Discount applied: Discount 20%
“গন আন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
নির্বাচিত কবিতা
By সুমন গুন
Publisher: একুশ শতক
₹200
সুমন গুন – সমসাময়িক বাংলা ভাষার অগ্রণী কবি ও প্রাবন্ধিক। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কারে সম্মানিত। ২০১৯ অবধি প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থগুলি থেকে নির্বাচিত কবিতাগুলি ” নির্বাচিত কবিতা ” গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-nksg01
Tags:
nibachito kabita, suman gun, নির্বাচিত কবিতা, সুমন গুন
সুমন গুন – সমসাময়িক বাংলা ভাষার অগ্রণী কবি ও প্রাবন্ধিক। পশ্চিমবঙ্গ বাংলা আকাদেমি পুরস্কারে সম্মানিত। ২০১৯ অবধি প্রকাশিত কাব্যগ্রন্থগুলি থেকে নির্বাচিত কবিতাগুলি ” নির্বাচিত কবিতা ” গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
স্বর্গীয় রমনিও
₹250
ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় এর লেখা গল্প গ্রন্থগুলির মধ্যে অন্যতম হলো “স্বর্গীয় রমনিও”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
স্বর্গীয় রমনিও
₹250
ইন্দিরা মুখোপাধ্যায় এর লেখা গল্প গ্রন্থগুলির মধ্যে অন্যতম হলো “স্বর্গীয় রমনিও”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস ভাষা ও শৈলী
By মফিজ উদ্দিন
₹300
শ্যামল গঙ্গাপাধ্যায় ছিলেন একজন বাঙালি উপন্যাসিক এবং সম্পাদক। তিনি মোগল সম্রাট দারা শুকোহের জীবন অবলম্বনে শাহজাদা দারাসুকো উপন্যাসের জন্য ১৯৯৩ সালে সাহিত্য একাডেমি পুরষ্কার পেয়েছিলেন। লেখক মফিজ উদ্দিন, তাঁর কিছু পছন্দের উপন্যাস এখানে তুলে ধরেছেন।
শ্যামল গঙ্গোপাধ্যায়ের উপন্যাস ভাষা ও শৈলী
By মফিজ উদ্দিন
₹300
শ্যামল গঙ্গাপাধ্যায় ছিলেন একজন বাঙালি উপন্যাসিক এবং সম্পাদক। তিনি মোগল সম্রাট দারা শুকোহের জীবন অবলম্বনে শাহজাদা দারাসুকো উপন্যাসের জন্য ১৯৯৩ সালে সাহিত্য একাডেমি পুরষ্কার পেয়েছিলেন। লেখক মফিজ উদ্দিন, তাঁর কিছু পছন্দের উপন্যাস এখানে তুলে ধরেছেন।
অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়
₹400
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব - যা মৃত্যুর পরেও তার পিছু ছাড়েনি। বিদ্যুদালোকের মতো চমকপ্রদ অসংখ্য পংক্তি, অক্লান্ত জ্ঞানের খিদে, ঈর্ষণীয় মেধা, ভীরুতাহীন, আপোসহীন অকপট সৎ ও নির্ভিক উচ্চারণ হয়তো একত্রে এই বিরল গুণাবলীর কারণেই তিনি এতো বিতর্কিত।
হ্যা, শিবির পাল্টে ছিলেন কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় একদা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সর্বক্ষণের কর্মী এই কবির পরবর্তীকালের অনেক ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায়। কিন্তু মানুষের প্রতি, প্রকৃতির প্রতি গভীর প্রেম, সততা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি আনুগত্যের আদর্শে যে শেষদিন পর্যন্ত চিড় ধরেনি এতটুকুও তা উপলব্ধি করা যায় তার সমগ্র রচনা ধারাবাহিক ও নিমগ্ন পাঠ করলে।
