
₹250
কেদারনাথ থেকে বদ্রীনাথের প্রবাদ পথের সন্ধান, কেদারনাথ মন্দির থেকে গঙ্গোত্রী মন্দির যাওয়ার জন্য গঙ্গোত্রী কল আবিষ্কার, পিন – পার্বতী গিরিবর্ত অতিক্রম ইত্যাদি এরকম অনেক অভিযান সম্পূর্ণ করেছেন লেখক প্রভাতকুমার গাঙ্গুলী। “শীতাদ্র্রী অন্বেষন” গ্রন্থটিতে তাঁর অভিযান এর কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
কেদারনাথ থেকে বদ্রীনাথের প্রবাদ পথের সন্ধান, কেদারনাথ মন্দির থেকে গঙ্গোত্রী মন্দির যাওয়ার জন্য গঙ্গোত্রী কল আবিষ্কার, পিন – পার্বতী গিরিবর্ত অতিক্রম ইত্যাদি এরকম অনেক অভিযান সম্পূর্ণ করেছেন লেখক প্রভাতকুমার গাঙ্গুলী। “শীতাদ্র্রী অন্বেষন” গ্রন্থটিতে তাঁর অভিযান এর কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল
₹200
লেখক তাঁর কর্মজীবনের সতের বৎসর (১৯৯০-১৯৭৭) প্ল্যানিং কমিশনে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীন ভারতের এই সময়টি সামরিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক প্রভৃতি দৃষ্টিকোণ থেকে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একদিকে চীনের ও পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, অন্যদিকে সবুজ বিপ্লবসহ অনেক উন্নতি মূলক পরিকল্পনা। লেখক সুনিপুণ ভাবে এই সমস্ত ঘটনা এবং দিল্লির তখনকার জীবনধারা, সরকারী সংস্থার আভ্যন্তরীণ সমস্যা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮০ রাষ্ট্রসংঘের উপদেষ্টারূপে লেখক আফগানিস্তানের কাবুল শহরে ছিলেন। রাষ্ট্রবিপ্লব ও সংঘাতের প্রত্যক্ষদর্শীরূপে লেখক নানা সমস্যা জর্জরিত ও বিধ্বস্ত আফগানিস্তানের বাস্তব আলেখ্য ও একটি নির্ভরযোগ্য ইতিহাস উপহার দিয়েছেন। " গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল " বাংলা ভাষায় এক অনন্য গ্রন্থ।
গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল
₹200
লেখক তাঁর কর্মজীবনের সতের বৎসর (১৯৯০-১৯৭৭) প্ল্যানিং কমিশনে বিভিন্ন দায়িত্ব পালন করেন। স্বাধীন ভারতের এই সময়টি সামরিক, অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক প্রভৃতি দৃষ্টিকোণ থেকে বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ একদিকে চীনের ও পাকিস্তানের সাথে যুদ্ধ, বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও স্বাধীন বাংলাদেশের জন্ম, জরুরি অবস্থা ঘোষণা, অন্যদিকে সবুজ বিপ্লবসহ অনেক উন্নতি মূলক পরিকল্পনা। লেখক সুনিপুণ ভাবে এই সমস্ত ঘটনা এবং দিল্লির তখনকার জীবনধারা, সরকারী সংস্থার আভ্যন্তরীণ সমস্যা আমাদের সামনে তুলে ধরেছেন। ১৯৭৭ থেকে ১৯৮০ রাষ্ট্রসংঘের উপদেষ্টারূপে লেখক আফগানিস্তানের কাবুল শহরে ছিলেন। রাষ্ট্রবিপ্লব ও সংঘাতের প্রত্যক্ষদর্শীরূপে লেখক নানা সমস্যা জর্জরিত ও বিধ্বস্ত আফগানিস্তানের বাস্তব আলেখ্য ও একটি নির্ভরযোগ্য ইতিহাস উপহার দিয়েছেন। " গাঁ শহর বিভুঁই : দিল্লি ও কাবুল " বাংলা ভাষায় এক অনন্য গ্রন্থ।
