“পাচার” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
ধর্ম ও অনুতাপ
Publisher: একুশ শতক
₹200
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-do01
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।
জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ
By সন্দীপ দে
₹100
ফ্যাসিবাদের দানবীয় উন্মত্ততা,ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদ বিরোধী স্বাধীনতার আন্দোলন,দুর্ভিক্ষ, মন্বন্তর,ভ্রাতৃঘাতী দাঙ্গা,তেভাগার লড়াই আর স্বপ্নতাড়িত ঝঞ্ঝাক্ষুব্ধ উত্তাল চল্লিশের বাংলায় শিল্প-সংস্কৃতির আঙিনায় মানবিকতা আর প্রতিবাদী চেতনায় যাঁরা প্রগতি আন্দোলনের শরিক হয়েছিলেন,সেই উজ্জ্বল স্রষ্টাদের অন্যতম কালজয়ী চিত্রশিল্পী চিত্তপ্রসাদ ভট্টাচার্য।
তিনি ছিলেন এমনই একজন শিল্পী, যিনি শিল্পসৃজনকে মনে করতেন এক ধরনের যুদ্ধ। মার্কসীয় আদর্শের বীক্ষণে তাঁর সেই যুদ্ধ ছিল দারিদ্র্য, শোষণ,বঞ্চনা, অন্যায়,অত্যাচার আর পরাধীনতার বিরুদ্ধে। তাঁর আয়ুধ ছিল চিত্রকলা। মানুষের সর্বাঙ্গীণ মুক্তিই ছিল তাঁর জীবন ও শিল্পসাধনার লক্ষ্য। এই জীবনবোধ ও আন্তরিক অনুভবের সঙ্গে বাংলার সমাজ,প্রকৃতি, ভারতের অপরূপ সৌন্দর্য , প্রেম,ভালোবাসা আর প্রতিবাদ-বিক্ষোভ বাঙ্ময় হয়ে উঠে এসেছে তাঁর অনন্য চিত্রভাষায়। এই শিল্পী - সংগ্রামীর সৃষ্টি ও সংগ্রামের আলোকোজ্জ্বল ইতিবৃত্তই মূর্ত হয়েছে ' জীবন শিল্পী চিত্তপ্রসাদ' গ্রন্থে।
মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ
₹500
মরিচঝাঁপি একটি দ্বীপের নাম। সুন্দরবনের এই নিষিদ্ধ দ্বীপে ডেকে আনা হয়েছিল দণ্ডকারণ্যের উদ্বাস্তুদের। শূন্যহাতে তারা গড়ে তুলছিল এক স্বপ্নের জনবসতি, নেতাজিনগর। কিন্তু সরকার প্রতিশ্রুতি ভুলে দেশ-ভিখারি মানুষগুলোকে বুলেটের ডগায় উৎখাত করে। দেশভাগের পর নিম্নবর্গের উদ্বাস্তুরা দণ্ডকারণ্যে নির্বাসিত হয়েছিল বাংলা থেকে। তাদের বিরামহীন ক্যারাভান যাত্রা এবং বিপন্নতার কারণ তলিয়ে দেখেছেন লেখক। স্বাধীনতা উত্তরকাল নিয়ে মরিচঝাঁপির প্রক্ষাপটে ইতিপূর্বে খুব কমই উপন্যাস লেখা হয়েছে। 'মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ' প্রবহমান কালের সেই সব বিবর্ণ মানুষের কথনে একটি ঐতিহাসিক আখ্যান।
মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ
₹500
মরিচঝাঁপি একটি দ্বীপের নাম। সুন্দরবনের এই নিষিদ্ধ দ্বীপে ডেকে আনা হয়েছিল দণ্ডকারণ্যের উদ্বাস্তুদের। শূন্যহাতে তারা গড়ে তুলছিল এক স্বপ্নের জনবসতি, নেতাজিনগর। কিন্তু সরকার প্রতিশ্রুতি ভুলে দেশ-ভিখারি মানুষগুলোকে বুলেটের ডগায় উৎখাত করে। দেশভাগের পর নিম্নবর্গের উদ্বাস্তুরা দণ্ডকারণ্যে নির্বাসিত হয়েছিল বাংলা থেকে। তাদের বিরামহীন ক্যারাভান যাত্রা এবং বিপন্নতার কারণ তলিয়ে দেখেছেন লেখক। স্বাধীনতা উত্তরকাল নিয়ে মরিচঝাঁপির প্রক্ষাপটে ইতিপূর্বে খুব কমই উপন্যাস লেখা হয়েছে। 'মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ' প্রবহমান কালের সেই সব বিবর্ণ মানুষের কথনে একটি ঐতিহাসিক আখ্যান।
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।
গাঁ শহর বিভুঁই ( প্রথম পর্ব )
₹200
গ্রামের পাঠশালায় শিক্ষা শুরু করে আমার ইংরেজী স্কুলে পড়ার মাঝে দেশভাগের মূল্যে ভারতবর্ষ বৃটিশশাসনের শৃঙ্খলমুক্ত হল, কিন্তু স্বাধীনতার ঐ স্বরূপ কেউ পূর্বে ভাবতে পারেনি। পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পূর্ববাংলার নগর ও গ্রাম থেকে প্রথমে শিক্ষানির্ভর ও নেতৃস্থানীয় শ্রেণী এবং অচিরেই অন্যেরাও বিপুল সংখ্যায় জন্মভূমি ছেড়ে ভারতে রাষ্ট্র শরণার্থী হল। তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ না করে আমার দ্বিধাগ্রস্ত পিতামাতা আরও এক যুগ গ্রামে থেকে যান। তারপর প্রেসিডেন্সি কলেজে ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যাবিজ্ঞান শিক্ষান্তে ১৯৫৭ সালে কলিকাতায় কর্মজীবন আরম্ভ করি। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত কয়েকবার গ্রামে গিয়েছি ও সুপ্রাচীন ঐতিহ্যময় বিক্রমপুরের গ্রামগুলির দ্রুত বর্ধমান শ্রীহীনতা প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৫৯ সালে বিপুল অনিশ্চয়তার ঝুঁকি নিয়েও পরিবারের সবাইকে কলিকাতায় নিয়ে আসি ও গ্রামের সাথে সংযােগ সম্পূর্ণ ছিন্ন হয়।
