“হিমালয়ের হাতছানি” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist

আরও পঁচিশটি গল্প
By ইন্দিরা দাশ
Publisher: একুশ শতক
₹400
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-APG01
একই ধরণের গ্রন্থ
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।
গোকুলবাহিনী
₹150
ঘটনার ঘনঘটা থেকে যে গল্পের নির্মাণ, সেই বাঁধা গতের রাস্তায় হাঁটে না কাবেরীর গল্প। বরং ঘটনাকে ছেনে নিয়ে তাকে অন্য চেহারায় উপস্থিত করাই কাবেরীর বৈশিষ্ট্য। ফলে আপাতনিরীহ পরিস্থিতিও সংকটময় হয়ে ওঠে ধীরে ধীরে, পাঠকের মনে তা খোঁচা দিতে থাকে, চারপাশের মানুষজনের চেনা চেহারা অবিশ্বাস্য হয়ে দেখা দেয়। কাবেরীর গল্পগ্রন্থ ' গোকুলবাহিনী ' র পটভূমি কলকাতা। এই নগরজীবন নিয়ত যেভাবে বদলে যাচ্ছে, তাকে উলটে-পালটে দেখেছেন কাবেরী, দেখিয়েছেন পাঠককেও। আবার নিছক তাতেই যে সীমাবদ্ধ রয়েছে গল্প, তাও নয়। মহাভারত কিংবা বঙ্কিমচন্দ্রের ভাষ্যের নতুনতর নির্মাণ নিয়ে পরীক্ষানিরীক্ষাতেও কাবেরী গল্পের ছক ভাঙতে চেয়েছেন। এই সমস্ত বিষয়ের মধ্যে কাবেরীর যে যাত্রা সেখানে পাঠক যদি তার সঙ্গী হন তাহলে তাদের দুরবিনে আবিষ্কৃত হতে পারে গল্পের অন্য কোনাে ভূখণ্ড।
পাখি সব করে রব
₹200
"নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার" এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
পাখি সব করে রব
₹200
"নিখিলবঙ্গ সাহিত্য পুরস্কার" এ ভূষিত লেখক মিলনেন্দু জানা অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “পাখি সব করে রব”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ
₹500
মরিচঝাঁপি একটি দ্বীপের নাম। সুন্দরবনের এই নিষিদ্ধ দ্বীপে ডেকে আনা হয়েছিল দণ্ডকারণ্যের উদ্বাস্তুদের। শূন্যহাতে তারা গড়ে তুলছিল এক স্বপ্নের জনবসতি, নেতাজিনগর। কিন্তু সরকার প্রতিশ্রুতি ভুলে দেশ-ভিখারি মানুষগুলোকে বুলেটের ডগায় উৎখাত করে। দেশভাগের পর নিম্নবর্গের উদ্বাস্তুরা দণ্ডকারণ্যে নির্বাসিত হয়েছিল বাংলা থেকে। তাদের বিরামহীন ক্যারাভান যাত্রা এবং বিপন্নতার কারণ তলিয়ে দেখেছেন লেখক। স্বাধীনতা উত্তরকাল নিয়ে মরিচঝাঁপির প্রক্ষাপটে ইতিপূর্বে খুব কমই উপন্যাস লেখা হয়েছে। 'মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ' প্রবহমান কালের সেই সব বিবর্ণ মানুষের কথনে একটি ঐতিহাসিক আখ্যান।
মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ
₹500
