“তপন বন্দ্যোপাধ্যায়ের নির্বাচিত উপন্যাস” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
শীতাদ্র্রি অন্বেষন
Publisher: একুশ শতক
₹250
কেদারনাথ থেকে বদ্রীনাথের প্রবাদ পথের সন্ধান, কেদারনাথ মন্দির থেকে গঙ্গোত্রী মন্দির যাওয়ার জন্য গঙ্গোত্রী কল আবিষ্কার, পিন – পার্বতী গিরিবর্ত অতিক্রম ইত্যাদি এরকম অনেক অভিযান সম্পূর্ণ করেছেন লেখক প্রভাতকুমার গাঙ্গুলী। “শীতাদ্র্রী অন্বেষন” গ্রন্থটিতে তাঁর অভিযান এর কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
কেদারনাথ থেকে বদ্রীনাথের প্রবাদ পথের সন্ধান, কেদারনাথ মন্দির থেকে গঙ্গোত্রী মন্দির যাওয়ার জন্য গঙ্গোত্রী কল আবিষ্কার, পিন – পার্বতী গিরিবর্ত অতিক্রম ইত্যাদি এরকম অনেক অভিযান সম্পূর্ণ করেছেন লেখক প্রভাতকুমার গাঙ্গুলী। “শীতাদ্র্রী অন্বেষন” গ্রন্থটিতে তাঁর অভিযান এর কিছু গল্প তুলে ধরা হয়েছে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
আসামে বাঙালি মৃগয়া
₹300
আসামে বাঙালি মৃগয়া গ্রন্থের প্রকৃত লেখক হলো সময়। না, এ কোনো বিনয়-বচন নয়; এর চেয়ে বড়ো সত্যবদ্ধ স্বর আর কিছু নেই এই মুহূর্তে। এই বইতে যেসব বয়ান ও তথ্য সংকলিত হয়েছে,তা নিয়ে ইতিমধ্যে দুঃসময়ের জটিলতর আবর্ত তৈরি হয়ে গেছে। এ যেন দ্রৌপদীর শাড়ির মতো অফুরান; তাতে ভাজের পরে ভাঁজ, পরতের পরে পরত। আসামের বাঙালির শত্রু ঘরে এবং বাইরে আরও দুর্বার হয়ে পড়েছে। নাগরিকপঞ্জি তৈরির অজুহাতে রাষ্ট্রশক্তি বাঙালির জাতিসাকে মুছে ফেলতে চাইছে। শুধু আসামের বাঙালিই বিপন্ন নয়, পশ্চিমবঙ্গ সহ ভারতের সর্বত্র বাংলাভাষী হিন্দি-হিন্দু-হিন্দুস্থান নীতির ফ্যাসিবাদী সন্ত্রাসে সর্বস্বান্ত হতে বসেছেন। এত বড়ো দুঃসময় দেশভাগের আঁধির প্রহরেও দেখা যায়নি। আসামে এবং পশ্চিমবঙ্গে, ভারতের অন্যান্য প্রদেশেও, শত্রুপক্ষ উইপোকাদের নিশ্চিহ্ন করার প্রাথমিক উদ্যমে সফল হয়ে গেছে।
হিন্দুত্ববাদের এবং ইসলামি মৌলবাদের চোরাবালিতে ডুবে যাচ্ছে বাঙালি। সাধারণ নির্বাচনের ঢাকের বাদ্যি হয়ে পড়েছে মেকি দেশপ্রেম। শহরে ও মফস্বলে বাঙালি আর বাঙালি নেই; তারা সেই হিন্দুস্তানের কাছে মেরুদণ্ড সঁপে দিয়েছে যা তাদের জাতিসত্তাকে মধ্যযুগের ঘনঘোর অন্ধকারে ডুবিয়ে দিয়েছে। যা শুরু হয়েছিল আসামের বাঙালিদের নাগরিক অধিকার কেড়ে নেওয়ার প্রক্রিয়ায় অচিরেই তা জাতীয় মহাশ্মশানে এবং সমাধিভূমিতে পরিসমাপ্ত হবে। বোধ-বুদ্ধি বিসর্জন দিয়ে বাঙালি হিন্দি-আধিপত্যবাদের লেজুড়বৃত্তি করছে প্রকাশ্যে। তাই সীমাহীন দুর্নীতি, প্রশাসনিক নৈরাজ্য, সাম্প্রদায়িক ঘৃণা ও বিদ্বেষের মহামারী আর্থসামাজিক বিনাশ ও কৃত্রিম দেশপ্রেমের বানানো বন্যায় হারিয়ে যেতে বসেছে। আর এই সুযোগে বাঙালি-বিদ্বেষী অসমিয়া আধিপত্যবাদ (এবং বিভিন্ন প্রাদেশিক প্রভুত্ববাদ) ফ্যাসিবাদী রাষ্ট্রশক্তির প্রকাশ্য মদতে বাঙালি-মৃগয়ার অস্তিম পর্যায়ে ঝাঁপিয়ে পড়েছে।
