Discount applied: Discount 20%
“মহাবিদ্রোহের আরও গল্প” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
স্বপ্ন দেখে যাই
Publisher: একুশ শতক
₹200
রবার্ট ব্রাউনিং,জন কিটস প্রভৃতি কবির কবিতা অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ সরকার এর কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্বপ্ন দেখে যাই”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - swapna dekhe jai 001
রবার্ট ব্রাউনিং,জন কিটস প্রভৃতি কবির কবিতা অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ সরকার এর কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্বপ্ন দেখে যাই”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
তিথির মেয়ে
₹100
সোহম ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে চেয়েছিলেন। পারেন নি। ফলে সোহম প্রচণ্ড রাগে ছেলেকে মেরে ফেলেন। পরে একটি ছেলেকে দত্তক নেবার কথা ভাবেন। অনুরাধা মানতে চায় না। তিমির একজন নৈরাশ্যে ডুবে যাওয়া যুবক, তিথি তার প্রাক্তন স্ত্রী। ডিভোর্স হবার কারণ তিনি একটি মেয়ে (ঝিনাই) দত্তক হিসাবে গ্রহণ করে। নিখিলেশ আধ পাগলাটে চরিত্র। একসময় আদর্শবাদী রাজনীতি করতেন। দীক্ষাগুরু সুবল রায় হত্যায় তিনি অভিযুক্ত। যদিও তা চক্রান্ত। নিখিলেশ মৌসুমীকে ভালবাসত, মৌসুমী অনাথ। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় মৌসুমীকে ত্যাগ করে নিখিলেশ। তিনি ঝিনাইকে ঘিরে স্বপ্ন দ্যাখে। সিঙ্গল মাদার হিসাবে সে প্রতি মুহূর্তে লড়ে যায় ৷ মৈনাককে সে ভালবাসে। সে ভালবাসাও একসময় অর্থহীন হয়ে যায়৷
একদিকে, সন্তানকে কমোডিটি ভাবা, দত্তক সন্তানকে অবজ্ঞা, ঘৃণা করা। অন্যদিকে দত্তক সন্তানকে ভালবাসার জীবন রাঙিয়ে দেওয়া—এই পরস্পর বিরোধী ভাবনা দ্বন্দ্ব নিয়ে উপন্যাসটি বয়ে চলেছে। ভালবাসা কি শুধু বংশধারায় সঞ্চারিত? নাকি ভালবাসা একটি মহৎ অভ্যাস যা পরশপাথর খুঁজে ফেরে। এটাই ' তিথির মেয়ে ' উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়।
তিথির মেয়ে
₹100
সোহম ব্যাঙ্ক ম্যানেজার। ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে চেয়েছিলেন। পারেন নি। ফলে সোহম প্রচণ্ড রাগে ছেলেকে মেরে ফেলেন। পরে একটি ছেলেকে দত্তক নেবার কথা ভাবেন। অনুরাধা মানতে চায় না। তিমির একজন নৈরাশ্যে ডুবে যাওয়া যুবক, তিথি তার প্রাক্তন স্ত্রী। ডিভোর্স হবার কারণ তিনি একটি মেয়ে (ঝিনাই) দত্তক হিসাবে গ্রহণ করে। নিখিলেশ আধ পাগলাটে চরিত্র। একসময় আদর্শবাদী রাজনীতি করতেন। দীক্ষাগুরু সুবল রায় হত্যায় তিনি অভিযুক্ত। যদিও তা চক্রান্ত। নিখিলেশ মৌসুমীকে ভালবাসত, মৌসুমী অনাথ। প্রেগন্যান্ট অবস্থায় মৌসুমীকে ত্যাগ করে নিখিলেশ। তিনি ঝিনাইকে ঘিরে স্বপ্ন দ্যাখে। সিঙ্গল মাদার হিসাবে সে প্রতি মুহূর্তে লড়ে যায় ৷ মৈনাককে সে ভালবাসে। সে ভালবাসাও একসময় অর্থহীন হয়ে যায়৷
