Discount applied: Discount 20%
“পাচার” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
Publisher: একুশ শতক
₹500
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pge01
” পঁচিশটি গল্প – ইন্দিরা দাশ ” পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
তিথির মেয়ে
₹100
সোহম ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে চেয়েছিলেন। পারেন নি। ফলে সোহম প্রচণ্ড রাগে ছেলেকে মেরে ফেলেন। পরে একটি ছেলেকে দত্তক নেবার কথা ভাবেন। অনুরাধা মানতে চায় না। তিমির একজন নৈরাশ্যে ডুবে যাওয়া যুবক, তিথি তার প্রাক্তন স্ত্রী। ডিভোর্স হবার কারণ তিনি একটি মেয়ে (ঝিনাই) দত্তক হিসাবে গ্রহণ করে। নিখিলেশ আধ পাগলাটে চরিত্র। একসময় আদর্শবাদী রাজনীতি করতেন। দীক্ষাগুরু সুবল রায় হত্যায় তিনি অভিযুক্ত। যদিও তা চক্রান্ত। নিখিলেশ মৌসুমীকে ভালবাসত, মৌসুমী অনাথ। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় মৌসুমীকে ত্যাগ করে নিখিলেশ। তিনি ঝিনাইকে ঘিরে স্বপ্ন দ্যাখে। সিঙ্গল মাদার হিসাবে সে প্রতি মুহূর্তে লড়ে যায় ৷ মৈনাককে সে ভালবাসে। সে ভালবাসাও একসময় অর্থহীন হয়ে যায়৷
একদিকে, সন্তানকে কমোডিটি ভাবা, দত্তক সন্তানকে অবজ্ঞা, ঘৃণা করা। অন্যদিকে দত্তক সন্তানকে ভালবাসার জীবন রাঙিয়ে দেওয়া—এই পরস্পর বিরোধী ভাবনা দ্বন্দ্ব নিয়ে উপন্যাসটি বয়ে চলেছে। ভালবাসা কি শুধু বংশধারায় সঞ্চারিত? নাকি ভালবাসা একটি মহৎ অভ্যাস যা পরশপাথর খুঁজে ফেরে। এটাই ' তিথির মেয়ে ' উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়।
তিথির মেয়ে
₹100
সোহম ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে চেয়েছিলেন। পারেন নি। ফলে সোহম প্রচণ্ড রাগে ছেলেকে মেরে ফেলেন। পরে একটি ছেলেকে দত্তক নেবার কথা ভাবেন। অনুরাধা মানতে চায় না। তিমির একজন নৈরাশ্যে ডুবে যাওয়া যুবক, তিথি তার প্রাক্তন স্ত্রী। ডিভোর্স হবার কারণ তিনি একটি মেয়ে (ঝিনাই) দত্তক হিসাবে গ্রহণ করে। নিখিলেশ আধ পাগলাটে চরিত্র। একসময় আদর্শবাদী রাজনীতি করতেন। দীক্ষাগুরু সুবল রায় হত্যায় তিনি অভিযুক্ত। যদিও তা চক্রান্ত। নিখিলেশ মৌসুমীকে ভালবাসত, মৌসুমী অনাথ। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় মৌসুমীকে ত্যাগ করে নিখিলেশ। তিনি ঝিনাইকে ঘিরে স্বপ্ন দ্যাখে। সিঙ্গল মাদার হিসাবে সে প্রতি মুহূর্তে লড়ে যায় ৷ মৈনাককে সে ভালবাসে। সে ভালবাসাও একসময় অর্থহীন হয়ে যায়৷
একদিকে, সন্তানকে কমোডিটি ভাবা, দত্তক সন্তানকে অবজ্ঞা, ঘৃণা করা। অন্যদিকে দত্তক সন্তানকে ভালবাসার জীবন রাঙিয়ে দেওয়া—এই পরস্পর বিরোধী ভাবনা দ্বন্দ্ব নিয়ে উপন্যাসটি বয়ে চলেছে। ভালবাসা কি শুধু বংশধারায় সঞ্চারিত? নাকি ভালবাসা একটি মহৎ অভ্যাস যা পরশপাথর খুঁজে ফেরে। এটাই ' তিথির মেয়ে ' উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
উত্তরমেরু প্রান্তের দেশ ফিনল্যাণ্ড ভ্রমণ
By সমীর রক্ষিত
₹100