দেশবিভাগােক্তর কালে পূর্ববাংলার বিপুল সংখ্যক শরণার্থীর ভারে ও মানুষের তৈরি কৃত্রিম সীমানার ফলে প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক বিস্তীর্ণ পশ্চাদভূমি হারিয়ে কলিকাতা পূর্বতন শিল্প বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক প্রাধান্য হারাতে শুরু করে। কলিকাতার সীমিত ও সংকুচিত সুযােগ ও কর্মক্ষেত্রে ভীড় না বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নিয়ে বাংলার বাইরে বৃহত্তর ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ়সংকল্প হই। ১৯৬০ সালে প্রথমে দেরাদুনে ফরেষ্ট রিসার্চ ইনস্টিটুটে কয়েক মাস কাজ করে দিল্লীতে প্ল্যানিং কমিশনে যােগ দেই। পরিকল্পনাভুক্ত বিভিন্ন কার্যক্রম, যেমন ক্ষুদ্র সেচ, গ্রামীণ বৈদ্যুতীকরণ প্রভৃতির মূল্যায়নের জন্য সর্বভারতীয় সমীক্ষা ও তথ্য বিশ্লষেণের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হই।
সেই সময় লেখকের গ্রাম, শহর নিয়ে অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে ' গাঁ শহর বিভুঁই ' গ্রন্থটিতে। পাঠকরা ওই সময়কালের গ্রাম শহরের একটি পরিষ্কার চিত্র অবধাবন করতে পারবেন।
গাঁ শহর বিভুঁই ( প্রথম পর্ব )
₹200
গ্রামের পাঠশালায় শিক্ষা শুরু করে আমার ইংরেজী স্কুলে পড়ার মাঝে দেশভাগের মূল্যে ভারতবর্ষ বৃটিশশাসনের শৃঙ্খলমুক্ত হল, কিন্তু স্বাধীনতার ঐ স্বরূপ কেউ পূর্বে ভাবতে পারেনি। পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত হয়ে পূর্ববাংলার নগর ও গ্রাম থেকে প্রথমে শিক্ষানির্ভর ও নেতৃস্থানীয় শ্রেণী এবং অচিরেই অন্যেরাও বিপুল সংখ্যায় জন্মভূমি ছেড়ে ভারতে রাষ্ট্র শরণার্থী হল। তাদের পদাঙ্ক অনুসরণ না করে আমার দ্বিধাগ্রস্ত পিতামাতা আরও এক যুগ গ্রামে থেকে যান। তারপর প্রেসিডেন্সি কলেজে ও কলিকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ে সংখ্যাবিজ্ঞান শিক্ষান্তে ১৯৫৭ সালে কলিকাতায় কর্মজীবন আরম্ভ করি। ১৯৫৫ সাল পর্যন্ত কয়েকবার গ্রামে গিয়েছি ও সুপ্রাচীন ঐতিহ্যময় বিক্রমপুরের গ্রামগুলির দ্রুত বর্ধমান শ্রীহীনতা প্রত্যক্ষ করেছি। ১৯৫৯ সালে বিপুল অনিশ্চয়তার ঝুঁকি নিয়েও পরিবারের সবাইকে কলিকাতায় নিয়ে আসি ও গ্রামের সাথে সংযােগ সম্পূর্ণ ছিন্ন হয়।
দেশবিভাগােক্তর কালে পূর্ববাংলার বিপুল সংখ্যক শরণার্থীর ভারে ও মানুষের তৈরি কৃত্রিম সীমানার ফলে প্রাকৃতিক ও অর্থনৈতিক বিস্তীর্ণ পশ্চাদভূমি হারিয়ে কলিকাতা পূর্বতন শিল্প বাণিজ্য ও অর্থনৈতিক প্রাধান্য হারাতে শুরু করে। কলিকাতার সীমিত ও সংকুচিত সুযােগ ও কর্মক্ষেত্রে ভীড় না বাড়িয়ে কেন্দ্রীয় সরকারের কাজ নিয়ে বাংলার বাইরে বৃহত্তর ক্ষেত্রে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে দৃঢ়সংকল্প হই। ১৯৬০ সালে প্রথমে দেরাদুনে ফরেষ্ট রিসার্চ ইনস্টিটুটে কয়েক মাস কাজ করে দিল্লীতে প্ল্যানিং কমিশনে যােগ দেই। পরিকল্পনাভুক্ত বিভিন্ন কার্যক্রম, যেমন ক্ষুদ্র সেচ, গ্রামীণ বৈদ্যুতীকরণ প্রভৃতির মূল্যায়নের জন্য সর্বভারতীয় সমীক্ষা ও তথ্য বিশ্লষেণের অভিজ্ঞতায় সমৃদ্ধ হই।
সেই সময় লেখকের গ্রাম, শহর নিয়ে অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে ' গাঁ শহর বিভুঁই ' গ্রন্থটিতে। পাঠকরা ওই সময়কালের গ্রাম শহরের একটি পরিষ্কার চিত্র অবধাবন করতে পারবেন।