“উপন্যাসের আঙ্গিক ও তারাশঙ্কর” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
ওসোর প্রেম
By উমাশঙ্কর
Publisher: একুশ শতক
₹200
ওসো ছিলেন একজন ভারতীয় মানুষ্যঈশ্বর এবং রজনী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর জীবদ্দশায় তাঁকে এক বিতর্কিত নতুন ধর্মীয় আন্দোলনের নেতা এবং মরমী হিসাবে দেখা হত। তাঁর জীবন কাহিনী “ওসোর প্রেম” বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
Tags:
oshor prem, umasankar, উমাশঙ্কর, ওসোর প্রেম
ওসো ছিলেন একজন ভারতীয় মানুষ্যঈশ্বর এবং রজনী আন্দোলনের প্রতিষ্ঠাতা। তাঁর জীবদ্দশায় তাঁকে এক বিতর্কিত নতুন ধর্মীয় আন্দোলনের নেতা এবং মরমী হিসাবে দেখা হত। তাঁর জীবন কাহিনী “ওসোর প্রেম” বইটিতে তুলে ধরা হয়েছে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
₹170
রবীন্দ্রনাথের অলােকসামান্য, বিস্ময়কর ও বহুমুখী প্রভাবের কালেও যেসব সাহিত্যিক, কবি আপন প্রতিভার মৌলিকতা দেখিয়েছিলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। একথা সর্বজনস্বীকৃত যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান শিল্পী। বাংলা কাব্যে তাঁর প্রকাশ কে স্বয়ং কবিগুরুই স্বাগত জানান। বলেন, “দ্বিজেন্দ্রলাল বাংলাভাষায় একটা নতুন শক্তি আবিষ্কার করিয়াছেন।" আরাে জানান, আমি অন্তরের সহিত তাহার প্রতিভাকে শ্রদ্ধা করিয়াছি এবং আমার লেখায় বা আচরণে কখনাে তাহার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি নাই।
বর্তমানকালের অনেক প্রতিনিধিস্থানীয় প্রাবন্ধিকেরই দ্বিজেন্দ্রচর্চায় বিমুখতা আমাদের বেদনাহত করলেও, অনেকেই উৎসাহে নতুন লেখাও লিখে দিয়েছেন-আমরা আপ্লুত, আমরা কৃতজ্ঞ। এছাড়াও সংকলনভুক্ত বেশ কিছু রচনা সংশ্লিষ্ট রচয়িতা কিংবা তাদের আইনানুগ উত্তরাধিকারীর সৌজন্যে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। এ-গ্রন্থটি যদি ভালাে লাগে তার কৃতিত্ব স্বয়ং লেখকদের, কারণ তারা বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন।
দ্বিজেন্দ্রলাল রায়
₹170
রবীন্দ্রনাথের অলােকসামান্য, বিস্ময়কর ও বহুমুখী প্রভাবের কালেও যেসব সাহিত্যিক, কবি আপন প্রতিভার মৌলিকতা দেখিয়েছিলেন, দ্বিজেন্দ্রলাল রায় ছিলেন তাদের মধ্যে অন্যতম। একথা সর্বজনস্বীকৃত যে দ্বিজেন্দ্রলাল রায় বাংলা সাহিত্যের একজন শক্তিমান শিল্পী। বাংলা কাব্যে তাঁর প্রকাশ কে স্বয়ং কবিগুরুই স্বাগত জানান। বলেন, “দ্বিজেন্দ্রলাল বাংলাভাষায় একটা নতুন শক্তি আবিষ্কার করিয়াছেন।" আরাে জানান, আমি অন্তরের সহিত তাহার প্রতিভাকে শ্রদ্ধা করিয়াছি এবং আমার লেখায় বা আচরণে কখনাে তাহার প্রতি অশ্রদ্ধা প্রকাশ করি নাই।
বর্তমানকালের অনেক প্রতিনিধিস্থানীয় প্রাবন্ধিকেরই দ্বিজেন্দ্রচর্চায় বিমুখতা আমাদের বেদনাহত করলেও, অনেকেই উৎসাহে নতুন লেখাও লিখে দিয়েছেন-আমরা আপ্লুত, আমরা কৃতজ্ঞ। এছাড়াও সংকলনভুক্ত বেশ কিছু রচনা সংশ্লিষ্ট রচয়িতা কিংবা তাদের আইনানুগ উত্তরাধিকারীর সৌজন্যে পুনর্মুদ্রিত হয়েছে। এ-গ্রন্থটি যদি ভালাে লাগে তার কৃতিত্ব স্বয়ং লেখকদের, কারণ তারা বাংলা সাহিত্যের এক উজ্জ্বল নক্ষত্রকে বিনম্র শ্রদ্ধাঞ্জলি জানিয়েছেন।
ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা
₹600
ভারতের লোকনৃত্য অগণন। রূপে রসে স্নিগ্ধ। স্থান মাহাত্ম্যে ভাস্বর। নৃত্য আঙ্গিক, চঞ্চল চরণছন্দে মুদ্রা কেবল রেখাগতি নয়। আরও, আরও কিছু। দৃষ্টি সুখের সৃজনমুদ্রা। লেখক স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছেন নানারঙের নিতি নৃত্য, লোকনৃত্য। ভারত সরকারের সংস্কৃতি কেন্দ্রের উপ - অধিকর্তা হওয়ার দরুন , কর্মসূত্রে রাজ্য রাজ্য ঘুরে সংগ্রহ করেছেন নৃত্যকলা। সরল বিশ্লেষণ, তৌলবিচার, শিল্পীদের শরীরী নৃত্যছন্দ, রূপবিভৰ, বস্ত্ৰ আবরণ, আভরণ স্থানিক রূপ বৈশিষ্ট্য, মেলা উৎসব, পুজো-পার্বণ লোকবিশ্বাস, সংস্কার আনন্দের বর্ণ সমাহার লক্ষ করা যাবে আমাদের দেশের সাড়ে চারশোর অধিক লোকনৃত্যে। ফলকথা, দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ফসল - " ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা" । পুলকিত হবেন, নবীন শিল্পী ও নৃত্যকলা রসের সন্ধানী। খুঁজে নিতে পারেন অনেক, অনেক কিছু। এবং সমৃদ্ধ করতে পারেন, নিজেকে আপন চর্যার শ্রমজলে, ঐরূপে ও ঐশ্বর্যে।
ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা
₹600
ভারতের লোকনৃত্য অগণন। রূপে রসে স্নিগ্ধ। স্থান মাহাত্ম্যে ভাস্বর। নৃত্য আঙ্গিক, চঞ্চল চরণছন্দে মুদ্রা কেবল রেখাগতি নয়। আরও, আরও কিছু। দৃষ্টি সুখের সৃজনমুদ্রা। লেখক স্বচক্ষে প্রত্যক্ষ করেছেন নানারঙের নিতি নৃত্য, লোকনৃত্য। ভারত সরকারের সংস্কৃতি কেন্দ্রের উপ - অধিকর্তা হওয়ার দরুন , কর্মসূত্রে রাজ্য রাজ্য ঘুরে সংগ্রহ করেছেন নৃত্যকলা। সরল বিশ্লেষণ, তৌলবিচার, শিল্পীদের শরীরী নৃত্যছন্দ, রূপবিভৰ, বস্ত্ৰ আবরণ, আভরণ স্থানিক রূপ বৈশিষ্ট্য, মেলা উৎসব, পুজো-পার্বণ লোকবিশ্বাস, সংস্কার আনন্দের বর্ণ সমাহার লক্ষ করা যাবে আমাদের দেশের সাড়ে চারশোর অধিক লোকনৃত্যে। ফলকথা, দীর্ঘ অভিজ্ঞতার ফসল - " ভারতের অনুপম লোকনৃত্য কলা" । পুলকিত হবেন, নবীন শিল্পী ও নৃত্যকলা রসের সন্ধানী। খুঁজে নিতে পারেন অনেক, অনেক কিছু। এবং সমৃদ্ধ করতে পারেন, নিজেকে আপন চর্যার শ্রমজলে, ঐরূপে ও ঐশ্বর্যে।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
তেভাগার তিন তীর্থ
₹600
পৃথিবীর আদিমতম লড়াই জমির লড়াই। আজও সে লড়াই অব্যাহত। কখনো জয়, কখনো পরাজয়, কিন্তু লড়াই চলমান। সাম্প্রতিক মহাযুদ্ধে আবার প্রমাণ হল যে, আমাদের দেশে কৃষকরাই প্রকৃত লড়াই করেন এবং তাঁরাই পথ দেখান। প্রকৃতি দেয় জমি। কান্না, ঘাম, রক্তের বিনিময়ে সেই জমিতে ফসল ফলান কৃষকবন্ধুরা। আর সেই ফসল ভোগ করে বলদর্পী জমিদার, জোতদার, মহাজন তথা শক্তিমানেরা। আর কৃষক ঘরে ফেরে শূন্য হাতে। সঙ্গে থাকে বাড়তি ঋণের বোঝা, ক্ষুধা, অনাহার, ক্রমক্ষীয়মান কঙ্কাল সদৃশ রোগপীড়িত দেহ। যুগযুগ ধরে চলতে থাকা এমন ব্যবস্থাকে ‘বিধিলিপি' বলে মেনে নিয়ে কৃষকের মনুষ্যেতর জীবন কেটে যায়। এমন দুঃসহ অবস্থার বিরুদ্ধে বিদ্রোহের অপর নাম তেভাগা আন্দোলন।
