Discount applied: Discount 20%
“তিনটি কিশোর উপন্যাস” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹500
” পঁচিশটি গল্প – তিলোত্তমা মজুমদার ” এই গ্রন্থের গল্পগুলি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ পেলেও এই প্রথম গ্রন্থবদ্ধ হলো। বিভিন্ন আকার ও প্রকারের গল্পগুলি লেখকের অন্য কোনও সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। পঁচিশটি গল্পের স্বাদ পরস্পরের থেকে পৃথক। লেখক নানা সময়ে, বিচিত্র প্রেক্ষিতে এগুলি রচনা করেছেন।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgtm01
” পঁচিশটি গল্প – তিলোত্তমা মজুমদার ” এই গ্রন্থের গল্পগুলি বিভিন্ন পত্র-পত্রিকায় প্রকাশ পেলেও এই প্রথম গ্রন্থবদ্ধ হলো। বিভিন্ন আকার ও প্রকারের গল্পগুলি লেখকের অন্য কোনও সংকলনে অন্তর্ভুক্ত হয়নি। পঁচিশটি গল্পের স্বাদ পরস্পরের থেকে পৃথক। লেখক নানা সময়ে, বিচিত্র প্রেক্ষিতে এগুলি রচনা করেছেন।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ
₹100
শান্তিনিকেতনে মণিপুরী মহিলা শিল্পী চেয়েছিলেন। সব মিলিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলের নানা সম্পদ সম্ভাবনা যেন কবিকে নাড়া দিয়েছিল। এমন কি এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কেও কবি ওয়াকিবহাল ছিলেন। ত্রিপুরায় যে খুব উৎকৃষ্ট জাতের মুলিবাঁশ জন্মে তাও জানা ছিল কবির। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর গবেষণা কাজের জন্য কবি এই মুলিবাঁশের চারা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন ত্রিপুরার কাছে। ত্রিপুরার প্রত্ন সম্পদ সংরক্ষনেও রাজাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। শিলং-এর নৈসর্গিক পরিবেশ কবিকে আকৃষ্ট করেছিল। 'শেষের কবিতা’র পটভূমি তাই উজ্জ্বল হয়ে আছে রবীন্দ্র সাহিত্যে। শিলং অবস্থান কালেও কিছু উল্লেখযােগ্য সৃষ্টি রয়েছে কবির। ত্রিপুরা সফরের আগেই রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টি করেছিলেন রাজর্ষি ত্রিপুরার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মানবিক মূল্যবােধের উপন্যাস। লিখেছিলেন বিসর্জন, মুকুট।
যাই হােক, পূর্বোত্তরের সঙ্গে কবির যােগাযােগের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে রচিত হয়েছে 'পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ'। কবির চিঠিপত্র, বক্তৃতার অংশ বিশেষ, সফর বিবরণী, সম্বর্ধনা ইত্যাদি বিষয়ে কিছু কিছু তথ্য সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে এতে। সামগ্রিক ভাবে সেদিন যে পূর্বোত্তর এক অন্য রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ পেয়েছিল তাই তুলে ধরা হয়েছে গ্রন্থটিতে।
পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ
₹100
শান্তিনিকেতনে মণিপুরী মহিলা শিল্পী চেয়েছিলেন। সব মিলিয়ে উত্তর পূর্বাঞ্চলের নানা সম্পদ সম্ভাবনা যেন কবিকে নাড়া দিয়েছিল। এমন কি এই অঞ্চলের প্রাকৃতিক সম্পদ সম্পর্কেও কবি ওয়াকিবহাল ছিলেন। ত্রিপুরায় যে খুব উৎকৃষ্ট জাতের মুলিবাঁশ জন্মে তাও জানা ছিল কবির। আচার্য জগদীশচন্দ্র বসুর গবেষণা কাজের জন্য কবি এই মুলিবাঁশের চারা চেয়ে পাঠিয়েছিলেন ত্রিপুরার কাছে। ত্রিপুরার প্রত্ন সম্পদ সংরক্ষনেও রাজাকে পরামর্শ দিয়েছিলেন তিনি। শিলং-এর নৈসর্গিক পরিবেশ কবিকে আকৃষ্ট করেছিল। 'শেষের কবিতা’র পটভূমি তাই উজ্জ্বল হয়ে আছে রবীন্দ্র সাহিত্যে। শিলং অবস্থান কালেও কিছু উল্লেখযােগ্য সৃষ্টি রয়েছে কবির। ত্রিপুরা সফরের আগেই রবীন্দ্রনাথ সৃষ্টি করেছিলেন রাজর্ষি ত্রিপুরার ঐতিহাসিক প্রেক্ষাপটে মানবিক মূল্যবােধের উপন্যাস। লিখেছিলেন বিসর্জন, মুকুট।
যাই হােক, পূর্বোত্তরের সঙ্গে কবির যােগাযােগের নানা প্রসঙ্গ নিয়ে রচিত হয়েছে 'পূর্বোত্তরে অন্য রবীন্দ্রনাথ'। কবির চিঠিপত্র, বক্তৃতার অংশ বিশেষ, সফর বিবরণী, সম্বর্ধনা ইত্যাদি বিষয়ে কিছু কিছু তথ্য সন্নিবিষ্ট করা হয়েছে এতে। সামগ্রিক ভাবে সেদিন যে পূর্বোত্তর এক অন্য রবীন্দ্রনাথের সাক্ষাৎ পেয়েছিল তাই তুলে ধরা হয়েছে গ্রন্থটিতে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বিধানচন্দ্র ও সমকাল
