“বঙ্গ রঙ্গমঞ্চে গিরিশ কারনাড” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
শব্দেরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে
Publisher: একুশ শতক
₹100
“শব্দেরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে” কবি সুনন্দ অধিকারী ষষ্ঠ কাব্যগ্ৰন্থ। আশা করা যায় এই গ্ৰন্থটিও পূর্বের মতোই পাঠক সমাদৃত হবে। এখানে কবির ব্যক্তিগত যাপন অভিজ্ঞতা অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ভাবে কাব্যাকারে প্রকাশিত হয়েছে যেমন। অন্যদিকে আবার ফুটে উঠেছে বর্তমান সময়ের চালচিত্র। বেশ কিছু কবিতায় স্পষ্ট সুররিয়ালিজমের ছোঁয়া।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-sgpa01
“শব্দেরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে” কবি সুনন্দ অধিকারী ষষ্ঠ কাব্যগ্ৰন্থ। আশা করা যায় এই গ্ৰন্থটিও পূর্বের মতোই পাঠক সমাদৃত হবে। এখানে কবির ব্যক্তিগত যাপন অভিজ্ঞতা অত্যন্ত মর্মস্পর্শী ভাবে কাব্যাকারে প্রকাশিত হয়েছে যেমন। অন্যদিকে আবার ফুটে উঠেছে বর্তমান সময়ের চালচিত্র। বেশ কিছু কবিতায় স্পষ্ট সুররিয়ালিজমের ছোঁয়া।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
এক নারীবাদীর গল্প
By অনুপ মহারত্ন
₹120
কঠোর জীবন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে, প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে লড়াই করে, সমাজে মর্যাদার সঙ্গে, সুপ্রতিষ্ঠা লাভের উদ্দীপ্ত প্রয়াসই যেন গল্পের মধ্যে ফুটে উঠেছে। শুধু নারীকে ঘিরে নয়, সমাজের সামগ্রিক মঙ্গল সাধনায় ব্রতী একজন আদর্শনিষ্ঠ, বলিষ্ঠ, যুক্তিবাদী নারীবাদীর আত্মোৎসর্গ-গল্প পাঠে, মননে ও চিন্তনে স্পষ্ট অনুধাবন করা যায়। ধর্ম, প্রথা, রীতিনীতি ও বিশ্বাস থেকে অনেক বড় জিনিস হল মানবিকতা নারীবাদীর অনন্য কর্মকান্ডে যেন স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়ে উঠেছে। নাটকীয়তা দিয়ে গল্পের শুরু হলেও শেষ হয়েছে এক ট্র্যাজিক বার্তা দিয়ে, মাঝে বিবিধ ঘটনার বিন্যাসে উক্ত নারীবাদীর স্বকীয় এবং স্বচ্ছ চারিত্রিক গুণাবলী-বড়ই প্রোজ্জ্বল এবং পরিস্ফুট।
এক নারীবাদীর গল্প
By অনুপ মহারত্ন
₹120
কঠোর জীবন সংগ্রামের মধ্যে দিয়ে, প্রতিকূল পরিবেশের সঙ্গে লড়াই করে, সমাজে মর্যাদার সঙ্গে, সুপ্রতিষ্ঠা লাভের উদ্দীপ্ত প্রয়াসই যেন গল্পের মধ্যে ফুটে উঠেছে। শুধু নারীকে ঘিরে নয়, সমাজের সামগ্রিক মঙ্গল সাধনায় ব্রতী একজন আদর্শনিষ্ঠ, বলিষ্ঠ, যুক্তিবাদী নারীবাদীর আত্মোৎসর্গ-গল্প পাঠে, মননে ও চিন্তনে স্পষ্ট অনুধাবন করা যায়। ধর্ম, প্রথা, রীতিনীতি ও বিশ্বাস থেকে অনেক বড় জিনিস হল মানবিকতা নারীবাদীর অনন্য কর্মকান্ডে যেন স্পষ্ট প্রতীয়মান হয়ে উঠেছে। নাটকীয়তা দিয়ে গল্পের শুরু হলেও শেষ হয়েছে এক ট্র্যাজিক বার্তা দিয়ে, মাঝে বিবিধ ঘটনার বিন্যাসে উক্ত নারীবাদীর স্বকীয় এবং স্বচ্ছ চারিত্রিক গুণাবলী-বড়ই প্রোজ্জ্বল এবং পরিস্ফুট।
