“যাপনে উদযাপনে : সাহিত্য ও বোধিচর্চা” has been added to your cart. View cart
Add to Wishlist
বিদিশার গল্প
Publisher: একুশ শতক
₹400
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
In stock
Usually dispatched in 2 to 3 days
Safe & secure checkout
SKU:
ES-BG01
কলকাতার বিভিন্ন পত্র পত্রিকায়, গত পনেরো বছর ধরে প্রকাশিত সতেরোটি ছোটগল্পর সমাহার। আধুনিক সময় ও সমাজে, সাধারণ মানুষের জীবনের নানা রং, বিশেষ করে মেয়েদের চলার পথের নানান বাধা, বিঘ্ন, লড়াই ও উত্তরণের গল্প মূলত নারীশক্তির কথাই উঠে এসেছে গল্পগুলিতে।
Additional information
Weight | 0.4 kg |
---|
একই ধরণের গ্রন্থ
মহুলবনীর সেংগেল
₹200
সাহিত্যিক তপন বন্দোপাধ্যায় এর এক বিখ্যাত উপন্যাস ' মহুলবনীর সেংগেল ' । এটি একটি আদিবাসী গায়ের কাহিনি যে-গ্রাম একদা ছিল শান্ত, নিরীহ মানুষদের নাচেগানে বর্ণময়। তাদের জীবনের বঞ্চনার কথা বলে কিছু মানুষ চাইলো ক্ষমতার অধিকারী হতে। তাদের লক্ষ্যচ্যুত করতে তৎপর হয়ে উঠল প্রশাসন, দুই বিপরীতমুখী ক্ষমতার চাপে আদিবাসী জীবন হয়ে উঠল বিষময়।
শান্ত, নিরীহ আদিবাসীদের জীবন ঘুলিয়ে উঠেছে একদিকে অতিবিপ্লবীদের হানায়, অন্যদিকে তাদের এলাকায় প্রশাসন ও পুলিশের ঘন ঘন টহল দেওয়ায়। দুপাশের সাঁড়াশি চাপে গোটা জঙ্গলমহল টালমাটাল। যারা পরবের স্বপ্নে বিভোর ছিল, তারা এখন নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই ব্যস্ত। মাও - অধ্যুষিত জঙ্গলমহলের সেই সংকট এই উপন্যাসের প্রেক্ষাপট।
মহুলবনীর সেংগেল
₹200
সাহিত্যিক তপন বন্দোপাধ্যায় এর এক বিখ্যাত উপন্যাস ' মহুলবনীর সেংগেল ' । এটি একটি আদিবাসী গায়ের কাহিনি যে-গ্রাম একদা ছিল শান্ত, নিরীহ মানুষদের নাচেগানে বর্ণময়। তাদের জীবনের বঞ্চনার কথা বলে কিছু মানুষ চাইলো ক্ষমতার অধিকারী হতে। তাদের লক্ষ্যচ্যুত করতে তৎপর হয়ে উঠল প্রশাসন, দুই বিপরীতমুখী ক্ষমতার চাপে আদিবাসী জীবন হয়ে উঠল বিষময়।
শান্ত, নিরীহ আদিবাসীদের জীবন ঘুলিয়ে উঠেছে একদিকে অতিবিপ্লবীদের হানায়, অন্যদিকে তাদের এলাকায় প্রশাসন ও পুলিশের ঘন ঘন টহল দেওয়ায়। দুপাশের সাঁড়াশি চাপে গোটা জঙ্গলমহল টালমাটাল। যারা পরবের স্বপ্নে বিভোর ছিল, তারা এখন নিজেদের অস্তিত্ব রক্ষা করতেই ব্যস্ত। মাও - অধ্যুষিত জঙ্গলমহলের সেই সংকট এই উপন্যাসের প্রেক্ষাপট।
কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ
By প্রণব চৌধুরী
₹200
