“অপরাহ্নের আলো” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
বিদিশার গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-BG01
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
পঁচিশটি গল্প
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
পঁচিশটি গল্প
₹350
২০১৫ থেকে ২০২১ এর মধ্যে লেখা ২৫ টি গল্পের সংকলন এই গ্রন্থ। ঘর বললেই যে দেখায় ক্যালাইডোস্কোপ ঢুকে পড়ে, ভাতের রং চেনা যায় না, উনুন ঠান্ডায় কুঁকড়ে থাকে, খিদে নেই বললেই সোনার দাম বেড়ে যায়, মানুষ পাথর খেয়ে বেঁচে থাকে, ভালোবাসার টেলিগ্রামে যেখানে সেখানে থুতু জমে, গল্পগুলি এমন দেখার মধ্যেই হেঁটে চলেছে।
বঙ্গ রঙ্গমঞ্চে গিরিশ কারনাড
₹600
ভারতীয় থিয়েটারের নব দিগন্তের দ্রষ্টা গিরিশ কারনাড (১৯৩৬-২০১৯)-এর অনেক নাটক বাংলাভাষায় অনূদিত ও রূপান্তরিত হয়েছে – সেগুলির বেশ কয়েকটি বঙ্গরঙ্গমঞ্চে প্রযোজিত হয়ে তাঁকে বাঙালির নাট্যসংস্কৃতি ক্ষেত্রে পরিচিতি ও প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছে। বর্তমান গ্রন্থ প্রস্তুত করার উদ্দেশ্য—সেসব প্রযোজনায় বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য, বিশ্লেষণ এবং মঞ্চায়নের নানা দিকের পূর্বাপর বিবরণ একসঙ্গে ধরে রাখার চেষ্টা। নাটককার হিসেবে ভারতীয় নাট্যক্ষেত্রে গিরিশের বহুতর পরিচয়ই যে তাঁর অনন্যতার দ্যোতক - এ বইয়ের বহু নিবন্ধে সেই প্রমাণ বিধৃত। নাট্যানুসন্ধানী পাঠক, গবেষক এবং গিরিশ - অনুরাগীরা এ-সংকলন নিশ্চয় সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করবেন।
বঙ্গ রঙ্গমঞ্চে গিরিশ কারনাড
₹600
ভারতীয় থিয়েটারের নব দিগন্তের দ্রষ্টা গিরিশ কারনাড (১৯৩৬-২০১৯)-এর অনেক নাটক বাংলাভাষায় অনূদিত ও রূপান্তরিত হয়েছে – সেগুলির বেশ কয়েকটি বঙ্গরঙ্গমঞ্চে প্রযোজিত হয়ে তাঁকে বাঙালির নাট্যসংস্কৃতি ক্ষেত্রে পরিচিতি ও প্রতিষ্ঠা এনে দিয়েছে। বর্তমান গ্রন্থ প্রস্তুত করার উদ্দেশ্য—সেসব প্রযোজনায় বিষয়ে প্রয়োজনীয় তথ্য, বিশ্লেষণ এবং মঞ্চায়নের নানা দিকের পূর্বাপর বিবরণ একসঙ্গে ধরে রাখার চেষ্টা। নাটককার হিসেবে ভারতীয় নাট্যক্ষেত্রে গিরিশের বহুতর পরিচয়ই যে তাঁর অনন্যতার দ্যোতক - এ বইয়ের বহু নিবন্ধে সেই প্রমাণ বিধৃত। নাট্যানুসন্ধানী পাঠক, গবেষক এবং গিরিশ - অনুরাগীরা এ-সংকলন নিশ্চয় সমাদরের সঙ্গে গ্রহণ করবেন।
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।
উনিশে মে : ভাষার সংকট
₹250
