“মানবকোষের উল্লাস” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
Publisher: একুশ শতক
₹200
ঘর ছেড়ে ঘরের খোঁজে পথে নামে মানুষ। ছাদ চলে যায়, খোলা আকাশ মাথায় আশ্রয় আর দিশা হয়ে দাঁড়ায়। কখনো সে পথ অন্তরে আলো জ্বলে। সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান – তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - pother darshan o bangla uponnas 001
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান – তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র “পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস” এ।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পৃথিবীর নদনদী
₹300
নদনদীর প্রতি চিরকালই লেখকের প্রবল আকর্ষণ। বিশেষত শৈশবে ও কৈশােরে দেখা পদ্মা ও তিস্তা-এই দুটি নদীরই বিশালতা ও অপার গান্তীর্য ভোলার নয়। লেখকের ভারতের নদী বইটি পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সত্যেন্দ্র পুরস্কার। শুধু তাই নয়, বহু পাঠক ও ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে ফোন ও চিঠিপত্র পেয়েছেন। বহু মানুষের কাছ থেকে অনুরােধ পেয়েছেন নদী সম্পর্কে আরাে কিছু লেখবার জন্য। এ সবই লেখককে কিছুটা উজ্জীবিত করেছে পৃথিবীর সব নদনদী নিয়ে ' পৃথিবীর নদনদী ' বইটি লিখতে।
পৃথিবীর নদনদী
₹300
নদনদীর প্রতি চিরকালই লেখকের প্রবল আকর্ষণ। বিশেষত শৈশবে ও কৈশােরে দেখা পদ্মা ও তিস্তা-এই দুটি নদীরই বিশালতা ও অপার গান্তীর্য ভোলার নয়। লেখকের ভারতের নদী বইটি পেয়েছে পশ্চিমবঙ্গ সরকারের সত্যেন্দ্র পুরস্কার। শুধু তাই নয়, বহু পাঠক ও ছাত্রছাত্রীর কাছ থেকে ফোন ও চিঠিপত্র পেয়েছেন। বহু মানুষের কাছ থেকে অনুরােধ পেয়েছেন নদী সম্পর্কে আরাে কিছু লেখবার জন্য। এ সবই লেখককে কিছুটা উজ্জীবিত করেছে পৃথিবীর সব নদনদী নিয়ে ' পৃথিবীর নদনদী ' বইটি লিখতে।
মনসমুদ্র
₹300
সমুদ্রের মতোই মানুষের মন কখনও শান্ত কখনও উত্তাল।
এথেনা ও সায়ন দুই তরুণ তরুণী পরস্পরকে ভালবেসেছিল। মধ্যবয়স্ক মনোজের আবির্ভাবে এথেনা বদলে যায়। মনোজ যেন তাকে ভর করে। একসময় সায়নকে ছেড়ে সে মনোজের সঙ্গে ঘর বাঁধে। অন্যদিকে জয়তী স্বামীর অত্যাচারে ছিন্নবিচ্ছিন্ন। সে আশা ভরসায় নতুন করে সংসার পাততে চায় বৈরাগীর সঙ্গে। গানে ডুব দেওয়া রমানাথও এক আশ্চর্য মানুষ। সুরের জাদুতে সে অনাবিল আনন্দে মেতে থাকে।
মানুষের ক্ষতবিক্ষত মনের সন্ধানেই এই উপন্যাস যাত্রা শুরু করেছে। অলিগলি বেয়ে তা এগিয়ে গেছে অমোঘ এক সত্যের দিকে। তার নাম ভালবাসা। সায়ন, এথেনা , জয়তী, বৈরাগীরা কি পথ খুঁজে পাবে? ভালবাসা কি সত্যি শক্তিমান? তার হাতে কি উপশমের জাদুদন্ড আছে? মনসমুদ্রে অবিরাম বয়ে যাওয়া ঝড় কি কখনও শান্ত হয়ে উঠবে?
এই উপন্যাস তাই খুঁজতে চেয়েছে।
মনসমুদ্র
₹300
সমুদ্রের মতোই মানুষের মন কখনও শান্ত কখনও উত্তাল।
এথেনা ও সায়ন দুই তরুণ তরুণী পরস্পরকে ভালবেসেছিল। মধ্যবয়স্ক মনোজের আবির্ভাবে এথেনা বদলে যায়। মনোজ যেন তাকে ভর করে। একসময় সায়নকে ছেড়ে সে মনোজের সঙ্গে ঘর বাঁধে। অন্যদিকে জয়তী স্বামীর অত্যাচারে ছিন্নবিচ্ছিন্ন। সে আশা ভরসায় নতুন করে সংসার পাততে চায় বৈরাগীর সঙ্গে। গানে ডুব দেওয়া রমানাথও এক আশ্চর্য মানুষ। সুরের জাদুতে সে অনাবিল আনন্দে মেতে থাকে।
মানুষের ক্ষতবিক্ষত মনের সন্ধানেই এই উপন্যাস যাত্রা শুরু করেছে। অলিগলি বেয়ে তা এগিয়ে গেছে অমোঘ এক সত্যের দিকে। তার নাম ভালবাসা। সায়ন, এথেনা , জয়তী, বৈরাগীরা কি পথ খুঁজে পাবে? ভালবাসা কি সত্যি শক্তিমান? তার হাতে কি উপশমের জাদুদন্ড আছে? মনসমুদ্রে অবিরাম বয়ে যাওয়া ঝড় কি কখনও শান্ত হয়ে উঠবে?
