“অনন্য জীবনানন্দ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
শব্দবিন্দু
Publisher: একুশ শতক
₹200
অনুগল্পে ইতােমধ্যে বিশেষ স্থান করে নিয়েছেন তিনি। গদ্যরচনায় তার এক বিশেষ মুন্সিয়ানা আছে, যা অনুকরণ করা যায় না। তার লেখা মূলত দর্শনমুখী। শুধু জীবন নয়, জীবনকে অতিক্রম করার অভিলাষ তাঁর সৃষ্টিতে বার বার উঠে এসেছে। বর্তমান ‘ শব্দবিন্দু ‘ সংকলনটি পাঠকের মন ছুঁতে পারবে—এই প্রত্যাশা রইলাে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-s01
অনুগল্পে ইতােমধ্যে বিশেষ স্থান করে নিয়েছেন তিনি। গদ্যরচনায় তার এক বিশেষ মুন্সিয়ানা আছে, যা অনুকরণ করা যায় না। তার লেখা মূলত দর্শনমুখী। শুধু জীবন নয়, জীবনকে অতিক্রম করার অভিলাষ তাঁর সৃষ্টিতে বার বার উঠে এসেছে। বর্তমান ‘ শব্দবিন্দু ‘ সংকলনটি পাঠকের মন ছুঁতে পারবে—এই প্রত্যাশা রইলাে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
ভাষাবিদ্যা ও বাংলা ভাষা
By জীবেশ নায়ক
₹300
সাহিত্য ও বিদ্যাচর্চার জন্য বা তথ্য সংরক্ষণ ও আদান-প্রদানের জন্য ভাষার ব্যবহার প্রথাগত শিক্ষায় সুনিয়মিত থাকে, যা লক্ষিত হলে পাঠ্য পুস্তকে ধ্রুপদী সাহিত্যের নমুনার বিকৃতি ঘটানাে যায়, সুবােধ্য করে তোলার অজুহাতে। ভাষার বহুমাত্রিক প্রয়ােগে সুরক্ষা ও সমুল্লতির সুফল পাওয়া সম্ভব হয় ভাষার বাহ্যিক ও অন্তর্নিহিত সূত্রাবলী সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ অধ্যয়ন থেকে। এই সম্পর্কে অবহিত ভাষা প্রয়ােগকারী বহুমাত্রিক প্রয়ােগে সিদ্ধহস্ত। সমাজ অনুমােদিত প্রচলিত ভাষার বূপ-গুণ অক্ষুন্ন রেখে চলতে এরাই পারঙ্গম। বাণিজ্যিক ব্যবহারে স্বেচ্ছাচার জনিত ভাষা বিকৃতি নিয়ন্ত্রণ করতে এঁদের সচেতন সক্রিয়তা ছাড়া গত্যন্তর নেই। সেক্ষেত্রে ভাষাবিদ্যার অনুশীলনই পথ-নির্দেশক। ভাষাবিদ্যার অনুশীলন এর ক্ষেত্রে ' ভাষাবিদ্যা ও বাংলা ভাষা ' গ্রন্থটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
ভাষাবিদ্যা ও বাংলা ভাষা
By জীবেশ নায়ক
₹300
সাহিত্য ও বিদ্যাচর্চার জন্য বা তথ্য সংরক্ষণ ও আদান-প্রদানের জন্য ভাষার ব্যবহার প্রথাগত শিক্ষায় সুনিয়মিত থাকে, যা লক্ষিত হলে পাঠ্য পুস্তকে ধ্রুপদী সাহিত্যের নমুনার বিকৃতি ঘটানাে যায়, সুবােধ্য করে তোলার অজুহাতে। ভাষার বহুমাত্রিক প্রয়ােগে সুরক্ষা ও সমুল্লতির সুফল পাওয়া সম্ভব হয় ভাষার বাহ্যিক ও অন্তর্নিহিত সূত্রাবলী সম্পর্কে পূর্ণাঙ্গ অধ্যয়ন থেকে। এই সম্পর্কে অবহিত ভাষা প্রয়ােগকারী বহুমাত্রিক প্রয়ােগে সিদ্ধহস্ত। সমাজ অনুমােদিত প্রচলিত ভাষার বূপ-গুণ অক্ষুন্ন রেখে চলতে এরাই পারঙ্গম। বাণিজ্যিক ব্যবহারে স্বেচ্ছাচার জনিত ভাষা বিকৃতি নিয়ন্ত্রণ করতে এঁদের সচেতন সক্রিয়তা ছাড়া গত্যন্তর নেই। সেক্ষেত্রে ভাষাবিদ্যার অনুশীলনই পথ-নির্দেশক। ভাষাবিদ্যার অনুশীলন এর ক্ষেত্রে ' ভাষাবিদ্যা ও বাংলা ভাষা ' গ্রন্থটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সন্ধ্যাবেলায় মন কেমন করে
By ঈশা দেব পাল
₹250
