“তিন লেখকের তিন প্রিয় উপন্যাস” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দেড়শো গজে জীবন
Publisher: একুশ শতক
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর ” দেড়শো গজে জীবন ” উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-dgj01
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর ” দেড়শো গজে জীবন ” উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া ‘নো ম্যানস ল্যান্ড’-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
উইনি ম্যান্ডেলার “পার্ট অব মাই সোল”
By অশোক রাহা
₹200
নেলসন ম্যান্ডেলা তাঁর অনবদ্য গ্রন্থের নাম দিয়েছিলেন 'সংগ্রামই আমার জীবন। তার দীর্ঘ জীবন সংগ্রাম আর প্রতিকূল পরিস্থিতিতে অবিচল থাকার এক অনন্য দলিল। আর এই অনন্য সংগ্রামে তার দ্বিতীয় স্ত্রী উইনি ম্যান্ডেলার ছিল অসামান্য অবদান। নেলসন যখন রোবেন দ্বীপপুঞ্জে বন্দি, হাড়ভাঙা পরিশ্রমে ক্ষত-বিক্ষত, রক্তাক্ত, তখন শ্বেতাঙ্গ প্রভুদের ভ্রুকুটি উপেক্ষা করে নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবিতে নিরবচ্ছিন্ন লড়াই-এ নেতৃত্ব করেছেন উইনি। বস্তুত উইনির অবিরাম প্রচেষ্টাতেই নেলসন ম্যান্ডেলার মুক্তির দাবি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে আবেগ সৃষ্টি করেছিল। লক্ষ লক্ষ মানুষকে বর্ণবৈষম্যবাদী দক্ষিণ আফ্রিকার সরকারের বিরুদ্ধে মুখরিত করেছিল। উইনির সেই মহান প্রচেষ্টার অনেক ছবি, বিধৃত আছে " পার্ট অব মাই সোল " গ্রন্থে।
উইনি ম্যান্ডেলা, অ্যানি বেনজামিনকে তার সঙ্গে বিভিন্ন সময়ে সাক্ষাৎকারের টেপ-রেকর্ডিং করতে সুযোগ দিয়েছিলেন, এবং তা বেশ দীর্ঘকাল যাবৎ। উপরন্তু, তাঁকে আস্থাভাজন বিবেচনায় তিনি কারান্তরাল থেকে লেখা তাঁর স্বামীর চিঠিপত্র এবং অপরাপর দলিলগুলি দিয়েছিলেন বাছাই করে সম্পাদনা ও প্রকাশনার জন্যে। বর্তমান গ্রন্থখানি তারই ফসল।
'পার্ট অব মাই সোল' তার আত্মজীবনীমূলক গ্রন্থ, কিন্তু নিজের জীবনের কথা থাকা সত্ত্বেও মামুলি আত্মকথা নয়। উইনির জীবনবোধ ভিন্নতর—' এই বিশাল মুক্তির যন্ত্রে আমি অতি নগণ্য। এই আদর্শের সংগ্রামে আমাদের কালো মানুষেরা মরছে প্রতিদিন। ...আমার ব্যক্তিগত জীবনে কী ঘটছে বা না ঘটছে তা সম্পূর্ণ অবান্তর '—এই কথা কটির মধ্যেই রয়েছে তাঁর আত্মকথার মূল সুরের দ্যোতনা।
প্রশ্ন উঠতে পারে, সেই উইনিও নেই, নেই সেই নেলসন - উইনির অবিচ্ছিন্ন সংগ্রাম, তবু কেন এ গ্রন্থের পুনঃপ্রকাশ। ইতিহাসের উপাদান কখনো গুরুত্ব হারায় না। নেলসন - উইনির বিচ্ছেদ যেমন সত্য, তেমন সত্য তাঁদের ঐতিহাসিক সংগ্রাম। উইনির জীবনকথা কোনো স্বামীসঙ্গহীন নারীর জীবনকথা নয়, এটা দক্ষিণ আফ্রিকার বর্নবিদ্দেষবাদবিরোধী সংগ্রামের এক অনন্য দলিলও।
