“সময় অসময় নিঃসময়” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস
Publisher: একুশ শতক
₹200
ঘর ছেড়ে ঘরের খোঁজে পথে নামে মানুষ। ছাদ চলে যায়, খোলা আকাশ মাথায় আশ্রয় আর দিশা হয়ে দাঁড়ায়। কখনো সে পথ অন্তরে আলো জ্বলে। সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান – তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - pother darshan o bangla uponnas 001
সৃষ্টির ধারা মিশে যায় গহন অরণ্যে অথবা নিষেধের বেড়াজালে। তবু সে পথ হারায় না। পথ দেয় পথের সন্ধান – তৈরী হয় পথের দর্শন। সৃষ্টি হয় সাহিত্যে। তুলে ধরা হয়েছে জয়ন্ত মিস্ত্রি র “পথের দর্শন ও বাংলা উপন্যাস” এ।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
বার্ষিকীর বারান্দা
₹200
আমাদের ছোটোদের সাহিত্য অতীব সমৃদ্ধ। এই সমৃদ্ধির আড়ালে বার্ষিকীর ভূমিকাও কম নয়। স্মরণীয় বহু ছোটোদের লেখার প্রথমপাঠ লুকিয়ে রয়েছে ছিন্ন-জীর্ণ হারানো-পুরোনো বার্ষিকীতে। বছর-বছর প্রকাশিত এই সব বার্ষিকীর পাতায় পাতায় কত না বিস্ময়। ১৩২৫-এ ঠাকুরবাড়ির জামাতা নগেন্দ্রনাথ গঙ্গোপাধ্যায় ছোটোদের কথা ভেবে বার্ষিকী প্রকাশের পরিকল্পনা করেছিলেন। তাঁরই সম্পাদনায় বাংলা ভাষার প্রথম বার্ষিকী ‘পার্বণী’ প্রকাশিত হয়েছিল, শারদোৎসবের প্রাক্কালে। প্রকাশমাত্রই অভূতপূর্ব সাফল্য পায়। রবীন্দ্রজামাতার হাত ধরেই ছোটোদের সাহিত্যের নতুন এক দরজা খুলে যায়। গলি, মেঠোপথ, পিচপথ পেরিয়ে দাঁড়ায় উন্মুক্ত এক প্রাঙ্গণে। সন্দেহ নেই যে, এর ফলে শিশু-কিশোর সাহিত্যের পরিসর অনেক বিস্তৃত হয়েছিল।
এখন আর পুজোর মুখে নতুন লেখার ডালি সাজিয়ে সে-ভাবে বার্ষিকী প্রকাশিত হয় না। দু-একটি যদিও বা প্রকাশিত হয়, তা পুরোনো লেখারই পুনর্মুদ্রণ। বার্ষিকী নিয়ে কৌতূহলের শেষ নেই। অনেক বার্ষিকীই এখন সুলভ নয়। তাই বার্ষিকীর হারানো ইতিহাস ফিরে দেখতে চেয়েছেন পার্থজিৎ গঙ্গোপাধ্যায়। বার্ষিকীর এই বারান্দায় দাঁড়ালে, লেখাগুলি পড়লে ছোটোরা জানতে পারবে আমাদের শিশু-কিশোর সাহিত্যের সমৃদ্ধির ইতিহাস। মনে মনে তারা নিশ্চয়ই গৌরববোধ করবে, কত সোনার ফসল তাদের জন্য ছড়ানো রয়েছে। বড়োরা অনায়াসে পেয়ে যাবেন অনেক স্মরণীয় রচনার প্রথম প্রকাশের হদিশ। স্পষ্ট হয়ে উঠবে বার্ষিকীর প্রবহমানতা, খানিক ইতিহাস। ধারাবাহিকতা রেখে সব বার্ষিকীর কথা লেখা না হলেও অনেকখানিই তুলে ধরা হয়েছে " বার্ষিকীর বারান্দা " গ্রন্থে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