দেশভাগের পর নবগঠিত আসাম প্রদেশে সংখ্যায় কমে যাওয়া বাঙালির মুখের ভাষা ভুলিয়ে দিতে ১৯৬০ এর ভাষা আইনে একমাত্র অসমিয়াকে করা হয় রাজ্যভাষা, প্রতিবাদে বরাক উপত্যকায় শুরু হয় ভাষা সংগ্রাম, ১৯৬১র ১৯শে মে হয় মহাবিস্ফোরণ, শেষ পর্যন্ত কেন্দ্রীয় সরকারের মধ্যস্থতায় ভাষা আইনে বরাক উপত্যকার জন্য বরাদ্দ হয় বাংলা ভাষা। তারপরেও শিক্ষাক্ষেত্রে চাকুরিক্ষেত্রে শুরু হয় চোরাগোপ্তা আক্রমণ। আবার দুই দফায় করিমগঞ্জে শহিদ হন আরও তিনজন। বিষ্ণুপ্রিয়া মনিপুরি ভাষার জন্য আর এক কিশোরীর মৃত্যু হয় পাথারকান্দিতে। মরিয়া না মরে এ কেমন বৈরী, তাও বাঙালি বেঁচে থাকে। উগ্র জাতীয়তাবাদের বিভিন্ন প্রকার অসমিয়া সমাজে, শেষ প্রকাশ হয়। এনারসির আক্রমণে, রাজ্য সরকার কেন্দ্রীয় সরকার নানা ভাবে বাঙালিকে বিপন্ন করে তোলে, নিধনে প্ররোচিত করে। উসকানির ফাঁদে পা না দিয়েও বাঙালি তার প্রতিরোধ গড়ে তোলে যার যেমন অস্ত্র। শিল্পী সাহিত্যিকরাও তাদের নিজস্ব প্রহরণে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে সক্ষম হয়। তাই এখনও চলছে সংকটাপন্ন বাঙালির আন্দোলন, ১৯৬১র পর থেকে অবিরত। সেই সময় থেকে এই সময়ে গমনের কথা কিছু লিপিবদ্ধ থাকল দুই মলাটের ভিতর।
নদিয়া জেলার লোকসঙ্গীতে বৈষ্ণব প্রভাব
By মায়া মজুমদার
₹300
বাংলা লোকসংগীতের ধারায় নদিয়া জেলার একটি বিশিষ্ট ভূমিকা রয়েছে, সে লোকসংগীতটির ধারা পুষ্ট হয়েছে শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মের সঙ্গে লোকায়াত বৈষ্ণবধর্ম ও সংস্কৃতির মেলবন্ধনে। বৈষ্ণবধর্মের নামসংকীর্তন মানুষকে জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে প্রলুব্ধ করলেও নদিয়া জেলায় শ্রীচৈতন্য প্রচারিত ধর্মীয় আবেগ বা ভাবটি কেবল সংকীর্তনের মধ্যে জায়মান থাকেনি, বরং তা বাংলার লোকসংগীতে তার সাঙ্গীকরণের দিকটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে বহু মাত্রিক চেতনার পরিসরের দ্বারা–বিশেষ করে নদিয়ায় যে লোকসঙ্গীতের উদ্ভব ও বিকাশের পথে, যে ধর্মটি নদিয়ার লোকসংগীতকে পুষ্ট করেছে, সেটি অবশ্যই শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মান্দোলনের ধারা।
শ্রীচৈতন্যের ‘প্রেমভক্তি’ আচ্ছন্নভাবে নদিয়ার লোকসংগীতকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছে, যেমন—সারি, জারি, অষ্টক, কবিগান, কর্মসংগীত, বোলান ও অন্যান্য ধর্মীয় সঙ্গীতকে। আর এর মূলে পদাবলীর কথা সঙ্গীতসহ সুর-তাল-লয় সুষমাও নদিয়ার লোকসংগীতকে প্রভাবিত করেছে বলা চলে। নদিয়ার অধিকাংশ সঙ্গীতেই রাধা, কৃষ্ণ, শ্রীচৈতন্য প্রসঙ্গ এমন নিবিড়ভাবে বন্দিত হয়েছে, এবং যাকে বলতে গেলে উপেক্ষা করা যায়নি। ' নদিয়া জেলার লোকসংগীতে বৈষ্ণব প্রভাব ' গ্রন্থটি যেকোনো বৈষ্ণবধর্ম জিজ্ঞাসু ব্যক্তিত্ব, বহু অজ্ঞাত অজানা বিষয় সম্পর্কে অবগত হয়ে নিজেও যেমন ঋদ্ধ হতে পারবেন, তেমনি সাধারণ পাঠকও গ্রন্থটির মধ্যে পেয়ে যাবেন অনেক নতুন তথ্য।