রণক্লান্ত সমাজকর্মী ও মানবাধিকারকর্মীরা দুরূহতম এই সংকটে নিশ্চয় উটপাখির মতো বালিতে মুখ গুঁজে দেবেন না। যে-কোনোভাবে সীমাহীন রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মোকাবিলায় তাদের তৈরি থাকতেই হবে। এই বইকে যদি আমাদের সামূহিক জেগে থাকার দস্তাবেজ হিসেবে গ্রহণ করেন পড়ুয়ারা, তবেই এ প্রয়াস সার্থক হবে। আমরা যারা ক্ষমতা কেন্দ্রের লজ্জাহীন আক্রোশের প্রতি তর্জনি সংকেত করতে চেয়েছি, আত্মিক নৈরাজ্যের মুখোমুখি হয়েও জাতিসত্তার প্রশ্নে আপসরফা করতে রাজি নই। এই আমাদের সমবায়ী স্বর ও প্রত্যয় যা বইতে ব্যক্ত হয়েছে। বাঙালি আসামে থাকুক বা পশ্চিমবঙ্গে বা অন্য কোথাও আমরা বারবার এই ঘোষণাই করব : বাঙালির কোনো হিন্দু-মুসলমান-খ্রিস্টীয়-বৌদ্ধ হয় না; বাঙালি শুধুই বাঙালি।
আসামে বাঙালির অস্তিত্ব রক্ষার যুদ্ধ জারি থাকবে...
ধরা অধরার মাঝে
₹250
" ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থটি চরিত্রের দিক থেকে ইতিহাস না রম্যরচনা, না কি দুটোই একসঙ্গে, ভেবে কোনও হদিশ পাওয়া যায় না। এতে রাশি রাশি তথ্য আছে, একজন পদার্থবিজ্ঞানী কী করে ঘটনাচক্রে বড় মাপের আমলা হয়ে উঠলেন তার গল্প আছে, আর সেই সূত্রে সরকারি কাজকর্মের ধরণ-ধারণ নিয়ে মজার মজার ঘটনার বিশদ বিবরণ আছে। এতই মজার যে একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করা পর্যন্ত কোনও রেহাই নেই।
গ্রন্থটির আপাদমস্তক টস্ টস্ করছে অনুপম রসবোধে। তার সঙ্গে উপরিপাওনা হিসেবে বুদ্ধিদীপ্ত তির্যক মন্তব্য— কখনও আশপাশে ঘটে যাওয়া কাণ্ড-কারখানা নিয়ে আর কখনও বা নিজেকে নিয়েই। নিজেকে দিয়ে রসিকতা করার মতো বুকের পাটা সবার থাকে না। কিন্তু এই লেখকের আছে। আর তা প্রচুর পরিমাণেই। ফলে এই বইটির উপভোগ্যতার কোনও জবাব নেই। এতে একই সঙ্গে আছেন জ্যোতি বসু, নিরুপম সেন, সূর্যকান্ত মিশ্র, কাস্তি গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো চরিত্রেরা। আবার পাশাপাশি বিরাজ করছেন মমতাও।
পদার্থবিজ্ঞানী থেকে মুখ্য সচিব হয়ে ওঠা গল্পের মতো মনে হলেও সত্যি। গ্রন্থের লেখক প্রাক্তন মুখ্য সচিব অর্ধেন্দু সেন পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা অসমাপ্ত রেখে আই এ এস হয়েছিলেন। চাকুরিস্থল হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ। বামফ্রন্ট সরকারের ৩৪ বছরের দীর্ঘ শাসনকালের প্রায় শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পশ্চিম বাংলায় নানা দায়িত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে কাজ করে মুখ্যসচিব হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রিসভার সদস্য এবং প্রশাসনের উঁচু থেকে নীচের মহল পর্যন্ত নানাভাবে নজর করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। রাজনৈতিক বিভিন্ন দলের জেলার নেতা-কর্মী-সংগঠক ছাড়াও রাজ্য ও জাতীয় স্তরের অনেক নেতা নেত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ তাঁর হয়েছিল। তিনি তার চৌত্রিশ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনের কথা " ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন সংক্ষিপ্ততম পরিসরে।
টানটান গদ্যে তীব্র কৌতূক আর ঠাট্টাতামাশা ও মজা করার মধ্য দিয়ে পাঠককে চুম্বকের মতো টেনে রাখবে। পাঠক পড়তে পড়তে বলবেন— বাহ্। এতো দিন লেখেন নি কেন!
