“প্রসঙ্গ জনপ্রিয় কবিতার ব্যার্থতা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।
বিশ্বলোকের আহ্বানে
₹130
সমাজতান্ত্রিক শিবির বিলুপ্ত। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ। মার্কিন কর্তৃত্ব সমানে নতুন নতুন করে নানা দেশে যুদ্ধ ছড়াচ্ছে। বিমান ভৰ্ত্তি করে মার্কিন সৈন্য গিয়ে নামছে ইরাকে, নামছে আফগানিস্তানে। বুশ জমানার শেষে ক্ষীণ আশার আলাের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু নতুন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এসে আফগানিস্তানে পাঠানাে সৈন্য সংখ্যা আরাে বাড়িয়ে দিয়েছেন। সৈন্য যাচ্ছে মধ্য প্রাচ্যে। আমাদের বিশ্বনারী সংঘও আর আগের অবস্থায় স্বভাবতঃই নেই। বিকেন্দ্রীভূত হয়ে বিভিন্ন মহাদেশে স্থানীয় দপ্তরে বসে কাজ চালানাে হচ্ছে।
নিজ নিজ দেশে মেয়েদের হাজারাে রকম সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন দেশের নারী সংগঠনগুলি এখন সেইসব সমস্যার সমাধানে নিয়মিত ব্যস্ত। আমাদের দেশে মেয়েদের সমস্যা নানাবিধ। অশিক্ষা, কুসংস্কার, লাঞ্ছনা, সন্ত্রাস ও শােষণের অন্যায় ও অবিচারের শিকার আমাদের নারীসমাজ। সমাজের অর্ধেক যদি পিছিয়ে থাকে, তবে সে সমাজ এগােবে কেমন করে? কেমন করে উন্নত হবে সেই দেশ? আমাদের সকলের চেতনা এবং সমবেত প্রচেষ্টায় মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে কি একটুও এগিয়ে আসতে পারি না। ' বিশ্বলোকের আহ্বানে ' গ্রন্থে লেখিকা মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার ডাক দিয়েছেন।
বিশ্বলোকের আহ্বানে
₹130
সমাজতান্ত্রিক শিবির বিলুপ্ত। সম্মিলিত জাতিপুঞ্জ কার্যত ঠুঁটো জগন্নাথ। মার্কিন কর্তৃত্ব সমানে নতুন নতুন করে নানা দেশে যুদ্ধ ছড়াচ্ছে। বিমান ভৰ্ত্তি করে মার্কিন সৈন্য গিয়ে নামছে ইরাকে, নামছে আফগানিস্তানে। বুশ জমানার শেষে ক্ষীণ আশার আলাের প্রত্যাশা ছিল। কিন্তু নতুন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা এসে আফগানিস্তানে পাঠানাে সৈন্য সংখ্যা আরাে বাড়িয়ে দিয়েছেন। সৈন্য যাচ্ছে মধ্য প্রাচ্যে। আমাদের বিশ্বনারী সংঘও আর আগের অবস্থায় স্বভাবতঃই নেই। বিকেন্দ্রীভূত হয়ে বিভিন্ন মহাদেশে স্থানীয় দপ্তরে বসে কাজ চালানাে হচ্ছে।
নিজ নিজ দেশে মেয়েদের হাজারাে রকম সমস্যা রয়েছে। বিভিন্ন দেশের নারী সংগঠনগুলি এখন সেইসব সমস্যার সমাধানে নিয়মিত ব্যস্ত। আমাদের দেশে মেয়েদের সমস্যা নানাবিধ। অশিক্ষা, কুসংস্কার, লাঞ্ছনা, সন্ত্রাস ও শােষণের অন্যায় ও অবিচারের শিকার আমাদের নারীসমাজ। সমাজের অর্ধেক যদি পিছিয়ে থাকে, তবে সে সমাজ এগােবে কেমন করে? কেমন করে উন্নত হবে সেই দেশ? আমাদের সকলের চেতনা এবং সমবেত প্রচেষ্টায় মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে কি একটুও এগিয়ে আসতে পারি না। ' বিশ্বলোকের আহ্বানে ' গ্রন্থে লেখিকা মেয়েদের সামনের পর্বত প্রমাণ সমস্যার নিরসনে সমাজের সমস্ত স্তরের মানুষকে এগিয়ে আসার ডাক দিয়েছেন।
চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে
₹300
সকালে দিন শুরুতে প্রত্যাশা থাকে এক কাপ ধুমায়িত চায়ের। উঁচু নিচু সমাজের সর্বত্র চায়ের কদর। গরম চায়ের আমেজের তুলনা নেই। ঘরোয়া থেকে আন্তর্জাতিক স্তরের সব বৈঠক এবং আলোচনায় চা অপরিহার্য। বিভিন্ন দিক থেকে বিশ্বচায়ের বাজারে ভারতের স্থান অনেক উঁচুতে। চা থেকে দেশে আসে দুর্লভ বিদেশি মুদ্রা। দেশে চা শিল্পপতিদের ঘরে গড়ে ওঠে মুনাফার পাহাড়। অত্যন্ত শ্রম নিবিড় চা শিল্পের মূল চালিকা শক্তি চা শ্রমিকেরা। শিল্পের সূচনা পর্বে দেশের নানা প্রান্ত থেকে অনেকটা ক্রীতদাসের মতো বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের আনা হয়েছিল। চা শ্রমিকের কাজে। তাঁরাই বংশানুক্রমে এখন চা শ্রমিক। চা শিল্পের আর্থিক বৈভবে এদের ছিটেফোঁটাও অংশীদারিত্ব নেই। তাঁদের দিনযাপন চরম দুর্দশা বঞ্চনা এবং অবহেলায়। ঘন অরণ্য দুর্গম পাহাড় ঘেরা অংশগুলিতে চা বাগানগুলির অবস্থান। চা শ্রমিকদের কান্নার আওয়াজ বাইরের সমাজ জীবনের কাছে পৌঁছায় না।
সমাজের নিচুতলার মানুষদের প্রতি, বিশেষত নারীসমাজের প্রতি অবিচার এখনও অব্যাহত। এছাড়া আদিবাসী সমাজে কুসংস্কার এবং অন্ধ রীতিনীতির অবিচারের শিকার এখনও দাপটে চলমান। আর্থিক প্রতিপত্তি এবং ক্ষমতার অন্যায় দত্তের বিরুদ্ধে কিছু মানুষ সীমিত ক্ষমতায় প্রতিবাদ এবং প্রতিরোধে এখনও সামিল হয়। আবার ক্ষমতার আস্ফালনের সামনে মানুষ নতমস্তকে থাকলেও গৃহপালিত পশু কিন্তু অনেক সময় প্রতিবাদে গর্জে ওঠে। এমনকি জীবনও দেয়।
কান্না হাসির দোলায় দোল খেয়ে কত ঘটনায় নিচুতলার মানুষও আকাশের মেঘের মতো সুখের ভেলায় ভেসে যায়। অত্যন্ত সহমর্মিতার দৃষ্টিতে সমাজের এসব বিভিন্ন দিককে নিয়ে ফুটিয়ে তোলা গল্পের কোলাজ " চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে " গ্রন্থ।
চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে
₹300
সকালে দিন শুরুতে প্রত্যাশা থাকে এক কাপ ধুমায়িত চায়ের। উঁচু নিচু সমাজের সর্বত্র চায়ের কদর। গরম চায়ের আমেজের তুলনা নেই। ঘরোয়া থেকে আন্তর্জাতিক স্তরের সব বৈঠক এবং আলোচনায় চা অপরিহার্য। বিভিন্ন দিক থেকে বিশ্বচায়ের বাজারে ভারতের স্থান অনেক উঁচুতে। চা থেকে দেশে আসে দুর্লভ বিদেশি মুদ্রা। দেশে চা শিল্পপতিদের ঘরে গড়ে ওঠে মুনাফার পাহাড়। অত্যন্ত শ্রম নিবিড় চা শিল্পের মূল চালিকা শক্তি চা শ্রমিকেরা। শিল্পের সূচনা পর্বে দেশের নানা প্রান্ত থেকে অনেকটা ক্রীতদাসের মতো বিভিন্ন আদিবাসী সম্প্রদায়ের মানুষদের আনা হয়েছিল। চা শ্রমিকের কাজে। তাঁরাই বংশানুক্রমে এখন চা শ্রমিক। চা শিল্পের আর্থিক বৈভবে এদের ছিটেফোঁটাও অংশীদারিত্ব নেই। তাঁদের দিনযাপন চরম দুর্দশা বঞ্চনা এবং অবহেলায়। ঘন অরণ্য দুর্গম পাহাড় ঘেরা অংশগুলিতে চা বাগানগুলির অবস্থান। চা শ্রমিকদের কান্নার আওয়াজ বাইরের সমাজ জীবনের কাছে পৌঁছায় না।