এই উপন্যাস তাই খুঁজতে চেয়েছে।
পঞ্চাশটি প্রবন্ধ
₹800
যদি সাহিত্য থেকে কিছু নিতে না পারলাম তাহলে বলতে হয় পৃথিবীতে বাস করলাম প্রায় নরকে বাস করার মতোই। সাহিত্য থেকে কিছু নিতে পারলাম না, শিল্প থেকে নিতে পারলাম না, সংগীত থেকে নিতে পারলাম না, শুধু জীবনযাপন করে গেলাম, সে-জীবনযাপন গরুও করে, ভেড়াও করে, তার সঙ্গে মানুষের তফাৎ কী? আমি সাহিত্যকে সেই চোখে দেখি।' - হাসান আজিজুল হক
ষাটের দশকের বাংলা কথাসাহিত্যের যে নবযাত্রা ঘটেছিল তার অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন হাসান আজিজুল হক। উত্তাল চল্লিশের দশকের প্রবেশমুখে রাঢ়বঙ্গে জন্ম নেওয়া এই খ্যাতিমান কিংবদন্তিতুল্য কথাশিল্পী দেশে-বিদেশে ঈর্ষণীয় আকর্ষণ কেড়েছেন পাঠক-সমালোচকের, অতিক্রম করেছেন একর পর এক সাফল্যের সিঁড়ি। তাঁর হাতে বাংলা ছোটোগল্পের বাঁকবদল ঘটেছে। ষাটের দশকেই কপালে তিলক পড়ে যায় ছোটোগল্পকার হিসেবে। যে অর্থে আমরা দেখি রবীন্দ্রনাথ মনন সমৃদ্ধ বিশাল গদ্যসাহিত্যের ভাণ্ডার গড়েও কবিই থেকে গেছেন, ভুলেও কেউ বলেন না 'প্রাবন্ধিক রবীন্দ্রনাথ', সৃষ্টির চৌদ্দ আনাই প্রেমে ভরে দিলেও ‘বিদ্রোহী কবি'র ছাপ কোনোদিনই মুছেনি নজরুলের কপাল হতে, তেমনি বুদ্ধদেব বসুর সমৃদ্ধ অনুবাদ, কথাসাহিত্য ও প্রবন্ধ বেমালুম ভুলে 'কবি বুদ্ধদেবে’র জয়জয়কার, তখন আমরা ধরেই নেই, হাসান আজিজুল হকের ক্ষেত্রেও একই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি।
অবিশ্বাস্য রকমের শোনাবে, হাসান আজিজুল হকের মতো এমন শক্তিমান মেধাসম্পন্ন মননশীল প্রাবন্ধিক গত পঞ্চাশ বছরের বাংলা গদ্যের ইতিহাসে হাতে গোনা দু'একজন হতে পারে। বাংলা প্রবন্ধের প্রচলিত ধারণাই তিনি পালটে দিয়েছেন। গল্পের মতো গতিশীল ক্ষুরধার ভাষা, প্রখর-তীব্র-টাটকা যুক্তি-চিন্তা দিয়ে গড়ে তুলেছেন তাঁর প্রবন্ধসাহিত্যের ঘরানা। নিজস্ব মেজাজ ও ঢঙে জলের মতো স্বচ্ছ ও সাবলীল করে হাসান আজিজুল হক এই পঞ্চাশটি প্রবন্ধে উপস্থাপন করেছেন দেশ, জাতি, ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থা সম্পর্কে তাঁর মতামত । একজন সৃজনশীল সেলিব্রেটি লেখকের আমাদের ভাষা, সাহিত্য, শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে মতামত এবং নিজস্ব ব্যাখ্যা এই গ্রন্থের মূল উপজীব্য।
পঞ্চাশটি প্রবন্ধ
₹800
যদি সাহিত্য থেকে কিছু নিতে না পারলাম তাহলে বলতে হয় পৃথিবীতে বাস করলাম প্রায় নরকে বাস করার মতোই। সাহিত্য থেকে কিছু নিতে পারলাম না, শিল্প থেকে নিতে পারলাম না, সংগীত থেকে নিতে পারলাম না, শুধু জীবনযাপন করে গেলাম, সে-জীবনযাপন গরুও করে, ভেড়াও করে, তার সঙ্গে মানুষের তফাৎ কী? আমি সাহিত্যকে সেই চোখে দেখি।' - হাসান আজিজুল হক
