“সুশীল জানা উপন্যাস সমগ্র” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
রবীন্দ্রনাথ ও পাশ্চাত্য
Publisher: একুশ শতক
₹120
রবীন্দ্রনাথ এই গ্রন্থের উপলক্ষ্য নন, তিনি লক্ষ্য। উপলক্ষ্য হল শ্রীযুক্ত তারকনাথ সেন মহাশয়ের একটি সুদীর্ঘ প্রবন্ধ। ‘ রবীন্দ্রনাথ ও পাশ্চাত্য ‘ গ্রন্থে রবীন্দ্র-সাহিত্যের বিষয়বস্তুর বিশ্লেষণ আছে কিন্তু কোন স্তুতি-নিন্দা নেই, কোন বিশিষ্ট ভাববস্তুর মূল্যবিচার বা কাব্যবিচার নেই।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-rop01
Categories:
প্রবন্ধ, রবীন্দ্র বিষয়ক, সমস্ত বই
রবীন্দ্রনাথ এই গ্রন্থের উপলক্ষ্য নন, তিনি লক্ষ্য। উপলক্ষ্য হল শ্রীযুক্ত তারকনাথ সেন মহাশয়ের একটি সুদীর্ঘ প্রবন্ধ। ‘ রবীন্দ্রনাথ ও পাশ্চাত্য ‘ গ্রন্থে রবীন্দ্র-সাহিত্যের বিষয়বস্তুর বিশ্লেষণ আছে কিন্তু কোন স্তুতি-নিন্দা নেই, কোন বিশিষ্ট ভাববস্তুর মূল্যবিচার বা কাব্যবিচার নেই।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
বাঙালি হিন্দুর জাত – জগৎ
₹600
বাঙলায় সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে না হলেও বাঙলার শিক্ষিত লােকের ক্ষেত্রে জাত এবং জাতির মধ্যে যে আকাশ-পাতাল পার্থক্য বিদ্যমান, সে ব্যাপারে সর্বক্ষেত্রে সঠিক ধারণা থাকলেই হতো স্বাভাবিক। কিন্তু সেটা যে হয়নি তার প্রমাণ পাওয়া যায় শুধুমাত্র বাংলার বহু শিক্ষিত লােকের কথাবার্তা আলাপ-আলােচনা বা সভাসমিতির বক্তৃতাতেই নয়, পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত চিঠিপত্রে এবং দু-একটি পুস্তকেও। তার ফলে যাদের মুশকিল হয়েছে সবচেয়ে বেশি, তারা হলেন আমাদের সাধারণ জনসমষ্টি। এই অবস্থার মধ্যেও অধিকাংশ লােকের যাতে পড়তে না হয়, তার জন্য আমরা সতর্কতা অবলম্বন করতে যথেষ্ট চেষ্টা করেছি।
তাই যখন আমরা জাত লিখেছি, তখন কেউই যাতে জাতি না খোঁজেন তাতে, কিংবা যখন আমরা জাতি লিখেছি তখনও কেউই যেন জাত না বােঝেন তাতে, তারজন্যও আমরা কম সতর্ক ছিলাম না বললে অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু অতীতের কোনাে প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তির কোনাে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য বা সিদ্ধান্ত যখন আমাদের উদ্ধৃত করতে হয়েছে, তখন তিনি তাঁর সময়ের রীতি অনুসারে জাত এবং জাতির মধ্যে কোনাে পার্থক্য না দেখিয়ে যেভাবে জাত এবং জাতি লিখেছিলেন, আমরাও সেভাবেই শব্দ দুটি উদ্ধৃত করেছি। তা সত্ত্বেও কোন্ জাতটি হবে জাত আর কোন্ জাতটি হবে জাতি, এটা বুঝতে যেন কোনাে জটিলতার মােকাবিলা করতে না হয় কাউকেই তার জন্যও সতর্ক ছিলাম আমরা, কারণ উল্লিখিত বক্তব্যটিকে আমরা রেখে দিয়েছি উদ্ধৃতিসূচক চিহ্নের মধ্যে। জাত এবং জগৎ এর উৎপত্তি, এই বাঙালি হিন্দুর, জাত এবং জগৎ নিয়ে ভাবনা লেখক ' বাঙালি হিন্দুর জাত - জগৎ ' গ্রন্থে তুলে ধরেছেন।
