“শব্দবিন্দু” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
Publisher: একুশ শতক
₹500
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pge01
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
মাইকেল ক্যারিট – এক কমিউনিস্ট আইসিএস এর আত্মকথন
₹300
বিগত শতাব্দীর তিরিশের দশক। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের নিষ্পেষণে ভারতবাসীর অবস্থা চরম দুর্দশাগ্রস্ত। এই অবস্থায় একদিকে ব্রিটিশ সরকারের অত্যাচার চরমে উঠেছে, অন্যদিকে প্রতিবাদী মানুষ মাথা তুলছে। চারিদিকে বিদ্রোহের পতাকা দেখা যাচ্ছে। চিরবিদ্রোহী কমিউনিস্ট পার্টির সেই অঙ্কুরোদ্গমের কালে ভারতে আই.সি.এস হয়ে এলেন মাইকেল ক্যারিট। প্রকাশ্যে নিষিদ্ধ এই পার্টির সঙ্গে যােগাযােগ গড়ে উঠল। নিজের জীবন, যৌবন, উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিসর্জন দিয়ে ক্যারিট দাঁড়ালেন নিপীড়িত মানুষের পাশে। তাঁরই আত্মত্যাগ ও আদর্শের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার অনন্য নজির রয়েছে এই আত্মকথনে।
সাম্রাজ্যবাদী শাসনে ক্ষমতার কেন্দ্রীয় বলয়ে থাকা একজন মানুষ সমাজতন্ত্র ও উপনিবেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। শুধু নিষ্ক্রিয় বিশ্বাস নয়, সক্রিয় অংশগ্রহণ করার দুঃসাহসও তার আছে। ফলতঃ স্পষ্ট বৈপরীত্যের সংঘাতে এবং লুকোচুরির বিপজ্জনক খেলায় জীবন হয়ে ওঠে এক রহস্য-রােমাঞ্চের নায়কের মতাে। মাইকেল ক্যারিটের A Mole in the Crown সেই আত্মজৈবনিক বর্ণনাতেই টানটান।
মূলানুগ ও প্রাঞ্জল ভাষান্তরে এ গ্রন্থ বাংলার ইতিহাস-চর্চারও এক অন্যতম উপাদান হয়ে থাকবে।
মাইকেল ক্যারিট – এক কমিউনিস্ট আইসিএস এর আত্মকথন
₹300
বিগত শতাব্দীর তিরিশের দশক। ব্রিটিশ সাম্রাজ্যবাদের নিষ্পেষণে ভারতবাসীর অবস্থা চরম দুর্দশাগ্রস্ত। এই অবস্থায় একদিকে ব্রিটিশ সরকারের অত্যাচার চরমে উঠেছে, অন্যদিকে প্রতিবাদী মানুষ মাথা তুলছে। চারিদিকে বিদ্রোহের পতাকা দেখা যাচ্ছে। চিরবিদ্রোহী কমিউনিস্ট পার্টির সেই অঙ্কুরোদ্গমের কালে ভারতে আই.সি.এস হয়ে এলেন মাইকেল ক্যারিট। প্রকাশ্যে নিষিদ্ধ এই পার্টির সঙ্গে যােগাযােগ গড়ে উঠল। নিজের জীবন, যৌবন, উজ্জ্বল ভবিষ্যৎ বিসর্জন দিয়ে ক্যারিট দাঁড়ালেন নিপীড়িত মানুষের পাশে। তাঁরই আত্মত্যাগ ও আদর্শের জন্য নিজেকে উৎসর্গ করার অনন্য নজির রয়েছে এই আত্মকথনে।
সাম্রাজ্যবাদী শাসনে ক্ষমতার কেন্দ্রীয় বলয়ে থাকা একজন মানুষ সমাজতন্ত্র ও উপনিবেশের স্বাধীনতায় বিশ্বাসী। শুধু নিষ্ক্রিয় বিশ্বাস নয়, সক্রিয় অংশগ্রহণ করার দুঃসাহসও তার আছে। ফলতঃ স্পষ্ট বৈপরীত্যের সংঘাতে এবং লুকোচুরির বিপজ্জনক খেলায় জীবন হয়ে ওঠে এক রহস্য-রােমাঞ্চের নায়কের মতাে। মাইকেল ক্যারিটের A Mole in the Crown সেই আত্মজৈবনিক বর্ণনাতেই টানটান।
মূলানুগ ও প্রাঞ্জল ভাষান্তরে এ গ্রন্থ বাংলার ইতিহাস-চর্চারও এক অন্যতম উপাদান হয়ে থাকবে।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
বাংলা কবিতায় আধুনিক
By জীবেশ নায়ক
₹250
