Discount applied: Discount 20%
“গল্প পঁচিশ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
বাড়ি ঘর
By তৃষ্ণা বসাক
₹60
' বাড়ি ঘর ' উপন্যাসের ভরকেন্দ্র নিরাশ্রয়তা। গৃহের চার দেওয়ালের মধ্যে ঘটলেই হিংসা, সন্ত্রাসের ভয়াবহতা কমে না, বিস্তার কিছু ছোট হয় এইমাত্র। আরো অনেক ছোট-বড়, কেন্দ্রাতিগ ও কেন্দ্রাভিগ বল এর বিভিন্ন তলে ক্রিয়াশীল, যারা কথাবস্তুর একমুখিনতাকে ভেঙে দিতে চেয়েছে নিজেদের মতো করে।
বাড়ি ঘর
By তৃষ্ণা বসাক
₹60
' বাড়ি ঘর ' উপন্যাসের ভরকেন্দ্র নিরাশ্রয়তা। গৃহের চার দেওয়ালের মধ্যে ঘটলেই হিংসা, সন্ত্রাসের ভয়াবহতা কমে না, বিস্তার কিছু ছোট হয় এইমাত্র। আরো অনেক ছোট-বড়, কেন্দ্রাতিগ ও কেন্দ্রাভিগ বল এর বিভিন্ন তলে ক্রিয়াশীল, যারা কথাবস্তুর একমুখিনতাকে ভেঙে দিতে চেয়েছে নিজেদের মতো করে।
ধর্ম ও অনুতাপ
₹200
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
ধর্ম ও অনুতাপ
₹200
ধর্ম ও অনুতাপ আজকের ভারতের সবচেয়ে আলোচনার বিষয়। দুই যুবক, যুবতীর ভালোবাসার মধ্যে ঢুকে পড়ে এই সমাজের মানুষেরা। ভিন্ন ধর্মী এই তরুণ-তরুণী সেই চক্রান্ত এর শিকার। দুটি প্রান নষ্ট হয়। কিন্তু সমাজ ধর্ম খোঁজ এ। এই উপন্যাসটি তাই ব্যক্ত করে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
ইয়োরোপের শিল্পতীর্থে
₹300
এক শিল্পজিজ্ঞাসু ভারতীয়র কলমে উঠে এসেছে ইয়োরোপের ১৪টি শিল্পতীর্থের স্বাদু মনোরম বর্ণনা। এর মধ্যে আছে মাদ্রিদের প্রাদো মিউজিয়াম, ফিগুরার দালি মিউজিয়াম, বার্সিলোনার অ্যানতনি গাউডির গীর্জা, পারির লুভ মিউজিয়াম, অরসে, অরেঞ্জি, ব্রাঁকুজির স্টুডিও, পঁপিদু সেন্টার, রোমের ভাটিকান মিউজিয়াম, কাপ্পেলা সিসটিনা, ফ্লোরেন্সের উফিজি মিউজিয়াম, অকাদেমিয়া এবং বার্সিলোনা আর পারির দুটি পিকাসো মিউজিয়াম দেখার তথ্যসমৃদ্ধ বিবরণ।
ইয়োরোপের শিল্পতীর্থে
₹300
এক শিল্পজিজ্ঞাসু ভারতীয়র কলমে উঠে এসেছে ইয়োরোপের ১৪টি শিল্পতীর্থের স্বাদু মনোরম বর্ণনা। এর মধ্যে আছে মাদ্রিদের প্রাদো মিউজিয়াম, ফিগুরার দালি মিউজিয়াম, বার্সিলোনার অ্যানতনি গাউডির গীর্জা, পারির লুভ মিউজিয়াম, অরসে, অরেঞ্জি, ব্রাঁকুজির স্টুডিও, পঁপিদু সেন্টার, রোমের ভাটিকান মিউজিয়াম, কাপ্পেলা সিসটিনা, ফ্লোরেন্সের উফিজি মিউজিয়াম, অকাদেমিয়া এবং বার্সিলোনা আর পারির দুটি পিকাসো মিউজিয়াম দেখার তথ্যসমৃদ্ধ বিবরণ।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।