“বাংলা গীতিকার রূপতাত্ত্বিক ও গঠনতাত্ত্বিক বিশ্লেষণ” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
ভিজে যাই বৃষ্টিহীনতায়
By সন্দীপ মিত্র
Publisher: একুশ শতক
₹150
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
একই ধরণের গ্রন্থ
ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর
By জয়ন্ত সাহা
₹200
দুই মলাটে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর। ঘটনার গভীরে যেতে যেতে ক্যুইজের মোড়ক ছেড়ে প্রয়োজনে বিস্তারিত আলোচনা এই বইটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার স্বপ্নকে সামনে রেখে দেশ এগিয়েছে। সাফল্যের মুকুটে গুঁজেছে অসংখ্য পালক। আবার না পাওয়ার বেদনা সংখ্যাতীত প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।'ভারতের পরমাণু কর্মসূচি', 'সংসদীয় গণতন্ত্র', 'অর্থনীতির জগৎ', 'প্রকৃতি ও পরিবেশ', 'প্রাকৃতিক বিপর্যয়', 'মহাকাশ গবেষণা', 'সামরিক মহড়া', 'খেলারদুনিয়া','বাংলা ও বাঙালি', 'শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি' সহ একাধিক বিষয়ে অজস্র প্রশ্ন ও তার উত্তর ক্যুইজের আকারে উপস্থাপনা করা হয়েছে "ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর" গ্রন্থে।
ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর
By জয়ন্ত সাহা
₹200
দুই মলাটে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর। ঘটনার গভীরে যেতে যেতে ক্যুইজের মোড়ক ছেড়ে প্রয়োজনে বিস্তারিত আলোচনা এই বইটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য। পূর্ণাঙ্গ স্বাধীনতার স্বপ্নকে সামনে রেখে দেশ এগিয়েছে। সাফল্যের মুকুটে গুঁজেছে অসংখ্য পালক। আবার না পাওয়ার বেদনা সংখ্যাতীত প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে।'ভারতের পরমাণু কর্মসূচি', 'সংসদীয় গণতন্ত্র', 'অর্থনীতির জগৎ', 'প্রকৃতি ও পরিবেশ', 'প্রাকৃতিক বিপর্যয়', 'মহাকাশ গবেষণা', 'সামরিক মহড়া', 'খেলারদুনিয়া','বাংলা ও বাঙালি', 'শিক্ষা-সাহিত্য-সংস্কৃতি' সহ একাধিক বিষয়ে অজস্র প্রশ্ন ও তার উত্তর ক্যুইজের আকারে উপস্থাপনা করা হয়েছে "ক্যুইজে ভারতের স্বাধীনতার পঁচাত্তর বছর" গ্রন্থে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
পরিবেশ ও সাহিত্যের দেশ মহাদেশ
By শুভঙ্কর গুহ
₹300
সাহিত্য, পরিবেশ, সংস্কৃতি ও প্রান্তিক জীবন নিয়ে আলোচনা ও রচনার সংকলন এই গ্রন্থ। বাঙলা, ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য এই জীবন্ত গ্রহের মহাসাগরীয় সম্পদ। গোটা বিশ্বে উপনিবেশিক শাসন ও লুণ্ঠন উত্তর ঔপনিবেশিক পরবর্তী সময়ে মানব সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে আজও ধস্ত করে যাচ্ছে। সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রবাহ কিন্তু নিজের গতিতেই এগিয়ে চলে। পরিবেশ ও পরিস্থিতি নিজের মতো করে মানিয়ে নেয় সময়ের ঘাত প্রতিঘাতে। এই সংকলনে তেমনই ভাবনার প্রকাশ ঘটেছে। মহাবিশ্বের পরিবেশ ও নিসর্গ সাহিত্য রচনার প্রধান সহায়ক। সাহিত্য, মাঠ ঘাটের নিসর্গ, নদ নদী, বিজ্ঞাপন সংস্কৃতি ও প্রান্তিক জীবনের কথাবার্তা নিয়েই কিছু রচনা এই গ্রন্থের উদ্দেশ্য।
পরিবেশ ও সাহিত্যের দেশ মহাদেশ
By শুভঙ্কর গুহ
₹300
