“বাছাই ৪৯” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
রাতচরা কয়েকটি কবিতা
Publisher: একুশ শতক
₹80
কবিতা বস্তুত, রাতচরা। ভূতজন্মের কথা বলে। বলে,স্বরবর্ণগুলোকে চিৎ করে শোয়াতেই কীভাবে আমমুকুলের গন্ধ ভেসে আসে। পদার্থবিদ্যার দ্বিতীয় চ্যাপ্টারেও আলো ফেলে, কবিতা। তারপর ডিলিরিঅ্যামে ডুবে যায়।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-rkk01
কবিতা বস্তুত,রাতচরা। ভূতজন্মের কথা বলে। বলে,স্বরবর্ণগুলোকে চিৎ করে শোয়াতেই কীভাবে আমমুকুলের গন্ধ ভেসে আসে। পদার্থবিদ্যার দ্বিতীয় চ্যাপ্টারেও আলো ফেলে, কবিতা। তারপর ডিলিরিঅ্যামে ডুবে যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মহুলবনীর সেংগেল
₹200
সাহিত্যিক তপন বন্দোপাধ্যায় এর এক বিখ্যাত উপন্যাস ' মহুলবনীর সেংগেল ' । এটি একটি আদিবাসী গায়ের কাহিনি যে-গ্রাম একদা ছিল শান্ত, নিরীহ মানুষদের নাচেগানে বর্ণময়। তাদের জীবনের বঞ্চনার কথা বলে কিছু মানুষ চাইলো ক্ষমতার অধিকারী হতে। তাদের লক্ষ্যচ্যুত করতে তৎপর হয়ে উঠল প্রশাসন, দুই বিপরীতমুখী ক্ষমতার চাপে আদিবাসী জীবন হয়ে উঠল বিষময়।
শান্ত, নিরীহ আদিবাসীদের জীবন ঘুলিয়ে উঠেছে একদিকে অতিবিপ্লবীদের হানায়, অন্যদিকে তাদের এলাকায় প্রশাসন ও পুলিশের ঘন ঘন টহল দেওয়ায়। দুপাশের সাঁড়াশি চাপে গোটা জঙ্গলমহল টালমাটাল। যারা পরবের স্বপ্নে বিভোর ছিল, তারা এখন নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই ব্যস্ত। মাও - অধ্যুষিত জঙ্গলমহলের সেই সংকট এই উপন্যাসের প্রেক্ষাপট।
মহুলবনীর সেংগেল
₹200
সাহিত্যিক তপন বন্দোপাধ্যায় এর এক বিখ্যাত উপন্যাস ' মহুলবনীর সেংগেল ' । এটি একটি আদিবাসী গায়ের কাহিনি যে-গ্রাম একদা ছিল শান্ত, নিরীহ মানুষদের নাচেগানে বর্ণময়। তাদের জীবনের বঞ্চনার কথা বলে কিছু মানুষ চাইলো ক্ষমতার অধিকারী হতে। তাদের লক্ষ্যচ্যুত করতে তৎপর হয়ে উঠল প্রশাসন, দুই বিপরীতমুখী ক্ষমতার চাপে আদিবাসী জীবন হয়ে উঠল বিষময়।
শান্ত, নিরীহ আদিবাসীদের জীবন ঘুলিয়ে উঠেছে একদিকে অতিবিপ্লবীদের হানায়, অন্যদিকে তাদের এলাকায় প্রশাসন ও পুলিশের ঘন ঘন টহল দেওয়ায়। দুপাশের সাঁড়াশি চাপে গোটা জঙ্গলমহল টালমাটাল। যারা পরবের স্বপ্নে বিভোর ছিল, তারা এখন নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই ব্যস্ত। মাও - অধ্যুষিত জঙ্গলমহলের সেই সংকট এই উপন্যাসের প্রেক্ষাপট।
পশ্চিমী স্রোতের টান
By শ্রীধরণ
₹150
প্রবাসের অম্ল মধুর অভিজ্ঞতা আর জীবনের প্রত্যক্ষ - অপ্রত্যক্ষ নানা ঘটনাবলীর এক মানসচিত্র উপস্থাপন করতে চেয়েছেন লেখক শ্রীধরণ তাঁর "পশ্চিমী স্রোতের টান" বইটিতে। বিদগ্ধ পাঠকদের মনে দাগ কাটতে পারলে পরিশ্রম সার্থক হবে।
পশ্চিমী স্রোতের টান
By শ্রীধরণ
₹150
প্রবাসের অম্ল মধুর অভিজ্ঞতা আর জীবনের প্রত্যক্ষ - অপ্রত্যক্ষ নানা ঘটনাবলীর এক মানসচিত্র উপস্থাপন করতে চেয়েছেন লেখক শ্রীধরণ তাঁর "পশ্চিমী স্রোতের টান" বইটিতে। বিদগ্ধ পাঠকদের মনে দাগ কাটতে পারলে পরিশ্রম সার্থক হবে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
