“আমার একান্নটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
বাড়ি ঘর
By তৃষ্ণা বসাক
Publisher: একুশ শতক
₹60
‘ বাড়ি ঘর ‘ উপন্যাসের ভরকেন্দ্র নিরাশ্রয়তা। গৃহের চার দেওয়ালের মধ্যে ঘটলেই হিংসা, সন্ত্রাসের ভয়াবহতা কমে না, বিস্তার কিছু ছোট হয় এইমাত্র। আরো অনেক ছোট-বড়, কেন্দ্রাতিগ ও কেন্দ্রাভিগ বল এর বিভিন্ন তলে ক্রিয়াশীল, যারা কথাবস্তুর একমুখিনতাকে ভেঙে দিতে চেয়েছে নিজেদের মতো করে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-bg02
Tags:
bari ghar, novel, trishna basak, uponnas, উপন্যাস, তৃষ্ণা বসাক, বাড়ি ঘর
‘ বাড়ি ঘর ‘ উপন্যাসের ভরকেন্দ্র নিরাশ্রয়তা। গৃহের চার দেওয়ালের মধ্যে ঘটলেই হিংসা, সন্ত্রাসের ভয়াবহতা কমে না, বিস্তার কিছু ছোট হয় এইমাত্র। আরো অনেক ছোট-বড়, কেন্দ্রাতিগ ও কেন্দ্রাভিগ বল এর বিভিন্ন তলে ক্রিয়াশীল, যারা কথাবস্তুর একমুখিনতাকে ভেঙে দিতে চেয়েছে নিজেদের মতো করে।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
₹500
" পঁচিশটি গল্প - ইন্দিরা দাশ " পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
₹500
" পঁচিশটি গল্প - ইন্দিরা দাশ " পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
বিজ্ঞানীর বিবেক
₹300
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও বিজ্ঞান গবেষক ড: গৌতম গঙ্গোপাধ্যায় জনচেতনায় বিজ্ঞান প্রসার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক। বিজ্ঞানীর বিবেক তাঁর সাম্প্রতিক প্রবন্ধ সংকলন। বিজ্ঞান গবেষণার দিক নির্ধারণে বিজ্ঞানীদের ভূমিকা, সমাজ ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান গবেষণায় কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে, বিজ্ঞান ভাবনায় বিকৃতি ঘটছে কিভাবে? মৌলবাদ ও সংঘ পরিবারের সংগঠকদের অবৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার সামাজিক প্রতিক্রিয়া, সাহিত্য ও বিজ্ঞান আন্ত সম্পর্ক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইতিহাস ইত্যাদি প্রসঙ্গে বিজ্ঞান জগতের ভিতর থেকে বিজ্ঞান ও সমাজকে দেখার চেষ্টা করেছেন লেখক। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণী দৃষ্টির সঙ্গে সাহিত্য রসের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে তার কলম, যে কোনো মননশীল পাঠক পরে সমৃদ্ধ হবেন।
বিজ্ঞানীর বিবেক
₹300
কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের পদার্থবিদ্যা বিভাগের অধ্যাপক ও বিজ্ঞান গবেষক ড: গৌতম গঙ্গোপাধ্যায় জনচেতনায় বিজ্ঞান প্রসার আন্দোলনের অন্যতম সংগঠক। বিজ্ঞানীর বিবেক তাঁর সাম্প্রতিক প্রবন্ধ সংকলন। বিজ্ঞান গবেষণার দিক নির্ধারণে বিজ্ঞানীদের ভূমিকা, সমাজ ও রাষ্ট্র বিজ্ঞান গবেষণায় কতটা প্রভাব বিস্তার করতে পারে, বিজ্ঞান ভাবনায় বিকৃতি ঘটছে কিভাবে? মৌলবাদ ও সংঘ পরিবারের সংগঠকদের অবৈজ্ঞানিক চিন্তাভাবনার সামাজিক প্রতিক্রিয়া, সাহিত্য ও বিজ্ঞান আন্ত সম্পর্ক, কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান ইতিহাস ইত্যাদি প্রসঙ্গে বিজ্ঞান জগতের ভিতর থেকে বিজ্ঞান ও সমাজকে দেখার চেষ্টা করেছেন লেখক। বৈজ্ঞানিক বিশ্লেষণী দৃষ্টির সঙ্গে সাহিত্য রসের সংমিশ্রণ ঘটিয়েছে তার কলম, যে কোনো মননশীল পাঠক পরে সমৃদ্ধ হবেন।