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।
হৃদয়ভূমি
By সমীর রক্ষিত
₹300
লোকগায়ক শিবসুন্দরের গানে উপন্যাসের শুরু এবং শেষ। সে গান ভাবাবেগের প্রেম-গীতি নয়, ঈশ্বরমুখী ভক্তিগীতিও নয়। সেই গানের উৎসে আর বিস্তারে স্পন্দিত হয় ভারতভূমির হৃদয়। উপন্যাসের নাম 'হৃদয়ভূমি'।
এই স্বাদেশিকতাবোধের জাগরণ ঘটতে শুরু করেছিল উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। সেই ধারাই দুটি স্রোতে ক্রমশ গিয়ে মিলেছিল স্বাধীনতায়। একদিকে ব্রিটিশ শাসনের শেকল-ছেঁড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অন্যদিকে দীর্ঘকালব্যাপী রক্ষণশীল সামাজিক অনুশাসনের চাপ ছিন্ন করে ব্যক্তির আত্মমর্যাদা অর্জন করবার স্বাধীনতা। একদিকে বিদেশি শাসকের অধীনতা থেকে মুক্তি; অন্যদিকে সামস্ততন্ত্রের ও জমিদারের বিপরীতে প্রজা, পুরুষতন্ত্রের অনুশাসন অগ্রাহ্য করে নারীর পদক্ষেপ, ‘ধর্মীয়’ নিষেধের বিরুদ্ধে মানব সাম্যবোধের যুক্তির যাত্রা শুরু। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাস এই প্রশ্নতি-যাত্রার চলচ্চিত্র। স্থান অবিভক্ত বঙ্গের পূর্বাঞ্চল। কাল ঊনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণ।
উপন্যাস ইতিহাস নয়। ইতিহাসের চেনা চরিত্রেরা অবশ্য মাঝে মাঝেই দেখা দিয়েছেন। যেমন—ইশা খাঁ, বেমগ রোকেয়া ও তাঁর স্বামী। কিন্তু কেন্দ্রীয় আখ্যানে আছে এক জমিদার বংশের দুই প্রজন্মের দ্বন্দ্ব। কৌলিক উপাধি রায় রায়ান। পিতা শ্রীনাথ ত্যাজ্য পুত্র করেছেন মেজ ছেলে রামনাথকে। যুগের আধুনিকতার চালচলন মানতে পারেন না তিনি।
নব জাগরণের আলোেক স্পর্শে পুত্র রামনাথের মনের কোনো কোনো জানালা খুলেছে। কিন্তু সম্পূর্ণভাবে দরজা খুলে দিতে যে তিনি পারেননি, তা নিজেও সবটা জানেন না। স্ত্রী কনকলতা জাগ্রত-মনন এবং মানবদরদি হৃদয়ের অধিকারী। বিপন্ন মেয়েদের জন্য রায়ভিলার একতলায় চিকিৎসালয় খুললেন কনকলতা। চিকিৎসা হবে নির্যাতনের শিকার, যৌন রোগাক্রান্ত, গণিকা অপবাদে ক্লিষ্ট মেয়েদের। রামনাথের আপত্তি অগ্রাহ্য করে ব্রহ্মসংগীতের সুরে দ্বারোদ্ঘাটন হল সেবা নিকেতনের—‘অন্তর মম বিকশিত কর'। রামনাথের কণ্ঠেও তখন নতুন জীবনে যোগ দেওয়ার আকুলতা। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাসে এই আশ্বাসের বাণী।
হৃদয়ভূমি
By সমীর রক্ষিত
₹300
লোকগায়ক শিবসুন্দরের গানে উপন্যাসের শুরু এবং শেষ। সে গান ভাবাবেগের প্রেম-গীতি নয়, ঈশ্বরমুখী ভক্তিগীতিও নয়। সেই গানের উৎসে আর বিস্তারে স্পন্দিত হয় ভারতভূমির হৃদয়। উপন্যাসের নাম 'হৃদয়ভূমি'।
