Discount applied: Discount 20%
“পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড )” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
একই ধরণের গ্রন্থ
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘
কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।
সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ
₹150
' সৃজন চিন্তনে রবীন্দ্রনাথ ' গ্রন্থে রবীন্দ্রনাথের সৃজনশীলতার অনেকগুলি প্রবন্ধ এবং তার বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
রবীন্দ্রনাথ ব্রাহ্ম ধর্মের মানুষ হলেও নিজের ধর্ম সম্পর্কে বলেছেন : আমার ধর্ম মানবধর্ম। মানুষই তাঁর কাছে শেষ সত্য। মুসলমান প্রজার জমিদার হিসেবে রবীন্দ্রনাথ কিভাবে মুসলমান সমাজকে দেখেছেন, শান্তিনিকেতনের সেবাত্রতে নিয়ােজিত রবীন্দ্রনাথ মুসলমানসমাজকে কিভাবে দেখেছেন, মুসলিম লিশা প্রতিষ্ঠা, মুসলমান ছাত্রদের মন্তব, মাদ্রাসায় বাংলা শিক্ষা, কামাল আতাতুর্কের আধুনিক চিন্তা, আকবর শাহের উদারতা প্রমুখ মুসলমান সমাজের এই বিষয়গুলিকে কোন দৃষ্টিভঙ্গিতে দেখেছেন, তার বিশ্লেষণী-সমীক্ষা করা হয়েছে রবীন্দ্রনাথ ও মুসলমান সমাজ প্রবন্ধে।
আমাদের দেহ সাড়ে তিন হাতের মধ্যে বদ্ধ, কিন্তু তাই বলিয়া ঠিক সাডে তিন হাত পরিমাণ গৃহ নির্মাণ করিলে চলে না। স্বাধীন চলাফেরার জন্য অনেকখানি স্থান রাখার প্রয়ােজন হয়, না হলে আমাদের স্বাস্থ্য ও আনন্দের ব্যাঘাত হয়। আমাদের শিক্ষা সম্পর্কে এই কথাটি সত্য। শিক্ষার দ্দেশ্য হওয়া উচিত সুপ্ত চেতনার বিকাশ। শিক্ষার মধ্যে থাকবে মনােজগতের খােরাক, স্বাধীন কল্পনার বিকাশ। কিন্তু রবীন্দ্রনাথ তাঁর শৈশবে এই প্রকৃত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হয়েছেন। যান্ত্রিক শিক্ষার আঘাতে তার শৈশব কিভাবে ক্ষত-বিক্ষত হয়েছে, সেই অনুভূতি পরবর্তীকালে কিভাবে ফুটে উঠেছে, তার অনুসন্ধান করা হয়েছে রবীন্দ্রদৃষ্টিতে শিক্ষার যান্ত্রিকতা' নামক প্রবন্ধে।
পরিভাষা ও নতুন শব্দসৃষ্টিতে রবীন্দ্রনাথ' প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ভাষাতাত্ত্বিক গুরুত্বের দিকটি অন্বেষণ করা হয়েছে। তিনি পারিভাষিক শব্দ, নতুন শব্দসৃষ্টির মাধ্যমে কিভাবে বাংলা ভাষাকে উৎকৃষ্টতা দান করেন, তা নিয়ে আলােচনা করা হয়েছে। তাঁর প্রবন্ধ, কবিতা, নাটক, উপন্যাস, ছােটগল্প সমস্ত সাহিত্যধারা অনুসন্ধান করে দেখানাে হয়েছে কোথায় কোথায় নতুন শব্দ ব্যবহার করেছেন, বা একটি শব্দকে ভিন্নতর অর্থে গ্রহণ করেছেন।
প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায়
₹300
বাংলা কবিতায় নতুন একটি ধারা সূচিত হয়েছিল পঞ্চাশের দশকে। এইধারা আরও বেশি প্রাণবন্ত হয়েছিল পঞ্চাশের কবিতায় সমকালীনতা, জীবনের আখ্যানের চলাচল, অন্তর্নিহিত স্পন্দন, ব্যাপক বোহেমিয়ানিজম, এবং যথার্থ নাগরিকতা ইত্যাদির মিশেল নিয়ে বাংলা কবিতায় প্রাণময় এবং সৌন্দর্যপৄষ্ঠ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় শক্তি কবিতাকে নিয়ে অনুভূতিময় এবং ইন্দ্রিয়বেদ্য আবহ এনেছিলেন বাংলা কবিতায়।
