Add to Wishlist
শীতাদ্র্রি অন্বেষন
Publisher: একুশ শতক
₹250
কেদারনাথ থেকে বদ্রীনাথের প্রবাদ পথের সন্ধান, কেদারনাথ মন্দির থেকে গঙ্গোত্রী মন্দির যাওয়ার জন্য গঙ্গোত্রী কল আবিষ্কার, পিন – পার্বতী গিরিবর্ত অতিক্রম ইত্যাদি এরকম অনেক অভিযান সম্পূর্ণ করেছেন লেখক প্রভাতকুমার গাঙ্গুলী। “শীতাদ্র্রী অন্বেষন” গ্রন্থটিতে তাঁর অভিযান এর কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
কেদারনাথ থেকে বদ্রীনাথের প্রবাদ পথের সন্ধান, কেদারনাথ মন্দির থেকে গঙ্গোত্রী মন্দির যাওয়ার জন্য গঙ্গোত্রী কল আবিষ্কার, পিন – পার্বতী গিরিবর্ত অতিক্রম ইত্যাদি এরকম অনেক অভিযান সম্পূর্ণ করেছেন লেখক প্রভাতকুমার গাঙ্গুলী। “শীতাদ্র্রী অন্বেষন” গ্রন্থটিতে তাঁর অভিযান এর কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পত্তনি কথা
By গৌর কারক
₹250
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। "বগাল" না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে "পত্তনি কথা" বইটিতে।
পত্তনি কথা
By গৌর কারক
₹250
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। "বগাল" না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে "পত্তনি কথা" বইটিতে।
প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত
₹350
' প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত ' সংকলনে প্রিয় পঁচিশটি রবীন্দ্রনাথের গান এবং তার সাথে গান গুলির বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। শুধু তাই নয়,গ্রন্থের তৃতীয় অংশে, গানগুলাে কেন ভালাে লাগে তার একটা সমীক্ষা উল্লেখিত হয়েছে।
প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত
₹350
' প্রিয় ২৫ রবীন্দ্র সংগীত ' সংকলনে প্রিয় পঁচিশটি রবীন্দ্রনাথের গান এবং তার সাথে গান গুলির বিশ্লেষণ তুলে ধরা হয়েছে। শুধু তাই নয়,গ্রন্থের তৃতীয় অংশে, গানগুলাে কেন ভালাে লাগে তার একটা সমীক্ষা উল্লেখিত হয়েছে।
সিনেমাযাপন
₹300
এদেশে সিনেমাযাপনের এক চিত্তাকর্ষক বয়ান এই বই। একদিকে কয়েকজন মানুষের সিনেমাযাপন সমৃদ্ধ করেছে এদেশের চলচ্চিত্রকে, পুষ্ট করেছে সেই মাধ্যমকে ঘিরে নিবিড় অনুশীলনের ধারাটিকে। অন্যদিকে রাষ্ট্র, সমাজ, প্রতিষ্ঠান আর বাজার প্রতিনিয়ত গণ্ডী টানছে সিনেমাযাপনকে ঘিরে। সেসবেরই হদিশ দিয়েছেন অভিজ্ঞ লেখক অজানা তথ্য আর ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গী সহযোগে।
সিনেমাযাপন
₹300
এদেশে সিনেমাযাপনের এক চিত্তাকর্ষক বয়ান এই বই। একদিকে কয়েকজন মানুষের সিনেমাযাপন সমৃদ্ধ করেছে এদেশের চলচ্চিত্রকে, পুষ্ট করেছে সেই মাধ্যমকে ঘিরে নিবিড় অনুশীলনের ধারাটিকে। অন্যদিকে রাষ্ট্র, সমাজ, প্রতিষ্ঠান আর বাজার প্রতিনিয়ত গণ্ডী টানছে সিনেমাযাপনকে ঘিরে। সেসবেরই হদিশ দিয়েছেন অভিজ্ঞ লেখক অজানা তথ্য আর ব্যতিক্রমী দৃষ্টিভঙ্গী সহযোগে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।