“তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
শিশুমন
Publisher: একুশ শতক
₹200
লেখক উত্তম কুমার খাঁ এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শিশুমন”। শিশুমনের সহজ সরল সুক্ষ অনুভূতি গুলিকে সম্মান জানিয়ে তাঁর এই গ্রন্থ। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
shishumon, uttam kumar kha, উত্তম কুমার খাঁ, শিশুমন
লেখক উত্তম কুমার খাঁ এর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “শিশুমন”। শিশুমনের সহজ সরল সুক্ষ অনুভূতি গুলিকে সম্মান জানিয়ে তাঁর এই গ্রন্থ। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।
রবীন্দ্রনাথকে যতটুকু জানি
By আব্দুশ শাকুর
₹200
অপরিণত বয়সে শুনেছি পৃথিবীর বৃহত্তম মহাসাগরের নাম প্রশান্ত মহাসাগর। পরিণত বয়সে জেনেছি জগতের বৃহত্তম মহাসাগরটির নাম রবীন্দ্র মহাসাগর। সেই থেকে সত্য জরিপ করার কাজে লেগে আছি। কুলকিনারা পাচ্ছি না। গ্রন্থিত উদ্যোগসমূহ সংশ্লিষ্ট ক্ষেত্রে রবীন্দ্রনাথের পরম কৃতির সলেখ অধ্যয়নবিশেষ। লেখা আমার পাঠপ্রণালীর অন্তিম অধ্যায়। অধীতিপ্রসূত উপলব্ধিগুলিকে লিখে গুছিয়ে নিতে চেষ্টা করি আমি। এতে বিবেচ্য বিষয়ে বােঝার শক্তি নিজের মধ্যে যেটুকু তার পূর্ণ প্রকাশ ঘটে। রবীন্দ্রনাথ বলেছেন, প্রকাশের দ্বারাই নিজের কাছ থেকে নিজে আমরা লাভ করি-আমাদের সেই লাভ সকলের চেয়ে সত্য। গাছ আপনার ফল ফুল পল্লব বিকাশের দ্বারাই আপন সম্পদ পায়, বাইরে থেকে তার ডালে বহুমূল্য জিনিষ ঝুলিয়ে দিলে সে তার পক্ষে ভার হয় মাত্র। অতএব বােধগম্য যে অধীত এ-রবীন্দ্রনাথের রচনা-ভাগ তারই, আমার কেবল গ্রন্থনা। এই ব্যক্তিগত অনুশীলনগুলি ' রবীন্দ্রনাথ সম্পর্কে যতটুকু জানি ' নামে পুস্তকরূপে পরিবেশন।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
মৃত্যুখাদে কুহক
₹150
গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া থেকে তাকালে আরব সাগরে ভেসে ওঠে দু'তিনটা দ্বীপ। তাদের একটি এ্যালিফ্যান্টা। একঘন্টা সমুদ্রের বুক চিতিয়ে জলযানে গেলে দেখা মেলে ঘোড়াপুরী বা এ্যালিফ্যান্টা দ্বীপের। পাখির কুজনে মুখরিত গাছপালা, পাহাড় আর ধ্বংসপ্রায় গুহাভাস্কর্য নিয়ে সমুদ্রের বুকে দাঁড়িয়ে আছে এই রহস্যময় সবুজদ্বীপটি। আরেকদিকে শৈলপর্বত মাথেরানের অপূর্ব সৌন্দর্য আর অতলখাদ। দুই-এর মাঝে এক অদৃশ্যসুতোর টান। এরকম পরিবেশে মাথায় আসে রহস্য সন্ধান, শুধু রহস্য সন্ধান। যার ফলশ্রুতিতে সৃষ্টি হল উপন্যাস ‘মৃত্যুখাদে কুহক'। ইতিহাস আর আধুনিক প্রযুক্তির হাত ধরে জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক প্রোষিত মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও খুলতে চাইল রহস্যকপাট। নির্মেদ মগজ বনাম আততায়ীর সুচারু বুলেটের লড়াই একটি অনাদিকালের খেলা। এই মারণ-বাঁচন খেলায় কে বাজিগর সেটাই দেখার।
