Discount applied: Discount 20%
“জ্যোতি বসু কেন জ্যোতি বসু” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
Publisher: একুশ শতক
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-ppg01
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
পাকিস্তান
₹80
অর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় পেরিয়ে গিয়েছে, একটি পরাধীন পরবশ দেশ দ্বিখন্ডিত হয়ে দুটি স্বাধীন সার্বভৌম গণতান্ত্রিক দেশ হিসেবে আত্মপ্রকাশ করল। অবৈজ্ঞানিক ও অমানবিক দ্বিজাতি তত্ত্বের ভিত্তিতে সমস্ত শুভবুদ্ধি সেদিন পরাভূত হয়েছিল। আর এই পরাভবের উৎসে ছিল ধর্মীয় উন্মাদনা। ধর্ম মানুষকে মানসিক সাহস জোগায়, সহিষ্ণুতার শিক্ষা দেয়, হৃদয়বান করে তোলে, প্রতিবেশীকে ভালোবাসতে শেখায়, শক্তিকে উদ্বুদ্ধ করে, – আর আচারসর্বস্ব ধর্ম মানুষের মনে বিদ্বেষ জাগিয়ে তোলে, অসহিষ্ণু করে, ভ্রষ্টাচারী করে, ঘৃণা ছড়ায়, হীনতা-নীচতা-কূপমণ্ডূকতার প্রশ্রয় দেয়।
পাকিস্তান ও ভারতের মধ্যে শুধুই বেড়ে চলেছে বিদ্বেষ ও অবিশ্বাস। আর তারই পরিণতিতে দেশের মধ্যেও দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে দূরত্ব বেড়ে চলেছে। প্রতিবেশী দেশসমূহের মধ্যে যদি সম্প্রীতি ও ভাবের আদান-প্রদান না থাকে, তবে সকলেরই অমঙ্গল। কবে যে আমরা এই সত্য উপলব্ধি করব? পাকিস্তান ও ভারতের জনসংখ্যার অর্ধেক মানুষ দুবেলা ভরপেট খেতে পায়না। আর দুদেশের শাসকেরাই তৈরি করছে আণবিক অস্ত্র, ক্ষেপণাস্ত্র আর অস্ত্র কিনছে বিদেশ থেকে। তলদেশে শিক্ষা পৌঁছয় না, ন্যূনতম চিকিৎসার ব্যবস্থা নেই, শীতের পোশাক নেই, মাথার ওপরে আচ্ছদন নেই, তবুও অস্ত্র প্রতিযোগিতা। এ যে কী মূঢ়তা! দুই দেশের মানুষই এই যুদ্ধ ও বিদ্বেষের বিরোধী, কিন্তু আমরা সবাই নিরুপায়। এইসব ‘নিষ্ফলা’ চিন্তা থেকেই '' পাকিস্তান ''গ্রন্থ
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
রবীন্দ্রসাহিত্যে পল্লীউন্নয়ন ও গ্রামীণ অর্থনীতি
₹500
কবি সাহিত্যিক হিসাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর পরিচিতি যতটুকু, কর্মী হিসাবে পরিচিতি কোনো অংশে কম নয়। ইংরেজের অবহেলা উপেক্ষাকে প্রাধান্য না দিয়ে কোনো প্রকার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ ছাড়াই দেশের বৃহত্তর অংশের বিপন্ন পল্লীর উন্নয়নের যাবতীয় পরিকল্পনা করেছিলেন এবং তার বাস্তবায়ন এর ব্যবস্থা করেছিলেন। গ্রাম সংগঠক রবীন্দ্রনাথের চিন্তার অভিপ্রকাশ ঘটেছে তাঁর সৃষ্ট সাহিত্যের বিচিত্র শাখায়। বর্তমান পুজিঁবাদী জটিল আর্থ -সামাজিক প্রেক্ষাপটে যখন গণতন্ত্র বিপন্ন তখন রবীন্দ্রনাথের উন্নয়ন ভাবনার মানবিক মুখ কিভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে লেখক তারই বিশ্লেষণ করেছেন।
রবীন্দ্রসাহিত্যে পল্লীউন্নয়ন ও গ্রামীণ অর্থনীতি
₹500