একদিকে, সন্তানকে কমোডিটি ভাবা, দত্তক সন্তানকে অবজ্ঞা, ঘৃণা করা। অন্যদিকে দত্তক সন্তানকে ভালবাসার জীবন রাঙিয়ে দেওয়া—এই পরস্পর বিরোধী ভাবনা দ্বন্দ্ব নিয়ে উপন্যাসটি বয়ে চলেছে। ভালবাসা কি শুধু বংশধারায় সঞ্চারিত? নাকি ভালবাসা একটি মহৎ অভ্যাস যা পরশপাথর খুঁজে ফেরে। এটাই ' তিথির মেয়ে ' উপন্যাসের উপজীব্য বিষয়।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস
By বিকাশ পাল
₹300
মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের প্রধান তিনটি ধারা-অনুবাদ সাহিত্য, বৈষ্ণবসাহিত্য এবং মঙ্গলকাব্যের মধ্যে মঙ্গলকাব্য অবশ্যই অন্যতম। অনুবাদ সাহিত্য ও বৈষ্ণব সাহিত্য অনেকটা আদর্শায়িত, সেখানে রচয়িতারা ইহলৌকিক জীবনকে উপেক্ষা করে কবি কল্পনা ও সীমাহীন ঔদাসীনাের পরিচয় দিয়েছেন। একমাত্র মঙ্গলকাব্যের কবিগণ দেবতা-নির্ভর কাব্যকাহিনি গ্রহণ করেও বাস্তব জীবনকে উপেক্ষা করেননি। সাহিত্য-ভিত্তিক ইতিহাস আলােচনায় সীমাবদ্ধতা থাকা সত্ত্বেও বাঙালির সামাজিক ইতিহাস আলােচনায় মঙ্গলকাব্যের একটা গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা আছে। এই সূত্রেই বাঙালির সামাজিক ইতিহাস সম্পর্কে আগ্রহী হয়ে পড়ি।
আমার আগ্রহ আরাে বাড়িয়ে তুলেছিলেন আমার গবেষণা তত্ত্বাবধায়িকা উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের বঙ্গভাষা ও সাহিত্য বিভাগের অধ্যাপিকা মঞ্জুলা বেরা মহাশয়া। মঙ্গলকাব্য বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন শিরােনামে একটি অভিসন্দর্ভ রচনা করি। 'মঙ্গলকাব্যের বিবর্তনের ধারায় বাঙালির সামাজিক ইতিহাস' -এই শিরােনামটি গ্রহণ করি। নামটি পাঠক সমাজের অনুমােদন পেলে সার্থকতা বােধ করবাে। গ্রন্থটিতে মােট সাতটি অধ্যায় আছে।
প্রথম অধ্যায় : মধ্যযুগের বাংলা সাহিত্যের পশ্চাট। এই অধ্যায়ে মঙ্গলকাব্য এবং মধ্যযুগের অন্যান্য সাহিত্য শাখার উদ্ভবের পশ্চাদ্পট বিশ্লেষণ করা হয়েছে।
দ্বিতীয় অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
তৃতীয় অধ্যায় : চণ্ডীমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
চতুর্থ অধ্যায় : ধর্মমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
পঞ্চম অধ্যায় : শিবায়ন বা শিবমঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
ষষ্ঠ অধ্যায় : অন্নদামঙ্গল কাব্যে বাঙালির সামাজিক ইতিহাস।
সপ্তম অধ্যায় : মনসামঙ্গল কাব্য থেকে অন্নদামঙ্গল কাব্য পর্যন্ত বাঙালির সামাজিক ইতিহাসের বিবর্তন। মঙ্গলকাব্যগুলিতে প্রাপ্ত তথ্যগুলিকে কয়েকটি ভাগে ভাগ করে নিয়ে উপস্থাপন করা হয়েছে।
যেমন:
১। বস্তু-কেন্দ্রিক উপাদান : খাদ্য-পানীয়, ব্যবহার্য সামগ্রী, পােশাক-পরিচ্ছদ, খানবাহন, বাদ্যযন্ত্র, অলঙ্কার, সাজসজ্জা ইত্যাদি।