কিশাের বয়সে বাংলা কবিতা আমার কাছে উপভােগ্য বিষয় ছিল। বিশেষ করে যে সব কবিতায় দেশপ্রেম, ঐতিহ্য গৌরব, সাম্য ও স্বাধীনতার বাণী ছন্দে প্রকাশ পেত -সেসব কবিতা যথেষ্ট উদ্দীপনার সঞ্চার করত। মধুসূদন, দ্বিজেন্দ্রলাল, রবীন্দ্রনাথ, সত্যেন্দ্রনাথ, নজরুল, সুকান্ত-মূলত এরাই ছিলেন আমার ধারণায় সেরা কবি। ইংরেজ কবিদের মধ্যে শেকসপিয়র, কোলরিজ, শেলি, কিটস এবং সংস্কৃতের কালিদাস তাে সবার আগে। তার সঙ্গে আরও অনেকের শ্লোক ও প্রকীর্ণ কবিতা। বেশি আনন্দ পাওয়া যেত মানবিক আবেদনের ছোঁয়া এবং প্রতিবাদের বাণী-বৈষম্য, অন্যায় ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে রচিত কবিতা পাঠ করে। তথাকথিত আধুনিকের ছকে বাঁধা কবিতার সঙ্গে পরিচয় হল আরও কিছু পরে। ইতিমধ্যে বৈষ্ণব ও শাক্ত পদকারদের কাব্যভাবও মনকে টানছে। সেই অবস্থায় মনে হতে লাগল বাংলা সাহিত্যে কাব্য পরিবেশ যেন স্পষ্ট দুটো ভাগে ভাগ হয়ে গেছে।
রবীন্দ্রনাথ পর্যন্ত কবিতার জনপ্রিয়তা সমাজে বিস্তারিত ক্ষেত্র পেয়েছিল। আধুনিক যেন ভাষায়, ভঙ্গিতে, বিষয়বস্তুতে একটা অচেনার দুর্বোধ্যতার দূরত্ব রচনা করে দিল। সত্য বলতে কী, সামান্য কিছু কবিতা বাদ দিলে আধুনিকের প্রতি মনে মনে একটা বিরাগ দেখা দিল। সবচেয়ে বেশি লাগত-কবিতার সম্পূর্ণ অচেনা নাগরিক ভাবাপন্ন পরিবেশ এবং একান্ত ব্যক্তি আবেষ্টনীর বেড়াজাল ছিন্ন করতে না পারার অক্ষমতা। অবশ্য ব্যক্তিগত ভাবে আধুনিক কবিতার সঙ্গে অনাত্মীয়তার বাধা আমাকে বেশি পীড়িত করত। নাগরিক ভাবের কায়দাকানুন, হাবভাব আমার অজানাই থেকে গেছে। তার সঙ্গে বিদেশি কাব্য ও মতবাদ থেকে অবিরল পরিগ্রহণ আধুনিক থেকে মানুষকে আরও দূরে সরিয়ে দিয়েছে।
বাংলা কাব্যের আঙিনায় সর্বস্তরের মানুষকে স্বচ্ছন্দ বিচরণের অধিকার থেকে কেন বঞ্চিত করা হবে? তার রহস্য যদি কিছু থাকে তা সন্ধানের একটা শপথ কাজ করছিল। বহু পরিশ্রম করে অনেক আধুনিক কাব্য রচনার পাঠোদ্ধার করার চেষ্টা করেছি। তাতে কোনাে কোনাে কবির অনেক কবিতা এবং অন্য অনেকের কিছু কবিতা আমার কাছে প্রশংসনীয় মনে হয়েছে। কিন্তু এমন পরিশ্রম ব্যয় করার শর্ত পূরণ করে কবিতার দিকে নানা কারণে সব মানুষের পক্ষে অভিমুখী হওয়া সম্ভব কি? প্রায়শই আমার মনে হত, মানবিক কোন কিছুকে ঠেকিয়ে রাখার জন্য মানুষের মনকে ভিন্নমুখী করার কোন প্রয়াস নয়তাে? তার খোঁজ নিতে গিয়ে যা পেয়েছি ' বাংলা কবিতায় আধুনিক ' বইতে তাকেই তুলে ধরা গেল।
রবীন্দ্রসংগীতের পাঁচ জ্যোতিষ্ক
₹100
পাঁচজন যশস্বী রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, সুচিত্রা মিত্র, সুবিনয় রায়, দ্বিজেন মুখােপাধ্যায় ও দেবব্রত বিশ্বাস দের নিয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় (সময় অসময়, বাংলা স্টেটসম্যান, সন্ধিৎসা, একুশ শতক) একাধিক লেখা প্রকাশ পায়, কোনােটি প্রবন্ধাকারে, কোনােটি সাক্ষাৎকার ভিত্তিক। সেই লেখাগুলােকে কিছুটা পরিবর্তিত, পরিবর্ধিত ও সংকলিত করে, ' রবীন্দ্রসংগীতএর পাঁচ জ্যোতিস্ক ' গ্রন্থটি প্রকাশ পায়।
রবীন্দ্রসংগীতের পাঁচ জ্যোতিষ্ক
₹100
পাঁচজন যশস্বী রবীন্দ্রসংগীত শিল্পী কণিকা বন্দ্যোপাধ্যায়, সুচিত্রা মিত্র, সুবিনয় রায়, দ্বিজেন মুখােপাধ্যায় ও দেবব্রত বিশ্বাস দের নিয়ে বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় (সময় অসময়, বাংলা স্টেটসম্যান, সন্ধিৎসা, একুশ শতক) একাধিক লেখা প্রকাশ পায়, কোনােটি প্রবন্ধাকারে, কোনােটি সাক্ষাৎকার ভিত্তিক। সেই লেখাগুলােকে কিছুটা পরিবর্তিত, পরিবর্ধিত ও সংকলিত করে, ' রবীন্দ্রসংগীতএর পাঁচ জ্যোতিস্ক ' গ্রন্থটি প্রকাশ পায়।
পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ
₹100
