“চিরঞ্জীব স্রষ্টাদের কয়েকজন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
যা দেখেছি যা বুঝেছি
By দীনেশ ডাকুয়া
Publisher: একুশ শতক
₹200
কোনাে ডায়েরি বা গ্রন্থাগারের সাহায্য নিয়ে, কিংবা নানাজনের সঙ্গে আলােচনার ভিত্তিতে লিখিত হয়নি ‘ যা দেখেছি যা বুঝেছি ‘ গ্রন্থটি। একটু একটু করে স্মৃতিনির্ভর এই রাজনৈতিক-সামাজিক জীবনযাপনের খন্ড খন্ড চিত্র লিপিবদ্ধ করেছি। বলা যেতে পারে স্মৃতিনির্ভর ভাবনা গ্রন্থবদ্ধ হয়েছে একটু একটু করে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-jdjb01
কোনাে ডায়েরি বা গ্রন্থাগারের সাহায্য নিয়ে, কিংবা নানাজনের সঙ্গে আলােচনার ভিত্তিতে লিখিত হয়নি ‘ যা দেখেছি যা বুঝেছি ‘ গ্রন্থটি। একটু একটু করে স্মৃতিনির্ভর এই রাজনৈতিক-সামাজিক জীবনযাপনের খন্ড খন্ড চিত্র লিপিবদ্ধ করেছি। বলা যেতে পারে স্মৃতিনির্ভর ভাবনা গ্রন্থবদ্ধ হয়েছে একটু একটু করে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
কবির জগৎ কবিতার জগৎ
₹150
কবি ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ কওসর জামালের কবিতা চর্চার শুরু ১৯৭০ এর গোড়া থেকে। তুলনামূলক কাব্যচর্চায় অপরিসীম আগ্রহ তাঁর। এখন পর্যন্ত ৮টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত। কবিতার জন্য পেয়েছেন কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পুরস্কারও। অনুবাদ করেছেন সমকালীন ফরাসি কবিতা। ‘কবির জগৎ কবিতার জগৎ' বইটি কবি ও কবিতা সম্পর্কে তাঁর প্রবন্ধের নির্বাচিত সংকলন।
বিদেশি কবিতার অনুবাদ : সমস্যা ও সম্ভাবনা, ফরাসি কবিতায় প্রতীকবাদী আন্দোলন, গীতাঞ্জলির রবীন্দ্রনাথ, মিথ-পুরান ও বিষ্ণু দে র কবিতা, বিষ্ণু দে ও টি এস এলিয়ট, চতুর্দশপদী কবিতার মধুসূদন, ইতিহাসের কবি জীবনানন্দ দাশ, অরুন মিত্র, সুধীন্দ্রনাথ, শক্তি চট্টোপাধ্যায় ইত্যাদি এবং আরো অনেক কবি ও কবিতা সম্পর্কে প্রবন্ধ এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।
কবির জগৎ কবিতার জগৎ
₹150
কবি ও প্রাবন্ধিক সৈয়দ কওসর জামালের কবিতা চর্চার শুরু ১৯৭০ এর গোড়া থেকে। তুলনামূলক কাব্যচর্চায় অপরিসীম আগ্রহ তাঁর। এখন পর্যন্ত ৮টি কাব্যগ্রন্থ প্রকাশিত। কবিতার জন্য পেয়েছেন কয়েকটি উল্লেখযোগ্য পুরস্কারও। অনুবাদ করেছেন সমকালীন ফরাসি কবিতা। ‘কবির জগৎ কবিতার জগৎ' বইটি কবি ও কবিতা সম্পর্কে তাঁর প্রবন্ধের নির্বাচিত সংকলন।
বিদেশি কবিতার অনুবাদ : সমস্যা ও সম্ভাবনা, ফরাসি কবিতায় প্রতীকবাদী আন্দোলন, গীতাঞ্জলির রবীন্দ্রনাথ, মিথ-পুরান ও বিষ্ণু দে র কবিতা, বিষ্ণু দে ও টি এস এলিয়ট, চতুর্দশপদী কবিতার মধুসূদন, ইতিহাসের কবি জীবনানন্দ দাশ, অরুন মিত্র, সুধীন্দ্রনাথ, শক্তি চট্টোপাধ্যায় ইত্যাদি এবং আরো অনেক কবি ও কবিতা সম্পর্কে প্রবন্ধ এই গ্রন্থে স্থান পেয়েছে।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
