Discount applied: Discount 20%
“ব্ল্যাকশিপ ২” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস
By মাম্পি বৈদ্য
Publisher: একুশ শতক
₹350
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে ‘তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে’ তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - tapas bandopadhhai 001
বাংলা সাহিত্য তত্ত্বের এক নির্দিষ্ট গবেষক ড. মাম্পি বৈদ্য এর দীর্ঘদিনের গবেষণালব্ধ ফসলকে ‘তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস : আখ্যানতত্ত্ব ও নিন্মবর্গীয় চেতনার আলোকে’ তার বই আকারে প্রথম উদ্যোগ।
Additional information
Weight | 0.6 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
বিস্মৃতির মর্মে বসি
By শ্যামল মৈত্র
₹200
এই ছিন্নমস্তা সময়ে লেখকদের অনেকেই চলচ্চিত্র বা সিরিয়ালের স্বার্থবাহী প্রবল খিস্তিখেউড় লিখে, অকারণে অবাধ যৌনতাসর্বস্ব কল্পকাহিনি লিখে টপ-সেলার সেলিব্রিটি হয়ে উঠছেন (নিশ্চিতভাবেই ক্ষণকালের জন্য)। সেখানে এই প্রাবন্ধিক বর্তমান প্রজন্মে স্মরণীয়দের বিষয় বিস্মরণ-বিলাসিতাকে যেভাবে আক্রমণ করেছেন তা আপাতদৃষ্টিতে নিরর্থক কিন্তু একটু হিসেব করলেই আমরা বুঝতে পারব, জীবদ্দশায় অক্ষরসংগ্রামী শ্যামাচরণ সরকার, রামতনু লাহিড়ি, প্যারীচাঁদ মিত্র, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় বা স্বর্ণকুমারী দেবীর মতাে প্রাতঃস্মরণীয় লেখকলেখিকা, জগদীশ গুপ্তের মতাে আশ্চর্য মনােবিকলনধর্মী গল্পের জনকও বিশেষ স্বীকৃতি পাননি, যে দু-একজন প্রতিভাকে পরিচয় করিয়ে দেবার চেষ্টা করেছিলেন তারাও সমকালে উপহাসযােগ্য হয়েছিলেন। অনেক পরে এই প্রাবন্ধিক এই সব বিস্মৃত প্রতিভার পুনর্মূল্যায়নে প্রয়াসী হয়েছেন। তারই ফসল ' বিস্মৃতির মর্মে বসি ' গ্রন্থটি।
বিস্মৃতির মর্মে বসি
By শ্যামল মৈত্র
₹200
এই ছিন্নমস্তা সময়ে লেখকদের অনেকেই চলচ্চিত্র বা সিরিয়ালের স্বার্থবাহী প্রবল খিস্তিখেউড় লিখে, অকারণে অবাধ যৌনতাসর্বস্ব কল্পকাহিনি লিখে টপ-সেলার সেলিব্রিটি হয়ে উঠছেন (নিশ্চিতভাবেই ক্ষণকালের জন্য)। সেখানে এই প্রাবন্ধিক বর্তমান প্রজন্মে স্মরণীয়দের বিষয় বিস্মরণ-বিলাসিতাকে যেভাবে আক্রমণ করেছেন তা আপাতদৃষ্টিতে নিরর্থক কিন্তু একটু হিসেব করলেই আমরা বুঝতে পারব, জীবদ্দশায় অক্ষরসংগ্রামী শ্যামাচরণ সরকার, রামতনু লাহিড়ি, প্যারীচাঁদ মিত্র, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় বা স্বর্ণকুমারী দেবীর মতাে প্রাতঃস্মরণীয় লেখকলেখিকা, জগদীশ গুপ্তের মতাে আশ্চর্য মনােবিকলনধর্মী গল্পের জনকও বিশেষ স্বীকৃতি পাননি, যে দু-একজন প্রতিভাকে পরিচয় করিয়ে দেবার চেষ্টা করেছিলেন তারাও সমকালে উপহাসযােগ্য হয়েছিলেন। অনেক পরে এই প্রাবন্ধিক এই সব বিস্মৃত প্রতিভার পুনর্মূল্যায়নে প্রয়াসী হয়েছেন। তারই ফসল ' বিস্মৃতির মর্মে বসি ' গ্রন্থটি।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
