“প্রতিবেশী রাজ্যের গল্প ওড়িশা ও আসাম” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
মোটামুটি ২০১০ সাল থেকে করোনাকালের আগে পর্যন্ত একরকম ঢেউহীন অথচ গতিময় সমাজের চিত্রই গল্পগুলির বিষয়বস্তু। পটভূমি কলকাতা। শহুরে মধ্যবিত্ত্ব পরিবারের মহিলাদের যাপনের উপর আলো পড়েছে চেনা-অচেনা নানা আঙ্গিক থেকে। তাদের ভাবনা, তাদের সমস্যা, সমাজ-সংসারে তাদের লড়াইকে কেন্দ্র করে হারজিতের নানা গল্পে সেজে উঠেছে এই বই।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgkc01
মোটামুটি ২০১০ সাল থেকে করোনাকালের আগে পর্যন্ত একরকম ঢেউহীন অথচ গতিময় সমাজের চিত্রই গল্পগুলির বিষয়বস্তু। পটভূমি কলকাতা। শহুরে মধ্যবিত্ত্ব পরিবারের মহিলাদের যাপনের উপর আলো পড়েছে চেনা-অচেনা নানা আঙ্গিক থেকে। তাদের ভাবনা, তাদের সমস্যা, সমাজ-সংসারে তাদের লড়াইকে কেন্দ্র করে হারজিতের নানা গল্পে সেজে উঠেছে এই বই।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক
₹400
সমীর রক্ষিত, পূর্ববঙ্গ থেকে চলে আসা এক মধ্যবিত্ত পরিবারের মেধাবী যুবক ইঞ্জিনিয়ার হবার জন্য উত্তরবঙ্গ থেকে এলেন কলকাতায়। ইঞ্জিনিয়ার হলেন ঠিকই, কিন্তু মনের মধ্যে লালন করেছিলেন লেখক হবার সংকল্প। প্রথম গল্প প্রকাশিত হয়েছিল ১৯৬৮-তে। তারপর থেকে আজ পর্যন্ত নিরবচ্ছিন্ন সাহিত্যচর্চা। গল্প, উপন্যাস প্রধানতঃ, সঙ্গে প্রবন্ধ, আত্মপর্যালােচনা, কবিতা, ভ্রমণ-সাহিত্য, ছােটোদের জন্য লেখা। কর্মজীবনে ছিলেন স্থাপত্যবিদ্যার অধ্যাপক। দীর্ঘ লেখক-জীবনে মতাদর্শগত প্রশ্নের সামনে নিজের নৈতিকতা বিসর্জন দেননি কখনও। সমাজ, ইতিহাস, মনস্তত্ত্ব, আধুনিক বিশ্ববীক্ষা এবং নিজস্ব শিল্পশৈলী-তাঁর সৃষ্টিতে এই সবেরই উজ্জ্বল উদ্ভাস। বিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধ থেকে এই সময় পর্যন্ত বাংলা কথাসাহিত্যের একটি স্বাক্ষর অন্যতম প্রতিনিধি সমীর রক্ষিতকে কেন্দ্র করে পরিকল্পিত ' সমীর রক্ষিত লেখা ও লেখক ' সংকলনে পাবেন অনেক ভাবনার উপাদান।
অতিদূর সমুদ্রের পর
₹80
প্রকৃতি ও ইতিহাসের তেমন গভীর কোনাে খোঁজখবর না নিয়েই হেমন্তের এক সকালে, আজ থেকে পাঁচ বছর আগে রওনা দিয়েছিলাম আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের দিকে। আমার পায়ের তলার ত্বক, হয়তাে বা পাথর ছড়ানাে পথে পথে মাইল মাইল হাঁটার ক্ষতচিহ্নময়, তবে গড়পড়তা শহরে বাঙালির মতাে সরষে সেখানে নেই। তবু যা দেখেছি এ দেশের নানা প্রান্তে, সবকিছুকে কোথায় যেন অপ্রাসঙ্গিক করে দিয়েছিল আন্দামান, তার প্রকৃতি, মানুষ ও ইতিহাসের নিরিখে। ইতালির রাজনৈতিক দার্শনিক আন্তোনিও গ্রামসি লিখেছিলেন, 'মানুষ আসলে ইতিহাসের পরিণাম, কোনােভাবেই