“বিমল করের গল্পবিশ্ব” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
রাড় বাংলা দুঃখিনী মা আমার
By অমিত রায়
Publisher: একুশ শতক
₹200
রাড় বাংলার প্রকৃতি ও লোকজীবনের সঙ্গে মিশে থাকে শহরের প্রাত্যহিক জীবন। এই প্রত্যক্ষতা ও সংকটের কথা তিনি ছন্দে নিয়ে আসেন সচেতন ভাবেই। ঐতিহ্যের এই পরম্পরা তার কবিতার স্বভূমি। কবিতার আদিগন্ত আকাশ।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - dukhhini ma amar 001
রাড় বাংলার প্রকৃতি ও লোকজীবনের সঙ্গে মিশে থাকে শহরের প্রাত্যহিক জীবন। এই প্রত্যক্ষতা ও সংকটের কথা তিনি ছন্দে নিয়ে আসেন সচেতন ভাবেই। ঐতিহ্যের এই পরম্পরা তার কবিতার স্বভূমি। কবিতার আদিগন্ত আকাশ।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
পুরোনো চিঠির ঝাঁপি
By শঙ্খ ঘোষ
₹300
এখন আর আমাদের চিঠি পাবার দিন নেই। দিনের শেষে ডাকবাক্স খুলে দেখবার রোমাঞ্চ আর নেই। খবর দেওয়া-নেওয়ার দ্রুত-লভ্য আর তেমনই দ্রুত-বিলীয়মান অনেক পদ্ধতি নিত্যই এসে পৌঁছচ্ছে আমাদের হাতে, খবর আসে খবর মিলিয়ে যায়। কিন্তু চিঠি তো শুধু খবর নয়। পুরোনো চিঠির ঝাঁপি যদি খোলা যায় হঠাৎ, তাহলে কত-না কালস্মৃতি ভেসে আসে তার চরির্থতা অচরিতার্থতা নিয়ে, তার সুখবোধ বা বেদনাবোধ নিয়ে!
কিন্তু সে তো নিছক ব্যক্তিগত, নিজস্ব, অভন্ত্যরীণ কথা। ঠিকই, তবু হয়তো সেইটুকু মাত্রই নয়। অনেক সময়ে সেখানে ব্যক্তিগত সূত্রেই ব্যক্তিনিরপেক্ষ কিছু পরিপার্শ্বও থেকে যেতে পারে, থেকে যেতে পারে অন্য কোনো কোনো মানুষজনের চরিত্রাভাস বা চরিত্রদ্যুতি। কিছুটা দ্বিধান্বিত ভাবেই, সেইসব জমে-থাকা পুরোনো চিঠি থেকে খানিকটা অংশ প্রকাশ করতে হলো এখানে।
এই বইয়ের কাছে প্রাপ্তি অনেক, সে শুধু দু'হাত ভরে নেওয়ার নয়, এই চিঠির প্রসঙ্গগুলি অন্তস্থ করার। তাহলেই এই বইটি হয়ে উঠবে আরো কাছের, নিজস্ব এক সম্পদ।
একুশ শতক থেকে প্রকাশিত লেখকের অন্যান্য গ্রন্থগুলি হলো পুরোনো চিঠির ঝাঁপি ( দ্বিতীয় খন্ড ) এবং বটপাকুড়ের ফেনা
বিস্মৃতির মর্মে বসি
By শ্যামল মৈত্র
₹200
এই ছিন্নমস্তা সময়ে লেখকদের অনেকেই চলচ্চিত্র বা সিরিয়ালের স্বার্থবাহী প্রবল খিস্তিখেউড় লিখে, অকারণে অবাধ যৌনতাসর্বস্ব কল্পকাহিনি লিখে টপ-সেলার সেলিব্রিটি হয়ে উঠছেন (নিশ্চিতভাবেই ক্ষণকালের জন্য)। সেখানে এই প্রাবন্ধিক বর্তমান প্রজন্মে স্মরণীয়দের বিষয় বিস্মরণ-বিলাসিতাকে যেভাবে আক্রমণ করেছেন তা আপাতদৃষ্টিতে নিরর্থক কিন্তু একটু হিসেব করলেই আমরা বুঝতে পারব, জীবদ্দশায় অক্ষরসংগ্রামী শ্যামাচরণ সরকার, রামতনু লাহিড়ি, প্যারীচাঁদ মিত্র, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় বা স্বর্ণকুমারী দেবীর মতাে প্রাতঃস্মরণীয় লেখকলেখিকা, জগদীশ গুপ্তের মতাে আশ্চর্য মনােবিকলনধর্মী গল্পের জনকও বিশেষ স্বীকৃতি পাননি, যে দু-একজন প্রতিভাকে পরিচয় করিয়ে দেবার চেষ্টা করেছিলেন তারাও সমকালে উপহাসযােগ্য হয়েছিলেন। অনেক পরে এই প্রাবন্ধিক এই সব বিস্মৃত প্রতিভার পুনর্মূল্যায়নে প্রয়াসী হয়েছেন। তারই ফসল ' বিস্মৃতির মর্মে বসি ' গ্রন্থটি।
বিস্মৃতির মর্মে বসি
By শ্যামল মৈত্র
₹200
এই ছিন্নমস্তা সময়ে লেখকদের অনেকেই চলচ্চিত্র বা সিরিয়ালের স্বার্থবাহী প্রবল খিস্তিখেউড় লিখে, অকারণে অবাধ যৌনতাসর্বস্ব কল্পকাহিনি লিখে টপ-সেলার সেলিব্রিটি হয়ে উঠছেন (নিশ্চিতভাবেই ক্ষণকালের জন্য)। সেখানে এই প্রাবন্ধিক বর্তমান প্রজন্মে স্মরণীয়দের বিষয় বিস্মরণ-বিলাসিতাকে যেভাবে আক্রমণ করেছেন তা আপাতদৃষ্টিতে নিরর্থক কিন্তু একটু হিসেব করলেই আমরা বুঝতে পারব, জীবদ্দশায় অক্ষরসংগ্রামী শ্যামাচরণ সরকার, রামতনু লাহিড়ি, প্যারীচাঁদ মিত্র, রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় বা স্বর্ণকুমারী দেবীর মতাে প্রাতঃস্মরণীয় লেখকলেখিকা, জগদীশ গুপ্তের মতাে আশ্চর্য মনােবিকলনধর্মী গল্পের জনকও বিশেষ স্বীকৃতি পাননি, যে দু-একজন প্রতিভাকে পরিচয় করিয়ে দেবার চেষ্টা করেছিলেন তারাও সমকালে উপহাসযােগ্য হয়েছিলেন। অনেক পরে এই প্রাবন্ধিক এই সব বিস্মৃত প্রতিভার পুনর্মূল্যায়নে প্রয়াসী হয়েছেন। তারই ফসল ' বিস্মৃতির মর্মে বসি ' গ্রন্থটি।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।