“বিজ্ঞানীর বিবেক” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পঁচিশটি গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹300
মায়াময় সংসারজীবনের টুকরো কথা, সমাজের তথাকথিত উঁচু এবং নিচুতলার চিরকালীন ভেদাভেদের গল্প, পুরাকাহিনীর নববিন্যাস, বিরহীপ্রাণের আকুলতা সব মিলেমিশে স্রোতস্বিনীর মতো বহমতী এই ‘গল্প পঁচিশে’র সংকলনটির পাতায় পাতায়। হাসি-কান্না, চিন্তাভাবনার দোলায় পাঠকদের মথিত করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে এই গল্পগুলি।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-pgsd01
মায়াময় সংসারজীবনের টুকরো কথা, সমাজের তথাকথিত উঁচু এবং নিচুতলার চিরকালীন ভেদাভেদের গল্প, পুরাকাহিনীর নববিন্যাস, বিরহীপ্রাণের আকুলতা সব মিলেমিশে স্রোতস্বিনীর মতো বহমতী এই ‘গল্প পঁচিশে’র সংকলনটির পাতায় পাতায়। হাসি-কান্না, চিন্তাভাবনার দোলায় পাঠকদের মথিত করার প্রতিশ্রুতি নিয়ে উপস্থিত হয়েছে এই গল্পগুলি।
Additional information
Weight | 0.5 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
বৈষ্ণব দর্শন ও বৈষ্ণব সাহিত্য
₹400
বৈষ্ণব সাহিত্য - বৈষ্ণব ধর্ম ও দর্শনকে কেন্দ্র করে মধ্যযুগে রচিত একটি কাব্যধারা। রাধাকৃষ্ণের প্রণয়লীলা এর মূল উপজীব্য। জয়দেবের গীতগোবিন্দম্ এ ধারার প্রথম কাব্য। পরে চতুর্দশ শতকে বড়ু চন্ডীদাস বাংলা ভাষায় রচনা করেন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন নামে একখানি আখ্যানকাব্য। মিথিলার কবি বিদ্যাপতি (আনু. ১৩৭৪-১৪৬০) ব্রজবুলিতে রাধাকৃষ্ণের লীলাবিষয়ক অনেক পদ রচনা করেন। পদগুলি বাঙালিদের নিকট এতই জনপ্রিয় হয়েছিল যে, সেগুলির কারণে ব্রজবুলি ভাষাটিই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং পরবর্তীকালে অনেক বাঙালি কবি এ ভাষায় বৈষ্ণবপদ রচনা করেন। লেখক বৈষ্ণব ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন এর সম্পূর্ণ ধারণা এই বইটিতে তুলে ধরেছেন।
বৈষ্ণব দর্শন ও বৈষ্ণব সাহিত্য
₹400
বৈষ্ণব সাহিত্য - বৈষ্ণব ধর্ম ও দর্শনকে কেন্দ্র করে মধ্যযুগে রচিত একটি কাব্যধারা। রাধাকৃষ্ণের প্রণয়লীলা এর মূল উপজীব্য। জয়দেবের গীতগোবিন্দম্ এ ধারার প্রথম কাব্য। পরে চতুর্দশ শতকে বড়ু চন্ডীদাস বাংলা ভাষায় রচনা করেন শ্রীকৃষ্ণকীর্তন নামে একখানি আখ্যানকাব্য। মিথিলার কবি বিদ্যাপতি (আনু. ১৩৭৪-১৪৬০) ব্রজবুলিতে রাধাকৃষ্ণের লীলাবিষয়ক অনেক পদ রচনা করেন। পদগুলি বাঙালিদের নিকট এতই জনপ্রিয় হয়েছিল যে, সেগুলির কারণে ব্রজবুলি ভাষাটিই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে এবং পরবর্তীকালে অনেক বাঙালি কবি এ ভাষায় বৈষ্ণবপদ রচনা করেন। লেখক বৈষ্ণব ধর্মতত্ত্ব ও দর্শন এর সম্পূর্ণ ধারণা এই বইটিতে তুলে ধরেছেন।
সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস
₹250
