“সাহিত্যবিচারে অবয়বাদ, উত্তরাধুনিকতা ও উপনিবেশবাদ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
তিন দশে অসংখ্য
By মৌ সেন
Publisher: একুশ শতক
₹200
বিভিন্ন পত্র – পত্রিকা, ওয়েব ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখিকা মৌ সেন এর প্রথম কবিতার বই “তিন দশে অসংখ্য”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
mou sen, tin dash e asonkho, তিন দশে অসংখ্য, মৌ সেন
বিভিন্ন পত্র – পত্রিকা, ওয়েব ম্যাগাজিনের নিয়মিত লেখিকা মৌ সেন এর প্রথম কবিতার বই “তিন দশে অসংখ্য”, তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি
₹100
পশ্চিমবঙ্গের দাই, লৌকিক গয়না, লোকধর্ম ও ধর্মরাজের ঘোড়া, সর্প সংস্কৃতি প্রভৃতি বিচিত্র বিষয়েও তিনি নতুনভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। প্রথাসিদ্ধ ভাবাবেগ সম্পূর্ণভাবে বর্জন করে বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতির সাম্প্রতিক অবস্থানকে বিশ্লেষণ করেছেন লেখিকা। এটাই সমাজবিজ্ঞাননির্ভর ও সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার প্রাথমিক শর্ত। ' সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি ' গ্রন্থটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে পাঠক আমাদের লোকসংস্কৃতির মর্মান্তিক অথচ অবশ্যম্ভাবী পরিণতি বিষয়ে সচেতন হবেন।
সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি
₹100
পশ্চিমবঙ্গের দাই, লৌকিক গয়না, লোকধর্ম ও ধর্মরাজের ঘোড়া, সর্প সংস্কৃতি প্রভৃতি বিচিত্র বিষয়েও তিনি নতুনভাবে বিশ্লেষণ করেছেন। প্রথাসিদ্ধ ভাবাবেগ সম্পূর্ণভাবে বর্জন করে বাংলার গ্রামীণ সংস্কৃতির সাম্প্রতিক অবস্থানকে বিশ্লেষণ করেছেন লেখিকা। এটাই সমাজবিজ্ঞাননির্ভর ও সাংস্কৃতিক নৃবিজ্ঞানভিত্তিক গবেষণার প্রাথমিক শর্ত। ' সংস্কৃতির উত্তরাধিকার ও বাংলার লোকসংস্কৃতি ' গ্রন্থটি মনোযোগ দিয়ে পড়লে পাঠক আমাদের লোকসংস্কৃতির মর্মান্তিক অথচ অবশ্যম্ভাবী পরিণতি বিষয়ে সচেতন হবেন।
কলকাতার স্থাননাম
₹250
আজকের মহানগর কলকাতার বৈভবশালী চাকচিক্যের পিছনে যে দীর্ঘসময়ের বিবর্তনের চিত্রটা রয়েছে সেটা ধরা পড়ে তার স্থাননাম বিশ্লেষণের মাধ্যমেই। পুকুর, বাগান, পাড়া, তলা-অন্তিক স্থাননামগুলি আজও বহন করছে তার গ্রামীণ-জীবনের পরিচয়। কিন্তু সেভাবে কলকাতার স্থাননাম নিয়ে পৃথকভাবে কোন কাজ হয়নি। সামগ্রিক স্থাননামের আলােচনা প্রসঙ্গে কখনাে কখনাে কলকাতার স্থাননামের কথা এসেছে। শুধু কলকাতার স্থাননাম নিয়ে সম্ভবত প্রথম বই।