₹300
স্বাধীনতা পরবর্তী প্রায় দেড়দশক পচিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডঃ বিধানচন্দ্র রায়। একজন কিংবদন্তি মানুষ। তাঁর ধ্বন্বন্তরী ডাক্তারী এবং মুখ্যমন্ত্রীত্ব প্রসঙ্গে অজস্র গল্প ছড়িয়ে আছে। কিন্তু প্রকৃত নির্মোহ বিশ্লেষণ নেই বললেই চলে। গবেষণাও বিশেষ হয় নি। সেই অভাব ঘুচিয়ে দিয়েছেন ডঃ নীলেন্দু সেনগুপ্ত তাঁর বিধানচন্দ্র ও সমকাল গ্রন্থে। গবেষণায় সমকালের রাজনীতি অর্থনীতি এবং দেশকাল ভাবনার মননশীল উপস্থাপনে স্বাধীনতা উত্তর পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিধানচন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় এক অপরিহার্য গ্রন্থ। কৌতুহলী পাঠকের বাড়তি পাওনা জ্যোতি বসুর দৃষ্টিতে বিধানচন্দ্র।
বিধানচন্দ্র ও সমকাল
₹300
স্বাধীনতা পরবর্তী প্রায় দেড়দশক পচিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী ছিলেন ডঃ বিধানচন্দ্র রায়। একজন কিংবদন্তি মানুষ। তাঁর ধ্বন্বন্তরী ডাক্তারী এবং মুখ্যমন্ত্রীত্ব প্রসঙ্গে অজস্র গল্প ছড়িয়ে আছে। কিন্তু প্রকৃত নির্মোহ বিশ্লেষণ নেই বললেই চলে। গবেষণাও বিশেষ হয় নি। সেই অভাব ঘুচিয়ে দিয়েছেন ডঃ নীলেন্দু সেনগুপ্ত তাঁর বিধানচন্দ্র ও সমকাল গ্রন্থে। গবেষণায় সমকালের রাজনীতি অর্থনীতি এবং দেশকাল ভাবনার মননশীল উপস্থাপনে স্বাধীনতা উত্তর পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিধানচন্দ্র এবং পশ্চিমবঙ্গ চর্চায় এক অপরিহার্য গ্রন্থ। কৌতুহলী পাঠকের বাড়তি পাওনা জ্যোতি বসুর দৃষ্টিতে বিধানচন্দ্র।
তরুণ রুশ
₹150
রুশবিপ্লবের পরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে ওঠে। তাসখন্দে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি তৈরী হলে ব্রিটিশশাসিত ভারতীয় উপমহাদেশে তা নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। তবু সঙ্গোপণে দলের কার্যক্রম পরিচালিত হলে মার্কসীয় তত্ত্ব ও তার প্রয়োগসংক্রান্ত বইয়ের অপ্রতুলতাহেতু তৎকালে ঢাকায় 'গণসাহিত্য চক্র', কলকাতায় 'ন্যাশনাল বুক এজেন্সি' এবং ‘বর্মণ পাবলিসিং হাউস’ এই ঘাটতি মেটাতে দায়বদ্ধতার ভূমিকা পালন করে। ফলে সমকালের রুশবিপ্লব, বলশেভিক দল, লেনিন, মার্কসীয় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক তত্ত্ববিষয়ক বেশকিছু গ্রন্থ রচিত হয়। বহু বিদেশী মার্কসীয় গ্রন্থও অনূদিত হয়। এই সময়ে ২৫ বছরের তরুণ কমিউনিস্ট রেবতী বর্মণ রচনা করেন ‘তরুণ-রুশ’।
বিপ্লোত্তর রাশিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রব্যবস্থা ও সমাজ, বিপ্লবের পূর্বাভাস, রাশিয়ার সাহিত্যধারা, রাজনৈতিক সাহিত্যকৃতি, মার্কস ও কম্যুনিজম, শেষ বিপ্লব, বিপ্লবোত্তর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রচার, নতুন অর্থনৈতিকব্যবস্থা এবং সমকালীন পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সংক্ষিপ্তসারে বিশ্লেষিত এই গ্রন্থটি বঙ্গদেশে তরুণ রাশিয়ার স্বরূপ উদ্ঘাটন করে। রুশ বিপ্লবের শতবর্ষ পরে গ্রন্থটি এখনও একটি সময়ের দলিল হিসেবে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক।
তরুণ রুশ
₹150
রুশবিপ্লবের পরে বিশ্বের বিভিন্ন দেশে কমিউনিস্ট পার্টি গড়ে ওঠে। তাসখন্দে ভারতীয় কমিউনিস্ট পার্টি তৈরী হলে ব্রিটিশশাসিত ভারতীয় উপমহাদেশে তা নিষিদ্ধ ঘোষিত হয়। তবু সঙ্গোপণে দলের কার্যক্রম পরিচালিত হলে মার্কসীয় তত্ত্ব ও তার প্রয়োগসংক্রান্ত বইয়ের অপ্রতুলতাহেতু তৎকালে ঢাকায় 'গণসাহিত্য চক্র', কলকাতায় 'ন্যাশনাল বুক এজেন্সি' এবং ‘বর্মণ পাবলিসিং হাউস’ এই ঘাটতি মেটাতে দায়বদ্ধতার ভূমিকা পালন করে। ফলে সমকালের রুশবিপ্লব, বলশেভিক দল, লেনিন, মার্কসীয় রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক তত্ত্ববিষয়ক বেশকিছু গ্রন্থ রচিত হয়। বহু বিদেশী মার্কসীয় গ্রন্থও অনূদিত হয়। এই সময়ে ২৫ বছরের তরুণ কমিউনিস্ট রেবতী বর্মণ রচনা করেন ‘তরুণ-রুশ’।