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রূয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল কিছু তরুণ, উত্তাল হয়েছিল ছাত্র - বুদ্ধিজীবী - জনসমাজ। পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষারূপে বাংলা স্বীকৃতি পেলেও, প্রতিপদক্ষেপে তাদের মুখােমুখি হতে হয়েছে ইসলামিক সংস্কৃতির নামে বাঙালি-সংস্কৃতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট সরকার উৎখাত। ১৯৫৮-এ পাকসেনাপ্রধান আইয়ুব খানের সাময়িক শাসন ও ক্ষমতাগ্রহণ, পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হয়ে মৌলিক গণতন্ত্রের নামে দশটি বছর সমস্ত মৌলিক স্বাধীনতাহরণ। বাংলা বর্ণমালার আরবি-রােমান হরফে রূপান্তরের উদ্যোগ, বেতার-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচারে নিষেধাজ্ঞা, ' জাতীয় কবি ' নজরুলের কবিতা-গানে ‘হিন্দুয়ানি’ ভাষা বদল করে আরবি-ফরাসি শব্দ প্রয়োগ, ক্রমাগত আর্থিক পীড়নে সােনার বাংলাকে শশানে পরিণত করা, পূর্ববাংলার স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন অবদমনের জন্যে ' আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ', উনসত্তরে পুলিশের গুলিতে কিশাের মতিউর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা আসাদ, রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুজ্জোহা; একাত্তরের যুদ্ধে তিরিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। এই দুঃসাহসী মর্মান্তিক ঘটনাবলি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মীলনে সেখানে রচিত হয়েছে একাত্তর-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বাংলাভাষার নতুনতর কাব্য ও সংগীত। ' কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রবন্ধে এর যথাযথ রূপায়ণ। এপার বাংলায় অনুরূপ প্রয়াস দুর্লভ।
কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ
By প্রণব চৌধুরী
₹200
১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রূয়ারি বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার দাবিতে তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিল কিছু তরুণ, উত্তাল হয়েছিল ছাত্র - বুদ্ধিজীবী - জনসমাজ। পাকিস্তানের অন্যতম রাষ্ট্রভাষারূপে বাংলা স্বীকৃতি পেলেও, প্রতিপদক্ষেপে তাদের মুখােমুখি হতে হয়েছে ইসলামিক সংস্কৃতির নামে বাঙালি-সংস্কৃতি ধ্বংসের গভীর ষড়যন্ত্রের বিরুদ্ধে। ১৯৫৪-এর যুক্তফ্রন্ট সরকার উৎখাত। ১৯৫৮-এ পাকসেনাপ্রধান আইয়ুব খানের সাময়িক শাসন ও ক্ষমতাগ্রহণ, পরবর্তীতে প্রেসিডেন্ট হয়ে মৌলিক গণতন্ত্রের নামে দশটি বছর সমস্ত মৌলিক স্বাধীনতাহরণ। বাংলা বর্ণমালার আরবি-রােমান হরফে রূপান্তরের উদ্যোগ, বেতার-টেলিভিশনে রবীন্দ্রসংগীত প্রচারে নিষেধাজ্ঞা, ' জাতীয় কবি ' নজরুলের কবিতা-গানে ‘হিন্দুয়ানি’ ভাষা বদল করে আরবি-ফরাসি শব্দ প্রয়োগ, ক্রমাগত আর্থিক পীড়নে সােনার বাংলাকে শশানে পরিণত করা, পূর্ববাংলার স্বায়ত্তশাসনের আন্দোলন অবদমনের জন্যে ' আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলা ', উনসত্তরে পুলিশের গুলিতে কিশাের মতিউর, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রনেতা আসাদ, রাজশাহি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধ্যাপক শামসুজ্জোহা; একাত্তরের যুদ্ধে তিরিশ লক্ষ প্রাণের বিনিময়ে স্বাধীন বাংলাদেশের অভ্যুদয়। এই দুঃসাহসী মর্মান্তিক ঘটনাবলি ও বাঙালি জাতীয়তাবাদী চেতনার উন্মীলনে সেখানে রচিত হয়েছে একাত্তর-পূর্ববর্তী ও পরবর্তী বাংলাভাষার নতুনতর কাব্য ও সংগীত। ' কাব্যে-সংগীতে বাংলাদেশের ভাষা আন্দোলন ও মুক্তিযুদ্ধ ' গ্রন্থের বিভিন্ন প্রবন্ধে এর যথাযথ রূপায়ণ। এপার বাংলায় অনুরূপ প্রয়াস দুর্লভ।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
গণআন্দোলনের ইতিকথা (১৭৬৩ – ১৯৬৭)
₹400
ভারতবর্ষের ইতিহাসে গণআন্দোলনের দীর্ঘ পরম্পরা লক্ষণীয়। দেশকালপাত্র নিরপেক্ষভাবে সর্বদেশেই গণআন্দোলনের মূল কারিগর হলেন আদিবাসী, কৃষক, শ্রমজীবী সাধারণ মানুষেরাই। ঔপনিবেশিক আমলে এবং স্বাধীনতা-উত্তর কালপর্বে পশ্চিমবঙ্গ তথা ভারতের গণআন্দোলনেও তার ব্যতিক্রম ঘটেনি। " গণআন্দোলনের ইতিকথা " গ্রন্থে বিশ্লেষণাত্মকভাবে দেখার চেষ্টা হয়েছে ১৭৬৩ থেকে ১৯৬৭ সাল অব্দি গণআন্দোলনের সংগ্রামী ইতিকথা-কে। এই গ্রন্থে আলোচিত বিষয়বস্তু দুটি পর্যায়ে বিভক্ত, (১) ঔপনিবেশিক যুগের গণআন্দোলন এবং (২) স্বাধীনতা-উত্তরকাল পর্বের গণআন্দোলন।
প্রথম অধ্যায়ে, ১৭৬৩ সালের (বাংলা ১১৭৬ সনের) মন্বস্তরজনিত জনবিক্ষোভ (যা সাধারণ্যে, সন্ন্যাসী বিদ্রোহ নামে সমধিক পরিচিত) থেকে স্বাধীনতা (১৯৪৭) অব্দি নানান গণআন্দোলনের সংক্ষিপ্তাকারে এবং পরবর্তী দু'টি অধ্যায়ে যথাক্রমে গান্ধীজীর নেতৃত্বে বা তার প্রভাবে সমসময়ে গড়ে ওঠা অসংখ্য আন্দোলন/প্রতিরোধের বর্ণনা এবং পরের অধ্যায়ে ' তেভাগা আন্দোলনের ' সবিস্তার আলোচনা করা হয়েছে। পরবর্তী সাতটি অধ্যায়ে স্থান পেয়েছে স্বাধীনতা ও দেশভাগ-উত্তর সময়কালে প্রথম দু'দশকের (১৯৪৭-৬৭) মুখ্যত বামপন্থীদের প্রভাবে গড়ে ওঠা নানান আন্দোলনমালার সালতামামি।