কলকাতার স্থাননাম
₹250
আজকের মহানগর কলকাতার বৈভবশালী চাকচিক্যের পিছনে যে দীর্ঘসময়ের বিবর্তনের চিত্রটা রয়েছে সেটা ধরা পড়ে তার স্থাননাম বিশ্লেষণের মাধ্যমেই। পুকুর, বাগান, পাড়া, তলা-অন্তিক স্থাননামগুলি আজও বহন করছে তার গ্রামীণ-জীবনের পরিচয়। কিন্তু সেভাবে কলকাতার স্থাননাম নিয়ে পৃথকভাবে কোন কাজ হয়নি। সামগ্রিক স্থাননামের আলােচনা প্রসঙ্গে কখনাে কখনাে কলকাতার স্থাননামের কথা এসেছে। শুধু কলকাতার স্থাননাম নিয়ে সম্ভবত প্রথম বই।
রবীন্দ্রনাথ ও পাঁচ মনীষী
₹150
' রবীন্দ্রনাথ ও পাঁচ মনীষী ' পুস্তকটি প্রকৃতপক্ষে পাঁচটি বড় প্রবন্ধের সংকলন। এই প্রবন্ধ পাঁচটি হল-(১) রবীন্দ্রনাথ ও আইনস্টাইন, (২) রবীন্দ্রনাথ ও ক্রোচে, (৩) রবীন্দ্রনাথ ও টমাস মান, (৪) রবীন্দ্রনাথ ও জগদানন্দ এবং (৫) রবীন্দ্রনাথ ও বিধুশেখর। পাঠক প্রবন্ধগুলির নামকরণ থেকেই বুঝতে পারছেন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তিনজন বিশ্বখ্যাত মনীষীর সাক্ষাৎকার ও আলােচনা সম্বন্ধে তিনটি প্রবন্ধ এবং চতুর্থ প্রবন্ধটি আমাদের বাংলা ভাষার বিখ্যাত বিজ্ঞানলেখক, শান্তিনিকেতনের প্রথম সর্বাধ্যক্ষ জগদানন্দ রায় ও রবীন্দ্রনাথের অন্তরঙ্গতার কথা শুধু নয়, বিশ্বভারতীর প্রাথমিক সংগঠন ও উন্নয়নের কাজে জগদানন্দের অবদানের একটি বিবরণ। শেষ প্রবন্ধটি রবীন্দ্রনাথ ও বিধুশেখরের সম্পর্ক নিয়ে এবং তার সঙ্গে বিশ্বভারতীর উন্নয়নের প্রশ্নও জড়িত।
রবীন্দ্রনাথ ও পাঁচ মনীষী
₹150
' রবীন্দ্রনাথ ও পাঁচ মনীষী ' পুস্তকটি প্রকৃতপক্ষে পাঁচটি বড় প্রবন্ধের সংকলন। এই প্রবন্ধ পাঁচটি হল-(১) রবীন্দ্রনাথ ও আইনস্টাইন, (২) রবীন্দ্রনাথ ও ক্রোচে, (৩) রবীন্দ্রনাথ ও টমাস মান, (৪) রবীন্দ্রনাথ ও জগদানন্দ এবং (৫) রবীন্দ্রনাথ ও বিধুশেখর। পাঠক প্রবন্ধগুলির নামকরণ থেকেই বুঝতে পারছেন রবীন্দ্রনাথের সঙ্গে তিনজন বিশ্বখ্যাত মনীষীর সাক্ষাৎকার ও আলােচনা সম্বন্ধে তিনটি প্রবন্ধ এবং চতুর্থ প্রবন্ধটি আমাদের বাংলা ভাষার বিখ্যাত বিজ্ঞানলেখক, শান্তিনিকেতনের প্রথম সর্বাধ্যক্ষ জগদানন্দ রায় ও রবীন্দ্রনাথের অন্তরঙ্গতার কথা শুধু নয়, বিশ্বভারতীর প্রাথমিক সংগঠন ও উন্নয়নের কাজে জগদানন্দের অবদানের একটি বিবরণ। শেষ প্রবন্ধটি রবীন্দ্রনাথ ও বিধুশেখরের সম্পর্ক নিয়ে এবং তার সঙ্গে বিশ্বভারতীর উন্নয়নের প্রশ্নও জড়িত।