আসলে কালের নিয়মেই সময় ও সমাজ ক্রমশ বদলাচ্ছিল। পুঁজির অনিবার্য আগ্রাসনে বদলাচ্ছিল মানুষের মূল্যবোধ। কায়েমি স্বার্থ, ভোগবাদের হাহানি, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ক্ষমতার লোেভ মানুষের সৎ বিবেককে ক্রমশ উপড়ে নিচ্ছিল। বিশ্বাস আর নৈতিকতার শিকড়েও পড়েছিল অদ্ভুত টান। এসবেরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল জীবনে, ক্রিয়াকর্মে, সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির ধর্মেও। সুভাষ কিন্তু সভ্যতার এই নীতিনৈতিকতাহীন অধোগামী স্রোতধারার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারছিলেন না। আর সেখানেই সংঘাত। সংঘাত ব্যক্তির সঙ্গে সংঘাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। সুভাষ কিন্তু উপর্যুপরি সংঘাত-আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়েও নিজের বোধ ও বিশ্বাসের জায়গা থেকে একবিন্দুও টলেননি।
বহু লেখকই একসময় ফুরিয়ে যান। শুকিয়ে যায় কলমের ধারা। সুভাষের কিন্তু জীবনের অস্তিমমুহূর্ত পর্যন্ত কমেনি লেখনীর ধার, দৃপ্ত প্রত্যয়ী ঋজু ও স্পষ্ট প্রকাশভঙ্গী, দৃষ্টির স্বচ্ছতা, অনুভূতির সূক্ষ্মতা। জীবনের শেষ প্রহর পর্যন্ত প্রতিভার স্বতঃস্ফূর্ত স্ফূরণে অফুরান ছিলেন কবি সুভাষ।
কবিতা বাদ দিয়েও কবি সুভাষের যে বিপুল গদ্যের সম্ভার, রিপোর্টাজ উপন্যাস-গল্প-কথিকা-অনুবাদ-রূপান্তর-ভাষান্তর-আত্মজৈবনিক গদ্যমালা—এগুলি নিয়ে কোনো কোনো লেখক পত্রপত্রিকায় কিছু খুচরো লেখালেখি করলেও কবি-ব্যক্তিত্ব, কবি ও গদ্যকার সুভাষকে সম্পূর্ণভাবে অধ্যয়ন ও মূল্যায়ন করা হয়েছে ' অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় ' গবেষণাধর্মী গ্রন্থটিতে।
অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়
₹400
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব - যা মৃত্যুর পরেও তার পিছু ছাড়েনি। বিদ্যুদালোকের মতো চমকপ্রদ অসংখ্য পংক্তি, অক্লান্ত জ্ঞানের খিদে, ঈর্ষণীয় মেধা, ভীরুতাহীন, আপোসহীন অকপট সৎ ও নির্ভিক উচ্চারণ হয়তো একত্রে এই বিরল গুণাবলীর কারণেই তিনি এতো বিতর্কিত।
হ্যা, শিবির পাল্টে ছিলেন কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় একদা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সর্বক্ষণের কর্মী এই কবির পরবর্তীকালের অনেক ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায়। কিন্তু মানুষের প্রতি, প্রকৃতির প্রতি গভীর প্রেম, সততা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি আনুগত্যের আদর্শে যে শেষদিন পর্যন্ত চিড় ধরেনি এতটুকুও তা উপলব্ধি করা যায় তার সমগ্র রচনা ধারাবাহিক ও নিমগ্ন পাঠ করলে।