বাঙালি হিন্দুর জাত – জগৎ
₹600
বাঙলায় সাধারণ মানুষের ক্ষেত্রে না হলেও বাঙলার শিক্ষিত লােকের ক্ষেত্রে জাত এবং জাতির মধ্যে যে আকাশ-পাতাল পার্থক্য বিদ্যমান, সে ব্যাপারে সর্বক্ষেত্রে সঠিক ধারণা থাকলেই হতো স্বাভাবিক। কিন্তু সেটা যে হয়নি তার প্রমাণ পাওয়া যায় শুধুমাত্র বাংলার বহু শিক্ষিত লােকের কথাবার্তা আলাপ-আলােচনা বা সভাসমিতির বক্তৃতাতেই নয়, পত্র-পত্রিকায় প্রকাশিত চিঠিপত্রে এবং দু-একটি পুস্তকেও। তার ফলে যাদের মুশকিল হয়েছে সবচেয়ে বেশি, তারা হলেন আমাদের সাধারণ জনসমষ্টি। এই অবস্থার মধ্যেও অধিকাংশ লােকের যাতে পড়তে না হয়, তার জন্য আমরা সতর্কতা অবলম্বন করতে যথেষ্ট চেষ্টা করেছি।
তাই যখন আমরা জাত লিখেছি, তখন কেউই যাতে জাতি না খোঁজেন তাতে, কিংবা যখন আমরা জাতি লিখেছি তখনও কেউই যেন জাত না বােঝেন তাতে, তারজন্যও আমরা কম সতর্ক ছিলাম না বললে অত্যুক্তি হবে না। কিন্তু অতীতের কোনাে প্রাতঃস্মরণীয় ব্যক্তির কোনাে গুরুত্বপূর্ণ বক্তব্য বা সিদ্ধান্ত যখন আমাদের উদ্ধৃত করতে হয়েছে, তখন তিনি তাঁর সময়ের রীতি অনুসারে জাত এবং জাতির মধ্যে কোনাে পার্থক্য না দেখিয়ে যেভাবে জাত এবং জাতি লিখেছিলেন, আমরাও সেভাবেই শব্দ দুটি উদ্ধৃত করেছি। তা সত্ত্বেও কোন্ জাতটি হবে জাত আর কোন্ জাতটি হবে জাতি, এটা বুঝতে যেন কোনাে জটিলতার মােকাবিলা করতে না হয় কাউকেই তার জন্যও সতর্ক ছিলাম আমরা, কারণ উল্লিখিত বক্তব্যটিকে আমরা রেখে দিয়েছি উদ্ধৃতিসূচক চিহ্নের মধ্যে। জাত এবং জগৎ এর উৎপত্তি, এই বাঙালি হিন্দুর, জাত এবং জগৎ নিয়ে ভাবনা লেখক ' বাঙালি হিন্দুর জাত - জগৎ ' গ্রন্থে তুলে ধরেছেন।
ঐতিহাসিক পদচিহ্ন
By প্রভাত সেন
₹400
ভারতবর্ষে কমিউনিস্ট আন্দোলনের সূচনা যাঁরা করেছিলেন সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁদের অন্যতম। তাঁর দলের নাম হয় কমিউনিস্ট লিগ অফ ইন্ডিয়া , ক্রমশ সিপিআই দলের ছায়া থেকে তাঁরা সরে আসেন এবং তৃতীয় পার্টি কংগ্রেসে দলের নাম হয় Revolutionary Party Of India (RCPI)। বর্তমান গ্রন্থের লেখক প্রভাত সেন। সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর থেকেই এবং কমিউনিস্ট লিগের শুরু থেকে শেষজীবন পর্যন্ত একত্রে কাজ করেছেন।