বিপ্লোত্তর রাশিয়ার তৎকালীন রাষ্ট্রব্যবস্থা ও সমাজ, বিপ্লবের পূর্বাভাস, রাশিয়ার সাহিত্যধারা, রাজনৈতিক সাহিত্যকৃতি, মার্কস ও কম্যুনিজম, শেষ বিপ্লব, বিপ্লবোত্তর সোভিয়েত ইউনিয়নের প্রচার, নতুন অর্থনৈতিকব্যবস্থা এবং সমকালীন পররাষ্ট্রনীতি নিয়ে সংক্ষিপ্তসারে বিশ্লেষিত এই গ্রন্থটি বঙ্গদেশে তরুণ রাশিয়ার স্বরূপ উদ্ঘাটন করে। রুশ বিপ্লবের শতবর্ষ পরে গ্রন্থটি এখনও একটি সময়ের দলিল হিসেবে বিশেষভাবে প্রাসঙ্গিক।
Dalit Protest Unbridled : Two Dozen Plays of Raju Das
₹600
The twenty-four plays in this collection deal with various issues historical, social, political, diasporas and sometimes autobiographical. The hegemonic class has often hushed up the history of the Dalits and thereby silenced them. Raju Das's plays like "Mahatma Bhegai Halder" and "King Mani Bhangar" unearth the hushed up incidents and thereby discover the glorious history of the Dalits and provide them with a voice. The socio-political views of Harichand and Guruchand Thakur are presented in the plays like "Partition of Bengal" and "Domiciliary Custom of Harichand". Contemporary issues of social problems find expression in the plays like "12th June". "Ragging", "Black Law-2003", "Corona Virus", "Fight for Land" etc. A major portion of Dalit literature in Bengal deal with the diasporas issues. It is well addressed in the plays like "In Search of the Roots" and "A Conversation between Fatima and Rama". It is noteworthy that Raju Das who is the Director of Shantikunja Blind Natya Academy has written plays with disabled characters. The names of "Light in Darkness" and "The Sky" deserve mention. The issue of Dalit feminism is well-addressed in the plays like "Firebrand Females of the Badaban" and "Tears in Women's Eyes".
It is very much an academic necessity to publish the translations of the plays of Raju Das in order to take them to a wider readership, both in Bengal and outside Bengal, and thereby make the readers aware of the Dalit drama tradition of Bengal.
Dalit Protest Unbridled : Two Dozen Plays of Raju Das
₹600
The twenty-four plays in this collection deal with various issues historical, social, political, diasporas and sometimes autobiographical. The hegemonic class has often hushed up the history of the Dalits and thereby silenced them. Raju Das's plays like "Mahatma Bhegai Halder" and "King Mani Bhangar" unearth the hushed up incidents and thereby discover the glorious history of the Dalits and provide them with a voice. The socio-political views of Harichand and Guruchand Thakur are presented in the plays like "Partition of Bengal" and "Domiciliary Custom of Harichand". Contemporary issues of social problems find expression in the plays like "12th June". "Ragging", "Black Law-2003", "Corona Virus", "Fight for Land" etc. A major portion of Dalit literature in Bengal deal with the diasporas issues. It is well addressed in the plays like "In Search of the Roots" and "A Conversation between Fatima and Rama". It is noteworthy that Raju Das who is the Director of Shantikunja Blind Natya Academy has written plays with disabled characters. The names of "Light in Darkness" and "The Sky" deserve mention. The issue of Dalit feminism is well-addressed in the plays like "Firebrand Females of the Badaban" and "Tears in Women's Eyes".
It is very much an academic necessity to publish the translations of the plays of Raju Das in order to take them to a wider readership, both in Bengal and outside Bengal, and thereby make the readers aware of the Dalit drama tradition of Bengal.