মার্কসবাদের তত্ত্ব প্রতিষ্ঠায় কার্ল মার্কস ও ফেডারিক এঙ্গেলসের নাম এক সাথে উচ্চারিত হয়। বিশ্বে শ্রেণি শােষণের অবসান ঘটিয়ে সাম্য-মৈত্রী ও স্বাধীনতার বাণীপ্রচার এই তত্ত্বের মূল লক্ষ্য। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে সরাসরি তাঁরা কোনাে মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেননি। তাঁদের বিভিন্ন আলােচনায় শিল্প-সাহিত্য সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ব্যক্ত হয়েছে। যা থেকে বাস্তববাদ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়। বর্তমান সংকলনে তাঁদের রচনা থেকে এইসব প্রসঙ্গে উদ্ধৃত যার বঙ্গানুবাদ ও টিকা-টিপ্পনী ' সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস ' গ্রন্থের উপজীব্য।
সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস
₹250
মার্কসবাদের তত্ত্ব প্রতিষ্ঠায় কার্ল মার্কস ও ফেডারিক এঙ্গেলসের নাম এক সাথে উচ্চারিত হয়। বিশ্বে শ্রেণি শােষণের অবসান ঘটিয়ে সাম্য-মৈত্রী ও স্বাধীনতার বাণীপ্রচার এই তত্ত্বের মূল লক্ষ্য। শিল্প-সাহিত্য-সংস্কৃতি নিয়ে সরাসরি তাঁরা কোনাে মত প্রতিষ্ঠার চেষ্টা করেননি। তাঁদের বিভিন্ন আলােচনায় শিল্প-সাহিত্য সম্পর্কে অভিজ্ঞতা ব্যক্ত হয়েছে। যা থেকে বাস্তববাদ সম্পর্কে স্পষ্ট ধারণা তৈরি হয়। বর্তমান সংকলনে তাঁদের রচনা থেকে এইসব প্রসঙ্গে উদ্ধৃত যার বঙ্গানুবাদ ও টিকা-টিপ্পনী ' সাহিত্য ও শিল্প সম্পর্কে মার্কস ও এঙ্গেলস ' গ্রন্থের উপজীব্য।
ভারতে বহুত্ববাদ
By প্রবীর সরকার
₹200
ভারতে ধর্মান্ধতা, বিভিন্ন ধর্মের নামে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ, সংঘর্ষ যা অবশ্যই হিংসাশ্রয়ী হয়ে উঠছে তা খুবই চিন্তার কারণ। বর্তমানে রাষ্ট্রের দ্বারা ধর্মকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। ফলে শ্রেণিসংগ্রামে যথাযথ বিকাশ ঘটছে না। অস্পৃশ্যতা, ধর্মান্ধতা, জাত-পাত ভেদাভেদ, সাম্প্রদায়িকতা অবসানের জন্য স্বাধীনতার পরে দেশের আধা সামস্ততান্ত্রিক ভূমি ব্যবস্থা ও সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফল যা হবার তাই হয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে রুদ্ধ করে দিয়ে অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন চিন্তাভাবনা ভারতের সমাজ ও রাজনৈতিক জীবনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে। সময় থাকতেই একে রুখে দেওয়া দরকার। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখেই " ভারতে বহুত্ববাদ " গ্রন্থটি নির্মাণ করা হয়েছে।
ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে ভারতে রামমোহন বিদ্যাসাগর বঙ্কিমচন্দ্র বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ-মহাত্মা গান্ধী, আম্বেদকর প্রভৃতি মনীষিরা সারাজীবন আন্দোলন করে গিয়েছেন, অনেকাংশে সফলও হয়েছেন। বর্তমানে সেই অন্ধকার দিনগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করার জন্যই এই গ্রন্থ। গণ আন্দোলনের পুরোধা নেতৃত্ব ডঃ সুজন চক্রবর্তী মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
