“গল্পকথার কথা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন
Publisher: একুশ শতক
₹150
“গান্ধর্ব রত্ন” সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
“গান্ধর্ব রত্ন” সম্মানে সম্মানিত কবি কেতকীপ্রসাদ রায়ের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “সেদিন ঈশ্বর এসেছিলেন”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
ইছামতি সাজঘর
By অজিত মন্ডল
₹200
ষাট ও সত্তরের দশক। অবিভক্ত চব্বিশ পরগনার অন্তর্গত সুন্দরবনাঞ্চলে বিস্তীর্ণ সমাজজীবনের একটা খণ্ডচিত্র ' ইছামতি সাজঘর ' উপন্যাসের পটভূমি।
দেশবিভাগের ঠিক পরেই পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে ছিন্নমূল বহু পরিবার প্রত্যন্ত দ্বীপময় গ্রামগুলিতে এসে সস্তায় জমি কিনে বসতি স্থাপন করে। তারও আগে সুন্দরবনবাসী বলতে ছিল কিছু ‘হাতকাটালি’ জমিদারী-প্রজা, রাচি ছােটনাগপুর থেকে প্রেরিত জঙ্গল হাসিলের কাজে দক্ষ দরিদ্র আদিবাসী জনগােষ্ঠী আর পাশের জেলা মেদিনীপুর থেকে আগত স্বল্প সংখ্যক বানভাসি অসহায় পরিবার।
একদা বহির্জগত থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জনপদ ধীরে ধীরে বিভিন্ন পেশা ও প্রকৃতির মানুষে সমৃদ্ধ হয়ে উঠল। আপাত নিস্তরঙ্গ জীবনের আড়ালে স্বপ্নময় আবেগ-স্পন্দন ধরা পড়ল। কেটে গেল আরও কয়েকটা অস্থির দশক, অধিকার অর্জন ও রক্ষার সংগ্রাম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়েছে সমাজ রাজনীতি ও ভৌগােলিক মানচিত্র। পুরনাে দিনের সঙ্গে বর্তমানের মিল খোঁজা বৃথা। কেবল ওই সময়ের জীবিত আঞ্চলিক ব্যক্তিরাই গ্রন্থের কাহিনীসূত্র ও প্রেক্ষাপট খুঁজে পাবেন বলে বিশ্বাস।
কাহিনীতে মাটি ও মানুষের সঙ্গে নাড়ির যােগ আছে বলে কল্পনার স্থান সীমিত, যেটুকু না থাকলে শিল্প হয় না সেটুকুই। শেষকথা কাহিনী ও পটভূমি যে সময়েরই হােক রসােত্তীর্ণ হওয়াটা জরুরি। মাননীয় বিচারক স্বয়ং পাঠক, লেখকের তেমনি উপলব্ধি।
ইছামতি সাজঘর
By অজিত মন্ডল
₹200
ষাট ও সত্তরের দশক। অবিভক্ত চব্বিশ পরগনার অন্তর্গত সুন্দরবনাঞ্চলে বিস্তীর্ণ সমাজজীবনের একটা খণ্ডচিত্র ' ইছামতি সাজঘর ' উপন্যাসের পটভূমি।
দেশবিভাগের ঠিক পরেই পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমান বাংলাদেশ) থেকে ছিন্নমূল বহু পরিবার প্রত্যন্ত দ্বীপময় গ্রামগুলিতে এসে সস্তায় জমি কিনে বসতি স্থাপন করে। তারও আগে সুন্দরবনবাসী বলতে ছিল কিছু ‘হাতকাটালি’ জমিদারী-প্রজা, রাচি ছােটনাগপুর থেকে প্রেরিত জঙ্গল হাসিলের কাজে দক্ষ দরিদ্র আদিবাসী জনগােষ্ঠী আর পাশের জেলা মেদিনীপুর থেকে আগত স্বল্প সংখ্যক বানভাসি অসহায় পরিবার।
একদা বহির্জগত থেকে প্রায় বিচ্ছিন্ন দ্বীপগুলির ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র জনপদ ধীরে ধীরে বিভিন্ন পেশা ও প্রকৃতির মানুষে সমৃদ্ধ হয়ে উঠল। আপাত নিস্তরঙ্গ জীবনের আড়ালে স্বপ্নময় আবেগ-স্পন্দন ধরা পড়ল। কেটে গেল আরও কয়েকটা অস্থির দশক, অধিকার অর্জন ও রক্ষার সংগ্রাম। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিবর্তিত হয়েছে সমাজ রাজনীতি ও ভৌগােলিক মানচিত্র। পুরনাে দিনের সঙ্গে বর্তমানের মিল খোঁজা বৃথা। কেবল ওই সময়ের জীবিত আঞ্চলিক ব্যক্তিরাই গ্রন্থের কাহিনীসূত্র ও প্রেক্ষাপট খুঁজে পাবেন বলে বিশ্বাস।
কাহিনীতে মাটি ও মানুষের সঙ্গে নাড়ির যােগ আছে বলে কল্পনার স্থান সীমিত, যেটুকু না থাকলে শিল্প হয় না সেটুকুই। শেষকথা কাহিনী ও পটভূমি যে সময়েরই হােক রসােত্তীর্ণ হওয়াটা জরুরি। মাননীয় বিচারক স্বয়ং পাঠক, লেখকের তেমনি উপলব্ধি।
পাচার
₹150
নারী পাচার একটা ভয়াবহ সামাজিক সমস্যা। আইন করেও এই অপরাধ কমানো যাচ্ছেনা। এর একটি বোরো কারণ যদি হয় দারিদ্র তাহলে আর একটি বৃহৎ কারণ হলো সচেতনার অভাব। মেয়েদের ভোগপণ্য হিসাবে দেখার প্রবণতা সমাজের সব স্তরেই বর্তমান। যন্ত্রনায় বিদ্ধ হয় পাচার হওয়া মেয়েটি। উপন্যাস "পাচার" এ লেখিকা মধুমিতা চক্রবর্তী সেইসব অত্যাচার ও অমানুষিক শোষণের কাহিনী তুলে ধরেছেন।
পাচার
₹150
নারী পাচার একটা ভয়াবহ সামাজিক সমস্যা। আইন করেও এই অপরাধ কমানো যাচ্ছেনা। এর একটি বোরো কারণ যদি হয় দারিদ্র তাহলে আর একটি বৃহৎ কারণ হলো সচেতনার অভাব। মেয়েদের ভোগপণ্য হিসাবে দেখার প্রবণতা সমাজের সব স্তরেই বর্তমান। যন্ত্রনায় বিদ্ধ হয় পাচার হওয়া মেয়েটি। উপন্যাস "পাচার" এ লেখিকা মধুমিতা চক্রবর্তী সেইসব অত্যাচার ও অমানুষিক শোষণের কাহিনী তুলে ধরেছেন।
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?