প্রকৃতির নয়। তাঁর সেই লিখনের মানে বােঝার মতাে বাস্তব, আমার মতাে তুচ্ছ মানুষের জীবন চার দশক পেরনাের পর আন্দামানের মাটিতে পা দিতেই আমাকে ধাক্কা দেবে সারাক্ষণ, একথা কল্পনাও করতে পারি নি কখনাে। না, ঐতিহাসিক বস্তুবাদের নির্বোধ ছাত্র হয়েও নয়, কমিউনিস্ট পরিবারে জন্মে অ-কমিউনিস্ট হয়েও নয়। তবু, ধাক্কা যখন দিল, তখন, যতটা যাওয়া যায়, দ্বীপপুঞ্জের জলে, স্থলে, অভ্যন্তরে, মানবমনের গহনে, যেতে যেন আমাকে হবেই। সেই যাত্রাই বুঝি আমার মতাে মানুষের নিয়তি। পাঁচ বছর আগের আন্দামান সফর তাই, আজও আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়, তথ্য আর বিশ্লেষণ আর দ্বীপপুঞ্জের বাসিন্দাদের মনের খোঁজ পেতে। সংগ্রহ করি বই, সাময়িক ও দৈনিকপত্রে প্রকাশিত সমস্ত খবর। যদি, সে সবের মাধ্যমে ছুঁয়ে থাকতে পারি ওই ইতিহাসের লােকজনদের। ' অতিদূর সমুদ্রের পর ' গ্রন্থটিতে সেই সব তথ্য উঠে এসেছে।
অতিদূর সমুদ্রের পর
₹80
প্রকৃতি ও ইতিহাসের তেমন গভীর কোনাে খোঁজখবর না নিয়েই হেমন্তের এক সকালে, আজ থেকে পাঁচ বছর আগে রওনা দিয়েছিলাম আন্দামান দ্বীপপুঞ্জের দিকে। আমার পায়ের তলার ত্বক, হয়তাে বা পাথর ছড়ানাে পথে পথে মাইল মাইল হাঁটার ক্ষতচিহ্নময়, তবে গড়পড়তা শহরে বাঙালির মতাে সরষে সেখানে নেই। তবু যা দেখেছি এ দেশের নানা প্রান্তে, সবকিছুকে কোথায় যেন অপ্রাসঙ্গিক করে দিয়েছিল আন্দামান, তার প্রকৃতি, মানুষ ও ইতিহাসের নিরিখে। ইতালির রাজনৈতিক দার্শনিক আন্তোনিও গ্রামসি লিখেছিলেন, 'মানুষ আসলে ইতিহাসের পরিণাম, কোনােভাবেই প্রকৃতির নয়। তাঁর সেই লিখনের মানে বােঝার মতাে বাস্তব, আমার মতাে তুচ্ছ মানুষের জীবন চার দশক পেরনাের পর আন্দামানের মাটিতে পা দিতেই আমাকে ধাক্কা দেবে সারাক্ষণ, একথা কল্পনাও করতে পারি নি কখনাে। না, ঐতিহাসিক বস্তুবাদের নির্বোধ ছাত্র হয়েও নয়, কমিউনিস্ট পরিবারে জন্মে অ-কমিউনিস্ট হয়েও নয়। তবু, ধাক্কা যখন দিল, তখন, যতটা যাওয়া যায়, দ্বীপপুঞ্জের জলে, স্থলে, অভ্যন্তরে, মানবমনের গহনে, যেতে যেন আমাকে হবেই। সেই যাত্রাই বুঝি আমার মতাে মানুষের নিয়তি। পাঁচ বছর আগের আন্দামান সফর তাই, আজও আমাকে তাড়িয়ে বেড়ায়, তথ্য আর বিশ্লেষণ আর দ্বীপপুঞ্জের বাসিন্দাদের মনের খোঁজ পেতে। সংগ্রহ করি বই, সাময়িক ও দৈনিকপত্রে প্রকাশিত সমস্ত খবর। যদি, সে সবের মাধ্যমে ছুঁয়ে থাকতে পারি ওই ইতিহাসের লােকজনদের। ' অতিদূর সমুদ্রের পর ' গ্রন্থটিতে সেই সব তথ্য উঠে এসেছে।
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।
প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?
প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?