Discount applied: Discount 20%
“গাড়োয়ালের গহীন পথে” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
Publisher: একুশ শতক
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ppg01
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
গন আন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন
₹300
কমরেড অজয় মুখোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ ও সর্বভারতীয় রাজ্য সরকারি কর্মচারী আন্দোলনের এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব। রাজ্য কো - অর্ডিনেশন কমিটির উন্মেষ ও বিকাশপর্বের নেতা, দীর্ঘকালের সাধারণ সম্পাদক, সারা ভারত রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের সাম্মানিক সভাপতি, ক্রমান্বয়ে চার দফায় লোকসভার নির্বাচিত প্রতিনিধি, প্রতিটি দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছেন। বাগ্মী ও সুলেখক, কমরেড অজয় মুখার্জী তাঁর সারা জীবনের আন্দোলন, সংগ্রাম এবং সংগঠন গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে যে অমুল্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন বিভিন্ন প্রবন্ধের মধ্য দিয়ে তা ব্যক্ত করেছেন। সেই প্রবন্ধগুলি নিয়েই " গণআন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন " গ্রন্থটি তৈরী হয়েছে।
গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের নানামুখী আন্দোলনের একটি জীবন্ত দলিল। গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের শুধু নয়, সমস্ত বামপন্থী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মীদের শিক্ষিত করবার কাজ করবে।
গন আন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন
₹300
কমরেড অজয় মুখোপাধ্যায় পশ্চিমবঙ্গ ও সর্বভারতীয় রাজ্য সরকারি কর্মচারী আন্দোলনের এক প্রবাদপ্রতিম ব্যক্তিত্ব। রাজ্য কো - অর্ডিনেশন কমিটির উন্মেষ ও বিকাশপর্বের নেতা, দীর্ঘকালের সাধারণ সম্পাদক, সারা ভারত রাজ্য সরকারি কর্মচারী ফেডারেশনের সাম্মানিক সভাপতি, ক্রমান্বয়ে চার দফায় লোকসভার নির্বাচিত প্রতিনিধি, প্রতিটি দায়িত্ব নিষ্ঠার সঙ্গে পালন করেছেন। বাগ্মী ও সুলেখক, কমরেড অজয় মুখার্জী তাঁর সারা জীবনের আন্দোলন, সংগ্রাম এবং সংগঠন গড়ে তোলার মধ্য দিয়ে যে অমুল্য অভিজ্ঞতা অর্জন করেছেন বিভিন্ন প্রবন্ধের মধ্য দিয়ে তা ব্যক্ত করেছেন। সেই প্রবন্ধগুলি নিয়েই " গণআন্দোলনের ধারা প্রবন্ধ সংকলন " গ্রন্থটি তৈরী হয়েছে।
গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের নানামুখী আন্দোলনের একটি জীবন্ত দলিল। গ্রন্থটি সরকারি কর্মচারীদের শুধু নয়, সমস্ত বামপন্থী গণতান্ত্রিক আন্দোলনের কর্মীদের শিক্ষিত করবার কাজ করবে।
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
আমার অকমিউনিস্ট জীবন
₹500