এই স্বাদেশিকতাবোধের জাগরণ ঘটতে শুরু করেছিল উনিশ শতকের দ্বিতীয়ার্ধে। সেই ধারাই দুটি স্রোতে ক্রমশ গিয়ে মিলেছিল স্বাধীনতায়। একদিকে ব্রিটিশ শাসনের শেকল-ছেঁড়া রাজনৈতিক স্বাধীনতা, অন্যদিকে দীর্ঘকালব্যাপী রক্ষণশীল সামাজিক অনুশাসনের চাপ ছিন্ন করে ব্যক্তির আত্মমর্যাদা অর্জন করবার স্বাধীনতা। একদিকে বিদেশি শাসকের অধীনতা থেকে মুক্তি; অন্যদিকে সামস্ততন্ত্রের ও জমিদারের বিপরীতে প্রজা, পুরুষতন্ত্রের অনুশাসন অগ্রাহ্য করে নারীর পদক্ষেপ, ‘ধর্মীয়’ নিষেধের বিরুদ্ধে মানব সাম্যবোধের যুক্তির যাত্রা শুরু। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাস এই প্রশ্নতি-যাত্রার চলচ্চিত্র। স্থান অবিভক্ত বঙ্গের পূর্বাঞ্চল। কাল ঊনিশ ও বিশ শতকের সন্ধিক্ষণ।
উপন্যাস ইতিহাস নয়। ইতিহাসের চেনা চরিত্রেরা অবশ্য মাঝে মাঝেই দেখা দিয়েছেন। যেমন—ইশা খাঁ, বেমগ রোকেয়া ও তাঁর স্বামী। কিন্তু কেন্দ্রীয় আখ্যানে আছে এক জমিদার বংশের দুই প্রজন্মের দ্বন্দ্ব। কৌলিক উপাধি রায় রায়ান। পিতা শ্রীনাথ ত্যাজ্য পুত্র করেছেন মেজ ছেলে রামনাথকে। যুগের আধুনিকতার চালচলন মানতে পারেন না তিনি।
নব জাগরণের আলোেক স্পর্শে পুত্র রামনাথের মনের কোনো কোনো জানালা খুলেছে। কিন্তু সম্পূর্ণভাবে দরজা খুলে দিতে যে তিনি পারেননি, তা নিজেও সবটা জানেন না। স্ত্রী কনকলতা জাগ্রত-মনন এবং মানবদরদি হৃদয়ের অধিকারী। বিপন্ন মেয়েদের জন্য রায়ভিলার একতলায় চিকিৎসালয় খুললেন কনকলতা। চিকিৎসা হবে নির্যাতনের শিকার, যৌন রোগাক্রান্ত, গণিকা অপবাদে ক্লিষ্ট মেয়েদের। রামনাথের আপত্তি অগ্রাহ্য করে ব্রহ্মসংগীতের সুরে দ্বারোদ্ঘাটন হল সেবা নিকেতনের—‘অন্তর মম বিকশিত কর'। রামনাথের কণ্ঠেও তখন নতুন জীবনে যোগ দেওয়ার আকুলতা। 'হৃদয়ভূমি' উপন্যাসে এই আশ্বাসের বাণী।
লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন
₹50
লালমােহন ঘােষ ছিলেন একজন দেশসেবক। তিনি আমার আদর্শ। মা-বাবার সন্তানদের মধ্যে আমি সব থেকে ছােটো। কিন্তু তার জীবনকথা লিখে রাখার এই গুরু দায়িত্ব আমার উপরেই পড়ল। এই কাজটা আমার ছােড়দার করার কথা, তিনি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক, তার পক্ষে এই কাজটা সহজ এবং সুন্দরভাবে করা সম্ভব ছিল, কিন্তু আমার পক্ষে যা প্রায় অসম্ভব। ভাগ্যক্রমে পেলাম অধ্যাপিকা সুমিতা চক্রবর্তীকে। তিনি আমাকে সাহায্য করতে রাজি হলেন, শুরু করলাম ' লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন ' বই-এর কাজ।
বাবার অনুপস্থিতিতে কষ্ট করেও মা ভাইদের লেখাপড়া শিখিয়েছেন। বড়ভাই ইনজিনিয়ার যাদবপুর থেকে, মেজভাই আরটিস্ট গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে, সেজভাইকে এগ্রিকালচার পড়িয়েছিলেন, কিন্তু টি. বি. হওয়াতে পড়া শেষ কত পারেনি। পরে রেডিও ইনজিনিয়ারিং শিখে চাকরি পায় ; আর ছােটভাই ট্রিপল এম.