শান্তিনিকেতনে মণিপুরী মহিলা শিল্পী চেয়েছিলেন। সব মিলিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলের নানা সম্পদ সম্ভাবনা যেন কবিকে নাড়া দিয়েছিল। এমন কি এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কেও কবি ওয়াকিবহাল ছিলেন। ত্রিপুরায় যে খুব উৎকৃষ্ট জাতের মুলিবাঁশ জন্মে তাও জানা ছিল কবির। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর গবেষণা কাজের জন্য কবি এই মুলিবাঁশের চারা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন ত্রিপুরার কাছে। ত্রিপুরার প্রত্ন সম্পদ সংরক্ষনেও রাজাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। শিলং-এর নৈসর্গিক পরিবেশ কবিকে আকৃষ্ট করেছিল। 'শেষের কবিতা’র পটভূমি তাই উজ্জ্বল হয়ে আছে রবীন্দ্র সাহিত্যে। শিলং অবস্থান কালেও কিছু উল্লেখযােগ্য সৃষ্টি রয়েছে কবির। ত্রিপুরা সফরের আগেই রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টি করেছিলেন রাজর্ষি ত্রিপুরার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মানবিক মূল্যবােধের উপন্যাস। লিখেছিলেন বিসর্জন, মুকুট।
যাই হােক, পূর্বোত্তরের সঙ্গে কবির যােগাযােগের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে রচিত হয়েছে 'পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ'। কবির চিঠিপত্র, বক্তৃতার অংশ বিশেষ, সফর বিবরণী, সম্বর্ধনা ইত্যাদি বিষয়ে কিছু কিছু তথ্য সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে এতে। সামগ্রিক ভাবে সেদিন যে পূর্বোত্তর এক অন্য রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ পেয়েছিল তাই তুলে ধরা হয়েছে গ্রন্থটিতে।
পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ
₹100
শান্তিনিকেতনে মণিপুরী মহিলা শিল্পী চেয়েছিলেন। সব মিলিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলের নানা সম্পদ সম্ভাবনা যেন কবিকে নাড়া দিয়েছিল। এমন কি এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কেও কবি ওয়াকিবহাল ছিলেন। ত্রিপুরায় যে খুব উৎকৃষ্ট জাতের মুলিবাঁশ জন্মে তাও জানা ছিল কবির। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর গবেষণা কাজের জন্য কবি এই মুলিবাঁশের চারা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন ত্রিপুরার কাছে। ত্রিপুরার প্রত্ন সম্পদ সংরক্ষনেও রাজাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। শিলং-এর নৈসর্গিক পরিবেশ কবিকে আকৃষ্ট করেছিল। 'শেষের কবিতা’র পটভূমি তাই উজ্জ্বল হয়ে আছে রবীন্দ্র সাহিত্যে। শিলং অবস্থান কালেও কিছু উল্লেখযােগ্য সৃষ্টি রয়েছে কবির। ত্রিপুরা সফরের আগেই রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টি করেছিলেন রাজর্ষি ত্রিপুরার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মানবিক মূল্যবােধের উপন্যাস। লিখেছিলেন বিসর্জন, মুকুট।
যাই হােক, পূর্বোত্তরের সঙ্গে কবির যােগাযােগের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে রচিত হয়েছে 'পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ'। কবির চিঠিপত্র, বক্তৃতার অংশ বিশেষ, সফর বিবরণী, সম্বর্ধনা ইত্যাদি বিষয়ে কিছু কিছু তথ্য সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে এতে। সামগ্রিক ভাবে সেদিন যে পূর্বোত্তর এক অন্য রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ পেয়েছিল তাই তুলে ধরা হয়েছে গ্রন্থটিতে।