ঘরের দেওয়ালে বাবার আঁকা লেনিনের ছবি আর বাড়ির পাশের পোলো গ্রাউন্ডে লাল পতাকার সুবিপুল সমাবেশে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাবেশ এক কিশোরকে অনুপ্রাণিত করেছিল। কমিউনিস্ট তাকে হতেই হবে। না হলে এত মানুষের সঙ্গে জীবন বিনিময়ের সুযোগ পৃথিবীর আর কোনো সংগঠন তাকে দিতে পারবে না। সেই অভীষ্ট পূরণ করতে সে কী না করেছে। কিন্তু এদেশের কমিউনিস্ট পার্টিগুলি এত ব্যক্তিস্বার্থ আর সাংগঠনিক জটিলতায় ভরা যে, সে কখনোই পার্টির সদস্য হতে পারলো না। একের পর এক পারিবারিক ও ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের পর বাবার মৃত্যু। এক অপরিণত বয়সে। দাহক্ষেত্রে বাবার প্রাণহীন শরীরে সে যখন একটা লাল পতাকা জামার মধ্যে রেখে দিয়েও দিতে পারলো না, তখন থেকেই সে নিজেকে অকমিউনিস্ট ঘোষণা করলো। পরিণত বয়সের আগেই লেখা এই রুদ্ধশ্বাস আত্মজীবনী সেই কাহিনী পাঠকের কাছে তুলে ধরবে। আশ্চর্য এই যে, সেদিনের সেই কিশোর আজও ব্রিগেডে লাল পতাকার সমাবেশে যায়। কৈশোরের স্মৃতি আর মানুষের সঙ্গ পেতে।
আমার অকমিউনিস্ট জীবন
₹500
ঘরের দেওয়ালে বাবার আঁকা লেনিনের ছবি আর বাড়ির পাশের পোলো গ্রাউন্ডে লাল পতাকার সুবিপুল সমাবেশে লক্ষ লক্ষ মানুষের সমাবেশ এক কিশোরকে অনুপ্রাণিত করেছিল। কমিউনিস্ট তাকে হতেই হবে। না হলে এত মানুষের সঙ্গে জীবন বিনিময়ের সুযোগ পৃথিবীর আর কোনো সংগঠন তাকে দিতে পারবে না। সেই অভীষ্ট পূরণ করতে সে কী না করেছে। কিন্তু এদেশের কমিউনিস্ট পার্টিগুলি এত ব্যক্তিস্বার্থ আর সাংগঠনিক জটিলতায় ভরা যে, সে কখনোই পার্টির সদস্য হতে পারলো না। একের পর এক পারিবারিক ও ব্যক্তিগত বিপর্যয়ের পর বাবার মৃত্যু। এক অপরিণত বয়সে। দাহক্ষেত্রে বাবার প্রাণহীন শরীরে সে যখন একটা লাল পতাকা জামার মধ্যে রেখে দিয়েও দিতে পারলো না, তখন থেকেই সে নিজেকে অকমিউনিস্ট ঘোষণা করলো। পরিণত বয়সের আগেই লেখা এই রুদ্ধশ্বাস আত্মজীবনী সেই কাহিনী পাঠকের কাছে তুলে ধরবে। আশ্চর্য এই যে, সেদিনের সেই কিশোর আজও ব্রিগেডে লাল পতাকার সমাবেশে যায়। কৈশোরের স্মৃতি আর মানুষের সঙ্গ পেতে।

কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘
কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি
By রাম বসু
₹300
গত শতাব্দীর চল্লিশের দশকে বাংলা কবিতার আঙিনায় কবি রাম বসুর আবির্ভাব। উত্তাল চল্লিশের রাজনৈতিক আবর্তনে সে-সময় তার কলম ঝলসে উঠেছিল। জন্ম নিয়েছিল ‘পরান মাঝি হাঁক দিয়েছে’-র মতাে আশ্চর্য উদ্দীপক কবিতা। তারপর ক্রমাগত লিখে চলেছেন কবি, টানা প্রায় ছয় দশক। | চল্লিশের দশকে সমাজতান্ত্রিক সােভিয়েত ইউনিয়নের নেতৃত্বে সাত দুনিয়া দেখেছিল হিংস্র হিটলারের ফ্যাসিবাদী শক্তির পরাজয়। উপনিবেশিক শাসনের বেড়াজাল ভেঙে একটার পর একটা দেশ স্বাধীন হয়েছে আর সমাজতন্ত্রের বিজয় পতাকা হাতে নিয়ে এগিয়ে গিয়েছেন নিপীড়িত মানুষ। নব্বই দশকের গোড়ায় ভেঙে পড়ল সমাজতন্ত্রের শিবির। সারা দুনিয়া চমকে গিয়েছিল। কবির বিশ্বাসের জগৎও বিরাট ধাক্কা খেয়েছিল।
দীর্ঘ পথ চলতে চলতে নানা প্রশ্ন, জিজ্ঞাসা ও উত্তরহীনতার মুখােমুখি হয়েছেন কবি। মানুষের জয়যাত্রার স্বপ্ন বারবার যেমন চিত্রিত করেছেন তিনি, তেমনি তার প্রশ্ন-দীর্ণ মন দার্শনিক ভাবনায় আচ্ছন্ন হয়েছে। কবিতায় এই খণ্ড-বিখণ্ড মনের ছবি অনন্য দক্ষতায় লিপিবদ্ধ করেছেন কবি। সমাজমুখীনতা, বাস্তববাদীতা এবং নিপীড়িত মানুষের জন্য গভীর আবেগ ও প্রেম যে কবিতার জন্ম দিয়েছে তাই নিয়ে এই অসামান্য সংকলন ‘ কবিতা সমগ্রের কাছাকাছি ‘