মরিচঝাঁপি একটি দ্বীপের নাম। সুন্দরবনের এই নিষিদ্ধ দ্বীপে ডেকে আনা হয়েছিল দণ্ডকারণ্যের উদ্বাস্তুদের। শূন্যহাতে তারা গড়ে তুলছিল এক স্বপ্নের জনবসতি, নেতাজিনগর। কিন্তু সরকার প্রতিশ্রুতি ভুলে দেশ-ভিখারি মানুষগুলোকে বুলেটের ডগায় উৎখাত করে। দেশভাগের পর নিম্নবর্গের উদ্বাস্তুরা দণ্ডকারণ্যে নির্বাসিত হয়েছিল বাংলা থেকে। তাদের বিরামহীন ক্যারাভান যাত্রা এবং বিপন্নতার কারণ তলিয়ে দেখেছেন লেখক। স্বাধীনতা উত্তরকাল নিয়ে মরিচঝাঁপির প্রক্ষাপটে ইতিপূর্বে খুব কমই উপন্যাস লেখা হয়েছে। 'মরিচঝাঁপির নিষিদ্ধ মানুষ' প্রবহমান কালের সেই সব বিবর্ণ মানুষের কথনে একটি ঐতিহাসিক আখ্যান।
প্রেমের কাব্য
₹150
লেখক প্রশান্ত মন্ডলের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “প্রেমের কাব্য”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
প্রেমের কাব্য
₹150
লেখক প্রশান্ত মন্ডলের অনেক গুলি কাব্যগ্রন্থের মধ্যে অন্যতম হলো “প্রেমের কাব্য”। তাঁর সাহিত্য পরিধির পরিচয় এই গ্রন্থে পাওয়া যায়।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।
দেড়শো গজে জীবন
₹200
১৯৭১-এর ভারত বাংলাদেশের মধ্যের বাউন্ডারি চুক্তি অনুসারে সিদ্ধান্ত হয় আন্তর্জাতিক সীমানা বা জিরো লাইন-এর দেড়শো গজের মধ্যে কেউ বসবাস করবে না ও সেখানে কোনো নির্মাণ কাজ হবে না। দুই দেশের স্বরাষ্ট্র সচিব পর্যায়ের আলোচনার ভিত্তিতে আশির দশকের শেষে ভারত দেড়শো গজ ছেড়ে বেড়া দেওয়ার কাজ শুরু করে। লক্ষ্য, অনুপ্রবেশ, চোরাচালান, পাচার বন্ধ করা। ২০১৩ থেকে ভারত সরকার বেড়াকে মজবুত, নিচ্ছিদ্র ও উঁচু বানানোর কাজে হাত দেয়। উদ্দেশ্য, যাতে কেউ কোনো ভাবে এপার ওপার না করতে পারে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তা থেকে যায় অলক্ষ্যে। ভারাতের জিরো লাইন থেকে দেড়শো গজের বেড়া পার হয়ে আসার উপর কঠোর থেকে কঠোরতর নজরদারির একের পর এক নানা সরকারি পরিকল্পনা দেড়শো গজের মানুষদের দৈনন্দিন জীবন বিপদসঙ্কুল করে তোলা। সীমান্তরক্ষীদের অন্যায় অত্যাচার আর দাবীর পাশাপাশি থাকে নানা দুর্বৃত্তের ছোবল। ২০১৫য় ভারত বাংলাদেশ চুক্তির ফলে ছিটমহল হস্তান্তরের সিদ্ধান্ত নেয় দুই দেশ। কিন্তু দেড়শো গজের মানুষের জীবন থমকে থাকে। তারা যে অন্ধকারে ছিল সেই অন্ধকারেই থেকে যায়। কারণ তারা ছিটমহলের মানুষ নয়, উদ্বাস্তুও নয়, তারা দেড়শো গজের মানুষ। ঠিক যেমনটি দেখা যায় কোচবিহারে।
সসীমকুমার বাড়ৈ-এর " দেড়শো গজে জীবন " উপন্যাসটি এই প্রান্তিক মানুষদের জীবনভিত্তিক উপন্যাস। এ কাহিনি দেশ ভাগের ফলে সীমান্তে বসবাসকারী প্রান্তিক মানুষের ছিন্ন ভিন্ন হয়ে যাওয়া জীবনের কথা। এটা কোচবিহার অঞ্চলে কাটাতার আর আন্তর্জাতিক সীমানার মধ্যে আটকে পড়া 'নো ম্যানস ল্যান্ড'-এর মানুষদের কথা। তাদের দৈনন্দিন জীবনের নির্মম যন্ত্রণা ও প্রশাসনিক নির্লিপ্ততা ও অসহযোগিতার দৃশ্য উপন্যাসটির পাতায় পাতায় ফুটে ওঠে। দেড়শো গজের মানুষের অসহায়তার ছবি রূপান্তরিত হয় সংগঠিত প্রতিবাদ প্রতিরোধের হুংকারে।