Discount applied: Discount 20%
“পৃথিবী প্রাণ ও মহাকাশ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
সংকট : সংহতি ও রবীন্দ্রনাথ
Publisher: একুশ শতক
₹80
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
রিক্ত আলপনা
₹200
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
রিক্ত আলপনা
₹200
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
পাখি সব করে রব
₹200
"নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার" এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
পাখি সব করে রব
₹200
"নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার" এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
এখানে টাওয়ার নেই
By তৃষ্ণা বসাক
₹100
সবাই চেয়েছিল কোনরকমে দার্জিলিং পৌঁছতে, আর মানব ততই ওদের নিয়ে যাচ্ছিল অজানা, অনাঘ্রাত প্রকৃতির কাছে, আর এই দ্বন্দ্বের মধ্যে সে-ই তো ক্রমে হয়ে উঠেছিল আদিম পুরুষ, দলের বিভিন্ন বয়সের, এমনকি অগম্য সম্পর্কের নারীরাও চাইছিল তার বন্যতার স্বাদ পেতে। তার কাছ থেকে সত্যিই কি বিচ্ছেদ চাইছিল তার স্ত্রী সোহিনী? ঘরের পুঁইমাচাকাতর তীর্থযাত্রীর মতো কেউ কেউ আবার কেবল পেতে চাইছিল মোবাইলের টাওয়ার। ভ্রমণরত দলটি এভাবেই ক্রমে একা হয়ে পড়েছিল সীমায়িত নিশ্চলতায় কিংবা বারবার আত্ম-অবলোকনের পিছুটানে। দলছুট হাতির মতো বিচরণ করতে করতে তারা কি পৌঁছতে পারল তাদের ঈপ্সিত গন্তব্যে? নাকি শেষপর্যন্ত তা হয়ে দাঁড়াল এক বিভ্রমকাহিনী? এক অসাধারণ উপন্যাস " এখানে টাওয়ার নেই "
এখানে টাওয়ার নেই
By তৃষ্ণা বসাক
₹100
সবাই চেয়েছিল কোনরকমে দার্জিলিং পৌঁছতে, আর মানব ততই ওদের নিয়ে যাচ্ছিল অজানা, অনাঘ্রাত প্রকৃতির কাছে, আর এই দ্বন্দ্বের মধ্যে সে-ই তো ক্রমে হয়ে উঠেছিল আদিম পুরুষ, দলের বিভিন্ন বয়সের, এমনকি অগম্য সম্পর্কের নারীরাও চাইছিল তার বন্যতার স্বাদ পেতে। তার কাছ থেকে সত্যিই কি বিচ্ছেদ চাইছিল তার স্ত্রী সোহিনী? ঘরের পুঁইমাচাকাতর তীর্থযাত্রীর মতো কেউ কেউ আবার কেবল পেতে চাইছিল মোবাইলের টাওয়ার। ভ্রমণরত দলটি এভাবেই ক্রমে একা হয়ে পড়েছিল সীমায়িত নিশ্চলতায় কিংবা বারবার আত্ম-অবলোকনের পিছুটানে। দলছুট হাতির মতো বিচরণ করতে করতে তারা কি পৌঁছতে পারল তাদের ঈপ্সিত গন্তব্যে? নাকি শেষপর্যন্ত তা হয়ে দাঁড়াল এক বিভ্রমকাহিনী? এক অসাধারণ উপন্যাস " এখানে টাওয়ার নেই "
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