Discount applied: Discount 20%
“পঁচিশটি গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
মুর্গাঝুটির লাল ধুল
By জয়া গোয়ালা
Publisher: একুশ শতক
₹80
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ‘ মুর্গাঝুটির লাল ধুল ‘ উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-mjld01
ত্রিপুরার মনতলা চা-বাগানের এক শ্রমিক দম্পতির সন্তান তিনি। আজন্ম নিঃস্ব শ্রমজীবী প্রান্তিক মানুষের জীবনের যন্ত্রণা ও লড়াই, তার নিজের জীবনের সঙ্গে যুক্ত। আরোপিত কিছু নয়, ফলে তাঁর সৃষ্ট উপন্যাস সেই টাটকা অভিজ্ঞতার স্বাদ এনে দেয়। সৃজনকর্ম চিহ্নিত হয় অসামান্য গভীরতায়। ‘ মুর্গাঝুটির লাল ধুল ‘ উপন্যাসটি তারই একটি নিদর্শন।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।
অভিধান – মার্কসীয় প্রেক্ষিত
₹500
অভিধান নিয়ে আলাদাভাবে বলার কিছু থাকে না। অভিধানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। মার্কসবাদ এক চলমান সমাজবিজ্ঞান, বিশ্ববীক্ষা। সোভিয়েতের বিদায়ের অব্যবহিত পর থেকে মার্কসবাদকে অচল বলার চেষ্টা হয়েছে প্রচুর। কিন্তু অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে-- আজকের পৃথিবীতেও মার্কসবাদের প্রাসঙ্গিকতা ক্রমবর্ধমান। তরুণ প্রজন্ম নতুন করে মার্কসবাদী বিশ্লেষণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পুঁজিবাদের সংকট ও আপামর মানুষের জীবনজীবিকার মৌলিক সমস্যাগুলি গভীর থেকে গভীরতর হওয়ার বাস্তবতায়। ' অভিধান - মার্কসীয় প্রেক্ষিত ' বইতে মার্কসবাদের মৌলিক বিষয়গুলি তথা মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম, সংস্কৃতি, নয়া-উদারবাদ ইত্যাদি বহুতর বিষয়ের ওপর আভিধানিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে যে বিস্তৃত আলোচনার প্রয়াস করা হয়েছে তা বাংলা ভাষায় আর নেই। এখানে আছে পৃথিবীর বিখ্যাত বিপ্লবী ও মার্কসবাদী চিন্তানায়কদের জীবনের পরিলেখ। বেশ কিছু সাম্প্রতিক বিষয়কেও মার্কসীয় সংবীক্ষণে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, বিশেষত আমাদের দেশে মার্কসীয় আলোকে অর্থনীতি-সমাজতত্ত্বের অন্যতম বিশ্লেষক, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অধ্যাপক ড. অসীম দাশগুপ্তর মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
অভিধান – মার্কসীয় প্রেক্ষিত
₹500
অভিধান নিয়ে আলাদাভাবে বলার কিছু থাকে না। অভিধানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। মার্কসবাদ এক চলমান সমাজবিজ্ঞান, বিশ্ববীক্ষা। সোভিয়েতের বিদায়ের অব্যবহিত পর থেকে মার্কসবাদকে অচল বলার চেষ্টা হয়েছে প্রচুর। কিন্তু অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে-- আজকের পৃথিবীতেও মার্কসবাদের প্রাসঙ্গিকতা ক্রমবর্ধমান। তরুণ প্রজন্ম নতুন করে মার্কসবাদী বিশ্লেষণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পুঁজিবাদের সংকট ও আপামর মানুষের জীবনজীবিকার মৌলিক সমস্যাগুলি গভীর থেকে গভীরতর হওয়ার বাস্তবতায়। ' অভিধান - মার্কসীয় প্রেক্ষিত ' বইতে মার্কসবাদের মৌলিক বিষয়গুলি তথা মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম, সংস্কৃতি, নয়া-উদারবাদ ইত্যাদি বহুতর বিষয়ের ওপর আভিধানিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে যে বিস্তৃত আলোচনার প্রয়াস করা হয়েছে তা বাংলা ভাষায় আর নেই। এখানে আছে পৃথিবীর বিখ্যাত বিপ্লবী ও মার্কসবাদী চিন্তানায়কদের জীবনের পরিলেখ। বেশ কিছু সাম্প্রতিক বিষয়কেও মার্কসীয় সংবীক্ষণে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, বিশেষত আমাদের দেশে মার্কসীয় আলোকে অর্থনীতি-সমাজতত্ত্বের অন্যতম বিশ্লেষক, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অধ্যাপক ড. অসীম দাশগুপ্তর মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