ভারতে বহুত্ববাদ
By প্রবীর সরকার
₹200
ভারতে ধর্মান্ধতা, বিভিন্ন ধর্মের নামে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ, সংঘর্ষ যা অবশ্যই হিংসাশ্রয়ী হয়ে উঠছে তা খুবই চিন্তার কারণ। বর্তমানে রাষ্ট্রের দ্বারা ধর্মকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। ফলে শ্রেণিসংগ্রামে যথাযথ বিকাশ ঘটছে না। অস্পৃশ্যতা, ধর্মান্ধতা, জাত-পাত ভেদাভেদ, সাম্প্রদায়িকতা অবসানের জন্য স্বাধীনতার পরে দেশের আধা সামস্ততান্ত্রিক ভূমি ব্যবস্থা ও সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফল যা হবার তাই হয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে রুদ্ধ করে দিয়ে অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন চিন্তাভাবনা ভারতের সমাজ ও রাজনৈতিক জীবনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে। সময় থাকতেই একে রুখে দেওয়া দরকার। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখেই " ভারতে বহুত্ববাদ " গ্রন্থটি নির্মাণ করা হয়েছে।
ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে ভারতে রামমোহন বিদ্যাসাগর বঙ্কিমচন্দ্র বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ-মহাত্মা গান্ধী, আম্বেদকর প্রভৃতি মনীষিরা সারাজীবন আন্দোলন করে গিয়েছেন, অনেকাংশে সফলও হয়েছেন। বর্তমানে সেই অন্ধকার দিনগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করার জন্যই এই গ্রন্থ। গণ আন্দোলনের পুরোধা নেতৃত্ব ডঃ সুজন চক্রবর্তী মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
অভিধান – মার্কসীয় প্রেক্ষিত
₹500
অভিধান নিয়ে আলাদাভাবে বলার কিছু থাকে না। অভিধানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। মার্কসবাদ এক চলমান সমাজবিজ্ঞান, বিশ্ববীক্ষা। সোভিয়েতের বিদায়ের অব্যবহিত পর থেকে মার্কসবাদকে অচল বলার চেষ্টা হয়েছে প্রচুর। কিন্তু অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে-- আজকের পৃথিবীতেও মার্কসবাদের প্রাসঙ্গিকতা ক্রমবর্ধমান। তরুণ প্রজন্ম নতুন করে মার্কসবাদী বিশ্লেষণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পুঁজিবাদের সংকট ও আপামর মানুষের জীবনজীবিকার মৌলিক সমস্যাগুলি গভীর থেকে গভীরতর হওয়ার বাস্তবতায়। ' অভিধান - মার্কসীয় প্রেক্ষিত ' বইতে মার্কসবাদের মৌলিক বিষয়গুলি তথা মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম, সংস্কৃতি, নয়া-উদারবাদ ইত্যাদি বহুতর বিষয়ের ওপর আভিধানিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে যে বিস্তৃত আলোচনার প্রয়াস করা হয়েছে তা বাংলা ভাষায় আর নেই। এখানে আছে পৃথিবীর বিখ্যাত বিপ্লবী ও মার্কসবাদী চিন্তানায়কদের জীবনের পরিলেখ। বেশ কিছু সাম্প্রতিক বিষয়কেও মার্কসীয় সংবীক্ষণে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, বিশেষত আমাদের দেশে মার্কসীয় আলোকে অর্থনীতি-সমাজতত্ত্বের অন্যতম বিশ্লেষক, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অধ্যাপক ড. অসীম দাশগুপ্তর মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