সমীর রক্ষিত স্থপতি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্যবিদ্যার প্রাক্তন অধ্যাপক। স্থাপত্যে সংরক্ষণ ও পুননির্মাণের তিনি বিশেষজ্ঞ। এ বিষয়ে ইতালির রােমে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে তার অংশগ্রহণ আশির দশকে। তখন থেকেই এ বিষয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় ইউরােপের বিভিন্ন দেশে। ১৯৯১ সালে তিনি সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রকল্পে ফিনল্যান্ডে যান। সেখানে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ভারতীয় স্থাপত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ে বক্তৃতা দেন এবং দেশের স্থাপত্য সংরক্ষণ বিষয়ে বিশেষভাবে পরিচিত হন। এইসূত্রে তিনি পার্শ্ববর্তী একদা সােভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কিন্তু সদ্য স্বাধীন দেশ এস্তোনিয়াও ভ্রমণ করেন। পরে যান সুইডেনে। এই তিনটি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও বৈশিষ্ট্যগুলিকে সুচারু ভঙ্গীতে প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থিত করেছেন ' ' গ্রন্থটিতে।
তার কলমের শক্তির উৎস মানুষ-সমাজ-সমকাল। এই শক্তিতে তিনি উজ্জ্বল শিল্পদৃষ্টির গভীর প্রতীষ্ঠা দিয়েছেন। একটু নজর করলেই বােঝা যায় সাহিত্য শিল্পের সঙ্গে তিনি যুক্ত করেছেন অন্যতর এক মাত্রাও - তা বিজ্ঞান প্রযুক্তির সঙ্গে আমাদের জীবনের সম্পর্ক। বস্তুত লেখক একজন প্রযুক্তিবিদ। ফলে এই ভ্রমণকাহিনী শুধুই তথ্য হয়ে থাকেনি, তা বহু চরিত্রের মাধ্যমে সপ্রাণ ও সজীব হয়ে উঠেছে।
উত্তরমেরু প্রান্তের দেশ ফিনল্যাণ্ড ভ্রমণ
By সমীর রক্ষিত
₹100
সমীর রক্ষিত স্থপতি ও যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থাপত্যবিদ্যার প্রাক্তন অধ্যাপক। স্থাপত্যে সংরক্ষণ ও পুননির্মাণের তিনি বিশেষজ্ঞ। এ বিষয়ে ইতালির রােমে আন্তর্জাতিক প্রতিষ্ঠানে তার অংশগ্রহণ আশির দশকে। তখন থেকেই এ বিষয়ে প্রত্যক্ষ অভিজ্ঞতা সঞ্চয় ইউরােপের বিভিন্ন দেশে। ১৯৯১ সালে তিনি সাংস্কৃতিক বিনিময় প্রকল্পে ফিনল্যান্ডে যান। সেখানে পাঁচটি বিশ্ববিদ্যালয়ে তিনি ভারতীয় স্থাপত্য ও সংস্কৃতি বিষয়ে বক্তৃতা দেন এবং দেশের স্থাপত্য সংরক্ষণ বিষয়ে বিশেষভাবে পরিচিত হন। এইসূত্রে তিনি পার্শ্ববর্তী একদা সােভিয়েত ইউনিয়নভুক্ত কিন্তু সদ্য স্বাধীন দেশ এস্তোনিয়াও ভ্রমণ করেন। পরে যান সুইডেনে। এই তিনটি দেশের রাজনৈতিক, সামাজিক, সাংস্কৃতিক বৈচিত্র্য ও বৈশিষ্ট্যগুলিকে সুচারু ভঙ্গীতে প্রাঞ্জল ভাষায় উপস্থিত করেছেন ' ' গ্রন্থটিতে।
তার কলমের শক্তির উৎস মানুষ-সমাজ-সমকাল। এই শক্তিতে তিনি উজ্জ্বল শিল্পদৃষ্টির গভীর প্রতীষ্ঠা দিয়েছেন। একটু নজর করলেই বােঝা যায় সাহিত্য শিল্পের সঙ্গে তিনি যুক্ত করেছেন অন্যতর এক মাত্রাও - তা বিজ্ঞান প্রযুক্তির সঙ্গে আমাদের জীবনের সম্পর্ক। বস্তুত লেখক একজন প্রযুক্তিবিদ। ফলে এই ভ্রমণকাহিনী শুধুই তথ্য হয়ে থাকেনি, তা বহু চরিত্রের মাধ্যমে সপ্রাণ ও সজীব হয়ে উঠেছে।
ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী
₹600
" ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী " গ্রন্থে সনাতন চক্রবর্তীর ভাগবত অনুবাদকে পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণের পাশাপাশি ভারতীয় ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের একটি ধারাপথের বিবরণ ও স্বরূপ তুলে ধরেছেন লেখক। পূর্ব ভারতের ভক্তিবাদের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য এবং শ্রীমদ্ভাগবত সম্পর্কিত নানান তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের দিকটিও তুলে ধরা হয়েছে। শ্রীমদ্ভাগবতের মাহাত্ম্য তথা ভারতীয় সংস্কৃতিতে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কতখানি সে সম্পর্কে মননশীল ভাবনা লেখক রেখে গেছেন। বাংলায় ভাগবত অনুবাদের আদিপর্ব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তিনি মালাধর বসুর 'শ্রীকৃষ্ণবিজয়ে'র প্রসঙ্গ এনেছেন। এনেছেন রঘুনাথ ভাগবতাচার্যের 'শ্রীকৃষ্ণপ্রেমতরঙ্গিনী' গ্রন্থটিকে। পাশাপাশি মাধব রচিত 'শ্রীকৃষ্ণমঙ্গলে'র স্বরূপও বিশ্লেষণ করেছেন। দুঃখী শ্যামদাসের 'গোবিন্দমঙ্গল' এবং অভিরাম দাস বিরচিত 'গোবিন্দবিজয়' গ্রন্থটিও এই ধারাবাহিক বিশ্লেষণে স্থান পেয়েছে। সবশেষে সনাতন চক্রবর্তীর 'ভাষাবন্ধ ভাগবতে'র পাঠ-পর্যালোচনা ও তত্ত্বনির্ভর বিশ্লেষণ আছে গ্রন্থের বৃহৎ অংশ জুড়ে। এই আলোচনায় স্বাভাবিকভাবে এসেছে কবি সনাতনের ব্যক্তিপরিচিতি ও তাঁর পুথি-পরিচয়ের প্রসঙ্গটি। ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের স্বরূপ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে লেখক বেদের বিবিধ অংশের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করেছেন। বেদের যুগে ঋষিগণ প্রকৃতির বিভিন্নরূপে দেবত্ব আরোপ করেছেন। গ্রন্থকার এই অংশে অগ্নি, বরুণ, ঊষা সকলের দেবত্বে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বিবরণ দিয়েছেন এবং বর্ষণকারী দেবতা ইন্দ্রের প্রসঙ্গ এনেছেন। দেবতাদের প্রীত রাখবার জন্য পরিকল্পিতভাবে যাগযজ্ঞ আর প্রীতিকারক স্তব-স্তুতির যে উদ্ভব ঘটেছে সে বিষয়ে মনোজ্ঞ বিশ্লেষণ করে গেছেন। দিয়েছেন বৈদিক দেবতার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে শাস্ত্রজ্ঞান নির্ভর ভাবনা। উপনিষদের ঋষিরা বোধি বা ইনটিউটিভ্ পার্সেপশনের সাহায্যে ব্রহ্মই যে স্রষ্টা এবং সৃষ্টির মূল এই উপলব্ধিতে উপনীত হওয়ার পর তাঁদের অন্তরে যখন এই সত্যটির উদ্ভাস ঘটে আর তখনই তাঁদের মধ্যে ব্রাহ্মীস্থিতি লাভ হয়। তখন উদাত্ত কণ্ঠে ঋষিগণ ঘোষণা করতে পারলেন যে আমরা ব্রহ্মকে জেনেছি আর তাকে জানলেই অমৃত লাভ করা যায়- এই ধারণাকে প্রমাণ করবার জন্য লেখক শ্বেতাশ্বতর উপনিষদের সংস্কৃত তথ্য তুলে ধরে যুক্তিবাদ এবং অধ্যাত্মবাদের সম্মিলন ঘটিয়েছেন। বেদ ও উপনিষদের যুগে মত প্রকাশের স্বাধীনতা বা চিন্তন স্বাধীনতার পরিসর ছিল যথেষ্ট, সেকথা গ্রন্থকার উপনিষদের সূক্ত উদ্ধার করে বোঝাবার চেষ্টা করেছেন। ভাগবতের বাংলা অনুবাদ নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজগুলির মধ্যে এই গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে মৌলিকতার দাবি রাখে।
ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী
₹600