মরু গন্ধে ভরা
₹80
ভ্রমণ শুধু একটা জায়গার ইতিহাস ভূগােলেই নয়, তার মধ্যে একটা সাহিত্যও থাকে। এখানে আছে রাজা-রাজড়ার দেশে সদলে যাওয়ার কাহিনী। যােধপুর থেকে জয়শলমীর, উদয়পুর থেকে আজমীর, জয়পুর। ঠিক যখন উষ্ণ দেশে উষ্ণতা কাম্য। সেই উষ্ণতা যার পরশে অচেনা মানুষও খুব কাছের হয়ে পড়ে। জীবনের ক্যানভাসে কত রঙ, কত বৈচিত্র্য। তার ভাজে ভাজে থাকা এইসব রঙ প্রকাশিত হয় তার ঝিকিমিকি ঢেউ নিয়ে। যারা ভ্রমণে বেরিয়েছেন, যাদের আমরা সুখী মনে করি, তাদের জীবন আসলে রক্তাক্ত! প্রাত্যহিকতা থেকে বিশ্রামের জন্য ভ্রমণ হলেও, প্রাত্যহিকতা তাে পিছু ছাড়ে না। তারই মধ্যে জীবনের উত্তরণ ঘটে। যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে তা গাঁথা হয়ে যায় চিরদিনের মত। ' মরু গন্ধে ভরা ' গ্রন্থটি তারই একটি নিদর্শন।
মরু গন্ধে ভরা
₹80
ভ্রমণ শুধু একটা জায়গার ইতিহাস ভূগােলেই নয়, তার মধ্যে একটা সাহিত্যও থাকে। এখানে আছে রাজা-রাজড়ার দেশে সদলে যাওয়ার কাহিনী। যােধপুর থেকে জয়শলমীর, উদয়পুর থেকে আজমীর, জয়পুর। ঠিক যখন উষ্ণ দেশে উষ্ণতা কাম্য। সেই উষ্ণতা যার পরশে অচেনা মানুষও খুব কাছের হয়ে পড়ে। জীবনের ক্যানভাসে কত রঙ, কত বৈচিত্র্য। তার ভাজে ভাজে থাকা এইসব রঙ প্রকাশিত হয় তার ঝিকিমিকি ঢেউ নিয়ে। যারা ভ্রমণে বেরিয়েছেন, যাদের আমরা সুখী মনে করি, তাদের জীবন আসলে রক্তাক্ত! প্রাত্যহিকতা থেকে বিশ্রামের জন্য ভ্রমণ হলেও, প্রাত্যহিকতা তাে পিছু ছাড়ে না। তারই মধ্যে জীবনের উত্তরণ ঘটে। যে সম্পর্ক গড়ে ওঠে তা গাঁথা হয়ে যায় চিরদিনের মত। ' মরু গন্ধে ভরা ' গ্রন্থটি তারই একটি নিদর্শন।
পঁচিশটি গল্প
By অনিল ঘোষ
₹500
জীবন যেন নিরন্তর যাত্রাপথ। আমরা চলি অজস্র মুখের মিছিলের মধ্যে, তাঁদের অসহায়তা বিপন্নতা নিয়ে, হাসি-কান্না-সুখ-দুঃখ নিয়ে। গ্রাম থেকে শহর কোথাও এর ব্যত্যয় নেই। কখনও নীরব অথচ বাঙময় রণক্ষেত্রে দাঁতে-নখে লড়াই, কখনও সুন্দরবনের ওঝা গুনিনের মোহের অন্ধকার ছিঁড়েখুড়ে আলোর যাত্রায়, কখনও পানীয় জল নিয়ে লুটপাটের তামাসিকতায়, গণধর্ষণের পরিমণ্ডল পেরিয়ে জীবনের উদ্দেশ্যে জলযাত্রায়, প্রতিবাদ-প্রতিরোধের পরিচিত পথে, ইতিহাসের না-জানা অধ্যায়ে নিরন্তর চলাই যেন সত্য। সেইসব চলার পথের সামান্য দু একটা কণা নিয়ে এই সংকলন। পঁচিশটি গল্প লেখকের তিরিশ বছরের সাধনার ফসল।
পঁচিশটি গল্প
By অনিল ঘোষ
₹500
জীবন যেন নিরন্তর যাত্রাপথ। আমরা চলি অজস্র মুখের মিছিলের মধ্যে, তাঁদের অসহায়তা বিপন্নতা নিয়ে, হাসি-কান্না-সুখ-দুঃখ নিয়ে। গ্রাম থেকে শহর কোথাও এর ব্যত্যয় নেই। কখনও নীরব অথচ বাঙময় রণক্ষেত্রে দাঁতে-নখে লড়াই, কখনও সুন্দরবনের ওঝা গুনিনের মোহের অন্ধকার ছিঁড়েখুড়ে আলোর যাত্রায়, কখনও পানীয় জল নিয়ে লুটপাটের তামাসিকতায়, গণধর্ষণের পরিমণ্ডল পেরিয়ে জীবনের উদ্দেশ্যে জলযাত্রায়, প্রতিবাদ-প্রতিরোধের পরিচিত পথে, ইতিহাসের না-জানা অধ্যায়ে নিরন্তর চলাই যেন সত্য। সেইসব চলার পথের সামান্য দু একটা কণা নিয়ে এই সংকলন। পঁচিশটি গল্প লেখকের তিরিশ বছরের সাধনার ফসল।