সমাজের নিচুতলার মানুষদের প্রতি, বিশেষত নারীসমাজের প্রতি অবিচার এখনও অব্যাহত। এছাড়া আদিবাসী সমাজে কুসংস্কার এবং অন্ধ রীতিনীতির অবিচারের শিকার এখনও দাপটে চলমান। আর্থিক প্রতিপত্তি এবং ক্ষমতার অন্যায় দত্তের বিরুদ্ধে কিছু মানুষ সীমিত ক্ষমতায় প্রতিবাদ এবং প্রতিরোধে এখনও সামিল হয়। আবার ক্ষমতার আস্ফালনের সামনে মানুষ নতমস্তকে থাকলেও গৃহপালিত পশু কিন্তু অনেক সময় প্রতিবাদে গর্জে ওঠে। এমনকি জীবনও দেয়।
কান্না হাসির দোলায় দোল খেয়ে কত ঘটনায় নিচুতলার মানুষও আকাশের মেঘের মতো সুখের ভেলায় ভেসে যায়। অত্যন্ত সহমর্মিতার দৃষ্টিতে সমাজের এসব বিভিন্ন দিককে নিয়ে ফুটিয়ে তোলা গল্পের কোলাজ " চায়ের সবুজ পাতায় নোনতা ছিটে " গ্রন্থ।
মৈমনসিংহ – গীতিকা
₹400
রোমা রােলাঁ একদা দীনেশচন্দ্র সেনের 'Eastern Bengal Ballads Mymensingh'-এর (১৯২৩) ফরাসি অনুবাদ পাঠ করে বাংলার এই গীতিকা সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বলা যায়, দীনেশচন্দ্র প্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি নাগরিক সমাজের কাছে মৈমনসিংহ - গীতিকা কিংবা পূর্ববঙ্গ- গীতিকার পরিচয় সুসম্পন্ন করিয়েছিলেন। অবিভক্ত বাংলার লােকজ শিল্পকৃতির উজ্জ্বল ধারক হিসাবে এই গীতিকা বাঙালির অনন্য জীবনাচরণকে নির্দেশ করে—সে-কথা আজ আর কারাে অবিদিত নয়। দীনেশচন্দ্র মৈমনসিংহ - গীতিকার ভূমিকায় গীতিকাগুলি সংগ্রহের একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস উল্লেখ করেছেন।
বাঙালির ধর্ম নিরপেক্ষ সাংস্কৃতিক চেতনার পরিচয় বাংলা সাহিত্যে বিশেষ নেই। ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির প্রসারিত ছায়া মৈমনসিংহ - গীতিকায় কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা গেলেও তার গভীরতর কোনাে প্রকাশ গীতিকায় বিশেষ ধরা পড়েনি। বরঞ্চ বাঙালির পরিবার, প্রেম-প্রতিহিংসা-প্রতিবাদ- প্রতিরােধ প্রভৃতি বিষয় প্রাগাধুনিক সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় মূল্যবােধের আরাে এক প্রথাবিরােধী চিত্র তুলে ধরে।
মৈমনসিংহ – গীতিকা
₹400
রোমা রােলাঁ একদা দীনেশচন্দ্র সেনের 'Eastern Bengal Ballads Mymensingh'-এর (১৯২৩) ফরাসি অনুবাদ পাঠ করে বাংলার এই গীতিকা সম্পর্কে ধারণা লাভ করেছিলেন। এ প্রসঙ্গে বলা যায়, দীনেশচন্দ্র প্রথম ব্যক্তিত্ব যিনি নাগরিক সমাজের কাছে মৈমনসিংহ - গীতিকা কিংবা পূর্ববঙ্গ- গীতিকার পরিচয় সুসম্পন্ন করিয়েছিলেন। অবিভক্ত বাংলার লােকজ শিল্পকৃতির উজ্জ্বল ধারক হিসাবে এই গীতিকা বাঙালির অনন্য জীবনাচরণকে নির্দেশ করে—সে-কথা আজ আর কারাে অবিদিত নয়। দীনেশচন্দ্র মৈমনসিংহ - গীতিকার ভূমিকায় গীতিকাগুলি সংগ্রহের একটি সংক্ষিপ্ত ইতিহাস উল্লেখ করেছেন।