" ভাগবতানুবাদের আদিপর্ব ও সনাতন চক্রবর্তী " গ্রন্থে সনাতন চক্রবর্তীর ভাগবত অনুবাদকে পর্যালোচনা ও বিশ্লেষণের পাশাপাশি ভারতীয় ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের একটি ধারাপথের বিবরণ ও স্বরূপ তুলে ধরেছেন লেখক। পূর্ব ভারতের ভক্তিবাদের স্বরূপ ও বৈশিষ্ট্য এবং শ্রীমদ্ভাগবত সম্পর্কিত নানান তাত্ত্বিক বিশ্লেষণের দিকটিও তুলে ধরা হয়েছে। শ্রীমদ্ভাগবতের মাহাত্ম্য তথা ভারতীয় সংস্কৃতিতে এই গ্রন্থের গুরুত্ব কতখানি সে সম্পর্কে মননশীল ভাবনা লেখক রেখে গেছেন। বাংলায় ভাগবত অনুবাদের আদিপর্ব বিশ্লেষণ করতে গিয়ে তিনি মালাধর বসুর 'শ্রীকৃষ্ণবিজয়ে'র প্রসঙ্গ এনেছেন। এনেছেন রঘুনাথ ভাগবতাচার্যের 'শ্রীকৃষ্ণপ্রেমতরঙ্গিনী' গ্রন্থটিকে। পাশাপাশি মাধব রচিত 'শ্রীকৃষ্ণমঙ্গলে'র স্বরূপও বিশ্লেষণ করেছেন। দুঃখী শ্যামদাসের 'গোবিন্দমঙ্গল' এবং অভিরাম দাস বিরচিত 'গোবিন্দবিজয়' গ্রন্থটিও এই ধারাবাহিক বিশ্লেষণে স্থান পেয়েছে। সবশেষে সনাতন চক্রবর্তীর 'ভাষাবন্ধ ভাগবতে'র পাঠ-পর্যালোচনা ও তত্ত্বনির্ভর বিশ্লেষণ আছে গ্রন্থের বৃহৎ অংশ জুড়ে। এই আলোচনায় স্বাভাবিকভাবে এসেছে কবি সনাতনের ব্যক্তিপরিচিতি ও তাঁর পুথি-পরিচয়ের প্রসঙ্গটি। ভক্তিবাদ ও ভক্তিসাহিত্যের স্বরূপ বিশ্লেষণ করতে গিয়ে লেখক বেদের বিবিধ অংশের গুরুত্ব বিশ্লেষণ করেছেন। বেদের যুগে ঋষিগণ প্রকৃতির বিভিন্নরূপে দেবত্ব আরোপ করেছেন। গ্রন্থকার এই অংশে অগ্নি, বরুণ, ঊষা সকলের দেবত্বে প্রতিষ্ঠিত হওয়ার বিবরণ দিয়েছেন এবং বর্ষণকারী দেবতা ইন্দ্রের প্রসঙ্গ এনেছেন। দেবতাদের প্রীত রাখবার জন্য পরিকল্পিতভাবে যাগযজ্ঞ আর প্রীতিকারক স্তব-স্তুতির যে উদ্ভব ঘটেছে সে বিষয়ে মনোজ্ঞ বিশ্লেষণ করে গেছেন। দিয়েছেন বৈদিক দেবতার উদ্ভব ও ক্রমবিকাশ সম্পর্কে শাস্ত্রজ্ঞান নির্ভর ভাবনা। উপনিষদের ঋষিরা বোধি বা ইনটিউটিভ্ পার্সেপশনের সাহায্যে ব্রহ্মই যে স্রষ্টা এবং সৃষ্টির মূল এই উপলব্ধিতে উপনীত হওয়ার পর তাঁদের অন্তরে যখন এই সত্যটির উদ্ভাস ঘটে আর তখনই তাঁদের মধ্যে ব্রাহ্মীস্থিতি লাভ হয়। তখন উদাত্ত কণ্ঠে ঋষিগণ ঘোষণা করতে পারলেন যে আমরা ব্রহ্মকে জেনেছি আর তাকে জানলেই অমৃত লাভ করা যায়- এই ধারণাকে প্রমাণ করবার জন্য লেখক শ্বেতাশ্বতর উপনিষদের সংস্কৃত তথ্য তুলে ধরে যুক্তিবাদ এবং অধ্যাত্মবাদের সম্মিলন ঘটিয়েছেন। বেদ ও উপনিষদের যুগে মত প্রকাশের স্বাধীনতা বা চিন্তন স্বাধীনতার পরিসর ছিল যথেষ্ট, সেকথা গ্রন্থকার উপনিষদের সূক্ত উদ্ধার করে বোঝাবার চেষ্টা করেছেন। ভাগবতের বাংলা অনুবাদ নিয়ে গবেষণাধর্মী কাজগুলির মধ্যে এই গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে মৌলিকতার দাবি রাখে।
Indian Media : Critical Issues
₹200
The time has come when some introspection by the Indian media is required. Many people from all walks of life, not only those in authority but even ordinary people, have started saying that the indigenous media have become irresponsible to some extent and need to be corrected. This book "Indian Media : Critical Issues" has tried to address these issues within a limited space.
Indian Media : Critical Issues
₹200
The time has come when some introspection by the Indian media is required. Many people from all walks of life, not only those in authority but even ordinary people, have started saying that the indigenous media have become irresponsible to some extent and need to be corrected. This book "Indian Media : Critical Issues" has tried to address these issues within a limited space.