এই দুটি পর্যায়ের গণআন্দোলনের মধ্যে কোন যোগসূত্রতা আপাতদৃষ্টিতে না থাকলেও গভীরভাবে পর্যবেক্ষণ ও পর্যালোচনা করলে দেখা যায় ঔপনিবেশিক আমলের গণআন্দোলনের সংগ্রামী পরম্পরার গভীর প্রভাব কৃষক শ্রমিক সাধারণ মানুষের চেতনায় ঔপনিবেশিক উত্তরকালেও থেকে গিয়েছে। স্বাধীনতা-উত্তরকালপর্বে সংগ্রামী জনগণ পূর্ববর্তী সংগ্রামগুলি থেকে অনুপ্রেরণা লাভ করেছে। আজও পৃথিবী জুড়ে অন্যায় শোষণ ও অত্যাচারের বিরুদ্ধে মেহনতী নিপীড়িত মানুষের প্রতিবাদী গণআন্দোলনের তরঙ্গ সদা বহমান। তাই বর্তমান গ্রন্থের উপজীব্য বিষয়বস্তুর প্রাসঙ্গিকতা ও ঐতিহাসিক গুরুত্ব অপরিসীম তা বলাই বাহুল্য। নীলেন্দু সেনগুপ্ত বিশিষ্ট কমিউনিস্ট নেতা জ্যোতি বসু, অধ্যাপক গৌতম চট্টোপাধ্যায় প্রমুখের তাৎপর্যপূর্ণ সাক্ষাৎকারের সাহায্যে ‘গণআন্দোলনের ইতিকথা'-কে সার্থক ও সুচারুভাবে তুলে ধরেছেন তথ্য ও উপাদানের কষ্টিপাথরে বিচার-বিশ্লেষণ করে, তা এই গ্রন্থের অন্যতম সম্পদ। গ্রন্থটি নিঃসন্দেহে গবেষক ও সাধারণ পাঠকের মনোযোগ আকর্ষণ করবে।
মধ্যবিত্ত
₹150
গল্পে রাজনীতির ছোঁয়া দেখলে কারও কারও মনে সংশয় ও সন্দেহ দেখা দেয়। মনে করেন সাহিত্যের জাত গেল। আমি কিন্তু তা মনে করি না। প্রত্যেক রাজনীতির পেছনেই থাকে দর্শনের ভিত। আর দর্শন ছাড়া সাহিত্য মূল্যহীন হয়ে পড়ে। তাই সাহিত্যে সমাজ ও রাজনীতি এবং সময় হাত ধরাধরি করে চলাই স্বাভাবিক।
আমার প্রতিটি গল্পই এক অর্থে রাজনৈতিক। কখনও কখনও একটু বেশি মাত্রায় রাজনৈতিক ভাবনার প্রকাশও হয়তো ঘটেছে। গল্পগুলি এক সঙ্গে আবার পড়ে মনে হল ব্যক্তিগত অনুভূতির বর্ণমালা অনেক ক্ষেত্রেই স্পষ্টতা পেয়েছে। চেনা চেনা মানুষের মুখ এখানে-ওখানে ছড়িয়েছিটিয়ে আছে। তবে প্রথাগতভাবে হক কথা অঙ্কের মতো রাজনীতি মিশিয়ে গল্প লেখার চেষ্টা করিনি, আবার নিজের বিশ্বাসের ভূমি থেকেও সরে আসিনি। বিচারের এই মানদণ্ডেই গল্পগুলি সংকলিত হল মধ্যবিত্ত গ্রন্থে।
মধ্যবিত্ত
₹150
গল্পে রাজনীতির ছোঁয়া দেখলে কারও কারও মনে সংশয় ও সন্দেহ দেখা দেয়। মনে করেন সাহিত্যের জাত গেল। আমি কিন্তু তা মনে করি না। প্রত্যেক রাজনীতির পেছনেই থাকে দর্শনের ভিত। আর দর্শন ছাড়া সাহিত্য মূল্যহীন হয়ে পড়ে। তাই সাহিত্যে সমাজ ও রাজনীতি এবং সময় হাত ধরাধরি করে চলাই স্বাভাবিক।
আমার প্রতিটি গল্পই এক অর্থে রাজনৈতিক। কখনও কখনও একটু বেশি মাত্রায় রাজনৈতিক ভাবনার প্রকাশও হয়তো ঘটেছে। গল্পগুলি এক সঙ্গে আবার পড়ে মনে হল ব্যক্তিগত অনুভূতির বর্ণমালা অনেক ক্ষেত্রেই স্পষ্টতা পেয়েছে। চেনা চেনা মানুষের মুখ এখানে-ওখানে ছড়িয়েছিটিয়ে আছে। তবে প্রথাগতভাবে হক কথা অঙ্কের মতো রাজনীতি মিশিয়ে গল্প লেখার চেষ্টা করিনি, আবার নিজের বিশ্বাসের ভূমি থেকেও সরে আসিনি। বিচারের এই মানদণ্ডেই গল্পগুলি সংকলিত হল মধ্যবিত্ত গ্রন্থে।
পঁচিশটি গল্প
By অনিল ঘোষ
₹500