সন্ধে মানেই বাড়ি ফেরা। সন্ধেবেলায় শুধুই শিকড়ের টান। চিনির বালিকাবেলাতেও লেগে থাকে গোধূলির রক্তিমাভা। চিনি যখন চিরশ্রী হয় তখনও তাকে ডাক পাঠায়। সেই শৈশব কৈশোরের অলস মায়াজড়ানো ফুরিয়ে যাওয়া বিকেল। এই কাহিনি আশির দশকে বড় হতে থাকা এক বালিকার চোখ দিয়ে দেখা পৃথিবীর আলতো রূপ। ইন্দিরা গান্ধীর অকাল মৃত্যুর প্রসঙ্গ যেমন আছে এতে, তেমনই আছে শান্ত মফস্বলী জীবনে গার্লস ইস্কুল গড়ার প্রস্তুতি। আর আছে কিশোর-কিশোরী যুবক -যুবতীর প্রেম, দাম্পত্য, ভাঙন। ঘটনা ফুরিয়ে যায়, অনুভূতি থেকে যায়। এই উপন্যাসের মূল অবলম্বন সেই অনুভব।
সন্ধ্যাবেলায় মন কেমন করে
By ঈশা দেব পাল
₹250
সন্ধে মানেই বাড়ি ফেরা। সন্ধেবেলায় শুধুই শিকড়ের টান। চিনির বালিকাবেলাতেও লেগে থাকে গোধূলির রক্তিমাভা। চিনি যখন চিরশ্রী হয় তখনও তাকে ডাক পাঠায়। সেই শৈশব কৈশোরের অলস মায়াজড়ানো ফুরিয়ে যাওয়া বিকেল। এই কাহিনি আশির দশকে বড় হতে থাকা এক বালিকার চোখ দিয়ে দেখা পৃথিবীর আলতো রূপ। ইন্দিরা গান্ধীর অকাল মৃত্যুর প্রসঙ্গ যেমন আছে এতে, তেমনই আছে শান্ত মফস্বলী জীবনে গার্লস ইস্কুল গড়ার প্রস্তুতি। আর আছে কিশোর-কিশোরী যুবক -যুবতীর প্রেম, দাম্পত্য, ভাঙন। ঘটনা ফুরিয়ে যায়, অনুভূতি থেকে যায়। এই উপন্যাসের মূল অবলম্বন সেই অনুভব।
প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?
প্রহর শেষে
₹100
সঙ্গীত, বহমান সময়, প্রেম ও নিঃসঙ্গতার সুক্ষ্ম সংযোগের কাহিনী ‘প্রহর শেষে'। এ উপন্যাসের কেন্দ্রে আছে পরজ। রাত্রি শেষ প্রহরে জন্ম তার। মার্গ সঙ্গীত শিক্ষার্থী বাবা স্বপ্ন দেখতেন পরজ-এর দিনরাত্রি যাপন হবে শাস্ত্রীয় সঙ্গীত সাধনায়। প্রহর থেকে প্রহরে সে ডুবে থাকবে ভৈরবী, পুরবী, ইমন আর দরবারীর সুরে। শৈশব ও কৈশোরে বাবার বদলির চাকরি আর তারপর নিজের কর্মজীবনে স্থান থেকে স্থানান্তরে ঘুরে বেড়ায় পরজ। প্রতিটি স্থান তার নিজস্ব বর্ণ, গন্ধ আর সৌরভে ভরা। আবার প্রতিটি অবস্থানেই থাকে তার নিজস্ব নিভৃত নির্জন নিঃসঙ্গতা। এ যেন এক সুর থেকে অন্য সুর ছুঁয়ে ছুঁয়ে যাওয়া। এক রাগে অন্য রাগের আবির্ভাব ও তিরোভাব।
ছায়ানট ও হাম্বীরের পাশেই যেমন কেদার ও কামোদের অবস্থান, ঠিক তেমনই পরজের কৈশোরে ঝঙ্কার তোলে রহস্য ঘেরা এক প্রায়-তরুণী মধুবস্ত্রী। কৈশোরের প্রথম উদ্ভাসে তা ছিল নিষিদ্ধতার গোপন শিহরণ। কলকাতায় এসে গান শিখে ফেরার পথে অবস্তিকাদির চোখের তারার ইমনের ঘন ছায়ায় অজান্তেই প্রেমের অঙ্কুরোদ্গম। পূর্ণ যৌবনে রূপলেখার সান্নিধ্যের বিষন্ন বেহাগ। পরজ অনুভব করে তীব্র সুখে মিশে থাকে যন্ত্রণার অনুভূতি। সে জানতে পারে, 'চালতে চালতে অনজানে মে রিস্তা বন্ যাতা হ্যায়'। চলার পথে সম্পর্ক গড়ে ওঠে আশ্চর্য সব মানুষের সঙ্গে। এঁরা কেউ বা গায়ক, কেউ বা শ্রোতা। কিন্তু মার্গ সঙ্গীতের আশ্চর্য মীড়, সুত, ঘসিট এক জীবনের সঙ্গে অন্য জীবনকে গেঁথে ‘প্রহর শেষে’ রেখে যায় এক অতুলনীয় মূর্ছনা। প্রহর থেকে প্রহরাস্তরে উপন্যাস ‘প্রহর শেষে’ কি পারবে নিঃসঙ্গতার শেষ প্রহরের সুরে সুর মেলাতে?
তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা
₹32
‘আশু, আশুতোষ দাস দশঘড়া হাইস্কুলে ক্লাস নাইনে পড়ে। স্কুলে ভালো ছেলে হিসেবে সবাই এক ডাকে চেনে। থার্ড হয়ে সে নাইনে উঠেছে। ফার্স্ট-সেকেন্ড বা ফোর্থ-ফিফথ যারা হয়েছে, কেউ-ই তার মতো গরিবঘরের তাঁতিপুত্র নয়। রাজপুত্র বললেই ভালো হয়।' তাঁত বোনে আশুর বাবা। তাঁত বোনে দাদা। খটাং খট খটাং খট। মাকু চলে । তৈরি হয় শাড়ি। রংচঙে উজ্জ্বল শাড়ি। সেই শাড়ির রং আশুদের জীবনে লাগে না। বিবর্ণ ধূসরই রয়ে যায়। তাঁতিজীবনের দুঃখের বারমাস্যা, এক কিশোরের আশা নিরাশা ছোটোদের মতো করে শুনিয়েছেন লেখক। বানানো গল্পকথা নয়, ওদের কথা লিখবেন বলে ক'দিন ছিলেনও মহিষগড়িয়া গ্রামে। মানুষজন তাদের দুঃখ-সংগ্রাম, পথঘাট, গাছপালা সবই বাস্তব থেকে উঠে এসেছে ' তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা ' বইয়ের পাতায়। এ বই পড়তে পড়তে ছোটোরা গ্রামকে চিনবে। আশুর প্রতি সহানুভূতি সমবেদনা জাগবে। জীবনের উত্তাপ তাদেরও স্পর্শ করবে।
তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা
₹32
‘আশু, আশুতোষ দাস দশঘড়া হাইস্কুলে ক্লাস নাইনে পড়ে। স্কুলে ভালো ছেলে হিসেবে সবাই এক ডাকে চেনে। থার্ড হয়ে সে নাইনে উঠেছে। ফার্স্ট-সেকেন্ড বা ফোর্থ-ফিফথ যারা হয়েছে, কেউ-ই তার মতো গরিবঘরের তাঁতিপুত্র নয়। রাজপুত্র বললেই ভালো হয়।' তাঁত বোনে আশুর বাবা। তাঁত বোনে দাদা। খটাং খট খটাং খট। মাকু চলে । তৈরি হয় শাড়ি। রংচঙে উজ্জ্বল শাড়ি। সেই শাড়ির রং আশুদের জীবনে লাগে না। বিবর্ণ ধূসরই রয়ে যায়। তাঁতিজীবনের দুঃখের বারমাস্যা, এক কিশোরের আশা নিরাশা ছোটোদের মতো করে শুনিয়েছেন লেখক। বানানো গল্পকথা নয়, ওদের কথা লিখবেন বলে ক'দিন ছিলেনও মহিষগড়িয়া গ্রামে। মানুষজন তাদের দুঃখ-সংগ্রাম, পথঘাট, গাছপালা সবই বাস্তব থেকে উঠে এসেছে ' তাঁতির বাড়ি ব্যাঙের বাসা ' বইয়ের পাতায়। এ বই পড়তে পড়তে ছোটোরা গ্রামকে চিনবে। আশুর প্রতি সহানুভূতি সমবেদনা জাগবে। জীবনের উত্তাপ তাদেরও স্পর্শ করবে।
প্রেমের কাব্য
₹150
লেখক প্রশান্ত মন্ডলের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “প্রেমের কাব্য”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
প্রেমের কাব্য
₹150
লেখক প্রশান্ত মন্ডলের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “প্রেমের কাব্য”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।