মৃত্যুখাদে কুহক
₹150
গেটওয়ে অফ ইন্ডিয়া থেকে তাকালে আরব সাগরে ভেসে ওঠে দু'তিনটা দ্বীপ। তাদের একটি এ্যালিফ্যান্টা। একঘন্টা সমুদ্রের বুক চিতিয়ে জলযানে গেলে দেখা মেলে ঘোড়াপুরী বা এ্যালিফ্যান্টা দ্বীপের। পাখির কুজনে মুখরিত গাছপালা, পাহাড় আর ধ্বংসপ্রায় গুহাভাস্কর্য নিয়ে সমুদ্রের বুকে দাঁড়িয়ে আছে এই রহস্যময় সবুজদ্বীপটি। আরেকদিকে শৈলপর্বত মাথেরানের অপূর্ব সৌন্দর্য আর অতলখাদ। দুই-এর মাঝে এক অদৃশ্যসুতোর টান। এরকম পরিবেশে মাথায় আসে রহস্য সন্ধান, শুধু রহস্য সন্ধান। যার ফলশ্রুতিতে সৃষ্টি হল উপন্যাস ‘মৃত্যুখাদে কুহক'। ইতিহাস আর আধুনিক প্রযুক্তির হাত ধরে জীববিজ্ঞানের অধ্যাপক প্রোষিত মৃত্যুর মুখে দাঁড়িয়েও খুলতে চাইল রহস্যকপাট। নির্মেদ মগজ বনাম আততায়ীর সুচারু বুলেটের লড়াই একটি অনাদিকালের খেলা। এই মারণ-বাঁচন খেলায় কে বাজিগর সেটাই দেখার।
আমার একান্নটি গল্প
₹400
আসলে শুধু একটি প্লট পেলেই যে গল্প হবে তা নয়, তার সঙ্গে লাগসই সংলাপ জুড়ে দিলেই যে গল্প হবে তাও নয়, গল্পটি আশ্চর্যভাবে শুরু করে, অতিদক্ষতায় তার শরীর সাজিয়ে, তার শেষটিও অতি চমৎকারভাবে করেও যে একটি নিটোল গল্প হবে তাও নয়, তার সঙ্গে কোনাে একটা আশ্চর্য তুলির ছোঁয়া থাকবে গল্পের গায়ে। লেখকের হাতে এই অদৃশ্য তুলি ধরিয়ে দেয় সেই অদৃশ্য পরিটা। তারই ছোঁয়ায় খুব সাধারণ প্লট হয়ে ওঠে একটি আশ্চর্য গল্প। ' আমার একান্নটি গল্প ' গ্রন্থে স্থান পেয়েছে গত তিরিশ বছরের সময়কাল থেকে বেছে নেওয়া কিছু গল্প। তাতে সেই অদৃশ্য পরির ছোঁয়া কতটা আছে তা বিচার করবেন পাঠক।
আমার একান্নটি গল্প
₹400
আসলে শুধু একটি প্লট পেলেই যে গল্প হবে তা নয়, তার সঙ্গে লাগসই সংলাপ জুড়ে দিলেই যে গল্প হবে তাও নয়, গল্পটি আশ্চর্যভাবে শুরু করে, অতিদক্ষতায় তার শরীর সাজিয়ে, তার শেষটিও অতি চমৎকারভাবে করেও যে একটি নিটোল গল্প হবে তাও নয়, তার সঙ্গে কোনাে একটা আশ্চর্য তুলির ছোঁয়া থাকবে গল্পের গায়ে। লেখকের হাতে এই অদৃশ্য তুলি ধরিয়ে দেয় সেই অদৃশ্য পরিটা। তারই ছোঁয়ায় খুব সাধারণ প্লট হয়ে ওঠে একটি আশ্চর্য গল্প। ' আমার একান্নটি গল্প ' গ্রন্থে স্থান পেয়েছে গত তিরিশ বছরের সময়কাল থেকে বেছে নেওয়া কিছু গল্প। তাতে সেই অদৃশ্য পরির ছোঁয়া কতটা আছে তা বিচার করবেন পাঠক।