ধরা অধরার মাঝে
₹250
" ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থটি চরিত্রের দিক থেকে ইতিহাস না রম্যরচনা, না কি দুটোই একসঙ্গে, ভেবে কোনও হদিশ পাওয়া যায় না। এতে রাশি রাশি তথ্য আছে, একজন পদার্থবিজ্ঞানী কী করে ঘটনাচক্রে বড় মাপের আমলা হয়ে উঠলেন তার গল্প আছে, আর সেই সূত্রে সরকারি কাজকর্মের ধরণ-ধারণ নিয়ে মজার মজার ঘটনার বিশদ বিবরণ আছে। এতই মজার যে একবার পড়তে শুরু করলে শেষ না করা পর্যন্ত কোনও রেহাই নেই।
গ্রন্থটির আপাদমস্তক টস্ টস্ করছে অনুপম রসবোধে। তার সঙ্গে উপরিপাওনা হিসেবে বুদ্ধিদীপ্ত তির্যক মন্তব্য— কখনও আশপাশে ঘটে যাওয়া কাণ্ড-কারখানা নিয়ে আর কখনও বা নিজেকে নিয়েই। নিজেকে দিয়ে রসিকতা করার মতো বুকের পাটা সবার থাকে না। কিন্তু এই লেখকের আছে। আর তা প্রচুর পরিমাণেই। ফলে এই বইটির উপভোগ্যতার কোনও জবাব নেই। এতে একই সঙ্গে আছেন জ্যোতি বসু, নিরুপম সেন, সূর্যকান্ত মিশ্র, কাস্তি গঙ্গোপাধ্যায়ের মতো চরিত্রেরা। আবার পাশাপাশি বিরাজ করছেন মমতাও।
পদার্থবিজ্ঞানী থেকে মুখ্য সচিব হয়ে ওঠা গল্পের মতো মনে হলেও সত্যি। গ্রন্থের লেখক প্রাক্তন মুখ্য সচিব অর্ধেন্দু সেন পদার্থবিজ্ঞানের গবেষণা অসমাপ্ত রেখে আই এ এস হয়েছিলেন। চাকুরিস্থল হিসাবে বেছে নিয়েছিলেন পশ্চিমবঙ্গ। বামফ্রন্ট সরকারের ৩৪ বছরের দীর্ঘ শাসনকালের প্রায় শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত পশ্চিম বাংলায় নানা দায়িত্বপূর্ণ প্রশাসনিক পদে কাজ করে মুখ্যসচিব হিসাবে অবসর গ্রহণ করেন। মুখ্যমন্ত্রী থেকে শুরু করে মন্ত্রিসভার সদস্য এবং প্রশাসনের উঁচু থেকে নীচের মহল পর্যন্ত নানাভাবে নজর করার সুযোগ পেয়েছিলেন তিনি। রাজনৈতিক বিভিন্ন দলের জেলার নেতা-কর্মী-সংগঠক ছাড়াও রাজ্য ও জাতীয় স্তরের অনেক নেতা নেত্রীর সঙ্গে কাজ করার সুযোগ তাঁর হয়েছিল। তিনি তার চৌত্রিশ বছরের দীর্ঘ কর্মজীবনের কথা " ধরা অধরার মাঝে " গ্রন্থে লিপিবদ্ধ করেছেন সংক্ষিপ্ততম পরিসরে।
টানটান গদ্যে তীব্র কৌতূক আর ঠাট্টাতামাশা ও মজা করার মধ্য দিয়ে পাঠককে চুম্বকের মতো টেনে রাখবে। পাঠক পড়তে পড়তে বলবেন— বাহ্। এতো দিন লেখেন নি কেন!