সংস্কৃত সাহিত্যের সুলুকসন্ধান
₹250
“সংস্কৃত সাহিত্যের সুলুকসন্ধান” এ' গ্রন্থে সংস্কৃত সাহিত্যের ক্রমবিকাশের বিভিন্ন পর্বের কালানুক্রম বর্ণনা এবং প্রধান প্রধান কবি-নাট্যকার, বলাভালো লেখকদের কালনির্ণয়, জীবনকথা এবং তাঁদের রচনার পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য আলোচিত হয়েছে। সেইসঙ্গে প্রখ্যাত কবিদের কবিপ্রতিভার স্বকীয়তা এবং অনন্যসাধারণ লক্ষণ, সমসাময়িক সমাজ ও জনজীবনের সঙ্গে ওই সকল রচনার যোগসূত্র প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পেয়েছে, আলোচ্য গ্রন্থে। কয়েকজন প্রধান সাহিত্যকার এ' গ্রন্থের উদ্দিষ্ট এবং সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এই গ্রন্থের রূপায়ণ।
সংস্কৃত সাহিত্যের সুলুকসন্ধান
₹250
“সংস্কৃত সাহিত্যের সুলুকসন্ধান” এ' গ্রন্থে সংস্কৃত সাহিত্যের ক্রমবিকাশের বিভিন্ন পর্বের কালানুক্রম বর্ণনা এবং প্রধান প্রধান কবি-নাট্যকার, বলাভালো লেখকদের কালনির্ণয়, জীবনকথা এবং তাঁদের রচনার পরিচয় ও বৈশিষ্ট্য আলোচিত হয়েছে। সেইসঙ্গে প্রখ্যাত কবিদের কবিপ্রতিভার স্বকীয়তা এবং অনন্যসাধারণ লক্ষণ, সমসাময়িক সমাজ ও জনজীবনের সঙ্গে ওই সকল রচনার যোগসূত্র প্রভৃতি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় স্থান পেয়েছে, আলোচ্য গ্রন্থে। কয়েকজন প্রধান সাহিত্যকার এ' গ্রন্থের উদ্দিষ্ট এবং সেদিকে লক্ষ্য রেখেই এই গ্রন্থের রূপায়ণ।
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
সুন্দরবনের মহাল কইন্যা
₹200
সুন্দরবন সুন্দরী গরান গেঁও কেওড়ার মতো ম্যানগ্রোভ উদ্ভিদের এক রহস্যময় বন যে প্রহরে প্রহরে রূপ পালটায়। তাকে ঘিরে পৃথিবীর অন্যতম বিপজ্জনক মধু আহরণ করা পেশায় নিযুক্ত মউলেরা বুঝে যায় বনের অভ্যন্তরে শুরু হয়েছে জংলি মৌমাছি বনাম পোষা মৌমাছির অশুভ লড়াই। বদলে যাচ্ছে সুন্দরবনের পরিবেশ এবং সামাজিক পরিস্থিতি। জল-জঙ্গল কেন্দ্রিক জীবন জীবিকায় নেমে আসছে এক গভীর সংঘাত। যে লড়াইয়ে শুধু সুন্দরবন নয় বনের আদি পতঙ্গ জংলি মৌমাছির ভবিষ্যৎও বিপন্ন। মৌমাছির লড়াই রূপান্তরিত হচ্ছে দ্বীপবাসীর আর্থ-সামাজিক লড়াইয়ে। মউলেরা বোঝে মৌমাছির বাঁচা মরায় শুধু তাদের জীবন জীবিকাই নয়, বিপন্ন গোটা মানবজাতির ভবিষ্যৎ। স্বার্থান্বেষীদের বিরুদ্ধে অসম লড়াইয়ে অবতীর্ণ হয় প্রান্তজনেরা এবং নেতৃত্বে উঠে আসে একটি সাধারণ মেয়ে। সৃষ্টি হয় বাংলা সাহিত্যে এক অকথিত আখ্যানের ' সুন্দরবনের মহাল কইন্যা '