হারানো বইয়ের খোঁজে
₹150
পড়ার বইয়ের বাইরে পড়ার সময় ছোটদের কমে গিয়েছে। কমে গিয়েছে বাংলা বই পড়ার অভ্যাসও। এক সময়ে ছোটদের জগৎ আলো করে থাকতেন যে সব লেখক তাঁরাও আজ স্মৃতির অতলে। সেই লেখকদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চান পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নিজে শিশু সাহিত্যিক। বাংলার শিশু সাহিত্যের নানা হারানো সম্পদ খুঁজে বার করেছেন। তাঁর এই বইটি সেই ধারা বজায় রেখেছে। স্মৃতির অতল থেকে তুলে এনেছে হারিয়ে যাওয়া চল্লিশ জন শিশু সাহিত্যিকের একটি করে বইয়ের পরিচয়। জ্ঞানদানন্দিনী দেবী থেকে যে সংকলনের যাত্রা শুরু হয়ে শেষ হয়েছে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ে। প্রত্যেক লেখকের অধুনা দুষ্প্রাপ্য একটি করে বইয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন লেখক। টুকটুকে রামায়ণ, আইসক্রীম সন্দেশ, সাঁজের কথা-র মতো বইয়ের কথা সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। রয়েছে গ্রন্থের অলংকরণও। সঙ্গে মিশে গিয়েছে লেখকের পরিচয়। দুইয়ে মিলে সহজ, সরল প্রা়ঞ্জল উপস্থাপনা।
হারানো বইয়ের খোঁজে
₹150
পড়ার বইয়ের বাইরে পড়ার সময় ছোটদের কমে গিয়েছে। কমে গিয়েছে বাংলা বই পড়ার অভ্যাসও। এক সময়ে ছোটদের জগৎ আলো করে থাকতেন যে সব লেখক তাঁরাও আজ স্মৃতির অতলে। সেই লেখকদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চান পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নিজে শিশু সাহিত্যিক। বাংলার শিশু সাহিত্যের নানা হারানো সম্পদ খুঁজে বার করেছেন। তাঁর এই বইটি সেই ধারা বজায় রেখেছে। স্মৃতির অতল থেকে তুলে এনেছে হারিয়ে যাওয়া চল্লিশ জন শিশু সাহিত্যিকের একটি করে বইয়ের পরিচয়। জ্ঞানদানন্দিনী দেবী থেকে যে সংকলনের যাত্রা শুরু হয়ে শেষ হয়েছে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ে। প্রত্যেক লেখকের অধুনা দুষ্প্রাপ্য একটি করে বইয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন লেখক। টুকটুকে রামায়ণ, আইসক্রীম সন্দেশ, সাঁজের কথা-র মতো বইয়ের কথা সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। রয়েছে গ্রন্থের অলংকরণও। সঙ্গে মিশে গিয়েছে লেখকের পরিচয়। দুইয়ে মিলে সহজ, সরল প্রা়ঞ্জল উপস্থাপনা।
আধুনিক শিল্পভাবনা : ইমপ্রেশনিজম
By অসীম রেজ
₹150
আধুনিক শিল্প ভাবনা : ইমপ্রেশনিজম' গ্রন্থটিতে শিল্পান্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের কাজ ও তার বৈশিষ্টাগুলি বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে আলােচনা সূত্রে এসেছে শিল্পীদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন, তৎকালীন ফ্রান্সের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল এবং এর নিরিখে তাদের শিল্পসৃষ্টির নিরন্তর সংগ্রামের চিত্রটি। প্রধান পাঁচজন শিল্পীর কর্মময় জীবনের ইতিহাসটির ভিতর আলােচনা সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এই পাঁচজন প্রসিদ্ধ শিল্পীরা হলেন-ক্লোদ মানে (১৮৪০-১৯২৬), এলুয়ার মানে (১৮৩২-১৮৮৩), কামীল পিসারো (১৮৩০-১৯০৩), পিয়ের-অগন্ত রেনোয়া (১৮৪১-১৯১৯) এবং এদগার দেগা (১৮৩৪-১৯১৭)।