আসলে কালের নিয়মেই সময় ও সমাজ ক্রমশ বদলাচ্ছিল। পুঁজির অনিবার্য আগ্রাসনে বদলাচ্ছিল মানুষের মূল্যবোধ। কায়েমি স্বার্থ, ভোগবাদের হাহানি, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ক্ষমতার লোেভ মানুষের সৎ বিবেককে ক্রমশ উপড়ে নিচ্ছিল। বিশ্বাস আর নৈতিকতার শিকড়েও পড়েছিল অদ্ভুত টান। এসবেরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল জীবনে, ক্রিয়াকর্মে, সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির ধর্মেও। সুভাষ কিন্তু সভ্যতার এই নীতিনৈতিকতাহীন অধোগামী স্রোতধারার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারছিলেন না। আর সেখানেই সংঘাত। সংঘাত ব্যক্তির সঙ্গে সংঘাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। সুভাষ কিন্তু উপর্যুপরি সংঘাত-আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়েও নিজের বোধ ও বিশ্বাসের জায়গা থেকে একবিন্দুও টলেননি।
বহু লেখকই একসময় ফুরিয়ে যান। শুকিয়ে যায় কলমের ধারা। সুভাষের কিন্তু জীবনের অস্তিমমুহূর্ত পর্যন্ত কমেনি লেখনীর ধার, দৃপ্ত প্রত্যয়ী ঋজু ও স্পষ্ট প্রকাশভঙ্গী, দৃষ্টির স্বচ্ছতা, অনুভূতির সূক্ষ্মতা। জীবনের শেষ প্রহর পর্যন্ত প্রতিভার স্বতঃস্ফূর্ত স্ফূরণে অফুরান ছিলেন কবি সুভাষ।
কবিতা বাদ দিয়েও কবি সুভাষের যে বিপুল গদ্যের সম্ভার, রিপোর্টাজ উপন্যাস-গল্প-কথিকা-অনুবাদ-রূপান্তর-ভাষান্তর-আত্মজৈবনিক গদ্যমালা—এগুলি নিয়ে কোনো কোনো লেখক পত্রপত্রিকায় কিছু খুচরো লেখালেখি করলেও কবি-ব্যক্তিত্ব, কবি ও গদ্যকার সুভাষকে সম্পূর্ণভাবে অধ্যয়ন ও মূল্যায়ন করা হয়েছে ' অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় ' গবেষণাধর্মী গ্রন্থটিতে।
আসামের বাংলা ছোটগল্প
₹400
আসামের বাঙালি জীবনের ভূমিতল সত্যের ভিতটা গণভোট ও দেশভাগের হঠাৎ ঘায়ে যখন ছিন্নভিন্ন অবস্থা থেকে একটু থিতু হচ্ছে তখনই বলা হয় বাঙালি বিদেশি, বলা হয় বাংলায় পড়াশুনা করা যাবে না স্বাধীন দেশে, তাড়াতে হবে স্বভূমি থেকে বাঙালিকে, তাঁবু গোটাতে হবে। কিন্তু বাঙালি যাবে কোথায়, কেন যাবে বংশ পরম্পরায় আসামবাসী বাঙালি। স্থায়ী বসতি থেকে উৎখাতের রাষ্ট্রীয় চক্রান্তের বিরুদ্ধে বাঙালি প্রথম প্রতিবাদ করে ১৯৬১র উনিশে মে আর সেদিনই এগারোজন শহিদ হন, স্বাধীন দেশে প্রথম ভাষাশহিদ। এর পরেও দফায় দফায় শহিদ হয়েছেন দক্ষিণ আসামে, এমনকি উত্তর আসামের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়ও চোরাগাপ্তা বাঙালি হত্যা হয়েছে। গোরেশ্বর হত্যাকাণ্ড হয়েছে নেলির চরমানুষদের হত্যা হয়েছে। এমন যখন অবস্থা তখন আসামের বাঙালি সর্বাত্মক প্রতিরোধে নেমেছে যার যেমন ক্ষমতা সেই অস্ত্র হাতে। আসামের বাঙালির কবি শক্তিপদ ব্রহ্মচারী কবিতায় জানিয়েছেন তাঁর ক্ষোভ, 'যে কেড়েছে বাস্তুভিটে, সে-ই কেড়েছে ভয়, আকাশ জুড়ে লেখা আমার আত্মপরিচয়। কথাসাহিত্যিকরাও এক নবভাষায় লিখেছেন তার যন্ত্রণার যাপন কথা, তার বিরাগ।