২। আচার-বিচার ও সংস্কার-বিশ্বাস-কেন্দ্রিক উপাদান: রীতিনীতি, আচার, অনুষ্ঠান ইত্যাদি।
৩। ভাবকেন্দ্রিক উপাদান : শিক্ষা-সংস্কৃতি।
৪ | স্বাস্থ্য ও শরীরচর্চা-কেন্দ্রিক উপাদান : লােকক্রীড়া, শরীরচর্চা ইত্যাদি।
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।
শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ
₹200
খ্রিষ্টোত্তর কালে, প্রাচীন গন্ধর্ব-জ্ঞানীদের নামানুসরণে বেশ কিছু গ্রন্থ রচিত হয়। যেমন জনৈক মতঙ্গ-মুনি রচিত “বৃহদ্দেশী”, নিঃশঙ্ক শাঙ্গদেব রচিত “সংগীত-রত্নাকর” পার্শ্বদেব রচিত “সংগীত সময়সার”... ইত্যাদি ইত্যাদি। ওই সময় নারদ নামধেয় একাধিক ব্যক্তি বেশ কিছু গ্রন্থ রচনা করেন যার মধ্যে “সংগীত মকরন্দ” অন্যতম। এটি একটি সংকলন গ্রন্থ বলা যায়। বেশ কিছু প্রাচীন গ্রন্থের মূল্যবান বিষয় 'শ্রীনারদবিরচিত সংগীত মকরন্দ' গ্রন্থে সংকলিত হয়েছে। আমাদের বিশ্বাস, এই গ্রন্থ পাঠে শিক্ষক, শিক্ষার্থী, গবেষক ও সংগীতপ্রেমীরা উপকৃত হবেন।
অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়
₹400
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব - যা মৃত্যুর পরেও তার পিছু ছাড়েনি। বিদ্যুদালোকের মতো চমকপ্রদ অসংখ্য পংক্তি, অক্লান্ত জ্ঞানের খিদে, ঈর্ষণীয় মেধা, ভীরুতাহীন, আপোসহীন অকপট সৎ ও নির্ভিক উচ্চারণ হয়তো একত্রে এই বিরল গুণাবলীর কারণেই তিনি এতো বিতর্কিত।
হ্যা, শিবির পাল্টে ছিলেন কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় একদা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সর্বক্ষণের কর্মী এই কবির পরবর্তীকালের অনেক ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায়। কিন্তু মানুষের প্রতি, প্রকৃতির প্রতি গভীর প্রেম, সততা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি আনুগত্যের আদর্শে যে শেষদিন পর্যন্ত চিড় ধরেনি এতটুকুও তা উপলব্ধি করা যায় তার সমগ্র রচনা ধারাবাহিক ও নিমগ্ন পাঠ করলে।
আসলে কালের নিয়মেই সময় ও সমাজ ক্রমশ বদলাচ্ছিল। পুঁজির অনিবার্য আগ্রাসনে বদলাচ্ছিল মানুষের মূল্যবোধ। কায়েমি স্বার্থ, ভোগবাদের হাহানি, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ক্ষমতার লোেভ মানুষের সৎ বিবেককে ক্রমশ উপড়ে নিচ্ছিল। বিশ্বাস আর নৈতিকতার শিকড়েও পড়েছিল অদ্ভুত টান। এসবেরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল জীবনে, ক্রিয়াকর্মে, সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির ধর্মেও। সুভাষ কিন্তু সভ্যতার এই নীতিনৈতিকতাহীন অধোগামী স্রোতধারার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারছিলেন না। আর সেখানেই সংঘাত। সংঘাত ব্যক্তির সঙ্গে সংঘাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। সুভাষ কিন্তু উপর্যুপরি সংঘাত-আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়েও নিজের বোধ ও বিশ্বাসের জায়গা থেকে একবিন্দুও টলেননি।