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ
₹500
বিজ্ঞানের ছাত্র বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের মনে অনেক সময় অনেক প্রশ্ন জাগে যার উত্তর সবসময়ে পাঠ্যপুস্তকে মেলেনা। "পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ" বইয়ের প্রবন্ধগুলোতে সেই ধরনের অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে। প্রবন্ধগুলোকে বিজ্ঞানের মূল তিনটি শ্রেণী অনুসারে ভৌতবিজ্ঞান, ভূবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান, আর আলাদা করে জ্যোতির্বিদ্যা এই চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেকটা প্রবন্ধই বিজ্ঞানের বিশেষ কোনো একটা বিষয়ের উপর স্বতন্ত্র একটা রচনা, কিন্তু প্রত্যেক ভাগে রচনাগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে সেগুলোর মধ্যে বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলো সময়ের সঙ্গে কিভাবে মানুষের চিন্তায় এসেছে তার একটা পরম্পরা ধরা পড়ে। অনেকগুলো রচনাতে আলোচিত বিষয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দেওয়া হয়েছে যাতে বিজ্ঞান কিভাবে বহু সময় ধরে বহু বিজ্ঞানীর প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে তার একটা ধারণা পাঠক উপলব্ধি করতে পারেন। রচনার মধ্যে যাতে তথ্যগত কোনো ত্রুটি না থাকে সেদিকে বিশেষ যত্ন নেবার চেষ্টা করেছেন লেখক। রচনাগুলোর তথ্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন প্রামাণিক বই ও কোষ গ্রন্থ থেকে।
পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ
₹500
বিজ্ঞানের ছাত্র বা বিজ্ঞানমনস্ক মানুষের মনে অনেক সময় অনেক প্রশ্ন জাগে যার উত্তর সবসময়ে পাঠ্যপুস্তকে মেলেনা। "পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ" বইয়ের প্রবন্ধগুলোতে সেই ধরনের অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর পাওয়া যাবে। প্রবন্ধগুলোকে বিজ্ঞানের মূল তিনটি শ্রেণী অনুসারে ভৌতবিজ্ঞান, ভূবিজ্ঞান ও জীবনবিজ্ঞান, আর আলাদা করে জ্যোতির্বিদ্যা এই চারটি ভাগে ভাগ করা হয়েছে। প্রত্যেকটা প্রবন্ধই বিজ্ঞানের বিশেষ কোনো একটা বিষয়ের উপর স্বতন্ত্র একটা রচনা, কিন্তু প্রত্যেক ভাগে রচনাগুলো এমনভাবে সাজানো হয়েছে যে সেগুলোর মধ্যে বিজ্ঞানের প্রশ্নগুলো সময়ের সঙ্গে কিভাবে মানুষের চিন্তায় এসেছে তার একটা পরম্পরা ধরা পড়ে। অনেকগুলো রচনাতে আলোচিত বিষয়ের সংক্ষিপ্ত ইতিহাস দেওয়া হয়েছে যাতে বিজ্ঞান কিভাবে বহু সময় ধরে বহু বিজ্ঞানীর প্রচেষ্টায় গড়ে ওঠে তার একটা ধারণা পাঠক উপলব্ধি করতে পারেন। রচনার মধ্যে যাতে তথ্যগত কোনো ত্রুটি না থাকে সেদিকে বিশেষ যত্ন নেবার চেষ্টা করেছেন লেখক। রচনাগুলোর তথ্য নেওয়া হয়েছে বিভিন্ন প্রামাণিক বই ও কোষ গ্রন্থ থেকে।
নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা
₹150
শ্যামলকান্তি দাশ - সত্তর দশকের কবিতাভুবনের এক অন্যতম অনিবার্য ও অগ্রগণ্য নাম। গ্রামবাংলার মাটির সঙ্গে শহরের ইস্পাতকে মিশিয়ে দিয়ে বাংলা কবিতায় এনেছেন এক ভিন্নতর স্বাদ ও অনন্য আবেদন - যা একেবারেই তাঁর নিজস্ব ঘরানা। পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মাননা। ১৯৭৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত প্রকাশিত তাঁর বাইশটি কবিতার বই থেকে বাছাই কবিতাগুলি নিয়ে " নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা " গ্রন্থ।
নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা
₹150
শ্যামলকান্তি দাশ - সত্তর দশকের কবিতাভুবনের এক অন্যতম অনিবার্য ও অগ্রগণ্য নাম। গ্রামবাংলার মাটির সঙ্গে শহরের ইস্পাতকে মিশিয়ে দিয়ে বাংলা কবিতায় এনেছেন এক ভিন্নতর স্বাদ ও অনন্য আবেদন - যা একেবারেই তাঁর নিজস্ব ঘরানা। পেয়েছেন অসংখ্য পুরস্কার এবং সম্মাননা। ১৯৭৭ থেকে ২০১৪ পর্যন্ত প্রকাশিত তাঁর বাইশটি কবিতার বই থেকে বাছাই কবিতাগুলি নিয়ে " নির্বাচিত শ্রেষ্ঠ কবিতা " গ্রন্থ।
ধরা অধরার মাঝে
₹250
" ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থটি চরিত্রের দিক থেকে ইতিহাস না রম্যরচনা, না কি দুটোই একসঙ্গে, ভেবে কোনও হদিশ পাওয়া যায় না। এতে রাশি রাশি তথ্য আছে, একজন পদার্থবিজ্ঞানী কী করে ঘটনাচক্রে বড় মাপের আমলা হয়ে উঠলেন তার গল্প আছে, আর সেই সূত্রে সরকারি কাজকর্মের ধরণ-ধারণ নিয়ে মজার মজার ঘটনার বিশদ বিবরণ আছে। এতই মজার যে একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করা পর্যন্ত কোনও রেহাই নেই।
গ্রন্থটির আপাদমস্তক টস্ টস্ করছে অনুপম রসবোধে। তার সঙ্গে উপরিপাওনা হিসেবে বুদ্ধিদীপ্ত তির্যক মন্তব্য— কখনও আশপাশে ঘটে যাওয়া কাণ্ড-কারখানা নিয়ে আর কখনও বা নিজেকে নিয়েই। নিজেকে দিয়ে রসিকতা করার মতো বুকের পাটা সবার থাকে না। কিন্তু এই লেখকের আছে। আর তা প্রচুর পরিমাণেই। ফলে এই বইটির উপভোগ্যতার কোনও জবাব নেই। এতে একই সঙ্গে আছেন জ্যোতি বসু, নিরুপম সেন, সূর্যকান্ত মিশ্র, কাস্তি গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো চরিত্রেরা। আবার পাশাপাশি বিরাজ করছেন মমতাও।
পদার্থবিজ্ঞানী থেকে মুখ্য সচিব হয়ে ওঠা গল্পের মতো মনে হলেও সত্যি। গ্রন্থের লেখক প্রাক্তন মুখ্য সচিব অর্ধেন্দু সেন পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা অসমাপ্ত রেখে আই এ এস হয়েছিলেন। চাকুরিস্থল হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ। বামফ্রন্ট সরকারের ৩৪ বছরের দীর্ঘ শাসনকালের প্রায় শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পশ্চিম বাংলায় নানা দায়িত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে কাজ করে মুখ্যসচিব হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রিসভার সদস্য এবং প্রশাসনের উঁচু থেকে নীচের মহল পর্যন্ত নানাভাবে নজর করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। রাজনৈতিক বিভিন্ন দলের জেলার নেতা-কর্মী-সংগঠক ছাড়াও রাজ্য ও জাতীয় স্তরের অনেক নেতা নেত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ তাঁর হয়েছিল। তিনি তার চৌত্রিশ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনের কথা " ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন সংক্ষিপ্ততম পরিসরে।
টানটান গদ্যে তীব্র কৌতূক আর ঠাট্টাতামাশা ও মজা করার মধ্য দিয়ে পাঠককে চুম্বকের মতো টেনে রাখবে। পাঠক পড়তে পড়তে বলবেন— বাহ্। এতো দিন লেখেন নি কেন!
