“স্বর্গীয় রমনিও” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
রিক্ত আলপনা
Publisher: একুশ শতক
₹200
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - rikto alpana 001
লেখিকা মহুয়া চক্রবর্তীর অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “রিক্ত আলপনা”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.3 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
মুখোমুখি তারাশঙ্কর
₹350
তারাশঙ্কর রবীন্দ্র সান্নিধ্যে উপনীত হবেন—এ অত্যন্ত স্বাভাবিক কিন্তু কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর যে সন্তানসম সাহিত্যিক তারাশঙ্করের সাহিত্য পাঠে কাব্যদৃষ্টিতে নবচিন্তার রসদ পাবেন তারাশঙ্কর অনুপ্রাণিত হয়ে উঠবেন এ আমাদের কাছে বড় বিস্ময়ের মনে হয়। তেমনি সাহিত্যিক শৈলজানন্দকে অনুসরণ করেই তারাশঙ্কর যে নতুন পথের দিশা পেয়েছিলেন—এ কথা তিনি নিজেই জানিয়ে গিয়েছেন।
ভারতের প্রথম প্রধানমন্ত্রী জওহরলাল নেহেরু এবং পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী বিধানচন্দ্র রায়ের মুখোমুখি হওয়ার মধ্য দিয়ে তারাশঙ্করের জাতীয় চিন্তা ও চেতনার বিষয়টি উদ্ভাসিত হয়ে ওঠে। গান্ধীবাদী তারাশঙ্কর কেন বামশিবিরে যুক্ত হয়েছিলেন আবার কেনই বা সেখান থেকে তিনি সরে আসেন তারও অনুসন্ধান করতে চেয়েছি আমরা।
তেমনি বাংলা ভাষা এবং অসমে অত্যাচারিত বাঙালির জন্য তারাশঙ্করের মসীযুদ্ধ; বিদেশে সাহিত্য সম্মেলনে ছত্রিশটি দেশের বিরুদ্ধে তারাশঙ্কর কিভাবে ভারতীয় সাহিত্য ও সংস্কৃতির পক্ষে মুখোমুখি ভয়ঙ্কর লড়াই করেছিলেন তার এক বিশেষ অনুসন্ধান এখানে লিপিবদ্ধ করা হয়েছে। কোন মুখাপেক্ষি হয়ে বিধান পরিষদের সদস্য তারাশঙ্কর কাশী গিয়েছিলেন, কার এবং কিসের মুখাপেক্ষি হয়ে তিনি রামায়ণ গবেষণায় রত হয়েছিলেন - এই সব ভিন্নমাত্রিক বিচিত্র বিষয় নিয়ে নিবন্ধগুলি রচিত হয়েছে।
ভারতে বহুত্ববাদ
By প্রবীর সরকার
₹200
ভারতে ধর্মান্ধতা, বিভিন্ন ধর্মের নামে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ, সংঘর্ষ যা অবশ্যই হিংসাশ্রয়ী হয়ে উঠছে তা খুবই চিন্তার কারণ। বর্তমানে রাষ্ট্রের দ্বারা ধর্মকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। ফলে শ্রেণিসংগ্রামে যথাযথ বিকাশ ঘটছে না। অস্পৃশ্যতা, ধর্মান্ধতা, জাত-পাত ভেদাভেদ, সাম্প্রদায়িকতা অবসানের জন্য স্বাধীনতার পরে দেশের আধা সামস্ততান্ত্রিক ভূমি ব্যবস্থা ও সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফল যা হবার তাই হয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে রুদ্ধ করে দিয়ে অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন চিন্তাভাবনা ভারতের সমাজ ও রাজনৈতিক জীবনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে। সময় থাকতেই একে রুখে দেওয়া দরকার। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখেই " ভারতে বহুত্ববাদ " গ্রন্থটি নির্মাণ করা হয়েছে।
ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে ভারতে রামমোহন বিদ্যাসাগর বঙ্কিমচন্দ্র বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ-মহাত্মা গান্ধী, আম্বেদকর প্রভৃতি মনীষিরা সারাজীবন আন্দোলন করে গিয়েছেন, অনেকাংশে সফলও হয়েছেন। বর্তমানে সেই অন্ধকার দিনগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করার জন্যই এই গ্রন্থ। গণ আন্দোলনের পুরোধা নেতৃত্ব ডঃ সুজন চক্রবর্তী মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
ভারতে বহুত্ববাদ
By প্রবীর সরকার
₹200
