“রহস্য সংগ্রহ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল
₹200
রবীন্দ্রনাথ মহাকবি, বিশ্বকবি, বিশ্বমানবতার সর্বশ্রেষ্ঠ প্রতিনিধি। তাঁর সান্নিধ্যে এসেছেন দেশ বিদেশের নানা ক্ষেত্রের বহু বরেণ্য ব্যক্তিত্ব, মহাত্মা গান্ধী, জওহরলাল নেহেরু, জগদীশ চান্দ্র বসু, বঙ্কিমচন্দ্র, শরৎচন্দ্র থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, বার্নাড শ, ইয়েটস, ফ্রয়েড প্রমুখ। 'বনফুল' নামে সর্বজন পরিচিত সাহিত্যিক ড: বলাইচাঁদ মুখোপাধ্যায় তাদের মধ্যে একজন। শান্তিনিকেতনে তার সাথে রবীন্দ্রনাথের অনেকবার সাক্ষাৎ এবং তাদের মধ্যে চিঠির আদানপ্রদান, ফলে তাদের মধ্যে গড়ে ওঠে এক সুসম্পর্ক। গুরু গাম্ভীর্যহীন ঘরোয়া রবীন্দ্রনাথের পরিচয় তুলে ধরার চেষ্টা করেছেন লেখক ড: সরোজকুমার পান তাঁর "রবীন্দ্র সান্নিধ্যে বনফুল" বইটি তে।
মধ্যবিত্ত
₹150
গল্পে রাজনীতির ছোঁয়া দেখলে কারও কারও মনে সংশয় ও সন্দেহ দেখা দেয়। মনে করেন সাহিত্যের জাত গেল। আমি কিন্তু তা মনে করি না। প্রত্যেক রাজনীতির পেছনেই থাকে দর্শনের ভিত। আর দর্শন ছাড়া সাহিত্য মূল্যহীন হয়ে পড়ে। তাই সাহিত্যে সমাজ ও রাজনীতি এবং সময় হাত ধরাধরি করে চলাই স্বাভাবিক।
আমার প্রতিটি গল্পই এক অর্থে রাজনৈতিক। কখনও কখনও একটু বেশি মাত্রায় রাজনৈতিক ভাবনার প্রকাশও হয়তো ঘটেছে। গল্পগুলি এক সঙ্গে আবার পড়ে মনে হল ব্যক্তিগত অনুভূতির বর্ণমালা অনেক ক্ষেত্রেই স্পষ্টতা পেয়েছে। চেনা চেনা মানুষের মুখ এখানে-ওখানে ছড়িয়েছিটিয়ে আছে। তবে প্রথাগতভাবে হক কথা অঙ্কের মতো রাজনীতি মিশিয়ে গল্প লেখার চেষ্টা করিনি, আবার নিজের বিশ্বাসের ভূমি থেকেও সরে আসিনি। বিচারের এই মানদণ্ডেই গল্পগুলি সংকলিত হল মধ্যবিত্ত গ্রন্থে।
মধ্যবিত্ত
₹150
গল্পে রাজনীতির ছোঁয়া দেখলে কারও কারও মনে সংশয় ও সন্দেহ দেখা দেয়। মনে করেন সাহিত্যের জাত গেল। আমি কিন্তু তা মনে করি না। প্রত্যেক রাজনীতির পেছনেই থাকে দর্শনের ভিত। আর দর্শন ছাড়া সাহিত্য মূল্যহীন হয়ে পড়ে। তাই সাহিত্যে সমাজ ও রাজনীতি এবং সময় হাত ধরাধরি করে চলাই স্বাভাবিক।
আমার প্রতিটি গল্পই এক অর্থে রাজনৈতিক। কখনও কখনও একটু বেশি মাত্রায় রাজনৈতিক ভাবনার প্রকাশও হয়তো ঘটেছে। গল্পগুলি এক সঙ্গে আবার পড়ে মনে হল ব্যক্তিগত অনুভূতির বর্ণমালা অনেক ক্ষেত্রেই স্পষ্টতা পেয়েছে। চেনা চেনা মানুষের মুখ এখানে-ওখানে ছড়িয়েছিটিয়ে আছে। তবে প্রথাগতভাবে হক কথা অঙ্কের মতো রাজনীতি মিশিয়ে গল্প লেখার চেষ্টা করিনি, আবার নিজের বিশ্বাসের ভূমি থেকেও সরে আসিনি। বিচারের এই মানদণ্ডেই গল্পগুলি সংকলিত হল মধ্যবিত্ত গ্রন্থে।
উধাও পথের ডাকে
₹200