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
মধ্যযুগের বাংলা কাব্য – মন্দ মধুর হাওয়া
₹250
বঙ্গপ্রদেশে তুর্কি-আক্রমণ বাঙালির সমাজ-সংস্কৃতির ঐতিহ্যময় শিকড়ে যে গভীর ক্ষতের জন্ম দিয়েছিল—তাকে অস্বীকার করে মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের গতি-প্রকৃতি নির্ণীত হতে পারেনি। তুর্কি-শাসন পরবর্তী প্রায় সাড়ে পাঁচশাে বছরের বাঙালি তার প্রাচীন-ঐতিহ্যের সঙ্গে সংঘাত ও আপােসের মধ্য দিয়ে স্বাতন্ত্র্য প্রতিষ্ঠা করতে নিরন্তর সচেষ্ট থেকেছে। বঙ্গপ্রদেশের অধিবাসী বাঙালি হলেও সেই বাঙালি কখনাে অভিন্ন জাতিসত্তায় বিকশিত হতে পারেনি-তার নানাবিধ উচ্চারণ ওই প্রাচীন ও মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যে শােনা যায়। মধ্যযুগীয় সেই বঙ্গপ্রদেশ আজ পুবে-পশ্চিমে ধর্মীয় বাতাবরণে বিভাজিত।
হিন্দু-বাঙালির মন মধ্যযুগীয় মন্দ-মধুর হাওয়ায় সৃজন করতে চেয়েছে আপন সত্তা—আর সে-সত্তার গঠন ইসলামের সঙ্গে পার্থক্য তৈরির মধ্য দিয়ে অধিকাংশ ক্ষেত্রে উচ্চারিত হয়েছে। যদিও ইসলামি-সংস্কৃতিকে অস্বীকার করে সেদিনের সাহিত্য স্ফুর্তিলাভ করতে পারেনি। এই উত্তরাধুনিক সময়েও সেই অতীতের পুনরাবৃত্তি কিংবা তাকে স্মরণ করলে মধ্যযুগের সাহিত্যের পাঠ অসম্পূর্ণ থেকে যায় - সেকথা বলার অপেক্ষা রাখে না । অ-বিরুনির কথায়—“শিক্ষা হল পুনরাবৃত্তির সুফল। এ-গ্রন্থ প্রকল্পে বাঙালির সমাজ-ইতিহাসের প্রেক্ষিতে সে-কথাই উচ্চারিত হতে দেখা যাবে।
আধুনিক শিল্পভাবনা : ইমপ্রেশনিজম
By অসীম রেজ
₹150
আধুনিক শিল্প ভাবনা : ইমপ্রেশনিজম' গ্রন্থটিতে শিল্পান্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের কাজ ও তার বৈশিষ্টাগুলি বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে আলােচনা সূত্রে এসেছে শিল্পীদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন, তৎকালীন ফ্রান্সের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল এবং এর নিরিখে তাদের শিল্পসৃষ্টির নিরন্তর সংগ্রামের চিত্রটি। প্রধান পাঁচজন শিল্পীর কর্মময় জীবনের ইতিহাসটির ভিতর আলােচনা সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এই পাঁচজন প্রসিদ্ধ শিল্পীরা হলেন-ক্লোদ মানে (১৮৪০-১৯২৬), এলুয়ার মানে (১৮৩২-১৮৮৩), কামীল পিসারো (১৮৩০-১৯০৩), পিয়ের-অগন্ত রেনোয়া (১৮৪১-১৯১৯) এবং এদগার দেগা (১৮৩৪-১৯১৭)।
