“শ্রেষ্ঠ কবিতা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
সময়ের সঙ্গী
Publisher: একুশ শতক
₹150
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে অন্ধকার শেষ কথা নয়, আলোর কথাই বলেছেন তিনি সময়ের সঙ্গী বইটিতে। আর একবার প্রমাণিত করার চেষ্টা করেছেন সবার উপরে মানুষ সত্য। ধ্বংসের ভয় নয়। সৃষ্টির জয় শেষ কথা। তাই মনুষত্বের জয়ের ভেরি নিনাদিত হয় তার গল্পে। এই গল্প গ্রন্থটি পাঠকের কাছে সমাদৃত হলে লেখিকার প্রচেষ্টা সার্থক হবে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
ইতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতা থেকে অন্ধকার শেষ কথা নয়, আলোর কথাই বলেছেন তিনি সময়ের সঙ্গী বইটিতে। আর একবার প্রমাণিত করার চেষ্টা করেছেন সবার উপরে মানুষ সত্য। ধ্বংসের ভয় নয়। সৃষ্টির জয় শেষ কথা। তাই মনুষত্বের জয়ের ভেরি নিনাদিত হয় তার গল্পে।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মৈমনসিংহ – গীতিকা
₹400
রোমা রােলাঁ একদা দীনেশচন্দ্র সেনের 'Eastern Bengal Ballads Mymensingh'-এর (১৯২৩) ফরাসি অনুবাদ পাঠ করে বাংলার এই গীতিকা সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বলা যায়, দীনেশচন্দ্র প্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি নাগরিক সমাজের কাছে মৈমনসিংহ - গীতিকা কিংবা পূর্ববঙ্গ- গীতিকার পরিচয় সুসম্পন্ন করিয়েছিলেন। অবিভক্ত বাংলার লােকজ শিল্পকৃতির উজ্জ্বল ধারক হিসাবে এই গীতিকা বাঙালির অনন্য জীবনাচরণকে নির্দেশ করে—সে-কথা আজ আর কারাে অবিদিত নয়। দীনেশচন্দ্র মৈমনসিংহ - গীতিকার ভূমিকায় গীতিকাগুলি সংগ্রহের একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস উল্লেখ করেছেন।
বাঙালির ধর্ম নিরপেক্ষ সাংস্কৃতিক চেতনার পরিচয় বাংলা সাহিত্যে বিশেষ নেই। ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির প্রসারিত ছায়া মৈমনসিংহ - গীতিকায় কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা গেলেও তার গভীরতর কোনাে প্রকাশ গীতিকায় বিশেষ ধরা পড়েনি। বরঞ্চ বাঙালির পরিবার, প্রেম-প্রতিহিংসা-প্রতিবাদ- প্রতিরােধ প্রভৃতি বিষয় প্রাগাধুনিক সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় মূল্যবােধের আরাে এক প্রথাবিরােধী চিত্র তুলে ধরে।
মৈমনসিংহ – গীতিকা
₹400
রোমা রােলাঁ একদা দীনেশচন্দ্র সেনের 'Eastern Bengal Ballads Mymensingh'-এর (১৯২৩) ফরাসি অনুবাদ পাঠ করে বাংলার এই গীতিকা সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বলা যায়, দীনেশচন্দ্র প্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি নাগরিক সমাজের কাছে মৈমনসিংহ - গীতিকা কিংবা পূর্ববঙ্গ- গীতিকার পরিচয় সুসম্পন্ন করিয়েছিলেন। অবিভক্ত বাংলার লােকজ শিল্পকৃতির উজ্জ্বল ধারক হিসাবে এই গীতিকা বাঙালির অনন্য জীবনাচরণকে নির্দেশ করে—সে-কথা আজ আর কারাে অবিদিত নয়। দীনেশচন্দ্র মৈমনসিংহ - গীতিকার ভূমিকায় গীতিকাগুলি সংগ্রহের একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস উল্লেখ করেছেন।
বাঙালির ধর্ম নিরপেক্ষ সাংস্কৃতিক চেতনার পরিচয় বাংলা সাহিত্যে বিশেষ নেই। ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির প্রসারিত ছায়া মৈমনসিংহ - গীতিকায় কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা গেলেও তার গভীরতর কোনাে প্রকাশ গীতিকায় বিশেষ ধরা পড়েনি। বরঞ্চ বাঙালির পরিবার, প্রেম-প্রতিহিংসা-প্রতিবাদ- প্রতিরােধ প্রভৃতি বিষয় প্রাগাধুনিক সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় মূল্যবােধের আরাে এক প্রথাবিরােধী চিত্র তুলে ধরে।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