ষাটের দশকের বাংলা কথাসাহিত্যের যে নবযাত্রা ঘটেছিল তার অন্যতম প্রাণপুরুষ ছিলেন হাসান আজিজুল হক। উত্তাল চল্লিশের দশকের প্রবেশমুখে রাঢ়বঙ্গে জন্ম নেওয়া এই খ্যাতিমান কিংবদন্তিতুল্য কথাশিল্পী দেশে-বিদেশে ঈর্ষণীয় আকর্ষণ কেড়েছেন পাঠক-সমালোচকের, অতিক্রম করেছেন একর পর এক সাফল্যের সিঁড়ি। তাঁর হাতে বাংলা ছোটোগল্পের বাঁকবদল ঘটেছে। ষাটের দশকেই কপালে তিলক পড়ে যায় ছোটোগল্পকার হিসেবে। যে অর্থে আমরা দেখি রবীন্দ্রনাথ মনন সমৃদ্ধ বিশাল গদ্যসাহিত্যের ভাণ্ডার গড়েও কবিই থেকে গেছেন, ভুলেও কেউ বলেন না 'প্রাবন্ধিক রবীন্দ্রনাথ', সৃষ্টির চৌদ্দ আনাই প্রেমে ভরে দিলেও ‘বিদ্রোহী কবি'র ছাপ কোনোদিনই মুছেনি নজরুলের কপাল হতে, তেমনি বুদ্ধদেব বসুর সমৃদ্ধ অনুবাদ, কথাসাহিত্য ও প্রবন্ধ বেমালুম ভুলে 'কবি বুদ্ধদেবে’র জয়জয়কার, তখন আমরা ধরেই নেই, হাসান আজিজুল হকের ক্ষেত্রেও একই ইতিহাসের পুনরাবৃত্তি।
অবিশ্বাস্য রকমের শোনাবে, হাসান আজিজুল হকের মতো এমন শক্তিমান মেধাসম্পন্ন মননশীল প্রাবন্ধিক গত পঞ্চাশ বছরের বাংলা গদ্যের ইতিহাসে হাতে গোনা দু'একজন হতে পারে। বাংলা প্রবন্ধের প্রচলিত ধারণাই তিনি পালটে দিয়েছেন। গল্পের মতো গতিশীল ক্ষুরধার ভাষা, প্রখর-তীব্র-টাটকা যুক্তি-চিন্তা দিয়ে গড়ে তুলেছেন তাঁর প্রবন্ধসাহিত্যের ঘরানা। নিজস্ব মেজাজ ও ঢঙে জলের মতো স্বচ্ছ ও সাবলীল করে হাসান আজিজুল হক এই পঞ্চাশটি প্রবন্ধে উপস্থাপন করেছেন দেশ, জাতি, ভাষা, সাহিত্য, সংস্কৃতি, শিক্ষা, রাজনীতি, সমাজব্যবস্থা সম্পর্কে তাঁর মতামত । একজন সৃজনশীল সেলিব্রেটি লেখকের আমাদের ভাষা, সাহিত্য, শিক্ষা ও সংস্কৃতি সম্পর্কে মতামত এবং নিজস্ব ব্যাখ্যা এই গ্রন্থের মূল উপজীব্য।
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
মুসলমানমঙ্গল
₹300
দ্বিভাজিত হয়নি বাঙালির মন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিভাজন আর বণিক পুঁজির ষড়যন্ত্র আমাদের মানব যোগাযোগের মধ্যে অবিরল বুনতে চায় দৃশ্য - অদৃশ্য কাঁটাতারের ব্যবধান। পৃথিবীর সকল অংশে বসবাসকারী বাঙালি পারছে না নিজেদের মধ্যে বাধাহীন চিন্তার বিনিময় এবং সমন্বয় ঘটাতে। তারপরেও বাঙালি তো হার স্বীকার করে না। সেই হার না মানা মানসিকতার উদাহরণ সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিন। সমকালীন বাঙালি মুসলমান সমাজ ও মননকে ইসলামের ইতিহাস, ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের মধ্যে প্রক্ষিপ্ত করে লিখিত হয়েছে ‘মুসলমানমঙ্গল’।
মুসলমানমঙ্গল
₹300
দ্বিভাজিত হয়নি বাঙালির মন। কিন্তু রাষ্ট্রীয় বিভাজন আর বণিক পুঁজির ষড়যন্ত্র আমাদের মানব যোগাযোগের মধ্যে অবিরল বুনতে চায় দৃশ্য - অদৃশ্য কাঁটাতারের ব্যবধান। পৃথিবীর সকল অংশে বসবাসকারী বাঙালি পারছে না নিজেদের মধ্যে বাধাহীন চিন্তার বিনিময় এবং সমন্বয় ঘটাতে। তারপরেও বাঙালি তো হার স্বীকার করে না। সেই হার না মানা মানসিকতার উদাহরণ সৃষ্টি হচ্ছে প্রতিদিন। সমকালীন বাঙালি মুসলমান সমাজ ও মননকে ইসলামের ইতিহাস, ধর্মতত্ত্ব ও দর্শনের মধ্যে প্রক্ষিপ্ত করে লিখিত হয়েছে ‘মুসলমানমঙ্গল’।