“জবাসুন্দর পদাবলি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
দুর্গম হিমালয়ের ডাকে
Publisher: একুশ শতক
₹150
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
আমার একান্নটি গল্প
₹400
আসলে শুধু একটি প্লট পেলেই যে গল্প হবে তা নয়, তার সঙ্গে লাগসই সংলাপ জুড়ে দিলেই যে গল্প হবে তাও নয়, গল্পটি আশ্চর্যভাবে শুরু করে, অতিদক্ষতায় তার শরীর সাজিয়ে, তার শেষটিও অতি চমৎকারভাবে করেও যে একটি নিটোল গল্প হবে তাও নয়, তার সঙ্গে কোনাে একটা আশ্চর্য তুলির ছোঁয়া থাকবে গল্পের গায়ে। লেখকের হাতে এই অদৃশ্য তুলি ধরিয়ে দেয় সেই অদৃশ্য পরিটা। তারই ছোঁয়ায় খুব সাধারণ প্লট হয়ে ওঠে একটি আশ্চর্য গল্প। ' আমার একান্নটি গল্প ' গ্রন্থে স্থান পেয়েছে গত তিরিশ বছরের সময়কাল থেকে বেছে নেওয়া কিছু গল্প। তাতে সেই অদৃশ্য পরির ছোঁয়া কতটা আছে তা বিচার করবেন পাঠক।
আমার একান্নটি গল্প
₹400
আসলে শুধু একটি প্লট পেলেই যে গল্প হবে তা নয়, তার সঙ্গে লাগসই সংলাপ জুড়ে দিলেই যে গল্প হবে তাও নয়, গল্পটি আশ্চর্যভাবে শুরু করে, অতিদক্ষতায় তার শরীর সাজিয়ে, তার শেষটিও অতি চমৎকারভাবে করেও যে একটি নিটোল গল্প হবে তাও নয়, তার সঙ্গে কোনাে একটা আশ্চর্য তুলির ছোঁয়া থাকবে গল্পের গায়ে। লেখকের হাতে এই অদৃশ্য তুলি ধরিয়ে দেয় সেই অদৃশ্য পরিটা। তারই ছোঁয়ায় খুব সাধারণ প্লট হয়ে ওঠে একটি আশ্চর্য গল্প। ' আমার একান্নটি গল্প ' গ্রন্থে স্থান পেয়েছে গত তিরিশ বছরের সময়কাল থেকে বেছে নেওয়া কিছু গল্প। তাতে সেই অদৃশ্য পরির ছোঁয়া কতটা আছে তা বিচার করবেন পাঠক।
পদাতিক
₹100
সত্তর দশকের প্রথমার্ধে পশ্চিমবঙ্গের ওপর যে স্বৈরতন্ত্রী তাণ্ডব বেপরােয়া হিংস্রতায় গণতন্ত্রের পতাকাকে ভূলুণ্ঠিত করেছিল সেই অদ্ভুত আঁধারে ছাওয়া সময়ের অংশীদার ' পদাতিক ' উপন্যাস গড়ে উঠেছে সম্পূর্ণ কাল্পনিক কিছু চরিত্র চিত্রণের ভেতর দিয়ে।
পদাতিক
₹100
সত্তর দশকের প্রথমার্ধে পশ্চিমবঙ্গের ওপর যে স্বৈরতন্ত্রী তাণ্ডব বেপরােয়া হিংস্রতায় গণতন্ত্রের পতাকাকে ভূলুণ্ঠিত করেছিল সেই অদ্ভুত আঁধারে ছাওয়া সময়ের অংশীদার ' পদাতিক ' উপন্যাস গড়ে উঠেছে সম্পূর্ণ কাল্পনিক কিছু চরিত্র চিত্রণের ভেতর দিয়ে।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ
₹150
বাংলা কাব্যভুবনে রবীন্দ্রনাথ কবিসম্রাট। তার পরে যাঁরা কবি খ্যাতি পেয়েছেন, জনপ্রিয় হয়েছেন তারাও প্রণম্য। কিন্তু রবীন্দ্রযুগের পর কবিতায় জীবনানন্দ-যুগ সৃষ্টির অসামান্য প্রতিভা ও শক্তির পরিচয় দিয়েছেন জীবনানন্দ দাশ। তাই তাকে ঘিরে অজস্র আলােচনা ও গ্রন্থ আজও প্রকাশিত হয়ে চলেছে। বাঙালি কবিরা এখনও পর্যন্ত জীবনানন্দ-প্রাণিত। আমার অন্যতম প্রিয় কবি জীবনানন্দ। আসলে জীবনানন্দ নিয়ে ভাবতে গিয়ে বেশ কিছু লেখা জমে উঠেছিল। সেইসব নতুন লেখার সঙ্গে কয়েকটি পুরনাে লেখা যুক্ত করে কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ প্রকাশ করা হলাে। যাঁরা জীবনানন্দকে অগতানুগতিক ভাবে পড়তে ও জানতে চান, মনে করি এই গ্রন্থ তাদের প্রত্যাশা কিছুটা পূরণ করবে। সহৃদয় সুপাঠকের পাঠপ্রতিক্রিয়া পেলে খুশি হবাে।
কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ
₹150
বাংলা কাব্যভুবনে রবীন্দ্রনাথ কবিসম্রাট। তার পরে যাঁরা কবি খ্যাতি পেয়েছেন, জনপ্রিয় হয়েছেন তারাও প্রণম্য। কিন্তু রবীন্দ্রযুগের পর কবিতায় জীবনানন্দ-যুগ সৃষ্টির অসামান্য প্রতিভা ও শক্তির পরিচয় দিয়েছেন জীবনানন্দ দাশ। তাই তাকে ঘিরে অজস্র আলােচনা ও গ্রন্থ আজও প্রকাশিত হয়ে চলেছে। বাঙালি কবিরা এখনও পর্যন্ত জীবনানন্দ-প্রাণিত। আমার অন্যতম প্রিয় কবি জীবনানন্দ। আসলে জীবনানন্দ নিয়ে ভাবতে গিয়ে বেশ কিছু লেখা জমে উঠেছিল। সেইসব নতুন লেখার সঙ্গে কয়েকটি পুরনাে লেখা যুক্ত করে কারুবাসনার কবি জীবনানন্দ প্রকাশ করা হলাে। যাঁরা জীবনানন্দকে অগতানুগতিক ভাবে পড়তে ও জানতে চান, মনে করি এই গ্রন্থ তাদের প্রত্যাশা কিছুটা পূরণ করবে। সহৃদয় সুপাঠকের পাঠপ্রতিক্রিয়া পেলে খুশি হবাে।