তাঁর লেখার মধ্যে দিয়ে প্রাক স্বাধীনতা ১৯৩০ থেকে স্বাধীনতা উত্তর ১৯৫০ পর্যন্ত দেশের ও বিদেশের পটভূমিকায় RCPI দলের রাজনৈতিক চিন্তার ও কার্যাবলির বিবরণ তুলে ধরেছেন প্রভাত সেন। এই গ্রন্থ নেহাত স্মৃতিকথা নয় - এক জ্বলন্ত সময়ের দলিল।
ঐতিহাসিক পদচিহ্ন
By প্রভাত সেন
₹400
ভারতবর্ষে কমিউনিস্ট আন্দোলনের সূচনা যাঁরা করেছিলেন সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুর তাঁদের অন্যতম। তাঁর দলের নাম হয় কমিউনিস্ট লিগ অফ ইন্ডিয়া , ক্রমশ সিপিআই দলের ছায়া থেকে তাঁরা সরে আসেন এবং তৃতীয় পার্টি কংগ্রেসে দলের নাম হয় Revolutionary Party Of India (RCPI)। বর্তমান গ্রন্থের লেখক প্রভাত সেন। সৌমেন্দ্রনাথ ঠাকুরের সঙ্গে পরিচয় হওয়ার পর থেকেই এবং কমিউনিস্ট লিগের শুরু থেকে শেষজীবন পর্যন্ত একত্রে কাজ করেছেন।
তাঁর লেখার মধ্যে দিয়ে প্রাক স্বাধীনতা ১৯৩০ থেকে স্বাধীনতা উত্তর ১৯৫০ পর্যন্ত দেশের ও বিদেশের পটভূমিকায় RCPI দলের রাজনৈতিক চিন্তার ও কার্যাবলির বিবরণ তুলে ধরেছেন প্রভাত সেন। এই গ্রন্থ নেহাত স্মৃতিকথা নয় - এক জ্বলন্ত সময়ের দলিল।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র
₹250
দীপেন্দ্রনাথের রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তার ছোটগল্প ও সাংবাদিকতা ছাড়াও উপন্যাসগুলি উন্নতমানের সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত হয় বাঙালি পাঠকমহলে। তার প্রথম উপন্যাস 'আগামী (মাঝি)' প্রকাশিত হয় ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দে (১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ১৫ কার্তিক)। অন্যান্য উপন্যাসগুলির মধ্যে 'তৃতীয় ভুবন (অক্টোবর ১৯৫৭)', 'গগন ঠাকুরের সিঁড়ি (চৈত্র ১৩৬৮)' এবং 'বিবাহবার্ষিকী (অক্টোবর ১৯৭৭)' পাঠকমহলে সাড়া ফেলে। সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র
₹250
দীপেন্দ্রনাথের রচনা মননশীল পাঠকদের কাছে অত্যন্ত সমাদরপ্রাপ্ত ও অগ্রগণ্য। তার ছোটগল্প ও সাংবাদিকতা ছাড়াও উপন্যাসগুলি উন্নতমানের সাহিত্য হিসেবে বিবেচিত হয় বাঙালি পাঠকমহলে। তার প্রথম উপন্যাস 'আগামী (মাঝি)' প্রকাশিত হয় ১৯৫১ খ্রীষ্টাব্দে (১৩৫৮ বঙ্গাব্দের ১৫ কার্তিক)। অন্যান্য উপন্যাসগুলির মধ্যে 'তৃতীয় ভুবন (অক্টোবর ১৯৫৭)', 'গগন ঠাকুরের সিঁড়ি (চৈত্র ১৩৬৮)' এবং 'বিবাহবার্ষিকী (অক্টোবর ১৯৭৭)' পাঠকমহলে সাড়া ফেলে। সবকটি উপন্যাস নিয়ে ' দীপেন্দ্রনাথ বন্দোপাধ্যায় উপন্যাস সমগ্র ' গ্রন্থটি রচিত।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।