অভিধান – মার্কসীয় প্রেক্ষিত
₹500
অভিধান নিয়ে আলাদাভাবে বলার কিছু থাকে না। অভিধানের প্রয়োজনীয়তা সম্পর্কে সকলেই অবহিত। মার্কসবাদ এক চলমান সমাজবিজ্ঞান, বিশ্ববীক্ষা। সোভিয়েতের বিদায়ের অব্যবহিত পর থেকে মার্কসবাদকে অচল বলার চেষ্টা হয়েছে প্রচুর। কিন্তু অভিজ্ঞতা প্রমাণ করেছে-- আজকের পৃথিবীতেও মার্কসবাদের প্রাসঙ্গিকতা ক্রমবর্ধমান। তরুণ প্রজন্ম নতুন করে মার্কসবাদী বিশ্লেষণের প্রতি আগ্রহী হচ্ছেন পুঁজিবাদের সংকট ও আপামর মানুষের জীবনজীবিকার মৌলিক সমস্যাগুলি গভীর থেকে গভীরতর হওয়ার বাস্তবতায়। ' অভিধান - মার্কসীয় প্রেক্ষিত ' বইতে মার্কসবাদের মৌলিক বিষয়গুলি তথা মার্কসীয় দৃষ্টিভঙ্গিতে রাষ্ট্রনীতি, অর্থনীতি, দর্শন, বিজ্ঞান, ইতিহাস, ধর্ম, সংস্কৃতি, নয়া-উদারবাদ ইত্যাদি বহুতর বিষয়ের ওপর আভিধানিক সীমাবদ্ধতার মধ্যে যে বিস্তৃত আলোচনার প্রয়াস করা হয়েছে তা বাংলা ভাষায় আর নেই। এখানে আছে পৃথিবীর বিখ্যাত বিপ্লবী ও মার্কসবাদী চিন্তানায়কদের জীবনের পরিলেখ। বেশ কিছু সাম্প্রতিক বিষয়কেও মার্কসীয় সংবীক্ষণে বোঝার চেষ্টা করা হয়েছে।
বিশিষ্ট অর্থনীতিবিদ, বিশেষত আমাদের দেশে মার্কসীয় আলোকে অর্থনীতি-সমাজতত্ত্বের অন্যতম বিশ্লেষক, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অধ্যাপক ড. অসীম দাশগুপ্তর মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
জাড়কাটা
By মুর্শিদ এ এম
₹300
পঁয়তিরিশ বছর আগে, এই অক্ষর শাবকেরা যখন হামা দিয়ে হাত-পা-হাঁটু- বুক ছেঁচে ফেলছে, তখন কে জানত তাকে পাড়ি দিতে হবে এতদূর! সে কি এ-ও জানত, পথের দু-পাশে অজস্র কাঁটার মাঝে পড়ে থাকা একটা দুটো পুষ্পরেণু কুড়ােনাের আনন্দে ডেকে নেবে কেউ? আজ সেই অক্ষরের শরীরে শীর্ণ হাত রাখতে গিয়ে সে কী কাঁপন! কী এক উন্মাদনা! হয়তাে এ সবই জলের ওপর আঁকিবুকি। তবু সামান্য তর্জনীর ছোঁয়ায় জলের ঢেউ তাে পড়ে ঝুঁকে থাকা কোনাে হৃদয়বিভাকে স্পন্দিত করে। যদি কারও মনে পড়ে, যদি পুরাতন, নবচেতনায় ধরা দেয় পুনর্বার! আশায় যেমন জেগে থাকে চাষা, ভাষাও...' জাড়কাটা ' একটি আকর্ষণীয় গ্রন্থ।
জাড়কাটা
By মুর্শিদ এ এম
₹300
পঁয়তিরিশ বছর আগে, এই অক্ষর শাবকেরা যখন হামা দিয়ে হাত-পা-হাঁটু- বুক ছেঁচে ফেলছে, তখন কে জানত তাকে পাড়ি দিতে হবে এতদূর! সে কি এ-ও জানত, পথের দু-পাশে অজস্র কাঁটার মাঝে পড়ে থাকা একটা দুটো পুষ্পরেণু কুড়ােনাের আনন্দে ডেকে নেবে কেউ? আজ সেই অক্ষরের শরীরে শীর্ণ হাত রাখতে গিয়ে সে কী কাঁপন! কী এক উন্মাদনা! হয়তাে এ সবই জলের ওপর আঁকিবুকি। তবু সামান্য তর্জনীর ছোঁয়ায় জলের ঢেউ তাে পড়ে ঝুঁকে থাকা কোনাে হৃদয়বিভাকে স্পন্দিত করে। যদি কারও মনে পড়ে, যদি পুরাতন, নবচেতনায় ধরা দেয় পুনর্বার! আশায় যেমন জেগে থাকে চাষা, ভাষাও...' জাড়কাটা ' একটি আকর্ষণীয় গ্রন্থ।