জীবন যেন নিরন্তর যাত্রাপথ। আমরা চলি অজস্র মুখের মিছিলের মধ্যে, তাঁদের অসহায়তা বিপন্নতা নিয়ে, হাসি-কান্না-সুখ-দুঃখ নিয়ে। গ্রাম থেকে শহর কোথাও এর ব্যত্যয় নেই। কখনও নীরব অথচ বাঙময় রণক্ষেত্রে দাঁতে-নখে লড়াই, কখনও সুন্দরবনের ওঝা গুনিনের মোহের অন্ধকার ছিঁড়েখুড়ে আলোর যাত্রায়, কখনও পানীয় জল নিয়ে লুটপাটের তামাসিকতায়, গণধর্ষণের পরিমণ্ডল পেরিয়ে জীবনের উদ্দেশ্যে জলযাত্রায়, প্রতিবাদ-প্রতিরোধের পরিচিত পথে, ইতিহাসের না-জানা অধ্যায়ে নিরন্তর চলাই যেন সত্য। সেইসব চলার পথের সামান্য দু একটা কণা নিয়ে এই সংকলন। পঁচিশটি গল্প লেখকের তিরিশ বছরের সাধনার ফসল।
পঁচিশটি গল্প
By অনিল ঘোষ
₹500
জীবন যেন নিরন্তর যাত্রাপথ। আমরা চলি অজস্র মুখের মিছিলের মধ্যে, তাঁদের অসহায়তা বিপন্নতা নিয়ে, হাসি-কান্না-সুখ-দুঃখ নিয়ে। গ্রাম থেকে শহর কোথাও এর ব্যত্যয় নেই। কখনও নীরব অথচ বাঙময় রণক্ষেত্রে দাঁতে-নখে লড়াই, কখনও সুন্দরবনের ওঝা গুনিনের মোহের অন্ধকার ছিঁড়েখুড়ে আলোর যাত্রায়, কখনও পানীয় জল নিয়ে লুটপাটের তামাসিকতায়, গণধর্ষণের পরিমণ্ডল পেরিয়ে জীবনের উদ্দেশ্যে জলযাত্রায়, প্রতিবাদ-প্রতিরোধের পরিচিত পথে, ইতিহাসের না-জানা অধ্যায়ে নিরন্তর চলাই যেন সত্য। সেইসব চলার পথের সামান্য দু একটা কণা নিয়ে এই সংকলন। পঁচিশটি গল্প লেখকের তিরিশ বছরের সাধনার ফসল।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে
₹250
এতকাল আমরা জেনে এসেছি - এই আধুনিক বিশ্ব গড়ে তোলার মূল কারিগর-পাশ্চাত্য সভ্যতা। আর সেটা এমনভাবে মনে করা হয় যেন এর আগের সময়টা সার্বিকভাবে ছিল প্রাগৈতিহাসিক কাল।
কিন্তু যারা চোখের ঠুলি সরিয়ে আপাত মুগ্ধতা অতিক্রম করতে পেরেছেন, দেখতে পাবেন বর্তমান বিশ্বে কীভাবে সক্রিয় রয়েছে তাদের নির্লজ্জ শোষন প্রকৃতি - তাদের দ্বিচারিতা কীভাবে ভোগপ্রবণ সাধারণ মানুষজনকে মোহাচ্ছন্ন করে রেখেছে। এইভাবেই জীবনযাপনের প্রায় সমস্ত ক্ষেত্রেই মোহগ্রস্ত করে রাখেন অধিকাংশ প্রবক্তা-বুদ্ধিজীবীদের-রাজনৈতিক নেতৃবৃন্দকেও, যারা এই আধুনিকতাকে রেঁনেসা নামে এক অলৌকিক মোড়কে সেটা প্রচার করে যাচ্ছেন।
ইতিহাস বলে—প্রকৃত রেঁনেসার মূল শিরদাঁড়া স্তম্ভ ছিল প্রখর ও নিষ্কলুষ যুক্তিবোধ—তার প্রধান লক্ষ্য ছিল, আত্ম আবিষ্কারের মাধ্যমে মানুষসত্তার সৃজনশীলতার উন্মেষ।
কিন্তু এটাই আশ্চর্যের মূল সুত্র দুটি আজ নিতান্তই অর্থহীনতায় পর্যবসিত, উপযোগিতার নিরিখে দ্রুত বাতিলের পর্যায়ে চলে যাচ্ছে। যারা সেই দৌড়ে সামিল হতে পারছেনা বিপর্যস্ত, ভুলণ্ঠিত হচ্ছে। সেই সাধারণ মানুষরা মুনাফা শিকারীদের কাছে নেহাতই অবজ্ঞার পাত্র। তাচ্ছিল্য
করার উপযুক্ত।
নবজাগরণ বিশ্বের পশ্চিমে ও পূর্বে গ্রন্থটি বস্তুত সেই অনুসন্ধান, যা এর উৎসভূমি খুঁজে পাবার চেষ্টা করেছে।