দ্বন্দ্ব আরও সাংঘাতিক আকার ধারণ করেছে, আসামের বাঙালি এখন ধ্বংসের মুখোমুখি। রাষ্ট্রীয় নাগরিকপঞ্জি নবায়নের অছিলায় চল্লিশ লাখের উপর বাঙালির নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে বিশাল বিশাল গারদ তৈরি হয়েছে বরাক উপত্যকায় ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়। বিদেশি, বহিরাগত ও রাষ্ট্রহীন তকমাধারী বাঙালির জন্য বন্দীশিবির। আসামের ভূমিপুত্র বাঙালি জানে না কোন সে বাহির থেকে তার আগমন, কোন সে বিদেশ, কোথায় যাবে জানে না বিপন্ন বাঙালি। এই যখন অবস্থা তখন বাঙালি কথাসাহিত্যিকও তার সীমিত ক্ষমতায় রচনা করে চলেছেন এক যৌথ আখ্যান, বঞ্চনার মহা-ইতিহাস। মহড়া দিচ্ছেন প্রতিরোধের। বলছেন তোমরা কে হে, মারী মন্বস্তরে মরে নি যে বাঙালি তাকে মারার তোমরা কো আসামে বাংলা কথাসাহিত্যের উজ্জ্বল উত্তরাধিকার স্বাধীনতার আগে থেকেই ছিল, কিন্তু সত্তরের দশক থেকে ঔজ্জ্বল্য দীপ্যমান হতে শুরু করে। অস্তিত্ব সংকট যত ঘনীভূত হচ্ছে, ততই কথকের সমবায় দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয়েছে, বৃহৎকথার লিখন চলছে অনেক হাতে। এবং বাংলা কথাসাহিত্যেও এক নির্মম সত্যভাষার সূচনা হয়েছে আসামে। এরকম চুয়াল্লিশ জন কথাকারের নির্বাচিত গল্প নিয়ে " আসামের বাংলা ছোটগল্প " সংকলন গ্রন্থে প্রতিফলিত সময় এর দর্পন।
আসামের বাংলা ছোটগল্প
₹400
আসামের বাঙালি জীবনের ভূমিতল সত্যের ভিতটা গণভোট ও দেশভাগের হঠাৎ ঘায়ে যখন ছিন্নভিন্ন অবস্থা থেকে একটু থিতু হচ্ছে তখনই বলা হয় বাঙালি বিদেশি, বলা হয় বাংলায় পড়াশুনা করা যাবে না স্বাধীন দেশে, তাড়াতে হবে স্বভূমি থেকে বাঙালিকে, তাঁবু গোটাতে হবে। কিন্তু বাঙালি যাবে কোথায়, কেন যাবে বংশ পরম্পরায় আসামবাসী বাঙালি। স্থায়ী বসতি থেকে উৎখাতের রাষ্ট্রীয় চক্রান্তের বিরুদ্ধে বাঙালি প্রথম প্রতিবাদ করে ১৯৬১র উনিশে মে আর সেদিনই এগারোজন শহিদ হন, স্বাধীন দেশে প্রথম ভাষাশহিদ। এর পরেও দফায় দফায় শহিদ হয়েছেন দক্ষিণ আসামে, এমনকি উত্তর আসামের ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়ও চোরাগাপ্তা বাঙালি হত্যা হয়েছে। গোরেশ্বর হত্যাকাণ্ড হয়েছে নেলির চরমানুষদের হত্যা হয়েছে। এমন যখন অবস্থা তখন আসামের বাঙালি সর্বাত্মক প্রতিরোধে নেমেছে যার যেমন ক্ষমতা সেই অস্ত্র হাতে। আসামের বাঙালির কবি শক্তিপদ ব্রহ্মচারী কবিতায় জানিয়েছেন তাঁর ক্ষোভ, 'যে কেড়েছে বাস্তুভিটে, সে-ই কেড়েছে ভয়, আকাশ জুড়ে লেখা আমার আত্মপরিচয়। কথাসাহিত্যিকরাও এক নবভাষায় লিখেছেন তার যন্ত্রণার যাপন কথা, তার বিরাগ।
দ্বন্দ্ব আরও সাংঘাতিক আকার ধারণ করেছে, আসামের বাঙালি এখন ধ্বংসের মুখোমুখি। রাষ্ট্রীয় নাগরিকপঞ্জি নবায়নের অছিলায় চল্লিশ লাখের উপর বাঙালির নাম বাদ দিয়ে দেওয়া হয়েছে বিশাল বিশাল গারদ তৈরি হয়েছে বরাক উপত্যকায় ব্রহ্মপুত্র উপত্যকায়। বিদেশি, বহিরাগত ও রাষ্ট্রহীন তকমাধারী বাঙালির জন্য বন্দীশিবির। আসামের ভূমিপুত্র বাঙালি জানে না কোন সে বাহির থেকে তার আগমন, কোন সে বিদেশ, কোথায় যাবে জানে না বিপন্ন বাঙালি। এই যখন অবস্থা তখন বাঙালি