Discount applied: Discount 20%
“প্রসঙ্গ রবীন্দ্রগান” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
ইন্টারনেটে নীল আকাশ
By ঈশিতা ভাদুড়ী
₹80
আটের দশকে কবিতা দিয়ে সাহিত্য-জীবনের সূত্রপাত। ‘সেঁজুতি ভাদুড়ী’ ছদ্মনামেও একসময় তিনি লেখালিখি করেছেন। আটের দশকে ‘ঠুংরী’ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। তাঁর সম্পাদনায় ‘ছড়া-টড়া’ ছড়ার সংকলন পর পর তিন বছর প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থ-সংখ্যা ৩০টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ এবং ইন্টারনেটে নীল আকাশ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
ইন্টারনেটে নীল আকাশ
By ঈশিতা ভাদুড়ী
₹80
আটের দশকে কবিতা দিয়ে সাহিত্য-জীবনের সূত্রপাত। ‘সেঁজুতি ভাদুড়ী’ ছদ্মনামেও একসময় তিনি লেখালিখি করেছেন। আটের দশকে ‘ঠুংরী’ নামে একটি পত্রিকা সম্পাদনা করেছেন। তাঁর সম্পাদনায় ‘ছড়া-টড়া’ ছড়ার সংকলন পর পর তিন বছর প্রকাশিত হয়েছিল। কবিতা গদ্য সম্পাদনা মিলিয়ে তাঁর গ্রন্থ-সংখ্যা ৩০টি। ই-বুক ‘গালিব অস্ফুটে’ এবং ইন্টারনেটে নীল আকাশ বিশেষ উল্লেখযোগ্য।
মানভূমের লোকসংস্কৃতি – লোকসাহিত্য
₹150
" মানভূমের লোকসংস্কৃতি - লোকসাহিত্য " গ্রন্থটিতে ৩৪টি প্রবন্ধ আছে। প্রবন্ধগুলিতে সামাজিক সম্পর্ক মানভূমের লোকউৎসব, লোকাচার, ছড়া, ধাঁধা, লোকগান ও লোকভাষাও সাধারণভাবে আলোচনা করা হয়েছে। মানভূমের ছড়া, প্রবাদ, মন্ত্র, জনপদ, লোকখেলা, মেয়েলি ব্রতকথা, মেয়েদের ক্রীড়া, মানভূমের কৃষিতে খনার বচনের ভূমিকা, লোকাচার, লোকবিশ্বাস, রাতকহনী, পরব, পৌষপার্বণ, আখানযাত্রা, লোকগানে ইতিহাসের উপাদান সন্ধান, বিবাহের আচার-জল সাঁইতে যাওয়া, পালা-পার্বণে লোকগান, মোরগ লড়াই, পুরুলিয়ার বিহাগীত, পুরুলিয়ার শ্রমসংগীত, কাঠিনাচ, লৌকিক দেবদেবী, খেলাইচণ্ডী, লোকচিকিৎসা, মেয়েলি রঙ্গরসিকতা, মানভূমের নিমন্ত্রণপ্রথা, মানভূমের জীবনে সতীন, ভাগ্নে, বন্ধু, জামাই, রমণী প্রভৃতি বহুত্তর বিষয় বিন্যাসে গ্রন্থটির মর্যাদা বহুগুণ বৰ্দ্ধিত হয়েছে।
মানভূমের লোকসংস্কৃতি – লোকসাহিত্য
₹150
" মানভূমের লোকসংস্কৃতি - লোকসাহিত্য " গ্রন্থটিতে ৩৪টি প্রবন্ধ আছে। প্রবন্ধগুলিতে সামাজিক সম্পর্ক মানভূমের লোকউৎসব, লোকাচার, ছড়া, ধাঁধা, লোকগান ও লোকভাষাও সাধারণভাবে আলোচনা করা হয়েছে। মানভূমের ছড়া, প্রবাদ, মন্ত্র, জনপদ, লোকখেলা, মেয়েলি ব্রতকথা, মেয়েদের ক্রীড়া, মানভূমের কৃষিতে খনার বচনের ভূমিকা, লোকাচার, লোকবিশ্বাস, রাতকহনী, পরব, পৌষপার্বণ, আখানযাত্রা, লোকগানে ইতিহাসের উপাদান সন্ধান, বিবাহের আচার-জল সাঁইতে যাওয়া, পালা-পার্বণে লোকগান, মোরগ লড়াই, পুরুলিয়ার বিহাগীত, পুরুলিয়ার শ্রমসংগীত, কাঠিনাচ, লৌকিক দেবদেবী, খেলাইচণ্ডী, লোকচিকিৎসা, মেয়েলি রঙ্গরসিকতা, মানভূমের নিমন্ত্রণপ্রথা, মানভূমের জীবনে সতীন, ভাগ্নে, বন্ধু, জামাই, রমণী প্রভৃতি বহুত্তর বিষয় বিন্যাসে গ্রন্থটির মর্যাদা বহুগুণ বৰ্দ্ধিত হয়েছে।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র