বহু লেখকই একসময় ফুরিয়ে যান। শুকিয়ে যায় কলমের ধারা। সুভাষের কিন্তু জীবনের অস্তিমমুহূর্ত পর্যন্ত কমেনি লেখনীর ধার, দৃপ্ত প্রত্যয়ী ঋজু ও স্পষ্ট প্রকাশভঙ্গী, দৃষ্টির স্বচ্ছতা, অনুভূতির সূক্ষ্মতা। জীবনের শেষ প্রহর পর্যন্ত প্রতিভার স্বতঃস্ফূর্ত স্ফূরণে অফুরান ছিলেন কবি সুভাষ।
কবিতা বাদ দিয়েও কবি সুভাষের যে বিপুল গদ্যের সম্ভার, রিপোর্টাজ উপন্যাস-গল্প-কথিকা-অনুবাদ-রূপান্তর-ভাষান্তর-আত্মজৈবনিক গদ্যমালা—এগুলি নিয়ে কোনো কোনো লেখক পত্রপত্রিকায় কিছু খুচরো লেখালেখি করলেও কবি-ব্যক্তিত্ব, কবি ও গদ্যকার সুভাষকে সম্পূর্ণভাবে অধ্যয়ন ও মূল্যায়ন করা হয়েছে ' অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় ' গবেষণাধর্মী গ্রন্থটিতে।
অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায়
₹400
কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় এক বিতর্কিত ব্যক্তিত্ব - যা মৃত্যুর পরেও তার পিছু ছাড়েনি। বিদ্যুদালোকের মতো চমকপ্রদ অসংখ্য পংক্তি, অক্লান্ত জ্ঞানের খিদে, ঈর্ষণীয় মেধা, ভীরুতাহীন, আপোসহীন অকপট সৎ ও নির্ভিক উচ্চারণ হয়তো একত্রে এই বিরল গুণাবলীর কারণেই তিনি এতো বিতর্কিত।
হ্যা, শিবির পাল্টে ছিলেন কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় একদা কমিউনিস্ট পার্টির সদস্য ও সর্বক্ষণের কর্মী এই কবির পরবর্তীকালের অনেক ভূমিকা নিয়েই প্রশ্ন তোলা যায়। কিন্তু মানুষের প্রতি, প্রকৃতির প্রতি গভীর প্রেম, সততা ও সামাজিক দায়বদ্ধতার প্রতি আনুগত্যের আদর্শে যে শেষদিন পর্যন্ত চিড় ধরেনি এতটুকুও তা উপলব্ধি করা যায় তার সমগ্র রচনা ধারাবাহিক ও নিমগ্ন পাঠ করলে।
আসলে কালের নিয়মেই সময় ও সমাজ ক্রমশ বদলাচ্ছিল। পুঁজির অনিবার্য আগ্রাসনে বদলাচ্ছিল মানুষের মূল্যবোধ। কায়েমি স্বার্থ, ভোগবাদের হাহানি, উচ্চাকাঙ্ক্ষা, ক্ষমতার লোেভ মানুষের সৎ বিবেককে ক্রমশ উপড়ে নিচ্ছিল। বিশ্বাস আর নৈতিকতার শিকড়েও পড়েছিল অদ্ভুত টান। এসবেরই প্রতিফলন দেখা যাচ্ছিল জীবনে, ক্রিয়াকর্মে, সাহিত্য শিল্প-সংস্কৃতির ধর্মেও। সুভাষ কিন্তু সভ্যতার এই নীতিনৈতিকতাহীন অধোগামী স্রোতধারার সঙ্গে নিজেকে মেলাতে পারছিলেন না। আর সেখানেই সংঘাত। সংঘাত ব্যক্তির সঙ্গে সংঘাত প্রতিষ্ঠানের সঙ্গে। সুভাষ কিন্তু উপর্যুপরি সংঘাত-আঘাতে ক্ষত-বিক্ষত হয়েও নিজের বোধ ও বিশ্বাসের জায়গা থেকে একবিন্দুও টলেননি।
বহু লেখকই একসময় ফুরিয়ে যান। শুকিয়ে যায় কলমের ধারা। সুভাষের কিন্তু জীবনের অস্তিমমুহূর্ত পর্যন্ত কমেনি লেখনীর ধার, দৃপ্ত প্রত্যয়ী ঋজু ও স্পষ্ট প্রকাশভঙ্গী, দৃষ্টির স্বচ্ছতা, অনুভূতির সূক্ষ্মতা। জীবনের শেষ প্রহর পর্যন্ত প্রতিভার স্বতঃস্ফূর্ত স্ফূরণে অফুরান ছিলেন কবি সুভাষ।