এ. ও ল পাশ করে সাংবাদিকতা করে। এই অবস্থায় সবাই চাকরি পেলে আমাদের অবস্থা ভালই হত, কিন্তু 1947-1948 সালে চাকরির বাজার ছিল খুব খারাপ। বিশেষত আমাদের দেশ হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত। বাবা বিধানচন্দ্র রায়ের ডাকা মন্ত্রীসভায় যােগ দিলেন না। উপরস্ত সমালােচনা ও বিরোধিতা করলেন। তাতে কংগ্রেসের অনকেই তার উপর ক্ষুব্ধ হলেন। তাতে ভাইদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আরও কমে গেল, এইভাবে অতিকষ্টে দিন কেটেছে মা-বাবার। তবুও বাবা কারাে কাছে মাথা নত করে ছেলেদের চাকরির জন্য অনুরােধ করেননি। এই অবস্থায় দিল্লি থেকে রাজ্যসভায় যােগ দেবার ডাক এল। তাও বাবা ফিরিয়ে দিলেন। এইভাবে শেষ জীবন পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন। সেই অবস্থাতেও লােকের দুঃখ কষ্টে এগিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিবসের পুণ্য দিনে আমার স্বাধীনতা-সংগ্রামী পিতার প্রতি এই আমার নিবেদন।
লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন
₹50
লালমােহন ঘােষ ছিলেন একজন দেশসেবক। তিনি আমার আদর্শ। মা-বাবার সন্তানদের মধ্যে আমি সব থেকে ছােটো। কিন্তু তার জীবনকথা লিখে রাখার এই গুরু দায়িত্ব আমার উপরেই পড়ল। এই কাজটা আমার ছােড়দার করার কথা, তিনি ছিলেন সাংবাদিক ও লেখক, তার পক্ষে এই কাজটা সহজ এবং সুন্দরভাবে করা সম্ভব ছিল, কিন্তু আমার পক্ষে যা প্রায় অসম্ভব। ভাগ্যক্রমে পেলাম অধ্যাপিকা সুমিতা চক্রবর্তীকে। তিনি আমাকে সাহায্য করতে রাজি হলেন, শুরু করলাম ' লালমোহন ঘোষ : একটি জীবন ' বই-এর কাজ।
বাবার অনুপস্থিতিতে কষ্ট করেও মা ভাইদের লেখাপড়া শিখিয়েছেন। বড়ভাই ইনজিনিয়ার যাদবপুর থেকে, মেজভাই আরটিস্ট গভর্নমেন্ট কলেজ থেকে, সেজভাইকে এগ্রিকালচার পড়িয়েছিলেন, কিন্তু টি. বি. হওয়াতে পড়া শেষ কত পারেনি। পরে রেডিও ইনজিনিয়ারিং শিখে চাকরি পায় ; আর ছােটভাই ট্রিপল এম.এ. ও ল পাশ করে সাংবাদিকতা করে। এই অবস্থায় সবাই চাকরি পেলে আমাদের অবস্থা ভালই হত, কিন্তু 1947-1948 সালে চাকরির বাজার ছিল খুব খারাপ। বিশেষত আমাদের দেশ হয়ে গিয়েছিল পাকিস্তানের অন্তর্ভুক্ত। বাবা বিধানচন্দ্র রায়ের ডাকা মন্ত্রীসভায় যােগ দিলেন না। উপরস্ত সমালােচনা ও বিরোধিতা করলেন। তাতে কংগ্রেসের অনকেই তার উপর ক্ষুব্ধ হলেন। তাতে ভাইদের চাকরি পাওয়ার সম্ভাবনা আরও কমে গেল, এইভাবে অতিকষ্টে দিন কেটেছে মা-বাবার। তবুও বাবা কারাে কাছে মাথা নত করে ছেলেদের চাকরির জন্য অনুরােধ করেননি। এই অবস্থায় দিল্লি থেকে রাজ্যসভায় যােগ দেবার ডাক এল। তাও বাবা ফিরিয়ে দিলেন। এইভাবে শেষ জীবন পর্যন্ত লড়াই করে গেছেন। সেই অবস্থাতেও লােকের দুঃখ কষ্টে এগিয়ে গেছেন। স্বাধীনতা দিবসের পুণ্য দিনে আমার স্বাধীনতা-সংগ্রামী পিতার প্রতি এই আমার নিবেদন।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
₹500
" পঁচিশটি গল্প - ইন্দিরা দাশ " পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।
পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
₹500
" পঁচিশটি গল্প - ইন্দিরা দাশ " পঁচিশটি গল্পের এই সংকলনে উঠে এসেছে অন্ত্যজ শ্রেণীর মানুষদের ঘাম-রক্তের কাহিনী, শহরতলি কিংবা শহরের প্রেম-বিষাদ বিরহ-মিলনের উপাখ্যান, সমাজের অদেখা অন্ধকারের সত্যতা এবং মিথ-পুরানকথায় মাখামাখি পরাবাস্তব।