এমন নয় যে এর আগে বিক্ষোভ, আন্দোলন হয়নি। সব আমলেই নিরন্ন, পদদলিত, অপমানিত কৃষক মাথা তুলবার চেষ্টা করেছেন। কিন্তু, সেগুলি স্ফুলিঙ্গ থেকে অগ্নিশিখায় পরিণত হতে পারেনি। তেভাগাই বাংলার বুকে প্রথম সুসংগঠিত ব্যাপক বিদ্রোহ—যেখানে যুগলাঞ্ছিত কৃষক সরাসরি রাজশক্তিকে চ্যালেঞ্জ জানিয়েছিল। তারই বিবরণ রয়েছে আলোচ্য " তেভাগার তিন তীর্থ " বইটিতে। তেভাগা মানে শুধু উৎপন্ন ফসলের ভাগাভাগির হিসেবের লড়াই নয়, তার চেয়েও আরো বড় অন্যকিছু। দেশ বিভাগের কুটিল ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে প্রথম প্রতিরোধের ডাক এসেছিল এই কৃষক সমাজ থেকেই। সেই পাপ আজও দূর হয়নি, এখনও চলেছে। তাই অভিযাত্রা থামছে না। শোষণ ও সাম্প্রদায়িকতার দুই দুর্লঙ্ঘ্য পাহাড় যতদিন না অপসারিত হয় ততদিন শুধু কৃষকের নয় শ্রমিক, কৃষকসহ সকল শোষিত মানুষের সংগ্রাম চলবেই। আমাদের সংগ্রাম চলবেই।
সেরা ভূতের গল্প
₹100
ছােটোবেলায় ঘন-ঘাের বর্ষার রাতে, মা-ঠাকুমার কাছে গল্প শুনতে শুনতে গা-ছমছম করে উঠত আমাদের। তখন অসম্ভাবনীয়তা বা অযৌক্তিকতার ব্যাপারগুলি মাথায় আসত না। তার কোনাে প্রয়ােজনও ছিল না। অদ্ভুত এক মােহে গল্পের গভীরে ডুবে যেতাম আমরা সবাই। সেই গল্পগুলি যে সবই মা-ঠাকুমারা বানিয়ে বলতেন তাও নয়, সে সময়ে সাংঘাতিক সুন্দর রচনাগুলি অসাধারণ নৈপুণ্যে জীবন্ত হয়ে উঠত আমাদের কাছে এবং আশ্চর্য, এই অসংখ্যবার শােনা বা পড়া গল্পগুলিও আমাদের কেমন যেন ভূতাবেগে আবিষ্ট করে রাখত তখন।
নতুন প্রজন্মের কাছে এই ভূতপ্রেত-শাঁকচুন্নী কতটা আকর্ষণীয় হবে জানা নেই, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাঝে এইসব ভূতের অবাস্তবতায় ওদের মন নেই। কিন্তু এই নিরন্তর সৃষ্টিসমূহ থেকে বঞ্চিত হওয়াটাও মােটেই কাজের কথা নয়। তাই বিশিষ্ট লেখকের কিছু সেরা ভূতের গল্প ‘ সেরা ভূতের গল্প ‘ গ্রন্থে সংকলিত করা হলো।
সেরা ভূতের গল্প
₹100
ছােটোবেলায় ঘন-ঘাের বর্ষার রাতে, মা-ঠাকুমার কাছে গল্প শুনতে শুনতে গা-ছমছম করে উঠত আমাদের। তখন অসম্ভাবনীয়তা বা অযৌক্তিকতার ব্যাপারগুলি মাথায় আসত না। তার কোনাে প্রয়ােজনও ছিল না। অদ্ভুত এক মােহে গল্পের গভীরে ডুবে যেতাম আমরা সবাই। সেই গল্পগুলি যে সবই মা-ঠাকুমারা বানিয়ে বলতেন তাও নয়, সে সময়ে সাংঘাতিক সুন্দর রচনাগুলি অসাধারণ নৈপুণ্যে জীবন্ত হয়ে উঠত আমাদের কাছে এবং আশ্চর্য, এই অসংখ্যবার শােনা বা পড়া গল্পগুলিও আমাদের কেমন যেন ভূতাবেগে আবিষ্ট করে রাখত তখন।
নতুন প্রজন্মের কাছে এই ভূতপ্রেত-শাঁকচুন্নী কতটা আকর্ষণীয় হবে জানা নেই, বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির মাঝে এইসব ভূতের অবাস্তবতায় ওদের মন নেই। কিন্তু এই নিরন্তর সৃষ্টিসমূহ থেকে বঞ্চিত হওয়াটাও মােটেই কাজের কথা নয়। তাই বিশিষ্ট লেখকের কিছু সেরা ভূতের গল্প ‘ সেরা ভূতের গল্প ‘ গ্রন্থে সংকলিত করা হলো।