₹300
' মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র ' গ্রন্থের বিশেষত্ব এই যে, এখানে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে সাহিত্য সমালোচকদের কোন রচনা গৃহীত হয়নি; হয়েছে শুধু সাহিত্য স্রষ্টাগণের। সমালোচকদের লেখায় বা দৃষ্টিতে নয়, সাহিত্য সাধকদের ভাবনায় ও সৃষ্টিতে ব্যক্তি শরৎচন্দ্র বা শরৎসাহিত্য কীভাবে প্রতিভাত তা সর্বসাধারনের কাছে তুলে ধরাই এই গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য। বর্তমান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ,কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, বিভূতিভুষণ বন্দোপাধ্যায় থেকে শুরু করে কথাসাহিত্যিক সন্তোষকুমার ঘোষ পর্যন্ত কবি - সাহিত্যিকদের শরৎচন্দ্র সম্পর্কে মূল্যায়ন ও স্মৃতিচারণা স্থান পেয়েছে।
এই বই শুধু বাংলা সাহিত্যের ছাত্র-ছাত্রী বা গবেষক - গবেষিকার কথা ভেবে লেখা হয়নি বরং হয়েছে সর্বশ্রেণীর সাধারণ পাঠকের কথা মনে রেখে, বিশেষত শরৎ-অনুরাগীদের কথা। গ্রন্থটি অনেকাংশে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে বিরূপ সমালোচনার একটি গৃহীত জবাব।
মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র
₹300
' মহাপ্রাণের পরশমনি শরৎচন্দ্র ' গ্রন্থের বিশেষত্ব এই যে, এখানে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে সাহিত্য সমালোচকদের কোন রচনা গৃহীত হয়নি; হয়েছে শুধু সাহিত্য স্রষ্টাগণের। সমালোচকদের লেখায় বা দৃষ্টিতে নয়, সাহিত্য সাধকদের ভাবনায় ও সৃষ্টিতে ব্যক্তি শরৎচন্দ্র বা শরৎসাহিত্য কীভাবে প্রতিভাত তা সর্বসাধারনের কাছে তুলে ধরাই এই গ্রন্থ রচনার উদ্দেশ্য। বর্তমান গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথ,কাজী নজরুল ইসলাম, জীবনানন্দ দাশ, তারাশঙ্কর বন্দোপাধ্যায়, বিভূতিভুষণ বন্দোপাধ্যায় থেকে শুরু করে কথাসাহিত্যিক সন্তোষকুমার ঘোষ পর্যন্ত কবি - সাহিত্যিকদের শরৎচন্দ্র সম্পর্কে মূল্যায়ন ও স্মৃতিচারণা স্থান পেয়েছে।
এই বই শুধু বাংলা সাহিত্যের ছাত্র-ছাত্রী বা গবেষক - গবেষিকার কথা ভেবে লেখা হয়নি বরং হয়েছে সর্বশ্রেণীর সাধারণ পাঠকের কথা মনে রেখে, বিশেষত শরৎ-অনুরাগীদের কথা। গ্রন্থটি অনেকাংশে শরৎচন্দ্র সম্পর্কে বিরূপ সমালোচনার একটি গৃহীত জবাব।
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি
₹150
আধুনিক ভারতের দুই শ্রেষ্ঠ মনীষী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও মােহনদাস করমচাঁদ গান্ধি। দুই বিপরীত জগতের মানুষ হলেও তাঁদের মধ্যে বারবার বৈপরীত্যের সমাপতন ঘটেছে। একজন সম্পূর্ণতই কর্মজগতের, অপরজন ভাবের ও রসের জগতের হলেও আদ্যন্ত যুক্ত রেখেছেন নিজেকে কর্মযজ্ঞে। বাদ বিসংবাদ হয়েছে বহুবার কিন্তু সম্পর্কচ্যুতি ঘটেনি কখনও। মহাত্মা ও গুরুদেবের অন্তর্মিলন অটুট থেকেছে আজীবন। দেশের মুক্তি সংগ্রাম, গ্রাম সংগঠন, পল্লি উন্নয়ন সর্বোপরি বিশ্বভারতী ও শান্তিনিকেতন উভয়ের সম্পর্ককে