জাত - পাত - ধর্ম - বর্ণের ভেদাভেদে রক্তাক্ত, ক্ষতবিক্ষত ভারতবর্ষের মানুষও লড়াই-সংগ্রামের মধ্যবর্তীতায় উন্নততর মানবজীবন অর্জনের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন। প্রগতি ও প্রতিক্রিয়ার দ্বন্দ্ব আমাদের কখনো এক কদম এগিয়ে দিচ্ছে, আবার কখনো দু-কদম পেছনে ঠেলে দিচ্ছে। অথচ ইতিহাসের নিয়মে মানবসমাজকে সামনের দিকে এগোতেই হবে। এই সামনের দিকে এগিয়ে যাওয়ার লড়াই যাঁরা করছেন, তাঁদের কাছে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কখনোও কমবে না।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
অভিব্যক্তির আলোকে
By তপন মিশ্র
₹350
বর্তমান সময়ে বিজ্ঞানের একটি বহু চর্চিত বিষয় অভিব্যক্তিবাদ। বিষয়টি সম্পর্কে একদিকে যেমন অনেক জটিল গবেষণা চলছে অন্যদিকে এই মতবাদের দর্শন সম্পর্কেও আলোচনা চলছে। আমাদের দেশে উগ্র হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের অন্যতম লক্ষ হল অভিব্যক্তিবাদ এবং বিশেষ করে ডারউইনের তত্ত্ব। ডারউইনের চিন্তা থেকে যেমন অভিব্যক্তিবাদ শুরু হয়নি তেমন ডারউইনের পর অভিব্যক্তিবাদ শেষও হয়ে যায়নি। দেশে দেশে যুক্তিবাদী দর্শনের অন্যতম উপাদান হল অভিব্যক্তিবাদ। ইদানীং কালে নিত্য নতুন ফসিলের আবিষ্কার এবং অভিব্যক্তিবাদ গবেষণার ক্ষেত্রে জৈব-প্রযুক্তির প্রয়োগ এই ধারাকে আরও বিকশিত করেছে। ১৮৭১ সালে ডারউইনের “The Descent of Man and Selection in Relation to Sex" প্রকাশিত হয়। সেই অর্থে বইটির প্রকাশনার ১৫০ বছর সদ্য অতিক্রান্ত হয়েছে। মৌলবাদীদের মানব বিবর্তন নিয়ে অবৈজ্ঞানিক চিন্তার শেষ নেই। সেই অপপ্রয়াসের একমাত্র উপায় বাংলায় যুক্তিবাদী চিন্তার বিকাশের যে আন্দোলন চলছে সেই আন্দোলনে কিছু উপাদান যুক্ত করা। এই উদ্দেশ্য নিয়েই বইটির পরিকল্পনা। মানুষ সহ পৃথিবীর সমস্ত জীব এবং ভাইরাসের বিবর্তন যে অজৈব পদার্থ থেকে এবং ক্রমাগত হয়েছে তা প্রতিষ্ঠিত সত্য। সেই সত্য বাংলা ভাষার পাঠকদের কাছে পৌঁছে দেওয়ার চেষ্টা এই প্রকাশনার মাধ্যমে হয়েছে।
চন্দাবতী
By তৃষ্ণা বসাক
₹350
ষোড়শ শতকের কবি চন্দ্রাবতী। তাঁর জীবন যেকোন লেখকের কাছেই লোভনীয়। কিন্তু শৈশব সাথী জয়ানন্দর সঙ্গে প্রেম, জয়ানন্দর বিশ্বাসভঙ্গ, বিবাহ বিপর্যয়, এবং তার পরে মন্দির প্রতিষ্ঠা এবং একমনে সাহিত্য সাধনা, শেষে জয়ানন্দর আত্মবিসর্জন। এর মধ্যে নতুন সংযোজনের সুযোগ কোথায়? জীবনী আর জীবন নির্ভর উপন্যাস তো এক নয়। সেই ভিন্নতা সীমার মধ্যেই উদ্ভাবনী স্বাধীনতা নিতে প্ররোচিত করে, দেখতে শেখায় ইতিহাসের অনুচ্চারিত সত্য এবং রহস্যময় নৈশব্দ্যকে। তৃষ্ণা বসাকের সংবেদনশীল কলমে তাই চন্দাবতী শুধু একটি দেশে বা কালে আটকে থাকেনি, তা হয়ে উঠেছে সব দেশের সব কালের নারী কবির একাকী পথ চলার রক্তাক্ত আখ্যান।
চন্দাবতী
By তৃষ্ণা বসাক
₹350
ষোড়শ শতকের কবি চন্দ্রাবতী। তাঁর জীবন যেকোন লেখকের কাছেই লোভনীয়। কিন্তু শৈশব সাথী জয়ানন্দর সঙ্গে প্রেম, জয়ানন্দর বিশ্বাসভঙ্গ, বিবাহ বিপর্যয়, এবং তার পরে মন্দির প্রতিষ্ঠা এবং একমনে সাহিত্য সাধনা, শেষে জয়ানন্দর আত্মবিসর্জন। এর মধ্যে নতুন সংযোজনের সুযোগ কোথায়? জীবনী আর জীবন নির্ভর উপন্যাস তো এক নয়। সেই ভিন্নতা সীমার মধ্যেই উদ্ভাবনী স্বাধীনতা নিতে প্ররোচিত করে, দেখতে শেখায় ইতিহাসের অনুচ্চারিত সত্য এবং রহস্যময় নৈশব্দ্যকে। তৃষ্ণা বসাকের সংবেদনশীল কলমে তাই চন্দাবতী শুধু একটি দেশে বা কালে আটকে থাকেনি, তা হয়ে উঠেছে সব দেশের সব কালের নারী কবির একাকী পথ চলার রক্তাক্ত আখ্যান।
