Discount applied: Discount 20%
“শব্দেরা ঘুমিয়ে পড়ার আগে” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
পাখি সব করে রব
Publisher: একুশ শতক
₹200
“নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার” এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - pakhi sob kore rob 001
“নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার” এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
চিন দেশে দশ দিন
₹200
সাম্প্রতিক চিনের রাজনৈতিক, অর্থনৈতিক এবং সাংস্কৃতি কর্মকান্ড সম্পর্কে জানতে বইটি অপরিহার্য। চিনের কমিউনিস্ট পার্টির আহ্বানে সিপিআই(এম)- এর এক প্রতিনিধি দলের সদস্য ছিলেন লেখক। তাঁদের সফর ছিল মূলত রাজনৈতিক আলোচনার জন্য নির্ধারিত।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
ধূসর মস্কো
By সেরিনা জাহান
₹300
১৯৮৭ থেকে ১৯৯৩ - এই ছয় বছর লেখিকা মস্কোতে ছিলেন লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয় এ আন্তর্জাতিক সাংবাদিকতার ছাত্রী হিসাবে। সরাসরি দেখেছেন সেই সময়ের রাশিয়ার অশান্ত - অস্থির - দিশেহারা সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবস্থা। লেনিনের নেতৃত্বে জারের রাশিয়া থেকে পৃথিবীর প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নে উত্তরণের ইতিহাস একটু একটু করে ভাঙতে দেখেছেন এই ৬ বছরে। একটি ইতিহাস ভাঙতে দেখার সাক্ষী লেখিকা। তারই বর্ণনা এই গ্রন্থে তুলে ধরেছেন।
ধূসর মস্কো
By সেরিনা জাহান
₹300
১৯৮৭ থেকে ১৯৯৩ - এই ছয় বছর লেখিকা মস্কোতে ছিলেন লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয় এ আন্তর্জাতিক সাংবাদিকতার ছাত্রী হিসাবে। সরাসরি দেখেছেন সেই সময়ের রাশিয়ার অশান্ত - অস্থির - দিশেহারা সামাজিক এবং রাজনৈতিক অবস্থা। লেনিনের নেতৃত্বে জারের রাশিয়া থেকে পৃথিবীর প্রথম সমাজতান্ত্রিক রাষ্ট্র সোভিয়েত ইউনিয়নে উত্তরণের ইতিহাস একটু একটু করে ভাঙতে দেখেছেন এই ৬ বছরে। একটি ইতিহাস ভাঙতে দেখার সাক্ষী লেখিকা। তারই বর্ণনা এই গ্রন্থে তুলে ধরেছেন।
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।
আমার জীবন ও কিছু কথা
₹150
প্রবীণ ও সুপরিচিত শিক্ষাবিদ, শ্রীযুক্ত কান্তি বিশ্বাস মহাশয় এর একটি আত্মজীবনীমূলক পুস্তিকা, আমার জীবন ও কিছু কথা। এই পুস্তিকাটিতে কান্তিবাবু তার জীবনের বহু কৌতূহলােদ্দীপক ও রোমাঞ্চকর ঘটনার কথা বিবৃত করেছেন যা অনেকের কাছে অজানা।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে এম. কম-এ ভর্তি হন এবং ১৯৫৬ সালে এই কোর্স শেষ করেন। এই সময়ে বৃটিশ সরকার Colombo Plan-এর মধ্যে ২টি Foreign Scholarship ঘােষণা করেন—একটি পূর্ব পাকিস্তান ও একটি পশ্চিম পাকিস্তানের জন্য। কাস্তিবাবু। তাঁর শিক্ষকদের একান্ত অনুপ্রেরণায় এই Scholarship এর জন্য প্রতিযােগিতা করেন এবং নির্বাচিত হন। এর ফলে তিনি London- এ গিয়ে ওই বিশ্ববিদ্যালয়ে PhD করার সুযােগ পান কিন্তু সকলকে অবাক করে তিনি তার চারিত্রিক দৃঢ়তা ও ইস্পাতদৃঢ় মেরুদণ্ডের পরিচয় দেন এবং এই সুযােগকে অবলীলাক্রমে প্রত্যাখ্যান করেন। কারণ এই Scholarship গ্রহণ করলে তাকে অঙ্গীকার করতে হত যে, তিনি পাকিস্তানে ফিরে আসবেন ও কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে কোনাে সম্পর্ক রাখতে পারবেন না।
যাই হােক, ১৯৫৬ সালে তিনি যে কলেজ থেকে পাস করেছিলেন সেই কলেজেই অধ্যাপক হিসাবে যােগ দেন এবং অল্পদিনের মধ্যেই তিনি অধ্যাপক হিসাবে সুনাম অর্জন করেন। তখন পূর্ব পাকিস্তানের নিষিদ্ধ কমিউনিষ্টরা গােপনে মৌলানা ভাসানীর National Awami Party (NAP) এর ছত্রছায়ায় কাজ করত। ওরই নির্দেশে কান্তিবাবুকে শেখ মুজিবর রহমানের বিরুদ্ধে নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে বলা হয়। এই সময় হঠাৎ পূর্ব পাকিস্তানে সামরিক আইন চালু হয় ও কান্তিবাবুর উপর গ্রেফতারি পরােয়ানা জারি হয়। নানা প্রকার রােমাঞ্চকর পরিস্থিতির মধ্যে তিনি সরকারের চোখে ধূলাে দিয়ে লুকিয়ে ১৯৬০ সালের ১০ই আগষ্ট পশ্চিমবঙ্গে চলে আসেন ও বনগাঁ অঞ্চলে কমিউনিষ্ট পার্টির সঙ্গে যুক্ত হন এবং একটি মাধ্যমিক স্কুলে শিক্ষকতা শুরু করেন। এরপর তিনি ক্রমে UCRC, DYFI ও কৃষকসভার সঙ্গেও যুক্ত হন।
বামফ্রন্ট সরকারের আমলে ১৯৮২ থেকে ২০০৬ সাল পর্যন্ত তিনি স্কুলশিক্ষা মন্ত্রকের দায়িত্বে ছিলেন। এই সময়কালে পশ্চিমবঙ্গে ভূমিসংস্কার, পঞ্চায়েত ব্যবস্থার পাশাপাশি শিক্ষা এবং বিশেষ করে নারীশিক্ষার বিপুল প্রসার ও উন্নতি ঘটেছে। যা শুধু দেশের মধ্যেই নয়, বিদেশের পত্রপত্রিকা এবং United Nation-এর Human Development Report -এ সপ্রশংস উল্লিখিত হয়েছে। এই সুবাদে তিনি কেন্দ্রীয় সরকার ও বিভিন্ন রাজ্য সরকারের আমন্ত্রণে বক্তৃতা করেছেন। এমনকি London বিশ্ববিদ্যালয় ও মস্কো শহরের প্যাট্রিস লুমুম্বা বিশ্ববিদ্যালয়েও আমন্ত্রিত হয়ে বক্তৃতা দিয়েছেন।
তার অমায়িক ব্যবহার, বাহুল্যবর্জিত জীবনযাত্রা, কমিউনিষ্ট মতাদর্শের প্রতি অবিচল নিষ্ঠা বহু মানুষের শ্রদ্ধা অর্জন করেছে। আশি বছর পেরিয়ে তিনি এখনও সুস্থ ও সবল আছেন। এই দৃঢ়চেতা, স্পষ্টবক্তা, কর্মযােগী মানুষটি বর্তমান প্রজন্মের কাছে আদর্শস্বরূপ।