গ্রন্থিবদ্ধ করে রেখেছিল। রবীন্দ্রনাথের দীর্ঘ চল্লিশ বছরের স্বপ্ন ও শ্রম শান্তিনিকেতন ও বিশ্বভারতীর ভবিষ্যৎ নিয়ে জীবন সায়হ্নে যখন চরম উদ্বিগ্ন হয়ে পড়েছিলেন তখন একমাত্র গান্ধিজির কাছেই সাহায্য ভিক্ষা করেছিলেন এবং শুধু আশ্বাস প্রদান নয় মহাত্মা তাঁর প্রতিশ্রুতি রক্ষাও করেছিলেন। আফ্রিকা থেকে চলে আসার পর ছাত্রছাত্রী সহ শান্তিনিকেতনেই তিনি প্রথম আশ্রয় পেয়েছিলেন। সেই থেকে শান্তিনিকেতনকে তাঁর দ্বিতীয় আবাস বলেই মনে করতেন। দুই ব্যক্তিত্বের মহা মিলনের তথ্যমূলক আখ্যান ' রবীন্দ্রনাথ ও গান্ধীজি ' গ্রন্থ। পাঠক যদি প্রসন্ন চিত্তে গ্রহণ করেন কৃতার্থ বােধ করব।
বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর
₹200
বীরভূমের রাঙামাটি তপস্বিনী আর তার সন্তান তারাশঙ্করও ছিলেন তপস্বী। বীরভূমের রাস্তামাটি আপন ঐতিহ্যের উপহারস্বরূপ শিল্পী তারাশঙ্করকে একজন শ্রেষ্ঠ তপস্বী হিসাবে ভারতীয় সাহিত্যের সাধনপীঠে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। জন্মভূমি ভূখণ্ডের মনস্তাত্ত্বিক ঐতিহ্যে সিল্ক-রাত তারাশঙ্কর তার সাধনপথে মাতৃভূমির এই মহিমাকে মাথায় রেখেছিলেন। তাই সাহিত্য সাধনার সূচনাপর্বে তারাশঙ্কর তার নিজের জেলা বীরভূমকে কলমের ডগায় অক্ষরে অক্ষরে সাজিয়ে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। শুধু স্বপ্ন দেখা নয়, সমগ্র জীবন ধরে সেই স্বপ্নকে সত্য করে তোলার সাধনাতেও রত ছিলেন তিনি। নিজের জেলা বীরভূমকে কখনােই ভুলে যান নি তিনি। বীরভূমের গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু নদ-নদী ভূমিপ্রকৃতি এবং এখানকার মানুষকে যেভাবে দেখেছেন তারই নৈবেদ্য নিয়ে বঙ্গসরস্বতীর বেদীমূলে উপহার স্বরূপ নিবেদন করেছেন। রাঙামাটির বীরভূমকে তারাশঙ্কর কিভাবে দেখেছিলেন তারই এক রূপরেখা অঙ্কন করা হয়েছে ' বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে।
বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর
₹200
বীরভূমের রাঙামাটি তপস্বিনী আর তার সন্তান তারাশঙ্করও ছিলেন তপস্বী। বীরভূমের রাস্তামাটি আপন ঐতিহ্যের উপহারস্বরূপ শিল্পী তারাশঙ্করকে একজন শ্রেষ্ঠ তপস্বী হিসাবে ভারতীয় সাহিত্যের সাধনপীঠে প্রতিষ্ঠা দিয়েছেন। জন্মভূমি ভূখণ্ডের মনস্তাত্ত্বিক ঐতিহ্যে সিল্ক-রাত তারাশঙ্কর তার সাধনপথে মাতৃভূমির এই মহিমাকে মাথায় রেখেছিলেন। তাই সাহিত্য সাধনার সূচনাপর্বে তারাশঙ্কর তার নিজের জেলা বীরভূমকে কলমের ডগায় অক্ষরে অক্ষরে সাজিয়ে রূপ দেওয়ার স্বপ্ন দেখেছিলেন। শুধু স্বপ্ন দেখা নয়, সমগ্র জীবন ধরে সেই স্বপ্নকে সত্য করে তোলার সাধনাতেও রত ছিলেন তিনি। নিজের জেলা বীরভূমকে কখনােই ভুলে যান নি তিনি। বীরভূমের গ্রাম-গঞ্জ থেকে শুরু নদ-নদী ভূমিপ্রকৃতি এবং এখানকার মানুষকে যেভাবে দেখেছেন তারই নৈবেদ্য নিয়ে বঙ্গসরস্বতীর বেদীমূলে উপহার স্বরূপ নিবেদন করেছেন। রাঙামাটির বীরভূমকে তারাশঙ্কর কিভাবে দেখেছিলেন তারই এক রূপরেখা অঙ্কন করা হয়েছে ' বীরভূমের রাঙামাটি ও তারাশঙ্কর ' গ্রন্থে।