কালীঘাটের পট
By অসীম রেজ
₹300
‘কালীঘাটের পট’ বাংলার চিত্রকলার এক গৌরবজনক অধ্যায় প্রায় শতবর্ষ আগে অস্তমিত হয়েছে। একদিন এই চিত্রশৈলী উনিশ শতকের তিরিশ দশক থেকে বিশ শতকের তিরিশ দশক পর্য্যন্ত সমাজ সচেতন ‘জনগণের শিল্প’ হয়ে বাঙালীর সাংস্কৃতিক জীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল। বাংলার সনাতন পটের ধারা থেকে নিজেকে মুক্ত করে কালীঘাটের পট সমাজ বাস্তবধর্মী আধুনিকতার এক নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছিল। কালীঘাটের শিল্পীরা ক্রেতাদের রুচি অনুযায়ী সস্তায় কালীঘাট মন্দিরের তীর্থযাত্রীদের হাতে দেব-দেবীদের ছবিগুলি যেমন পৌঁছে দিয়েছিলেন তেমন শহর কলকাতার দৈনন্দিন ঘটনা বা বাবু কালচারের রঙ্গ-ব্যঙ্গধর্মী চিত্তাকর্ষক ছবিগুলির ভিতর মনোরঞ্জনের খোরাক জুগিয়েছিলেন। সেদিন কে জানত, একদিন এগুলি হয়ে উঠবে বাঙালীর আত্মপরিচয়ের সাক্ষ্য।
এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কালীঘাট পটচিত্রের বৈশিষ্ট, অন্যান্য লোকশিল্পের সঙ্গে তার সম্পর্ক, পট শিল্পী পরিবারের অবদান, পটচিত্রে বিষয় বৈচিত্র্য ইত্যাদি। সঙ্গে রয়েছে সেসময়ের বেশকিছু রঙ্গিন ছবি যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে।
কালীঘাটের পট
By অসীম রেজ
₹300
‘কালীঘাটের পট’ বাংলার চিত্রকলার এক গৌরবজনক অধ্যায় প্রায় শতবর্ষ আগে অস্তমিত হয়েছে। একদিন এই চিত্রশৈলী উনিশ শতকের তিরিশ দশক থেকে বিশ শতকের তিরিশ দশক পর্য্যন্ত সমাজ সচেতন ‘জনগণের শিল্প’ হয়ে বাঙালীর সাংস্কৃতিক জীবনকে সমৃদ্ধ করেছিল। বাংলার সনাতন পটের ধারা থেকে নিজেকে মুক্ত করে কালীঘাটের পট সমাজ বাস্তবধর্মী আধুনিকতার এক নতুন মাত্রা যোগ করতে সক্ষম হয়েছিল। কালীঘাটের শিল্পীরা ক্রেতাদের রুচি অনুযায়ী সস্তায় কালীঘাট মন্দিরের তীর্থযাত্রীদের হাতে দেব-দেবীদের ছবিগুলি যেমন পৌঁছে দিয়েছিলেন তেমন শহর কলকাতার দৈনন্দিন ঘটনা বা বাবু কালচারের রঙ্গ-ব্যঙ্গধর্মী চিত্তাকর্ষক ছবিগুলির ভিতর মনোরঞ্জনের খোরাক জুগিয়েছিলেন। সেদিন কে জানত, একদিন এগুলি হয়ে উঠবে বাঙালীর আত্মপরিচয়ের সাক্ষ্য।
এই গ্রন্থে আলোচিত হয়েছে কালীঘাট পটচিত্রের বৈশিষ্ট, অন্যান্য লোকশিল্পের সঙ্গে তার সম্পর্ক, পট শিল্পী পরিবারের অবদান, পটচিত্রে বিষয় বৈচিত্র্য ইত্যাদি। সঙ্গে রয়েছে সেসময়ের বেশকিছু রঙ্গিন ছবি যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
মহাবিদ্রোহের আরও গল্প
₹200
১৮৫৭ সালের সার্ধশতবর্ষ উদযাপন লগ্নে বইটি প্রকাশিত হয়। সিপাহীদের কায়েম হওয়া হুকুম, রক্তাক্ত দিল্লি ,ইংরেজ ফৌজের দিল্লি পুনর্দখলের চেষ্টা - সমস্তই নিপুন ভাবে বর্ণিত হয়েছে। ইংরেজ সৈনিকদের পাশবিক অত্যাচারের প্রত্যক্ষ বাস্তবতা গল্পে উপস্থিত।
একটি সত্যের সন্ধানে উত্তর ইউরোপ
₹200
যেমন ভূমির উর্বরতার উপর ফসলের উৎকর্ষতা নির্ভর করে, ঠিক তেমনি সাহিত্যের ভালােমন্দ সমাজমানসের উপর নির্ভর করে। বিজ্ঞান প্রমাণ সাপেক্ষ বিষয়বস্তুর মূল্যায়নের উপর নির্ভরশীল, কিন্তু সাহিত্য তা নয়। ' একটি সত্যের সন্ধানে উত্তর ইউরোপ ' গ্রন্থটি শুধুই সত্য সন্ধানী পর্যটনের গল্প কথা । এই লেখা পড়তে গিয়ে কখনােও হয়তাে মনে হবে একটি চিন্তাধারা বা জগৎ থেকে অন্য চিন্তাধারা বা জগতে যেতে হচ্ছে। কিন্তু সেটাই প্রকৃতির সত্যরূপ। ছােটো ছােটো ঘটনা ও তার অন্তর্নিহিত সত্য এক অদৃশ্য বন্ধনে প্রকৃতির শাশ্বত সত্যকে প্রকাশ করে। সংক্ষেপে অনেক তথ্যের সমাবেশ ও বিশ্লেষণ হয়েছে এবং তা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালােচনা করেছি কিন্তু সম্পূর্ণতা দিতে চাইছি বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে। আছে চারটি দেশের শুধুই ভ্রমণ কাহিনি। সুইডেন পর্যটন কাহিনি, ডেনমার্ক ভ্রমণ ইত্যাদি।