মৌমাছির গুরুত্ব বিষয়ে বহুপূর্বেই অ্যালবার্ট আইনস্টাইন বলেছিলেন, মৌমাছি ছাড়া মানব সভ্যতার আয়ু মাত্র চার বছর। বিভিন্ন কারণে মোট মৌমাছির কুড়ি শতাংশ ইতিমধ্যে হ্রাস পেয়েছে। এই বিপন্ন অনুভূতি চেপে বসেছে এক সাধারণ যুবতী চূর্ণীর মাথায়। সে মহাল-এ গিয়ে অর্থাৎ মধু ভাঙতে গিয়ে শিখে যায় বাদাবন ও মৌমাছিদের আচার আচরণ ও ব্যথা বেদনার কথা। চূর্ণী মৌমাছিদের এই অশুভ লড়াই থামাতে চায়। দক্ষিণরায়-এর চেয়েও হিংস্র স্বার্থান্বেষী মানুষের চোখে চোখ রেখে শক্তি জুগিয়ে আস্তে আস্তে সে অস্তজ মানুষের চোখে হয়ে ওঠে বনবিবির ছায়া। কিন্তু বাদাবনে তো শুধু পালা মৌমাছিরই অনুপ্রবেশ ঘটছে না, অর্থ এবং রাজনৈতিক শক্তিতে বলীয়ান অনেক কুশীলবরাও হাজির। ফলে ডাঙার লড়াই কি চেনা গণ্ডির ছক মানবে?
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।
বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ
By কৃষ্ণ ধর
₹100
' বই পড়ুয়ার দেখা মানুষ ' বইটি প্রকাশের একটা নেপথ্য কাহিনি আছে। সাংবাদিকতার পেশায় কর্মজীবন কেটেছে। দৈনিকের দাবি মেটাতে অনেক বিষয়েই লিখতে হয়। তখন আমি যুগান্তর পত্রিকার সম্পাদকের দায়িত্বে। নব্বুইয়ের দশকের কথা। গ্রন্থবার্তা নামে একটি পৃষ্ঠা প্রতি শুক্রবারে বেরোত যার উদ্দেশ্যে ছিল নতুন বইয়ের খবর দেওয়া ও তার সমালোচনা প্রকাশ করা। এই পৃষ্ঠাটি পাঠকদের খুবই আগ্রহ সৃষ্টি করে। বইয়ের লেখকরাও তাঁদের বইয়ের যথাযথ মূল্যায়ন প্রত্যাশা করেন।
এই বইয়ের লেখাগুলি গ্রন্থবার্তার জন্যই পরিকল্পিত হয়। আমি বিদুর ছদ্মানামে একটি সাপ্তাহিক কলাম লিখতে শুরু করি। তার নাম দেওয়া হয় ' বইপড়ার টুকরো কথা '। বিদুরের আড়াল থেকে লেখক এখানে স্বনামে পাঠকদের সামনে সসংকোচে হাজির। পুরস্কার বা তিরস্কার তারই প্রাপ্য। একজন পড়ুয়া হিসেবে বাংলা সাহিত্যের গুণী লেখকদের সম্পর্কে কিছু প্রাসঙ্গিক তথ্য পেশ করাই আমার লক্ষ্য। যাঁদের বিষয়ে লেখা হয়েছে তারা নিজেদের মহিমায় বাংলা সাহিত্যে সুপ্রতিষ্ঠিত। সাহিত্যানুরাগী হিসেবে তাঁদের সান্নিধ্যে পৌছুবার সুযোগ ও সৌভাগ্য হয়েছিল। লেখাগুলিতে তার ছায়াপাত প্রসঙ্গক্রমে ঘটেছে।