আধুনিক শিল্পের উন্মেষপর্বে যে শিল্পান্দোলনটি ইউরােপ বিশেষত ফ্রান্সের শিল্প জগতকে আলোড়িত করেছিল সেটি হল 'ইমপ্রেশনিজম (Impressionism) বা প্রতিবাদ। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ফ্রান্সে এই আন্দোলনটি জন্ম এবং বৃদ্ধি লাভ করে। ক্লোদ মানে( Claude Monet) র ইমপ্রেশন : সানরাইজ (১৮৭২) শিরােনামে একটি ছবিকে কেন্দ্র করে যে বিতর্কের সুত্রপাত হয় তারই ফলম্বরূপ ইমপ্রেশনিজম শিল্পরীতির জন্ম। উনবিংশ শতাব্দী মাঝামাঝি ফ্রান্সে বাস্তবধর্মী (Realism) শিল্পকলার সূত্র গরে এবং সকল রকম আতিশয্য ও কৃত্রিমতা ত্যাগ করে প্রকৃতির প্রত্যক্ষ অনুসরণে এই যুগান্তকারী শিল্পভাবনাটি জন্ম নিয়েছিল। প্রকৃতির বিস্তারিত বর্ণনার পরিবর্তে তার ধারণামূলক অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তোলা ছিল এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য।
গোটা বিংশ শতাব্দীর আধুনিক শিল্প ভাবনাটি যেন এই শিল্পান্দোলনটির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। প্রায় দেড়শত বছর ধরে সারা বিশ্বব্যাপী এই শিল্পরীতির প্রভাব আজও অনুভূত হয়।
আধুনিক শিল্পভাবনা : ইমপ্রেশনিজম
By অসীম রেজ
₹150
আধুনিক শিল্প ভাবনা : ইমপ্রেশনিজম' গ্রন্থটিতে শিল্পান্দোলনের প্রেক্ষাপট এবং আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত শিল্পীদের কাজ ও তার বৈশিষ্টাগুলি বিশদভাবে আলোচনা করা হয়েছে। প্রাসঙ্গিকভাবে আলােচনা সূত্রে এসেছে শিল্পীদের ব্যক্তিগত ও পারিবারিক জীবন, তৎকালীন ফ্রান্সের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক পরিমণ্ডল এবং এর নিরিখে তাদের শিল্পসৃষ্টির নিরন্তর সংগ্রামের চিত্রটি। প্রধান পাঁচজন শিল্পীর কর্মময় জীবনের ইতিহাসটির ভিতর আলােচনা সীমাবদ্ধ রাখা হয়েছে। এই পাঁচজন প্রসিদ্ধ শিল্পীরা হলেন-ক্লোদ মানে (১৮৪০-১৯২৬), এলুয়ার মানে (১৮৩২-১৮৮৩), কামীল পিসারো (১৮৩০-১৯০৩), পিয়ের-অগন্ত রেনোয়া (১৮৪১-১৯১৯) এবং এদগার দেগা (১৮৩৪-১৯১৭)।
আধুনিক শিল্পের উন্মেষপর্বে যে শিল্পান্দোলনটি ইউরােপ বিশেষত ফ্রান্সের শিল্প জগতকে আলোড়িত করেছিল সেটি হল 'ইমপ্রেশনিজম (Impressionism) বা প্রতিবাদ। উনবিংশ শতাব্দীর শেষভাগে ফ্রান্সে এই আন্দোলনটি জন্ম এবং বৃদ্ধি লাভ করে। ক্লোদ মানে( Claude Monet) র ইমপ্রেশন : সানরাইজ (১৮৭২) শিরােনামে একটি ছবিকে কেন্দ্র করে যে বিতর্কের সুত্রপাত হয় তারই ফলম্বরূপ ইমপ্রেশনিজম শিল্পরীতির জন্ম। উনবিংশ শতাব্দী মাঝামাঝি ফ্রান্সে বাস্তবধর্মী (Realism) শিল্পকলার সূত্র গরে এবং সকল রকম আতিশয্য ও কৃত্রিমতা ত্যাগ করে প্রকৃতির প্রত্যক্ষ অনুসরণে এই যুগান্তকারী শিল্পভাবনাটি জন্ম নিয়েছিল। প্রকৃতির বিস্তারিত বর্ণনার পরিবর্তে তার ধারণামূলক অভিব্যক্তি ফুটিয়ে তোলা ছিল এ আন্দোলনের মূল লক্ষ্য।
গোটা বিংশ শতাব্দীর আধুনিক শিল্প ভাবনাটি যেন এই শিল্পান্দোলনটির উপর ভিত্তি করে গড়ে উঠেছে। প্রায় দেড়শত বছর ধরে সারা বিশ্বব্যাপী এই শিল্পরীতির প্রভাব আজও অনুভূত হয়।