ভারতে ধর্মান্ধতা, বিভিন্ন ধর্মের নামে এক সম্প্রদায় আর এক সম্প্রদায়ের প্রতি বিদ্বেষ, সংঘর্ষ যা অবশ্যই হিংসাশ্রয়ী হয়ে উঠছে তা খুবই চিন্তার কারণ। বর্তমানে রাষ্ট্রের দ্বারা ধর্মকে প্রশ্রয় দেওয়া হচ্ছে। ফলে শ্রেণিসংগ্রামে যথাযথ বিকাশ ঘটছে না। অস্পৃশ্যতা, ধর্মান্ধতা, জাত-পাত ভেদাভেদ, সাম্প্রদায়িকতা অবসানের জন্য স্বাধীনতার পরে দেশের আধা সামস্ততান্ত্রিক ভূমি ব্যবস্থা ও সমাজ ব্যবস্থা পরিবর্তনের জন্য কোনো উল্লেখযোগ্য পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি। ফল যা হবার তাই হয়েছে। বিজ্ঞানের অগ্রগতিকে রুদ্ধ করে দিয়ে অবৈজ্ঞানিক এবং কুসংস্কারাচ্ছন্ন চিন্তাভাবনা ভারতের সমাজ ও রাজনৈতিক জীবনে ক্রমবর্ধমান প্রভাব ফেলছে। সময় থাকতেই একে রুখে দেওয়া দরকার। এই দৃষ্টিভঙ্গিকে সামনে রেখেই " ভারতে বহুত্ববাদ " গ্রন্থটি নির্মাণ করা হয়েছে।
ধর্মান্ধতার বিরুদ্ধে, অস্পৃশ্যতার বিরুদ্ধে ভারতে রামমোহন বিদ্যাসাগর বঙ্কিমচন্দ্র বিবেকানন্দ, রবীন্দ্রনাথ-মহাত্মা গান্ধী, আম্বেদকর প্রভৃতি মনীষিরা সারাজীবন আন্দোলন করে গিয়েছেন, অনেকাংশে সফলও হয়েছেন। বর্তমানে সেই অন্ধকার দিনগুলিকে আবার ফিরিয়ে আনার চেষ্টা হচ্ছে। এর বিরুদ্ধে সোচ্চার প্রতিবাদ করার জন্যই এই গ্রন্থ। গণ আন্দোলনের পুরোধা নেতৃত্ব ডঃ সুজন চক্রবর্তী মুখবন্ধ বইটিকে সমৃদ্ধ করেছে।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম
₹250
গণতান্ত্রিক শাসনব্যবস্থার প্রধান নীতি হল সাধারণ নাগরিকের মতামত প্রকাশের স্বাধীনতা এবং খোলামেলা পরিসর। কিন্তু বাস্তব চালচিত্র অন্যরকম। কেবল ভারতবর্ষ নয়, এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ এবং লাতিন আমেরিকার বিভিন্ন দেশের নাগরিক সমাজ, বিরোধী রাজনৈতিক দল, মানবাধিকার কর্মী ও সংগঠনের উপরে নিরবিচ্ছিন্ন আগ্রাসন চালানো হচ্ছে। এর সঙ্গে তথাকথিত ধর্ম এবং মৌলবাদী ভাবনাপুষ্ট প্রাতিষ্ঠানিক গোষ্ঠীকে সহায়ক উপাদান হিসাবে ব্যবহার করা হচ্ছে। মানুষের উপর কীভাবে ফ্যাসীবাদী কায়দায় অত্যাচার করা হচ্ছে, তার বিস্তৃত তথ্য এবং পরিপ্রেক্ষিত বর্ণনা করা হয়েছে " গণতন্ত্র, নাগরিক অধিকার এবং ধর্ম " গ্রন্থে ।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
মানবজাতি কি বিনাশের পথে
₹350
সভ্যতার অন্যতম অভিশাপ দূষন। বায়ু দূষন, জল দূষন, মাটি দূষন। এছাড়া জনসংখ্যা অত্যধিক হারে বৃদ্ধি, নির্বিচারে সবুজ নিধন, অস্বাভাবিক শক্তি চাহিদা, যানবাহনের সংখ্যা বৃদ্ধি, অপরিকল্পিত কল-কারখানা, অ্যাকুইফার নিঃষেশ করে জল উত্তোলন, সবে মিলে বিপদ চারিদিক থেকে গ্রাস করছে। বিপদের শিকড় কতটা গভীরে, আদৌ প্রতিকারের উপায় আছে কিনা ইত্যাদি বিষয় আলােচিত হয়েছে ' মানবজাতি কি বিনাশের পথে ' গ্রন্থে। বিশ্বে সমগ্র মানবজাতি আজ এক গভীর সংকটের মুখে। গণজাগরণ, বিপদ সম্পর্কে সচেতন হওয়া, প্রয়ােজনে প্রতিরােধ গড়ে তােলা ছাড়া অন্য পথ নাই। এই বইয়ের প্রধান উদ্দেশ্য বিপদ সম্পর্কে সাধারন মানুষকে অবহিত করা।
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।
পিরামিড : দেশে দেশে
By সমীর রক্ষিত
₹150
বেশির ভাগ মানুষের ধারণা পিরামিড একমাত্র মিশরেই তৈরি হয়েছিল। কিন্তু একথা সত্যি নয়। পৃথিবীর অন্যান্য দেশেও পিরামিড তৈরি হয়েছিল তবে মিশরের পিরামিডের আকার, উচ্চতা সবচেয়ে বেশি। সবচেয়ে প্রাচীনও অবশ্যই। এখানকার পিরামিড তৈরির উদ্দেশ্য এক রকম ফারাও বা সম্রাটদের সমাধি হিসেবে। আর পাথর দিয়ে যেহেতু তৈরি হয়েছিল ফলে মিশরের পিরামিড অতি প্রাচীনকাল থেকে বহুদিন ধরে দাঁড়িয়ে রয়েছে।
কিন্তু পৃথিবীর অন্য দেশেও যেমন, মেসোপটেমিয়ায় এবং দক্ষিণ আমেরিকায়ও পিরামিড তৈরি হয়েছিল। মেসোপটেমিয়ার পিরামিড ‘জিগুরাত’ নামে পরিচিত।