কথাসাহিত্যিকও তার সীমিত ক্ষমতায় রচনা করে চলেছেন এক যৌথ আখ্যান, বঞ্চনার মহা-ইতিহাস। মহড়া দিচ্ছেন প্রতিরোধের। বলছেন তোমরা কে হে, মারী মন্বস্তরে মরে নি যে বাঙালি তাকে মারার তোমরা কো আসামে বাংলা কথাসাহিত্যের উজ্জ্বল উত্তরাধিকার স্বাধীনতার আগে থেকেই ছিল, কিন্তু সত্তরের দশক থেকে ঔজ্জ্বল্য দীপ্যমান হতে শুরু করে। অস্তিত্ব সংকট যত ঘনীভূত হচ্ছে, ততই কথকের সমবায় দৃঢ় থেকে দৃঢ়তর হয়েছে, বৃহৎকথার লিখন চলছে অনেক হাতে। এবং বাংলা কথাসাহিত্যেও এক নির্মম সত্যভাষার সূচনা হয়েছে আসামে। এরকম চুয়াল্লিশ জন কথাকারের নির্বাচিত গল্প নিয়ে " আসামের বাংলা ছোটগল্প " সংকলন গ্রন্থে প্রতিফলিত সময় এর দর্পন।
হারানো বইয়ের খোঁজে
₹150
পড়ার বইয়ের বাইরে পড়ার সময় ছোটদের কমে গিয়েছে। কমে গিয়েছে বাংলা বই পড়ার অভ্যাসও। এক সময়ে ছোটদের জগৎ আলো করে থাকতেন যে সব লেখক তাঁরাও আজ স্মৃতির অতলে। সেই লেখকদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চান পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নিজে শিশু সাহিত্যিক। বাংলার শিশু সাহিত্যের নানা হারানো সম্পদ খুঁজে বার করেছেন। তাঁর এই বইটি সেই ধারা বজায় রেখেছে। স্মৃতির অতল থেকে তুলে এনেছে হারিয়ে যাওয়া চল্লিশ জন শিশু সাহিত্যিকের একটি করে বইয়ের পরিচয়। জ্ঞানদানন্দিনী দেবী থেকে যে সংকলনের যাত্রা শুরু হয়ে শেষ হয়েছে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ে। প্রত্যেক লেখকের অধুনা দুষ্প্রাপ্য একটি করে বইয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন লেখক। টুকটুকে রামায়ণ, আইসক্রীম সন্দেশ, সাঁজের কথা-র মতো বইয়ের কথা সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। রয়েছে গ্রন্থের অলংকরণও। সঙ্গে মিশে গিয়েছে লেখকের পরিচয়। দুইয়ে মিলে সহজ, সরল প্রা়ঞ্জল উপস্থাপনা।
হারানো বইয়ের খোঁজে
₹150
পড়ার বইয়ের বাইরে পড়ার সময় ছোটদের কমে গিয়েছে। কমে গিয়েছে বাংলা বই পড়ার অভ্যাসও। এক সময়ে ছোটদের জগৎ আলো করে থাকতেন যে সব লেখক তাঁরাও আজ স্মৃতির অতলে। সেই লেখকদের সঙ্গে আমাদের পরিচয় করিয়ে দিতে চান পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। নিজে শিশু সাহিত্যিক। বাংলার শিশু সাহিত্যের নানা হারানো সম্পদ খুঁজে বার করেছেন। তাঁর এই বইটি সেই ধারা বজায় রেখেছে। স্মৃতির অতল থেকে তুলে এনেছে হারিয়ে যাওয়া চল্লিশ জন শিশু সাহিত্যিকের একটি করে বইয়ের পরিচয়। জ্ঞানদানন্দিনী দেবী থেকে যে সংকলনের যাত্রা শুরু হয়ে শেষ হয়েছে সুভাষ মুখোপাধ্যায়ে। প্রত্যেক লেখকের অধুনা দুষ্প্রাপ্য একটি করে বইয়ের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দিয়েছেন লেখক। টুকটুকে রামায়ণ, আইসক্রীম সন্দেশ, সাঁজের কথা-র মতো বইয়ের কথা সংক্ষেপে তুলে ধরেছেন। রয়েছে গ্রন্থের অলংকরণও। সঙ্গে মিশে গিয়েছে লেখকের পরিচয়। দুইয়ে মিলে সহজ, সরল প্রা়ঞ্জল উপস্থাপনা।