সাহিত্য, পরিবেশ, সংস্কৃতি ও প্রান্তিক জীবন নিয়ে আলোচনা ও রচনার সংকলন এই গ্রন্থ। বাঙলা, ভারতীয় ও আন্তর্জাতিক সাহিত্য এই জীবন্ত গ্রহের মহাসাগরীয় সম্পদ। গোটা বিশ্বে উপনিবেশিক শাসন ও লুণ্ঠন উত্তর ঔপনিবেশিক পরবর্তী সময়ে মানব সভ্যতা ও সংস্কৃতিকে আজও ধস্ত করে যাচ্ছে। সাহিত্য ও সংস্কৃতির প্রবাহ কিন্তু নিজের গতিতেই এগিয়ে চলে। পরিবেশ ও পরিস্থিতি নিজের মতো করে মানিয়ে নেয় সময়ের ঘাত প্রতিঘাতে। এই সংকলনে তেমনই ভাবনার প্রকাশ ঘটেছে। মহাবিশ্বের পরিবেশ ও নিসর্গ সাহিত্য রচনার প্রধান সহায়ক। সাহিত্য, মাঠ ঘাটের নিসর্গ, নদ নদী, বিজ্ঞাপন সংস্কৃতি ও প্রান্তিক জীবনের কথাবার্তা নিয়েই কিছু রচনা এই গ্রন্থের উদ্দেশ্য।
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
প্রাণের প্রাণ গীতবিতানে
₹200
গীতা-উপনিষদের পাতা খুললে বেজে ওঠে গীতবিতানের গান। আবার গান গাইতে বসলেও গীতা-উপনিষদ এসে সহযাত্রী হয় গানের মর্মলোকের পথযাত্রায়। এমনই কিছু অনুভবের কথা রয়েছে এ গ্রন্থে।
কৃষ্ণ থেকে কলি
By সাগ্নিক
₹100
বয়স,লিঙ্গ,বর্ণ,শ্রেণী বিভাজনের ঊর্দ্ধে ভালোবাসা এক পরিপূর্ণ অধ্যায় এবং ছোটো-বড় অসংখ্য অব্যক্ত আবেগের সমাহার । এবং এই আবেগগুলোরই কাব্যিক প্রকাশ 'কৃষ্ণ থেকে কলি' ।
কৃষ্ণ থেকে কলি
By সাগ্নিক
₹100
বয়স,লিঙ্গ,বর্ণ,শ্রেণী বিভাজনের ঊর্দ্ধে ভালোবাসা এক পরিপূর্ণ অধ্যায় এবং ছোটো-বড় অসংখ্য অব্যক্ত আবেগের সমাহার । এবং এই আবেগগুলোরই কাব্যিক প্রকাশ 'কৃষ্ণ থেকে কলি' ।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।
বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র
By অমর দে
₹150
দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি প্রখ্যাত মার্কিন লেখক আর্নেস্ট হেমিংওয়ে কর্তৃক ১৯৫১ সালে কিউবায় অবস্থাকালীন সময়ে লিখিত এবং ১৯৫২ সালে প্রকাশিত উপন্যাস। এটি লেখকের জীবন কালে প্রকাশিত সর্বশেষ ফিকশানধর্মী রচনা। এটা তার সেরা লেখাগুলোর একটি। উপন্যাসের প্রধান কাহিনী বর্ণিত হয়েছে উপসাগরীয় স্রোতে বিশাল এক মারলিন মাছের সাথে সান্তিয়াগোর এক বৃদ্ধ জেলের সংগ্রামের কাহিনী। ১৯৫৩ সালে " দ্যা ওল্ড ম্যান এন্ড দ্যা সি " সাহিত্যে পুলিৎজার পুরস্কার এবং ১৯৫৪ সালে নোবেল পুরস্কার লাভ করে। " বুড়ো লোকটা ও সমুদ্র " তারই বাংলা অনুবাদ। অনুবাদক অমর দে।
এই উপন্যাসের সিংহভাগ জুড়ে সমুদ্র। উপন্যাসে সমুদ্রে মাছ ধরতে যাওয়া বুড়ো সান্তিয়াগোর সংগ্রাম কাহিনীর সাথে সাথে সমুদ্রের সূক্ষ্ম বর্ণনা পাঠককে আকৃষ্ট করে দারুণভাবে। সমুদ্রের জল কেটে বেরিয়ে যাওয়া উডুক্কু মাছ। তলা থেকে বেরিয়ে আসা নানা জাতের হাঙর। হাঙরের বিভিন্ন শারীরিক কসরত। পড়তে গেলে বিভিন্ন ঘটনা এতই বিশ্বাসযোগ্য হয়ে ওঠে যে, লেখক হেমিংওয়ে নিজেই বইটি সম্পর্কে বলেছেন, " আনকোরা পাঠকের জন্য এটি অন্যরকম ব্যাপার "।
উপন্যাসে দেখা যায়, সান্তিয়াগো সমুদ্রের এক বিরাট মাছকে হত্যা করে। দিনের পর দিন তাকে বড়শি বিধিয়ে রাখে। এক ভয়াবহ যন্ত্রণা পেয়েছে মাছটি। প্রথমে মাছটি যখন সহজে ধরা দেয়নি, তখন বুড়ো হুংকার ছেড়ে বলেছে ' যত বড়ই হোক, ওটাকে আমি মারবই। ওর বিরাটত্ব আর বড়াই আমি শেষ করবই।... ওকে আমি দেখাবো মানুষ কি করতে পারে আর মানুষের লেগে থাকার শক্তি কত ভয়ংকর। '
উপন্যাসে লেখক দেখিয়েছেন, যে মানুষ সম্প্রদায় মনে করে তারা বাদে দুনিয়ার বাকীসব জীবজন্তু উদ্ভিদ সবই মানুষের ভোগ্য। এবং মানুষই হচ্ছে প্রাণিজগতের রাজা, এই বুড়ো তাদেরই প্রতিনিধি। কিন্তু সমুদ্রের হাতে শেষ পর্যন্ত মানুষের প্রতিনিধি বুড়ো সান্তিয়াগোর পরাজয় হয়েছিল। এ এক অসাধারণ উপন্যাস।