প্রেসিডেন্সী কলেজ এবং পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করলেও, ছিল অসমাপ্ত। বুদ্ধদেব বসুর কবিতা পত্রিকায় ১৯৫৬তে ‘যম' কবিতাটি প্রথম ছাপা হয়। আদর করে কবিতাকে পদ্য বলতেই পছন্দ করতেন। একটা সময় সত্তরের দশকে 'সাপ্তাহিক বাংলা কবিতা' নামের সাহিত্যপত্র সম্পাদনা করেছেন। আনন্দবাজার পত্রিকায় সাংবাদিকতা ছাড়াও কিছুদিন হিন্দমোটরস কারখানার কাজ করেছেন। সাংবাদিকতার জীবিকা থেকে অবসরের পরে শক্তি চট্টোপাধ্যায় সৃষ্টিশীল সাহিত্য নিয়ে আমন্ত্রিত অধ্যাপক হিসেবে বিশ্বভারতীতে ছিলেন। " প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায় " সংকলনে একত্রিত হওয়া অনেক লেখাই প্রমাণ করবে শক্তি থাকবেন চিরকাল থাকবেন মানুষের, পশুপাখির এবং প্রকৃতির ভালোবাসায়। একজন প্রকৃত কবির অধিষ্ঠান এই লেখাগুলির মধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। মানুষের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা, সামাজিক সম্পর্ক যেন এক অবারিত আকাঙ্ক্ষার আবিষ্কারের মতো।
সংকলনে প্রকাশিত লেখাগুলি শক্তির প্রয়াণের পর বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। সে সব লেখা থেকে নির্বাচন করেই এই সংকলন প্রকাশিত হল। 'বিভাব', কারুভাষ শ্লোক’, পি.ই.এন প্রকাশিত পুস্তিকা, সাংস্কৃতিক খবর, মাসিক কবি পত্র, সংবাদ প্রবাহ প্রভৃতি পত্রিকার সাহায্য নেওয়া হয়েছে। কবির জীবন চলাচল, তাঁর বর্ণময় জীবনআখ্যান এবং স্বভা সমগ্রতা ছুঁয়ে দেখারই চেষ্টা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায়
₹300
বাংলা কবিতায় নতুন একটি ধারা সূচিত হয়েছিল পঞ্চাশের দশকে। এইধারা আরও বেশি প্রাণবন্ত হয়েছিল পঞ্চাশের কবিতায় সমকালীনতা, জীবনের আখ্যানের চলাচল, অন্তর্নিহিত স্পন্দন, ব্যাপক বোহেমিয়ানিজম, এবং যথার্থ নাগরিকতা ইত্যাদির মিশেল নিয়ে বাংলা কবিতায় প্রাণময় এবং সৌন্দর্যপৄষ্ঠ কবি শক্তি চট্টোপাধ্যায় শক্তি কবিতাকে নিয়ে অনুভূতিময় এবং ইন্দ্রিয়বেদ্য আবহ এনেছিলেন বাংলা কবিতায়।
প্রেসিডেন্সী কলেজ এবং পরে যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশুনো করলেও, ছিল অসমাপ্ত। বুদ্ধদেব বসুর কবিতা পত্রিকায় ১৯৫৬তে ‘যম' কবিতাটি প্রথম ছাপা হয়। আদর করে কবিতাকে পদ্য বলতেই পছন্দ করতেন। একটা সময় সত্তরের দশকে 'সাপ্তাহিক বাংলা কবিতা' নামের সাহিত্যপত্র সম্পাদনা করেছেন। আনন্দবাজার পত্রিকায় সাংবাদিকতা ছাড়াও কিছুদিন হিন্দমোটরস কারখানার কাজ করেছেন। সাংবাদিকতার জীবিকা থেকে অবসরের পরে শক্তি চট্টোপাধ্যায় সৃষ্টিশীল সাহিত্য নিয়ে আমন্ত্রিত অধ্যাপক হিসেবে বিশ্বভারতীতে ছিলেন। " প্রসঙ্গ শক্তি চট্টোপাধ্যায় " সংকলনে একত্রিত হওয়া অনেক লেখাই প্রমাণ করবে শক্তি থাকবেন চিরকাল থাকবেন মানুষের, পশুপাখির এবং প্রকৃতির ভালোবাসায়। একজন প্রকৃত কবির অধিষ্ঠান এই লেখাগুলির মধ্যেই প্রকাশিত হয়েছে। মানুষের সঙ্গে তার ঘনিষ্ঠতা, সামাজিক সম্পর্ক যেন এক অবারিত আকাঙ্ক্ষার আবিষ্কারের মতো।
সংকলনে প্রকাশিত লেখাগুলি শক্তির প্রয়াণের পর বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছে। সে সব লেখা থেকে নির্বাচন করেই এই সংকলন প্রকাশিত হল। 'বিভাব', কারুভাষ শ্লোক’, পি.ই.এন প্রকাশিত পুস্তিকা, সাংস্কৃতিক খবর, মাসিক কবি পত্র, সংবাদ প্রবাহ প্রভৃতি পত্রিকার সাহায্য নেওয়া হয়েছে। কবির জীবন চলাচল, তাঁর বর্ণময় জীবনআখ্যান এবং স্বভা সমগ্রতা ছুঁয়ে দেখারই চেষ্টা করা হয়েছে।