কবি সাহিত্যিক হিসাবে রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এর পরিচিতি যতটুকু, কর্মী হিসাবে পরিচিতি কোনো অংশে কম নয়। ইংরেজের অবহেলা উপেক্ষাকে প্রাধান্য না দিয়ে কোনো প্রকার রাষ্ট্রীয় উদ্যোগ ছাড়াই দেশের বৃহত্তর অংশের বিপন্ন পল্লীর উন্নয়নের যাবতীয় পরিকল্পনা করেছিলেন এবং তার বাস্তবায়ন এর ব্যবস্থা করেছিলেন। গ্রাম সংগঠক রবীন্দ্রনাথের চিন্তার অভিপ্রকাশ ঘটেছে তাঁর সৃষ্ট সাহিত্যের বিচিত্র শাখায়। বর্তমান পুজিঁবাদী জটিল আর্থ -সামাজিক প্রেক্ষাপটে যখন গণতন্ত্র বিপন্ন তখন রবীন্দ্রনাথের উন্নয়ন ভাবনার মানবিক মুখ কিভাবে প্রাসঙ্গিক হয়ে উঠেছে লেখক তারই বিশ্লেষণ করেছেন।
সুলভ শৌচালয়
By তাপস রায়
₹150
সুলভ শৌচালয় এর গল্পগুলি প্রধানত প্রেমের। কোনো কোনোটিতে দ্বিধাহীন প্রেম, কোথাও ঘোমটাটানা গ্রামীণ বধূটির লজ্জাশীলা পা ফেলা। অল্প করে দৃষ্টি ফেলেছে সে। নানা কোন উপস্থানে প্রেম কোথাও জোনাকির মতো মিটমিট করছে, কোথাও জোৎস্নার মতো অহংকার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া তার।
সুলভ শৌচালয়
By তাপস রায়
₹150
সুলভ শৌচালয় এর গল্পগুলি প্রধানত প্রেমের। কোনো কোনোটিতে দ্বিধাহীন প্রেম, কোথাও ঘোমটাটানা গ্রামীণ বধূটির লজ্জাশীলা পা ফেলা। অল্প করে দৃষ্টি ফেলেছে সে। নানা কোন উপস্থানে প্রেম কোথাও জোনাকির মতো মিটমিট করছে, কোথাও জোৎস্নার মতো অহংকার নিয়ে ঝাঁপিয়ে পড়া তার।
তিরিশ কাহন
₹250
একগুচ্ছ বিভিন্ন স্বাদের প্রবন্ধ নিয়ে এই গ্রন্থ 'তিরিশ কাহন'। লেখক অতীত জীবনের কথা বলতে গিয়ে যে সরল ও অকৃত্তিম গ্রাম্য সমাজ ও জীবনের চিত্র তুলে ধরেছেন তা পাঠক মনে এক অনন্য অনুভূতির সৃষ্টি করবে।
তিরিশ কাহন
₹250
একগুচ্ছ বিভিন্ন স্বাদের প্রবন্ধ নিয়ে এই গ্রন্থ 'তিরিশ কাহন'। লেখক অতীত জীবনের কথা বলতে গিয়ে যে সরল ও অকৃত্তিম গ্রাম্য সমাজ ও জীবনের চিত্র তুলে ধরেছেন তা পাঠক মনে এক অনন্য অনুভূতির সৃষ্টি করবে।
পঁচিশটি গল্প
₹350
মানুষ গল্প ভালবাসে। শুধু ভালবাসে বললে কম বলা হয়, মানুষ আসলে গল্প ছাড়া বাঁচেনা। বাস্তবের রূঢ়তায় হা-ক্লান্ত মন ক্ষণিক সুশ্রূষার আশায় প্রতিদিন খোঁজে গল্পের কোল। অথচ গল্প মিশে থাকে নিত্যদিনের পথের ধুলোয়; জড়িয়ে থাকে মানুষের আশেপাশে, তাদের আচরণে কথায় এমনকি নীরব দৃষ্টিতেও। জীবনের খাঁজে খাঁজে মিশে থাকা সেইসব গল্পদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন গল্প-বলিয়েরা। গল্পকারেরা দেন দুই মলাটে বন্দি সুশ্রূষার ভেট। সেই ভেট উন্মোচনের পথ ধরে কল্পনার উড়ানে উড্ডীন মন হয়তবা ক্ষণে ক্ষণে খুঁজেও পায় নিজেদের। অবিনাশ, ঝর্ণা, রঞ্জনা, সুগতদের গল্প তখন আর গল্প থাকেনা, হয়ে যায় নিজেদের কথা।
পঁচিশটি গল্প
₹350
মানুষ গল্প ভালবাসে। শুধু ভালবাসে বললে কম বলা হয়, মানুষ আসলে গল্প ছাড়া বাঁচেনা। বাস্তবের রূঢ়তায় হা-ক্লান্ত মন ক্ষণিক সুশ্রূষার আশায় প্রতিদিন খোঁজে গল্পের কোল। অথচ গল্প মিশে থাকে নিত্যদিনের পথের ধুলোয়; জড়িয়ে থাকে মানুষের আশেপাশে, তাদের আচরণে কথায় এমনকি নীরব দৃষ্টিতেও। জীবনের খাঁজে খাঁজে মিশে থাকা সেইসব গল্পদের চোখে আঙুল দিয়ে দেখিয়ে দেন গল্প-বলিয়েরা। গল্পকারেরা দেন দুই মলাটে বন্দি সুশ্রূষার ভেট। সেই ভেট উন্মোচনের পথ ধরে কল্পনার উড়ানে উড্ডীন মন হয়তবা ক্ষণে ক্ষণে খুঁজেও পায় নিজেদের। অবিনাশ, ঝর্ণা, রঞ্জনা, সুগতদের গল্প তখন আর গল্প থাকেনা, হয়ে যায় নিজেদের কথা।