কবিতা বাদ দিয়েও কবি সুভাষের যে বিপুল গদ্যের সম্ভার, রিপোর্টাজ উপন্যাস-গল্প-কথিকা-অনুবাদ-রূপান্তর-ভাষান্তর-আত্মজৈবনিক গদ্যমালা—এগুলি নিয়ে কোনো কোনো লেখক পত্রপত্রিকায় কিছু খুচরো লেখালেখি করলেও কবি-ব্যক্তিত্ব, কবি ও গদ্যকার সুভাষকে সম্পূর্ণভাবে অধ্যয়ন ও মূল্যায়ন করা হয়েছে ' অক্লান্ত পদাতিক : কবি সুভাষ মুখোপাধ্যায় ' গবেষণাধর্মী গ্রন্থটিতে।
ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয়
₹200
সাধারণের নিকট এবং হােমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্দের নিকট আমার সানুনয় নিবেদন এই যে, আমার বিশেষ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ও বিভিন্ন খ্যাতনামা হােমিও-চিকিৎসকগণের লিখিত মেটিরিয়া মেডিকা অধ্যয়ন ও ব্যুৎপত্তি উপলব্ধি করে এবং আমার মনােপ্যাথিক কলেজের শিক্ষক, সর্ববিষয়ে দক্ষতাসম্পন্ন ডাঃ জয়দেব কর্মকার (Principal, The Calcutta Monopathic College) এবং Principal ডাঃ প্রশান্ত চক্রবর্তী তাদের সুনির্দিষ্ট উপদেশে, আমাকে ' ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয় ' পুস্তকটি রচনার কাজে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
প্রকৃত দায়িত্বশীল চিকিৎসক হতে হলে দীর্ঘ ৫/৬ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম প্রয়ােজন। যাঁরা চিকিৎসা বিষয়ে জ্ঞান ও শিক্ষালাভ করে প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসক হয়েছেন তাদের প্রথাবলম্বনে ও মেটিরিয়া মেডিকা দীর্ঘদিন ধরে পাঠাভ্যাস করে যে অভিজ্ঞতা লাভ করেছি তাতেই এই ক্ষুদ্র পুস্তিকাটি লিপিবদ্ধ বা প্রণয়ন করেছি মাত্র। ঈশ্বরানুগ্রহে আশা রাখি আপনাদের চিকিৎসার কাজে সাহায্য ও আশাপূরণ হলে বাধিত হব।
ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয়
₹200
সাধারণের নিকট এবং হােমিওপ্যাথিক প্র্যাকটিশনার্দের নিকট আমার সানুনয় নিবেদন এই যে, আমার বিশেষ অভিজ্ঞতার মাধ্যমে ও বিভিন্ন খ্যাতনামা হােমিও-চিকিৎসকগণের লিখিত মেটিরিয়া মেডিকা অধ্যয়ন ও ব্যুৎপত্তি উপলব্ধি করে এবং আমার মনােপ্যাথিক কলেজের শিক্ষক, সর্ববিষয়ে দক্ষতাসম্পন্ন ডাঃ জয়দেব কর্মকার (Principal, The Calcutta Monopathic College) এবং Principal ডাঃ প্রশান্ত চক্রবর্তী তাদের সুনির্দিষ্ট উপদেশে, আমাকে ' ঘরোয়া হোমিপ্যাথিক ঔষধ পরিচয় ' পুস্তকটি রচনার কাজে উদ্বুদ্ধ করেছেন।
প্রকৃত দায়িত্বশীল চিকিৎসক হতে হলে দীর্ঘ ৫/৬ বছর অক্লান্ত পরিশ্রম প্রয়ােজন। যাঁরা চিকিৎসা বিষয়ে জ্ঞান ও শিক্ষালাভ করে প্রতিষ্ঠিত চিকিৎসক হয়েছেন তাদের প্রথাবলম্বনে ও মেটিরিয়া মেডিকা দীর্ঘদিন ধরে পাঠাভ্যাস করে যে অভিজ্ঞতা লাভ করেছি তাতেই এই ক্ষুদ্র পুস্তিকাটি লিপিবদ্ধ বা প্রণয়ন করেছি মাত্র। ঈশ্বরানুগ্রহে আশা রাখি আপনাদের চিকিৎসার কাজে সাহায্য ও আশাপূরণ হলে বাধিত হব।