নদিয়া জেলার লোকসঙ্গীতে বৈষ্ণব প্রভাব
By মায়া মজুমদার
₹300
বাংলা লোকসংগীতের ধারায় নদিয়া জেলার একটি বিশিষ্ট ভূমিকা রয়েছে, সে লোকসংগীতটির ধারা পুষ্ট হয়েছে শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মের সঙ্গে লোকায়াত বৈষ্ণবধর্ম ও সংস্কৃতির মেলবন্ধনে। বৈষ্ণবধর্মের নামসংকীর্তন মানুষকে জাতি-ধর্ম-নির্বিশেষে প্রলুব্ধ করলেও নদিয়া জেলায় শ্রীচৈতন্য প্রচারিত ধর্মীয় আবেগ বা ভাবটি কেবল সংকীর্তনের মধ্যে জায়মান থাকেনি, বরং তা বাংলার লোকসংগীতে তার সাঙ্গীকরণের দিকটি স্পষ্ট হয়ে ওঠে বহু মাত্রিক চেতনার পরিসরের দ্বারা–বিশেষ করে নদিয়ায় যে লোকসঙ্গীতের উদ্ভব ও বিকাশের পথে, যে ধর্মটি নদিয়ার লোকসংগীতকে পুষ্ট করেছে, সেটি অবশ্যই শ্রীচৈতন্য প্রবর্তিত বৈষ্ণবধর্মান্দোলনের ধারা।
শ্রীচৈতন্যের ‘প্রেমভক্তি’ আচ্ছন্নভাবে নদিয়ার লোকসংগীতকে বিশেষভাবে প্রভাবিত করেছে, যেমন—সারি, জারি, অষ্টক, কবিগান, কর্মসংগীত, বোলান ও অন্যান্য ধর্মীয় সঙ্গীতকে। আর এর মূলে পদাবলীর কথা সঙ্গীতসহ সুর-তাল-লয় সুষমাও নদিয়ার লোকসংগীতকে প্রভাবিত করেছে বলা চলে। নদিয়ার অধিকাংশ সঙ্গীতেই রাধা, কৃষ্ণ, শ্রীচৈতন্য প্রসঙ্গ এমন নিবিড়ভাবে বন্দিত হয়েছে, এবং যাকে বলতে গেলে উপেক্ষা করা যায়নি। ' নদিয়া জেলার লোকসংগীতে বৈষ্ণব প্রভাব ' গ্রন্থটি যেকোনো বৈষ্ণবধর্ম জিজ্ঞাসু ব্যক্তিত্ব, বহু অজ্ঞাত অজানা বিষয় সম্পর্কে অবগত হয়ে নিজেও যেমন ঋদ্ধ হতে পারবেন, তেমনি সাধারণ পাঠকও গ্রন্থটির মধ্যে পেয়ে যাবেন অনেক নতুন তথ্য।
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '
বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান
By প্রদীপ ঘোষ
₹100
বাল্যকাল গ্রামে ও কৈশাের -যৌবন মফঃস্বল শহরে কাটানাের সুবাদে অল্পবয়স থেকেই বাউল, আলকাপ, বােলানের প্রতি ভালােবাসা। পরবর্তীকালে সূচনা কালচারাল সেন্টার নামক সাংস্কৃতিক সংগঠনের কর্মকাণ্ডে জড়িত থাকা এবং এক দশকের বেশি (১৯৯৭-২০০৮) সরকারের লােকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্র'-এর সচিব থাকার সুবাদে বাংলার লােকসংস্কৃতির আনাচে কানাচে সফর। বাংলার চার পল্লীগীতিকার হাসন রাজা, কুবির গোঁসাই, একলিমুর রাজা এবং বিজয় সরকার এদের পরিচিতি এবং তাদের গান নিয়ে এই গ্রন্থ ' বাংলার চার পল্লীগীতিকার ও তাদের গান '