খবর যখন অবাক করে
By জয়ন্ত সাহা
₹200
বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠাতেই অজস্র ঘটনার বিচিত্র বিস্ফোরণ। পড়তে পড়তে মালুম হবে এ বিশ্বব্রহ্মাণ্ড যেন আজব কারখানা।‘মশারা গান ভালোবাসে’, ‘মৌমাছিরাও ফুটবল খেলতে পারে, “ছ-বছরেও কোটিপতি হওয়া যায়’ কিংবা ‘খরগোশ যখন পুলিশ সেজে শিকার ধরে' তখন আট থেকে আশি সবার চোখতো ছানাবড়া হবেই। এইসব অজস্র ঘটনার ঘনঘটায় আস্ত একটা বই জমে ক্ষীর হয়ে আছে। লেখক আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রের গীতাঞ্জলী প্রচার তরঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে শনিবার সন্ধে সাড়ে সাতটার বিচিত্র সংবাদ বানাতে গিয়ে এই বিশ্বব্রম্মান্ডের যে বিচিত্র সংবাদগুলি তালুবন্দি করেছেন সেই অসংখ্য মজাদার ঘটনার মলাটবন্দি সংকলন "খবর যখন অবাক করে" গ্রন্থ।
খবর যখন অবাক করে
By জয়ন্ত সাহা
₹200
বইটির প্রতিটি পৃষ্ঠাতেই অজস্র ঘটনার বিচিত্র বিস্ফোরণ। পড়তে পড়তে মালুম হবে এ বিশ্বব্রহ্মাণ্ড যেন আজব কারখানা।‘মশারা গান ভালোবাসে’, ‘মৌমাছিরাও ফুটবল খেলতে পারে, “ছ-বছরেও কোটিপতি হওয়া যায়’ কিংবা ‘খরগোশ যখন পুলিশ সেজে শিকার ধরে' তখন আট থেকে আশি সবার চোখতো ছানাবড়া হবেই। এইসব অজস্র ঘটনার ঘনঘটায় আস্ত একটা বই জমে ক্ষীর হয়ে আছে। লেখক আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্রের গীতাঞ্জলী প্রচার তরঙ্গে দীর্ঘদিন ধরে শনিবার সন্ধে সাড়ে সাতটার বিচিত্র সংবাদ বানাতে গিয়ে এই বিশ্বব্রম্মান্ডের যে বিচিত্র সংবাদগুলি তালুবন্দি করেছেন সেই অসংখ্য মজাদার ঘটনার মলাটবন্দি সংকলন "খবর যখন অবাক করে" গ্রন্থ।
এক পাগলের বটজন্ম কথা
By প্রলয় নাগ
₹100
ইতিহাসকে যতই মুছে ফেলার চেষ্টা হোক, প্রতিবাদের প্রবহমানতা কখনো স্তব্ধ হয় না। তা এক চলমান প্রক্রিয়া, চলতেই থাকবে। সময় তো অনুকূল নয়, কোনও কালেও তা ছিল না। গল্পগুলোও প্রতিকূল সময়ের বয়ান।
একদিকে ধর্মীয় বিভাজনের গন্ডী যেমন টানা হচ্ছে, মানুষের 'মানুষ' পরিচয়কে মুছে ফেলার চেষ্টা হচ্ছে - লেখক এর বিপরীত প্রান্তে দাঁড়িয়ে অন্যকথা বলছেন। পাথরের মূর্তি থেকে জীবন্ত মানুষ বেরিয়ে আসা, নিজেই নিজের মৃতদেহ দাহ করা, কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যে ? সবকিছুর আড়াল থেকে বেরিয়ে আসছে আরেক সত্য। সর্বস্ব হারানো পাগলের মধ্যেও জেগে উঠেছে প্রতিবাদীচেতনা।
এক পাগলের বটজন্ম কথা
By প্রলয় নাগ
₹100
ইতিহাসকে যতই মুছে ফেলার চেষ্টা হোক, প্রতিবাদের প্রবহমানতা কখনো স্তব্ধ হয় না। তা এক চলমান প্রক্রিয়া, চলতেই থাকবে। সময় তো অনুকূল নয়, কোনও কালেও তা ছিল না। গল্পগুলোও প্রতিকূল সময়ের বয়ান।
একদিকে ধর্মীয় বিভাজনের গন্ডী যেমন টানা হচ্ছে, মানুষের 'মানুষ' পরিচয়কে মুছে ফেলার চেষ্টা হচ্ছে - লেখক এর বিপরীত প্রান্তে দাঁড়িয়ে অন্যকথা বলছেন। পাথরের মূর্তি থেকে জীবন্ত মানুষ বেরিয়ে আসা, নিজেই নিজের মৃতদেহ দাহ করা, কোনটা সত্য আর কোনটা মিথ্যে ? সবকিছুর আড়াল থেকে বেরিয়ে আসছে আরেক সত্য। সর্বস্ব হারানো পাগলের মধ্যেও জেগে উঠেছে প্রতিবাদীচেতনা।