বিশ্বায়ন ও হাতি
By কিশোর চৌধুরী
₹100
হাতিদের প্রতি লেখকের আকর্ষণ বহুদিনের এবং হাতি নিয়ে তার পড়াশুনাও অত্যন্ত গভীর। হাতিদের প্রতি তার দরদও অনস্বীকার্য। তাঁর গভীর অরণ্যপ্রীতি এবং বন্যপ্রাণীপ্রেম সত্যি প্রশংসনীয়। বনজঙ্গল এবং বন্যপ্রাণী ছাড়াও সে নানা আদিবাসীদের কথাও মুনশিয়ানার সঙ্গে লিখেছেন ' বিশ্বায়ন ও হাতি ' গ্রন্থটিতে, যা গভীর অভিজ্ঞতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। যে সমস্ত অঞ্চল নিয়ে তিনি লিখেছেন সেগুলি হলো সারান্ডা, উড়িষ্যার কালাহান্ডি ও ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া, অবুঝমার, নারায়ণপুর, বাস্তারা ইত্যাদি।
পাঠকেরা কিশাের চৌধুরীর এই বইটি পড়ে উপভােগ তাে করবেনই এবং তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক বিস্তৃত হবে।
বিশ্বায়ন ও হাতি
By কিশোর চৌধুরী
₹100
হাতিদের প্রতি লেখকের আকর্ষণ বহুদিনের এবং হাতি নিয়ে তার পড়াশুনাও অত্যন্ত গভীর। হাতিদের প্রতি তার দরদও অনস্বীকার্য। তাঁর গভীর অরণ্যপ্রীতি এবং বন্যপ্রাণীপ্রেম সত্যি প্রশংসনীয়। বনজঙ্গল এবং বন্যপ্রাণী ছাড়াও সে নানা আদিবাসীদের কথাও মুনশিয়ানার সঙ্গে লিখেছেন ' বিশ্বায়ন ও হাতি ' গ্রন্থটিতে, যা গভীর অভিজ্ঞতা ছাড়া সম্ভব ছিল না। যে সমস্ত অঞ্চল নিয়ে তিনি লিখেছেন সেগুলি হলো সারান্ডা, উড়িষ্যার কালাহান্ডি ও ছত্তিশগড়ের দান্তেওয়াড়া, অবুঝমার, নারায়ণপুর, বাস্তারা ইত্যাদি।
পাঠকেরা কিশাের চৌধুরীর এই বইটি পড়ে উপভােগ তাে করবেনই এবং তাদের জ্ঞানের পরিধি অনেক বিস্তৃত হবে।
পথের বিদ্যুৎ
By স্বপন শর্মা
₹200
জীবন ও জীবিকার জন্য মানুষ ভিড়ঠাসা ট্রেনে কি কষ্টই না সহ্য করেন। তবু কারও কারও হাস্যরস অব্যাহত। আছে সহমর্মিতা, আছে ঝগড়া আবার কদাচিৎ হাতাহাতি। এই অভিজ্ঞতাই কবিতা রূপে তুলে ধরেছেন স্বপন শর্মা তার পথের বিদ্যুৎ বইটি তে।
পথের বিদ্যুৎ
By স্বপন শর্মা
₹200
জীবন ও জীবিকার জন্য মানুষ ভিড়ঠাসা ট্রেনে কি কষ্টই না সহ্য করেন। তবু কারও কারও হাস্যরস অব্যাহত। আছে সহমর্মিতা, আছে ঝগড়া আবার কদাচিৎ হাতাহাতি। এই অভিজ্ঞতাই কবিতা রূপে তুলে ধরেছেন স্বপন শর্মা তার পথের বিদ্যুৎ বইটি তে।
সাক্ষাৎকার সংগ্রহ
By জয়ন্ত সরকার
₹600
বাংলা ভাষায় সাক্ষাৎকার ভিত্তিক কয়েকটি বই ইতিপূর্বে প্রকাশিত হলেও তার সংখ্যা খুবই কম। " সাক্ষাৎকার সংগ্রহ " এক্ষেত্রে হতে পারে বেশ কিছুটা ব্যতিক্রমী। সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্ট মানুষজনের ব্যক্তিগত জীবন কিংবা সৃষ্টিকর্মের প্রেক্ষাপট আজও অজ্ঞাত রয়ে গেছে বহু পাঠকের কাছে। তাই শুধু সাহিত্য সম্পর্কে তাত্ত্বিক আলোচনা নয়, লেখার বাইরে একজন কবি বা লেখকের নিজস্ব জগতকে তুলে আনার প্রচেষ্টা