আধুনিক চিত্রকলায় সমাজ বাস্তবতা
By অসীম রেজ
₹200
যুদ্ধ পরবর্তী দেশগুলিতে নতুন রাজনৈতিক মতাদর্শ দেখা যাই। একদিকে একনায়কতন্ত্রী সামরিক শাসন বা ফ্যাসিজম - এর আবির্ভাব ঘটে, অন্যদিকে ফ্যাসি-বিরোধী বামপন্থী সমাজবাদী আদর্শের জন্ম হয়। বর্তমান গ্রন্থে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কাল পর্যন্ত এমন ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিল্পকলায় সমাজবাস্তবতা অনুসন্ধানের চিত্রটি তুলে ধরা হয়েছে।
আলোচনা প্রসঙ্গে এসেছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, জার্মানীর নভেম্বর বিপ্লব ও নাৎসী অভ্যুত্থান, রুশ বিপ্লব, ইতালির ফ্যাসিস্ত অভ্যুত্থান, মেক্সিকোর বিপ্লব, স্পেনের গৃহযুদ্ধ, আমেরিকার গ্রেট ডিপ্রেশন ও আর্থিক সংকট দূরীকরণে নানান কর্মসূচি এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পীদের সামাজিক অবস্থান ও কর্মকান্ডের ইতিহাস। একই সঙ্গে আলোচিত হয়েছে ইউরোপীয় আভা - গ্রাদ বৈশিষ্টগুলি শিল্পীরা কিভাবে কাজে লাগিয়েছেন এবং সামাজিক ভূমিকা পালনে তাঁদের স্বতন্ত্র শিল্পীস্বত্তাটি বজায় রাখতে সক্ষম হলেন।
আধুনিক চিত্রকলায় সমাজ বাস্তবতা
By অসীম রেজ
₹200
যুদ্ধ পরবর্তী দেশগুলিতে নতুন রাজনৈতিক মতাদর্শ দেখা যাই। একদিকে একনায়কতন্ত্রী সামরিক শাসন বা ফ্যাসিজম - এর আবির্ভাব ঘটে, অন্যদিকে ফ্যাসি-বিরোধী বামপন্থী সমাজবাদী আদর্শের জন্ম হয়। বর্তমান গ্রন্থে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ থেকে শুরু করে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের প্রাক্কাল পর্যন্ত এমন ঘটনাবলীর প্রেক্ষিতে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিল্পকলায় সমাজবাস্তবতা অনুসন্ধানের চিত্রটি তুলে ধরা হয়েছে।
আলোচনা প্রসঙ্গে এসেছে প্রথম বিশ্বযুদ্ধ, জার্মানীর নভেম্বর বিপ্লব ও নাৎসী অভ্যুত্থান, রুশ বিপ্লব, ইতালির ফ্যাসিস্ত অভ্যুত্থান, মেক্সিকোর বিপ্লব, স্পেনের গৃহযুদ্ধ, আমেরিকার গ্রেট ডিপ্রেশন ও আর্থিক সংকট দূরীকরণে নানান কর্মসূচি এবং তার পরিপ্রেক্ষিতে শিল্পীদের সামাজিক অবস্থান ও কর্মকান্ডের ইতিহাস। একই সঙ্গে আলোচিত হয়েছে ইউরোপীয় আভা - গ্রাদ বৈশিষ্টগুলি শিল্পীরা কিভাবে কাজে লাগিয়েছেন এবং সামাজিক ভূমিকা পালনে তাঁদের স্বতন্ত্র শিল্পীস্বত্তাটি বজায় রাখতে সক্ষম হলেন।