স-আদত হাসান মান্টোর নির্বাচিত গল্প
₹200
স-আদত হাসান মান্টো (১৯১২-৫৫) আধুনিক উর্দুসাহিত্যের অন্যতম এবং বিতর্কিত লেখক। তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন, তাঁর রচনা বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। মৃত্যুর পরেও তার অবসান হয়নি। সাহিত্যের প্রথম এবং শেষ কথা যদি হয় সত্য, তবে সেই সত্যের স্বতঃফূর্ত প্রকাশ এবং প্রসারের জন্যই তিনি তার সাহিত্যিক জীবনে এবং সমাজে কখনও প্রশংসা পাননি। অথচ তিনিই এখন উর্দু সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ লেখক।
তবুও অকুষ্টিত চিত্তে মানুষের ধর্মীয় আচরণের মধ্যে, তার জীবনচারণের পদ্ধতিতে যখনই দেখেছেন অন্ধ ধর্মান্ধতার প্রাবল্য বা অসংগতি, তখনই পরিপূর্ণ নিলেষ মন নিয়ে করেছেন তার বলিষ্ঠ প্রতিবাদ। সমাজও তার ধার ধারেনি। তিনি যশ প্রার্থনার অভিলাষী হয়ে কখনও নতি স্বীকার করেননি। বরং খেলা মনের অসাধারণ সাহস নিয়ে, আজীবন একক যুদ্ধ করে গেছেন। সেই যুদ্ধ যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অপরাজেয় মনােবল বাড়িয়েছে, তা বলাই বাহুল্য।
স-আদত হাসান মান্টোর নির্বাচিত গল্প
₹200
স-আদত হাসান মান্টো (১৯১২-৫৫) আধুনিক উর্দুসাহিত্যের অন্যতম এবং বিতর্কিত লেখক। তিনি যতদিন বেঁচে ছিলেন, তাঁর রচনা বিতর্কের কেন্দ্রবিন্দু ছিল। মৃত্যুর পরেও তার অবসান হয়নি। সাহিত্যের প্রথম এবং শেষ কথা যদি হয় সত্য, তবে সেই সত্যের স্বতঃফূর্ত প্রকাশ এবং প্রসারের জন্যই তিনি তার সাহিত্যিক জীবনে এবং সমাজে কখনও প্রশংসা পাননি। অথচ তিনিই এখন উর্দু সাহিত্যের শ্রেষ্ঠ লেখক।
তবুও অকুষ্টিত চিত্তে মানুষের ধর্মীয় আচরণের মধ্যে, তার জীবনচারণের পদ্ধতিতে যখনই দেখেছেন অন্ধ ধর্মান্ধতার প্রাবল্য বা অসংগতি, তখনই পরিপূর্ণ নিলেষ মন নিয়ে করেছেন তার বলিষ্ঠ প্রতিবাদ। সমাজও তার ধার ধারেনি। তিনি যশ প্রার্থনার অভিলাষী হয়ে কখনও নতি স্বীকার করেননি। বরং খেলা মনের অসাধারণ সাহস নিয়ে, আজীবন একক যুদ্ধ করে গেছেন। সেই যুদ্ধ যে ভবিষ্যৎ প্রজন্মের অপরাজেয় মনােবল বাড়িয়েছে, তা বলাই বাহুল্য।
রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি
₹60
রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে, সুরহীন গলায় গাইতে গাইতে, যে সব ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে গেছে নানা সময়ে, তাই নিয়েই তৈরি হয়েছিল কয়েকটি লেখা। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন সাময়িকপত্রে বেরােনাে সেই লেখাগুলির সংশােধন, পরিমার্জন ছাড়াও একটি নতুন লেখা জুড়ে এই গ্রন্থ ' রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি '। লেখাগুলি বেরিয়েছিল এষণা', 'কালিমাটি আর একুশ শতক'-এ।
রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি
₹60
রবীন্দ্রনাথের গান শুনতে শুনতে, পড়তে পড়তে, সুরহীন গলায় গাইতে গাইতে, যে সব ভাবনা মনে উঁকি দিয়ে গেছে নানা সময়ে, তাই নিয়েই তৈরি হয়েছিল কয়েকটি লেখা। গত কয়েক বছরে বিভিন্ন সাময়িকপত্রে বেরােনাে সেই লেখাগুলির সংশােধন, পরিমার্জন ছাড়াও একটি নতুন লেখা জুড়ে এই গ্রন্থ ' রবীন্দ্রনাথের গানের জ্যামিতি '। লেখাগুলি বেরিয়েছিল এষণা', 'কালিমাটি আর একুশ শতক'-এ।