Discount applied: Discount 20%
“সুশীল জানার গল্পসমগ্র” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
স্বপ্ন দেখে যাই
Publisher: একুশ শতক
₹200
রবার্ট ব্রাউনিং,জন কিটস প্রভৃতি কবির কবিতা অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ সরকার এর কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্বপ্ন দেখে যাই”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
বইটি পড়ুন এবং “পাঠক পর্যালোচনা” অংশে গিয়ে রিভিউ দিন। আমরা আপনাদের রিভিউ আমাদের ব্লগ “একুশের আড্ডা” এবং আমাদের Facebook, Twitter, Linkedin এবং Instagram এ প্রকাশ করবো।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES - swapna dekhe jai 001
রবার্ট ব্রাউনিং,জন কিটস প্রভৃতি কবির কবিতা অনুবাদক রবীন্দ্রনাথ সরকার এর কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “স্বপ্ন দেখে যাই”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা
₹400
বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐশ্বর্য বাংলার মন্দির। এই মন্দিরগুলি বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস চর্চার জন্য জরুরি। শুধু বিষ্ণুপুর বা কালনায় নয়, সারা বাংলা জুড়েই অসংখ্য অসাধারণ মন্দির নির্মিত হয়েছে। চালা, রত্ন, দালান, মঞ্চ, মঠ, দেউল ইত্যাদি শিল্পরীতি এবং টেরাকোটা অলংকরণের নানা বৈচিত্র্যে ও প্রাচুর্যে সেগুলি সমৃদ্ধ। একদিকে পৌরাণিক দেবদেবী ও আখ্যান, অন্যদিকে অভিজাত ও সাধারণ মানুষের সমাজজীবনের প্রতিফলন দেখা যায়। মন্দিরগুলির অলংকরণ এর প্রধান উপাদান উঠে এসেছে বিভিন্ন সাহিত্যিক বা সামাজিক উৎস থেকে। মন্দির এবং মন্দিরের অলংকরণ এর উৎসসন্ধান এই গ্রন্থের প্রধান লক্ষ্য। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক দুশোটি ছবি, যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে। " বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা " গ্রন্থটি বাংলা সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।
বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা
₹400
বাংলার একটি গুরুত্বপূর্ণ ঐশ্বর্য বাংলার মন্দির। এই মন্দিরগুলি বাংলার সাংস্কৃতিক ইতিহাস চর্চার জন্য জরুরি। শুধু বিষ্ণুপুর বা কালনায় নয়, সারা বাংলা জুড়েই অসংখ্য অসাধারণ মন্দির নির্মিত হয়েছে। চালা, রত্ন, দালান, মঞ্চ, মঠ, দেউল ইত্যাদি শিল্পরীতি এবং টেরাকোটা অলংকরণের নানা বৈচিত্র্যে ও প্রাচুর্যে সেগুলি সমৃদ্ধ। একদিকে পৌরাণিক দেবদেবী ও আখ্যান, অন্যদিকে অভিজাত ও সাধারণ মানুষের সমাজজীবনের প্রতিফলন দেখা যায়। মন্দিরগুলির অলংকরণ এর প্রধান উপাদান উঠে এসেছে বিভিন্ন সাহিত্যিক বা সামাজিক উৎস থেকে। মন্দির এবং মন্দিরের অলংকরণ এর উৎসসন্ধান এই গ্রন্থের প্রধান লক্ষ্য। সঙ্গে রয়েছে প্রাসঙ্গিক দুশোটি ছবি, যা বিষয়বস্তুকে বুঝতে সহায়তা করবে। " বাংলার শতাব্দী প্রাচীন মন্দির পরিক্রমা " গ্রন্থটি বাংলা সংস্কৃতিচর্চার ক্ষেত্রে একটি উল্লেখযোগ্য সংযোজন।
পত্তনি কথা
By গৌর কারক
₹250
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। "বগাল" না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে "পত্তনি কথা" বইটিতে।
পত্তনি কথা
By গৌর কারক
₹250
গোয়ালঘরে জন্ম নেওয়ার সুবাদে শৈশবেই একটি অদৃশ্য সত্য জড়িয়ে যায় গৌর কারক এর জীবনের সঙ্গে। শর্তটি হলো গাঁয়ের লোকের বাড়ি অথবা দোকানে দোকানে ভোরের দুধের যোগান তাকেই দিতে হবে। "বগাল" না এলে মোষ ছাড়াতে যাওয়া, বনের প্রতি নেশা এভাবেই তৈরী হয়। এইসব বিরল অভিজ্ঞতা ফুটে উঠেছে "পত্তনি কথা" বইটিতে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব
₹200
" পাণ্ডলিপি থেকে মুদ্রণপর্ব " গ্রন্থে নানা জাতীয় লিপির ইতিবৃত্ত, বাংলা লিপির উদ্ভব, ভারতীয় জ্ঞানভান্ডারে পাণ্ডুলিপির গুরুত্ত্ব, প্রচ্ছদ অলঙ্করণের প্রাচীন রীতি, বাংলা মুদ্রণ ও তাঁর পশ্চাৎপট নিয়ে আলোচনার পাশাপাশি পাণ্ডুলিপি থেকে মুদ্রণব্যবস্থার সঙ্গে জড়িত কিছু উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব যেমন পঞ্চানন কর্মকার, উইলিয়াম কেরী, মৃত্যুঞ্জয় বিদ্যালঙ্কার, সাতকড়ি মুখোপাধ্যায়, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর ইত্যাদি ব্যক্তিত্বদের নিয়েও আলোচনা করা হয়েছে।
কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ
By প্রণব চৌধুরী
₹200
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রূয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল কিছু তরুণ, উত্তাল হয়েছিল ছাত্র - বুদ্ধিজীবী - জনসমাজ। পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষারূপে বাংলা স্বীকৃতি পেলেও, প্রতিপদক্ষেপে তাদের মুখােমুখি হতে হয়েছে ইসলামিক সংস্কৃতির নামে বাঙালি-সংস্কৃতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট সরকার উৎখাত। ১৯৫৮-এ পাকসেনাপ্রধান আইয়ুব খানের সাময়িক শাসন ও ক্ষমতাগ্রহণ, পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হয়ে মৌলিক গণতন্ত্রের নামে দশটি বছর সমস্ত মৌলিক স্বাধীনতাহরণ। বাংলা বর্ণমালার আরবি-রােমান হরফে রূপান্তরের উদ্যোগ, বেতার-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচারে নিষেধাজ্ঞা, ' জাতীয় কবি ' নজরুলের কবিতা-গানে ‘হিন্দুয়ানি’ ভাষা বদল করে আরবি-ফরাসি শব্দ প্রয়োগ, ক্রমাগত আর্থিক পীড়নে সােনার বাংলাকে শশানে পরিণত করা, পূর্ববাংলার স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন অবদমনের জন্যে ' আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ', উনসত্তরে পুলিশের গুলিতে কিশাের মতিউর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা আসাদ, রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুজ্জোহা; একাত্তরের যুদ্ধে তিরিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। এই দুঃসাহসী মর্মান্তিক ঘটনাবলি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মীলনে সেখানে রচিত হয়েছে একাত্তর-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বাংলাভাষার নতুনতর কাব্য ও সংগীত। ' কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রবন্ধে এর যথাযথ রূপায়ণ। এপার বাংলায় অনুরূপ প্রয়াস দুর্লভ।
কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ
By প্রণব চৌধুরী
₹200
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রূয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল কিছু তরুণ, উত্তাল হয়েছিল ছাত্র - বুদ্ধিজীবী - জনসমাজ। পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষারূপে বাংলা স্বীকৃতি পেলেও, প্রতিপদক্ষেপে তাদের মুখােমুখি হতে হয়েছে ইসলামিক সংস্কৃতির নামে বাঙালি-সংস্কৃতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট সরকার উৎখাত। ১৯৫৮-এ পাকসেনাপ্রধান আইয়ুব খানের সাময়িক শাসন ও ক্ষমতাগ্রহণ, পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হয়ে মৌলিক গণতন্ত্রের নামে দশটি বছর সমস্ত মৌলিক স্বাধীনতাহরণ। বাংলা বর্ণমালার আরবি-রােমান হরফে রূপান্তরের উদ্যোগ, বেতার-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচারে নিষেধাজ্ঞা, ' জাতীয় কবি ' নজরুলের কবিতা-গানে ‘হিন্দুয়ানি’ ভাষা বদল করে আরবি-ফরাসি শব্দ প্রয়োগ, ক্রমাগত আর্থিক পীড়নে সােনার বাংলাকে শশানে পরিণত করা, পূর্ববাংলার স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন অবদমনের জন্যে ' আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ', উনসত্তরে পুলিশের গুলিতে কিশাের মতিউর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা আসাদ, রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুজ্জোহা; একাত্তরের যুদ্ধে তিরিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। এই দুঃসাহসী মর্মান্তিক ঘটনাবলি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মীলনে সেখানে রচিত হয়েছে একাত্তর-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বাংলাভাষার নতুনতর কাব্য ও সংগীত। ' কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রবন্ধে এর যথাযথ রূপায়ণ। এপার বাংলায় অনুরূপ প্রয়াস দুর্লভ।