' উধাও পথের ডাকে ' বইটিতে আছে দিল্লি, দক্ষিণ ভারত, আসাম ও মেঘালয়ের একটি করে, উত্তরপ্রদেশের দুটি, মহারাষ্ট্রের তিনটি, সিকিমের পাঁচটি (যার মধ্যে একটি ট্রেবুট) ও উড়িষ্যার মােট সাতটি পর্যটন স্থানের বিবরণ। লিখতে বসে দেখলাম, গত দু'দশক ধরে আমি ঘুরে বেড়িয়েছি ঠিক হিসেব করে নয়, বেশ কিছুটা এলােমেলাে ভাবে। মন যেখানে টেনেছে, ছুটে গেছি সেখানেই, তা সে শহর, সমুদ্র, মন্দির, পাহাড়, জঙ্গল-যাই হােক না কেন।
হিমালয় ভ্রমণ যদিও আমার নেশা, তবে ঐতিহাসিক স্থান আর ভারতের প্রাচীন মন্দিরগুলােও আমায় ভীষণ টানে। বড় ভালাে লাগে মন্দিরগুলাের পৌরাণিক ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট জানতে, লােকগাথা শুনতে আর আধুনিকতার ছোঁয়ায় তাদের আজকের হাল হকিকৎ জানতে ও পাঠকদের জানাতে। তাই বেশ কিছুটা তথ্য ভারাক্রান্ত হলেও বিস্তৃতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি পুরীর জগন্নাথ মন্দির, কামাখ্যা ও মথুরা বৃন্দাবনের মন্দিরগুলিকে।
উধাও পথের ডাকে
₹200
' উধাও পথের ডাকে ' বইটিতে আছে দিল্লি, দক্ষিণ ভারত, আসাম ও মেঘালয়ের একটি করে, উত্তরপ্রদেশের দুটি, মহারাষ্ট্রের তিনটি, সিকিমের পাঁচটি (যার মধ্যে একটি ট্রেবুট) ও উড়িষ্যার মােট সাতটি পর্যটন স্থানের বিবরণ। লিখতে বসে দেখলাম, গত দু'দশক ধরে আমি ঘুরে বেড়িয়েছি ঠিক হিসেব করে নয়, বেশ কিছুটা এলােমেলাে ভাবে। মন যেখানে টেনেছে, ছুটে গেছি সেখানেই, তা সে শহর, সমুদ্র, মন্দির, পাহাড়, জঙ্গল-যাই হােক না কেন।
হিমালয় ভ্রমণ যদিও আমার নেশা, তবে ঐতিহাসিক স্থান আর ভারতের প্রাচীন মন্দিরগুলােও আমায় ভীষণ টানে। বড় ভালাে লাগে মন্দিরগুলাের পৌরাণিক ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপট জানতে, লােকগাথা শুনতে আর আধুনিকতার ছোঁয়ায় তাদের আজকের হাল হকিকৎ জানতে ও পাঠকদের জানাতে। তাই বেশ কিছুটা তথ্য ভারাক্রান্ত হলেও বিস্তৃতভাবে তুলে ধরার চেষ্টা করেছি পুরীর জগন্নাথ মন্দির, কামাখ্যা ও মথুরা বৃন্দাবনের মন্দিরগুলিকে।
সত্যি এডভেঞ্চার
₹200
গতানুগতিক ভ্রামণিক জীবনের বাইরে দুঃসাহসিক ভ্রমণের আকর্ষণে বারবার ছুতে গেছি অচেনা পাহাড়, জঙ্গল, সমুদ্র, আদিবাসী মানুষের পৃথিবীতে। যদিও তার জন্য অজস্র বার বিপদের মুখোমুখি হয়েছি। কতবার মৃত্যু জীবনের দরজায় কড়া নেড়ে ফিরে গেছে। এমনি দুঃসাহসিক অভিজ্ঞতায় জড়িত ১৫ খানি লেখা রয়েছে "সত্যি এডভেঞ্চার" বইটিতে ।
সত্যি এডভেঞ্চার
₹200
গতানুগতিক ভ্রামণিক জীবনের বাইরে দুঃসাহসিক ভ্রমণের আকর্ষণে বারবার ছুতে গেছি অচেনা পাহাড়, জঙ্গল, সমুদ্র, আদিবাসী মানুষের পৃথিবীতে। যদিও তার জন্য অজস্র বার বিপদের মুখোমুখি হয়েছি। কতবার মৃত্যু জীবনের দরজায় কড়া নেড়ে ফিরে গেছে। এমনি দুঃসাহসিক অভিজ্ঞতায় জড়িত ১৫ খানি লেখা রয়েছে "সত্যি এডভেঞ্চার" বইটিতে ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।