ধরা অধরার মাঝে
₹250
" ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থটি চরিত্রের দিক থেকে ইতিহাস না রম্যরচনা, না কি দুটোই একসঙ্গে, ভেবে কোনও হদিশ পাওয়া যায় না। এতে রাশি রাশি তথ্য আছে, একজন পদার্থবিজ্ঞানী কী করে ঘটনাচক্রে বড় মাপের আমলা হয়ে উঠলেন তার গল্প আছে, আর সেই সূত্রে সরকারি কাজকর্মের ধরণ-ধারণ নিয়ে মজার মজার ঘটনার বিশদ বিবরণ আছে। এতই মজার যে একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করা পর্যন্ত কোনও রেহাই নেই।
গ্রন্থটির আপাদমস্তক টস্ টস্ করছে অনুপম রসবোধে। তার সঙ্গে উপরিপাওনা হিসেবে বুদ্ধিদীপ্ত তির্যক মন্তব্য— কখনও আশপাশে ঘটে যাওয়া কাণ্ড-কারখানা নিয়ে আর কখনও বা নিজেকে নিয়েই। নিজেকে দিয়ে রসিকতা করার মতো বুকের পাটা সবার থাকে না। কিন্তু এই লেখকের আছে। আর তা প্রচুর পরিমাণেই। ফলে এই বইটির উপভোগ্যতার কোনও জবাব নেই। এতে একই সঙ্গে আছেন জ্যোতি বসু, নিরুপম সেন, সূর্যকান্ত মিশ্র, কাস্তি গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো চরিত্রেরা। আবার পাশাপাশি বিরাজ করছেন মমতাও।
পদার্থবিজ্ঞানী থেকে মুখ্য সচিব হয়ে ওঠা গল্পের মতো মনে হলেও সত্যি। গ্রন্থের লেখক প্রাক্তন মুখ্য সচিব অর্ধেন্দু সেন পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা অসমাপ্ত রেখে আই এ এস হয়েছিলেন। চাকুরিস্থল হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ। বামফ্রন্ট সরকারের ৩৪ বছরের দীর্ঘ শাসনকালের প্রায় শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পশ্চিম বাংলায় নানা দায়িত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে কাজ করে মুখ্যসচিব হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রিসভার সদস্য এবং প্রশাসনের উঁচু থেকে নীচের মহল পর্যন্ত নানাভাবে নজর করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। রাজনৈতিক বিভিন্ন দলের জেলার নেতা-কর্মী-সংগঠক ছাড়াও রাজ্য ও জাতীয় স্তরের অনেক নেতা নেত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ তাঁর হয়েছিল। তিনি তার চৌত্রিশ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনের কথা " ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন সংক্ষিপ্ততম পরিসরে।
টানটান গদ্যে তীব্র কৌতূক আর ঠাট্টাতামাশা ও মজা করার মধ্য দিয়ে পাঠককে চুম্বকের মতো টেনে রাখবে। পাঠক পড়তে পড়তে বলবেন— বাহ্। এতো দিন লেখেন নি কেন!