একটি সত্যের সন্ধানে উত্তর ইউরোপ
₹200
যেমন ভূমির উর্বরতার উপর ফসলের উৎকর্ষতা নির্ভর করে, ঠিক তেমনি সাহিত্যের ভালােমন্দ সমাজমানসের উপর নির্ভর করে। বিজ্ঞান প্রমাণ সাপেক্ষ বিষয়বস্তুর মূল্যায়নের উপর নির্ভরশীল, কিন্তু সাহিত্য তা নয়। ' একটি সত্যের সন্ধানে উত্তর ইউরোপ ' গ্রন্থটি শুধুই সত্য সন্ধানী পর্যটনের গল্প কথা । এই লেখা পড়তে গিয়ে কখনােও হয়তাে মনে হবে একটি চিন্তাধারা বা জগৎ থেকে অন্য চিন্তাধারা বা জগতে যেতে হচ্ছে। কিন্তু সেটাই প্রকৃতির সত্যরূপ। ছােটো ছােটো ঘটনা ও তার অন্তর্নিহিত সত্য এক অদৃশ্য বন্ধনে প্রকৃতির শাশ্বত সত্যকে প্রকাশ করে। সংক্ষেপে অনেক তথ্যের সমাবেশ ও বিশ্লেষণ হয়েছে এবং তা বিভিন্ন দৃষ্টিকোণ থেকে পর্যালােচনা করেছি কিন্তু সম্পূর্ণতা দিতে চাইছি বৈজ্ঞানিক জ্ঞানের দৃষ্টিকোণ থেকে। আছে চারটি দেশের শুধুই ভ্রমণ কাহিনি। সুইডেন পর্যটন কাহিনি, ডেনমার্ক ভ্রমণ ইত্যাদি।
ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর
By জয়ন্ত সাহা
₹200
দুই মলাটে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর। ঘটনার গভীরে যেতে যেতে ক্যুইজের মোড়ক ছেড়ে প্রয়োজনে বিস্তারিত আলোচনা এই বইটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার স্বপ্নকে সামনে রেখে দেশ এগিয়েছে। সাফল্যের মুকুটে গুঁজেছে অসংখ্য পালক। আবার না পাওয়ার বেদনা সংখ্যাতীত প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।'ভারতের পরমাণু কর্মসূচি', 'সংসদীয় গণতন্ত্র', 'অর্থনীতির জগৎ', 'প্রকৃতি ও পরিবেশ', 'প্রাকৃতিক বিপর্যয়', 'মহাকাশ গবেষণা', 'সামরিক মহড়া', 'খেলারদুনিয়া','বাংলা ও বাঙালি', 'শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি' সহ একাধিক বিষয়ে অজস্র প্রশ্ন ও তার উত্তর ক্যুইজের আকারে উপস্থাপনা করা হয়েছে "ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর" গ্রন্থে।
ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর
By জয়ন্ত সাহা
₹200
দুই মলাটে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর। ঘটনার গভীরে যেতে যেতে ক্যুইজের মোড়ক ছেড়ে প্রয়োজনে বিস্তারিত আলোচনা এই বইটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার স্বপ্নকে সামনে রেখে দেশ এগিয়েছে। সাফল্যের মুকুটে গুঁজেছে অসংখ্য পালক। আবার না পাওয়ার বেদনা সংখ্যাতীত প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।'ভারতের পরমাণু কর্মসূচি', 'সংসদীয় গণতন্ত্র', 'অর্থনীতির জগৎ', 'প্রকৃতি ও পরিবেশ', 'প্রাকৃতিক বিপর্যয়', 'মহাকাশ গবেষণা', 'সামরিক মহড়া', 'খেলারদুনিয়া','বাংলা ও বাঙালি', 'শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি' সহ একাধিক বিষয়ে অজস্র প্রশ্ন ও তার উত্তর ক্যুইজের আকারে উপস্থাপনা করা হয়েছে "ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর" গ্রন্থে।