আধুনিক শিল্পের উন্মেষপর্বে যে শিল্পান্দোলনটি ইউরােপ বিশেষত ফ্রান্সের শিল্প জগতকে আলোড়িত করেছিল সেটি হল 'ইমপ্রেশনিজম (Impressionism) বা প্রতিবাদ। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ফ্রান্সে এই আন্দোলনটি জন্ম এবং বৃদ্ধি লাভ করে। ক্লোদ মানে( Claude Monet) র ইমপ্রেশন : সানরাইজ (১৮৭২) শিরােনামে একটি ছবিকে কেন্দ্র করে যে বিতর্কের সুত্রপাত হয় তারই ফলম্বরূপ ইমপ্রেশনিজম শিল্পরীতির জন্ম। উনবিংশ শতাব্দী মাঝামাঝি ফ্রান্সে বাস্তবধর্মী (Realism) শিল্পকলার সূত্র গরে এবং সকল রকম আতিশয্য ও কৃত্রিমতা ত্যাগ করে প্রকৃতির প্রত্যক্ষ অনুসরণে এই যুগান্তকারী শিল্পভাবনাটি জন্ম নিয়েছিল। প্রকৃতির বিস্তারিত বর্ণনার পরিবর্তে তার ধারণামূলক অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তোলা ছিল এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য।
গোটা বিংশ শতাব্দীর আধুনিক শিল্প ভাবনাটি যেন এই শিল্পান্দোলনটির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। প্রায় দেড়শত বছর ধরে সারা বিশ্বব্যাপী এই শিল্পরীতির প্রভাব আজও অনুভূত হয়।
আধুনিক শিল্পভাবনা : ইমপ্রেশনিজম
By অসীম রেজ
₹150
আধুনিক শিল্প ভাবনা : ইমপ্রেশনিজম' গ্রন্থটিতে শিল্পান্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের কাজ ও তার বৈশিষ্টাগুলি বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে আলােচনা সূত্রে এসেছে শিল্পীদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন, তৎকালীন ফ্রান্সের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল এবং এর নিরিখে তাদের শিল্পসৃষ্টির নিরন্তর সংগ্রামের চিত্রটি। প্রধান পাঁচজন শিল্পীর কর্মময় জীবনের ইতিহাসটির ভিতর আলােচনা সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এই পাঁচজন প্রসিদ্ধ শিল্পীরা হলেন-ক্লোদ মানে (১৮৪০-১৯২৬), এলুয়ার মানে (১৮৩২-১৮৮৩), কামীল পিসারো (১৮৩০-১৯০৩), পিয়ের-অগন্ত রেনোয়া (১৮৪১-১৯১৯) এবং এদগার দেগা (১৮৩৪-১৯১৭)।
আধুনিক শিল্পের উন্মেষপর্বে যে শিল্পান্দোলনটি ইউরােপ বিশেষত ফ্রান্সের শিল্প জগতকে আলোড়িত করেছিল সেটি হল 'ইমপ্রেশনিজম (Impressionism) বা প্রতিবাদ। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ফ্রান্সে এই আন্দোলনটি জন্ম এবং বৃদ্ধি লাভ করে। ক্লোদ মানে( Claude Monet) র ইমপ্রেশন : সানরাইজ (১৮৭২) শিরােনামে একটি ছবিকে কেন্দ্র করে যে বিতর্কের সুত্রপাত হয় তারই ফলম্বরূপ ইমপ্রেশনিজম শিল্পরীতির জন্ম। উনবিংশ শতাব্দী মাঝামাঝি ফ্রান্সে বাস্তবধর্মী (Realism) শিল্পকলার সূত্র গরে এবং সকল রকম আতিশয্য ও কৃত্রিমতা ত্যাগ করে প্রকৃতির প্রত্যক্ষ অনুসরণে এই যুগান্তকারী শিল্পভাবনাটি জন্ম নিয়েছিল। প্রকৃতির বিস্তারিত বর্ণনার পরিবর্তে তার ধারণামূলক অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তোলা ছিল এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য।
গোটা বিংশ শতাব্দীর আধুনিক শিল্প ভাবনাটি যেন এই শিল্পান্দোলনটির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। প্রায় দেড়শত বছর ধরে সারা বিশ্বব্যাপী এই শিল্পরীতির প্রভাব আজও অনুভূত হয়।