ইয়োরোপের শিল্পতীর্থে
₹300
এক শিল্পজিজ্ঞাসু ভারতীয়র কলমে উঠে এসেছে ইয়োরোপের ১৪টি শিল্পতীর্থের স্বাদু মনোরম বর্ণনা। এর মধ্যে আছে মাদ্রিদের প্রাদো মিউজিয়াম, ফিগুরার দালি মিউজিয়াম, বার্সিলোনার অ্যানতনি গাউডির গীর্জা, পারির লুভ মিউজিয়াম, অরসে, অরেঞ্জি, ব্রাঁকুজির স্টুডিও, পঁপিদু সেন্টার, রোমের ভাটিকান মিউজিয়াম, কাপ্পেলা সিসটিনা, ফ্লোরেন্সের উফিজি মিউজিয়াম, অকাদেমিয়া এবং বার্সিলোনা আর পারির দুটি পিকাসো মিউজিয়াম দেখার তথ্যসমৃদ্ধ বিবরণ।
ইয়োরোপের শিল্পতীর্থে
₹300
এক শিল্পজিজ্ঞাসু ভারতীয়র কলমে উঠে এসেছে ইয়োরোপের ১৪টি শিল্পতীর্থের স্বাদু মনোরম বর্ণনা। এর মধ্যে আছে মাদ্রিদের প্রাদো মিউজিয়াম, ফিগুরার দালি মিউজিয়াম, বার্সিলোনার অ্যানতনি গাউডির গীর্জা, পারির লুভ মিউজিয়াম, অরসে, অরেঞ্জি, ব্রাঁকুজির স্টুডিও, পঁপিদু সেন্টার, রোমের ভাটিকান মিউজিয়াম, কাপ্পেলা সিসটিনা, ফ্লোরেন্সের উফিজি মিউজিয়াম, অকাদেমিয়া এবং বার্সিলোনা আর পারির দুটি পিকাসো মিউজিয়াম দেখার তথ্যসমৃদ্ধ বিবরণ।
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
বস বৃত্তান্ত
₹200
আমলা শব্দটা বারবরই একটু গোলমেলে ধরনের৷ যারা আমলা তাঁরা নিজেরাও পছন্দ করেন না এই ব্যঙ্গ-মিশ্রিত তকমাটা, অথচ অনিচ্ছাসত্ত্বেও জড়িয়ে থাকতে হয় ব্যুরোক্রেসির ধোঁয়াশা-মেশানো জগতের অন্দরমহলের মধ্যে৷ যারা এই জগতের সঙ্গে ওতপ্রোত তাঁরা এর ভিতরের গল্প কিছুটা জানেন, হয়তো অনেকটাই জানেন না৷
লেখক নিজে একজন আমলা, চাকুরিজীবনে তাঁকে প্রতিমুহূর্তে মুখোমুখি হতে হয়েছে বড়ো বড়ো আমলাদের, জেনেছেন এই জগৎটা কখনও ধোঁয়াশা-মিশ্রিত, কখনও ভীতিপ্রদ, কখনও পরিপূর্ণ মজার৷
স্যাটায়ার লেখা বর্তমান সময়ে খুব বেশি হয় না, কিছুটা ঝুঁকিও থেকে যায় এই সব বিষয় নিয়ে লিখতে গেলে কেননা স্যাটায়ার লেখায় বিদ্ধ করতে হয় কাউকে না কাউকে৷ আর বাস্তব এই যে, পাঠক খুবই উপভোগ করেন ও ধরনের লেখা৷
বস বৃত্তান্ত
₹200
আমলা শব্দটা বারবরই একটু গোলমেলে ধরনের৷ যারা আমলা তাঁরা নিজেরাও পছন্দ করেন না এই ব্যঙ্গ-মিশ্রিত তকমাটা, অথচ অনিচ্ছাসত্ত্বেও জড়িয়ে থাকতে হয় ব্যুরোক্রেসির ধোঁয়াশা-মেশানো জগতের অন্দরমহলের মধ্যে৷ যারা এই জগতের সঙ্গে ওতপ্রোত তাঁরা এর ভিতরের গল্প কিছুটা জানেন, হয়তো অনেকটাই জানেন না৷
লেখক নিজে একজন আমলা, চাকুরিজীবনে তাঁকে প্রতিমুহূর্তে মুখোমুখি হতে হয়েছে বড়ো বড়ো আমলাদের, জেনেছেন এই জগৎটা কখনও ধোঁয়াশা-মিশ্রিত, কখনও ভীতিপ্রদ, কখনও পরিপূর্ণ মজার৷
স্যাটায়ার লেখা বর্তমান সময়ে খুব বেশি হয় না, কিছুটা ঝুঁকিও থেকে যায় এই সব বিষয় নিয়ে লিখতে গেলে কেননা স্যাটায়ার লেখায় বিদ্ধ করতে হয় কাউকে না কাউকে৷ আর বাস্তব এই যে, পাঠক খুবই উপভোগ করেন ও ধরনের লেখা৷