করা হয়েছে প্রত্যেকটি সাক্ষাৎকারে। তাদের জীবন বা দিনযাপন, বাল্য-কৈশোর, যৌবনের রঙিন দিনগুলি, বন্ধুবান্ধব, পদস্খলন, সম্মান-অসম্মান, ধর্ম-অধর্ম, নৈতিকতা নীতিহীনতা প্রভৃতি নানা বিষয় স্থান পেয়েছে এইসব কথোপকথনে। পাশাপাশি রয়েছে তাদের সংগ্রাম ও বেড়ে ওঠার কাহিনি, যশ ও প্রতিষ্ঠা লাভ, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক পরিমণ্ডলের সঙ্গে একাত্মতা ও বিচ্ছিন্নতাবোধ কিংবা নিতান্ত সাদামাঠা নানা কৌতুকস্নিগ্ধ ঘটনার খোলাখুলি বর্ণনা।
যাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এই গ্রন্থ, তাঁরা হলেন মনীন্দ্র গুপ্ত, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, মোহিত চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, পবিত্র সরকার, নবনীতা দেবসেন, দিব্যেন্দু পালিত, বাণী বসু, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, সমরেশ মজুমদার, দেবারতি মিত্র, শংকর চক্রবর্তী, নবারুণ ভট্টাচার্য, শ্যামলকান্তি দাশ, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। টুকরো - টুকরো কথন, অভিজ্ঞতা, ঘটনাপঞ্জী ও তথ্যে সমৃদ্ধ এই সংকলনটি বাংলাভাষার অন্যতম একটি আকরগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার দাবি রাখে।
সাক্ষাৎকার সংগ্রহ
By জয়ন্ত সরকার
₹600
বাংলা ভাষায় সাক্ষাৎকার ভিত্তিক কয়েকটি বই ইতিপূর্বে প্রকাশিত হলেও তার সংখ্যা খুবই কম। " সাক্ষাৎকার সংগ্রহ " এক্ষেত্রে হতে পারে বেশ কিছুটা ব্যতিক্রমী। সাহিত্য ও সংস্কৃতি জগতের বিশিষ্ট মানুষজনের ব্যক্তিগত জীবন কিংবা সৃষ্টিকর্মের প্রেক্ষাপট আজও অজ্ঞাত রয়ে গেছে বহু পাঠকের কাছে। তাই শুধু সাহিত্য সম্পর্কে তাত্ত্বিক আলোচনা নয়, লেখার বাইরে একজন কবি বা লেখকের নিজস্ব জগতকে তুলে আনার প্রচেষ্টা করা হয়েছে প্রত্যেকটি সাক্ষাৎকারে। তাদের জীবন বা দিনযাপন, বাল্য-কৈশোর, যৌবনের রঙিন দিনগুলি, বন্ধুবান্ধব, পদস্খলন, সম্মান-অসম্মান, ধর্ম-অধর্ম, নৈতিকতা নীতিহীনতা প্রভৃতি নানা বিষয় স্থান পেয়েছে এইসব কথোপকথনে। পাশাপাশি রয়েছে তাদের সংগ্রাম ও বেড়ে ওঠার কাহিনি, যশ ও প্রতিষ্ঠা লাভ, রাজনৈতিক, আর্থ-সামাজিক পরিমণ্ডলের সঙ্গে একাত্মতা ও বিচ্ছিন্নতাবোধ কিংবা নিতান্ত সাদামাঠা নানা কৌতুকস্নিগ্ধ ঘটনার খোলাখুলি বর্ণনা।
যাদের সাক্ষাৎকার নিয়ে এই গ্রন্থ, তাঁরা হলেন মনীন্দ্র গুপ্ত, অলোকরঞ্জন দাশগুপ্ত, অতীন বন্দ্যোপাধ্যায়, মোহিত চট্টোপাধ্যায়, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়, সুনীল গঙ্গোপাধ্যায়, সৌমিত্র চট্টোপাধ্যায়, শীর্ষেন্দু মুখোপাধ্যায়, বুদ্ধদেব গুহ, পবিত্র সরকার, নবনীতা দেবসেন, দিব্যেন্দু পালিত, বাণী বসু, বুদ্ধদেব দাশগুপ্ত, সমরেশ মজুমদার, দেবারতি মিত্র, শংকর চক্রবর্তী, নবারুণ ভট্টাচার্য, শ্যামলকান্তি দাশ, ব্রততী বন্দ্যোপাধ্যায়। টুকরো - টুকরো কথন, অভিজ্ঞতা, ঘটনাপঞ্জী ও তথ্যে সমৃদ্ধ এই সংকলনটি বাংলাভাষার অন্যতম একটি আকরগ্রন্থ হিসাবে বিবেচিত হওয়ার দাবি রাখে।