বাঙালির ধর্ম নিরপেক্ষ সাংস্কৃতিক চেতনার পরিচয় বাংলা সাহিত্যে বিশেষ নেই। ব্রাহ্মণ্য সংস্কৃতির প্রসারিত ছায়া মৈমনসিংহ - গীতিকায় কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে লক্ষ্য করা গেলেও তার গভীরতর কোনাে প্রকাশ গীতিকায় বিশেষ ধরা পড়েনি। বরঞ্চ বাঙালির পরিবার, প্রেম-প্রতিহিংসা-প্রতিবাদ- প্রতিরােধ প্রভৃতি বিষয় প্রাগাধুনিক সামন্ততান্ত্রিক সমাজ ব্যবস্থায় মূল্যবােধের আরাে এক প্রথাবিরােধী চিত্র তুলে ধরে।
গীতবিতানের আরশিনগর
₹130
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা - অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ' গীতবিতানের আরশিনগর ' গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ' সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ' অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
গীতবিতানের আরশিনগর
₹130
গীতবিতান এর সমস্তগান স্বতন্ত্র ভাবে আলোচনা - অত্যন্ত দুরহ কাজ। আবুল বহুগান আলোচিত হয়েছে ' গীতবিতানের আরশিনগর ' গ্রন্থে এবং গীতবিতানের মধ্য দিয়ে যে ' সীমার মধ্যেই অসীমের সহিত মিলন সাধনের পালা ' অভিনীত হয়ে চলেছে, সে পালাটির মূল সুরটাকে ধরতে চেষ্টা করেছি। আশা করি রবীন্দ্রসংগীতের ভাবলোকের প্রবেশপার্থীরা কিছু দিশা পাবেন।
পঁচিশ ফোড়ন
₹300
একুশ শতকে দাড়িয়ে বিশ শতকের ফেলে আসা নানা ছবিকে ধুলো সরিয়ে ফিরে দেখার গল্প। শৈশব আর কৈশোর বড় কাছের সময়। নিজের সময়। আনন্দের সময়। লেখক কল্যাণ সেনগুপ্ত তেমন ভাবেই দেখেছেন পুরনো কলকাতাকে নিজে বেড়ে ওঠার সময়। তখন টিভি ছিল না, ফোন ছিল না, মেট্রো রেল ছিল না, আধুনিক মল ছিল না কিন্তু পাড়া ছিল, রোয়াক ছিল, প্যান্ডেল করে ফাংশান ছিল। ইস্ট বেঙ্গল মোহনবাগান ছিল, উত্তম সুচিত্রা ছিল। সুখ দুঃখতে ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল। এর ওর খবর নেওয়া ছিল। গল্পগুলির মাধ্যমে সেই কিশোরকে আবার ছুঁতে চেয়ে তারই কাছে ফিরে যেতে চেয়েছেন লেখক।
পঁচিশ ফোড়ন
₹300
একুশ শতকে দাড়িয়ে বিশ শতকের ফেলে আসা নানা ছবিকে ধুলো সরিয়ে ফিরে দেখার গল্প। শৈশব আর কৈশোর বড় কাছের সময়। নিজের সময়। আনন্দের সময়। লেখক কল্যাণ সেনগুপ্ত তেমন ভাবেই দেখেছেন পুরনো কলকাতাকে নিজে বেড়ে ওঠার সময়। তখন টিভি ছিল না, ফোন ছিল না, মেট্রো রেল ছিল না, আধুনিক মল ছিল না কিন্তু পাড়া ছিল, রোয়াক ছিল, প্যান্ডেল করে ফাংশান ছিল। ইস্ট বেঙ্গল মোহনবাগান ছিল, উত্তম সুচিত্রা ছিল। সুখ দুঃখতে ঝাঁপিয়ে পড়া ছিল। এর ওর খবর নেওয়া ছিল। গল্পগুলির মাধ্যমে সেই কিশোরকে আবার ছুঁতে চেয়ে তারই কাছে ফিরে যেতে চেয়েছেন লেখক।