₹200
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান - তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র "পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস" এ।
উপন্যাসে ছত্তিশগড়
By কানাই কুণ্ড
₹500
বৃটিশ শাসনাধীন সেন্ট্রাল প্রভিন্স স্বাধীন ভারতে মধ্যপ্রদেশ। ছত্তিশগড় একটি বিভাগ। ২০০০ সালের ৩১ অক্টোবর মধ্যরাতে বনজ ও খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এই বিভাগ ঘোষিত হল, স্বতন্ত্র রাজ্যে।
টিলা পাহাড় ঘেরা এই আরণ্যক গ্রাম গ্রামান্তরে লেখকের পদচারণা। কোথাও পাচ তিন এক মাস বা পনেরো দিনের অবস্থান। কোথাও বার বার ফিরে আসা। প্রধানত আদিবাসী অধ্যুষিত, প্রায় ৩৫-র অধিক জনজাতির বসবাস। শহর মাত্র চারটি। ষাট সোত্তর দশকেও ছিল না যানবাহণ শিক্ষা স্বাস্থ্য এমন কি ডাক যোগাযোগের সুবিধা। প্রধানত: মানুষ ছিল অরণ্য নির্ভর।
রাউত ওঁরাও কুরমি চামার লোহার কেওট গোল্ড মারিয়া বাইগাদের পেতে দেওয়া খাটিয়ায় কাটিয়ে দিলেন তিনি দীর্ঘ ষোলটা বছর। বার বার গিয়েছেন আত্মীয়তার টানে। পর্যায়ক্রমে তারই প্রতিফলন এই উপন্যাস সমূহে। শিল্প সভ্যতার আগ্রাসন শোষণ অনাচার সামাজিক অবক্ষয়ের পাশে উন্নয়নের পদক্ষেপ। আপনসৃষ্ট গদ্যভাষায় একত্রিত উপন্যাস সমূহে উপস্থিত সামগ্রিক ছত্তিশগড়।
ছত্তিশগড়ের লোকজীবন ও সংস্কৃতি, আদিবাসী জীবনচর্যা সম্পর্কে বিষদে জানতে " উপন্যাসে ছত্তিশগড় " গ্রন্থটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
উপন্যাসে ছত্তিশগড়
By কানাই কুণ্ড
₹500
বৃটিশ শাসনাধীন সেন্ট্রাল প্রভিন্স স্বাধীন ভারতে মধ্যপ্রদেশ। ছত্তিশগড় একটি বিভাগ। ২০০০ সালের ৩১ অক্টোবর মধ্যরাতে বনজ ও খনিজ সম্পদে সমৃদ্ধ এই বিভাগ ঘোষিত হল, স্বতন্ত্র রাজ্যে।
টিলা পাহাড় ঘেরা এই আরণ্যক গ্রাম গ্রামান্তরে লেখকের পদচারণা। কোথাও পাচ তিন এক মাস বা পনেরো দিনের অবস্থান। কোথাও বার বার ফিরে আসা। প্রধানত আদিবাসী অধ্যুষিত, প্রায় ৩৫-র অধিক জনজাতির বসবাস। শহর মাত্র চারটি। ষাট সোত্তর দশকেও ছিল না যানবাহণ শিক্ষা স্বাস্থ্য এমন কি ডাক যোগাযোগের সুবিধা। প্রধানত: মানুষ ছিল অরণ্য নির্ভর।
রাউত ওঁরাও কুরমি চামার লোহার কেওট গোল্ড মারিয়া বাইগাদের পেতে দেওয়া খাটিয়ায় কাটিয়ে দিলেন তিনি দীর্ঘ ষোলটা বছর। বার বার গিয়েছেন আত্মীয়তার টানে। পর্যায়ক্রমে তারই প্রতিফলন এই উপন্যাস সমূহে। শিল্প সভ্যতার আগ্রাসন শোষণ অনাচার সামাজিক অবক্ষয়ের পাশে উন্নয়নের পদক্ষেপ। আপনসৃষ্ট গদ্যভাষায় একত্রিত উপন্যাস সমূহে উপস্থিত সামগ্রিক ছত্তিশগড়।
ছত্তিশগড়ের লোকজীবন ও সংস্কৃতি, আদিবাসী জীবনচর্যা সম্পর্কে বিষদে জানতে " উপন্যাসে ছত্তিশগড় " গ্রন্থটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...